FLYING ( IN BANGLA)

বিমান চালনা ও সামরিক বাহিনী
ঋষুরহম ধহফ উবভবহপব ঋড়ৎপবং
(ঝবষবপঃরড়হ, ওঝঝই, ঋষুরহম ধহফ গরষরঃধৎু ঐরংঃড়ৎু )

ঝুবফ গড়যফ .ঝধষবয ঁফফরহ

বিমান চালনা ও সামরিক বাহিনী

সৈয়দ মোহাম্মদ সালেহ্‌ উদ্দিন

সহকারী অধ্যাপক রামপুরা একরামুন্নেছা ডিগ্রী কলেজ,
সাবেক বিমান সেনা এবং প্রশিক্ষক (এই সি) আর্মি স্কুল অব এডুকেশন
এন্ড অ্যাড্‌মিনিস্ট্রেশন্‌

(ঋষুরহম ধহফ উবভবহপব ঋড়ৎপবং. ঞযরং নড়ড়শ রং ৎিরঃঃবহ নু ঝুবফ গড়যফ .ঝধষবয ঁফফরহ, অংংরংঃধহঃ চৎড়ভবংংড়ৎ জধসঢ়ঁৎধ ঊশৎধসঁহহবংংধ উবমৎবব ঈড়ষষবমব,
ঞবষ: ৯৩৩৬৮৪১)

প্রŽছদ ও অঙ্গসজ্জাঃ- ইমরান ও ইরফান

প্রকাশকঃ-
সৈয়দা ফাতেমা এবং মিসেস নাসরিন
১৭ নং তল্লাবাগ, ঢাকা-১২০৭।

গ্রন্থসত্বঃ- প্রকাশক কর্তৃক সংরক্ষিত
মল্যঃ- একশত টাকা (সাদা)।
সত্তর টাকা (নিউজ)।

কম্মিউটার কম্žোজঃ-
এ, কে, এম লুৎফুল কাবীর (নাজাত)
১৭৬/১০ উলন,
রামপুরা, ঢাকা।
সহায়তায়ঃ
মিসেস আছমা খাতুন

সোহান,গাজীপুর।
প্রথম প্রকাশঃ বইমেলা -২০০২
(সংখ্যা -১০০০)
পরিবেশক,
সোনালী সোপান
৩৮/৩, বাংলা বাজার,ঢাকা-১১০০
ফোনঃ ৭১২৩৭১৬
প্রাপ্তিস্থান : সকল অভিজাত পুস্কালয়
ওঝইঘ ু ৯৮৪-৩১-১৪৮১-১

উৎসর্গঃ-
ইরফান এবং বাংলাদেশের সকল সাহসী যুবক যারা বৈমানিক হওয়ার স্বপ্ন দেখে ও সামরিক বাহিনীতে যোগদিতে চায়।
(উবফরপধঃবফ :ড় ঊৎভধহ ধহফ ধষষ ইধহমষধফবংযর পড়ঁৎধমরড়ঁং ুড়ঁঃযং যিড় ফৎবধস :ড় নব ধরৎসবহ ধহফ ঢ়ৎবভবৎ :ড় লড়রহ ফবভবহপব ভড়ৎপবং.)
সুচীপত্র
পৃষ্ঠা
১। ভর্তি এবং আই, এস, এস, বি    ………….    ২। বিমান ও উড্ডয়ন        …………..
৩। উড্ডয়নের কলাকৌশল    ……………    ৪। উড্ডয়ন তত্ব            ……………
৫। সনিক বুম            ……………
৬। কৌশলগত উড্ডয়ন        ……………
৭। ডিসি -১০ যাত্রীবাহী বিমানের সংক্ষিপ্ত পরিচয়।    ৮। এফ- ২৮ যাত্রীবাহী বিমানের সংক্ষিপ্ত পরিচয়।
৯। নিরাপদ উড্ডয়ন
১০। নবযুগের আকাশ ও মহাকাশযান
১১। বাংলাদেশ বিমান বাহিনী (ইংরেজীতে)।     ১২। বাংলাদেশ নৌবাহিনী (ইংরেজীতে)।    ……..
১৩। সামরিক ইতিহাস(অতীত ও মধ্যযুগ)(ইংরেজীতে)
১৪। বাংলাদেশ সেনা বাহিনীর ইতিহাস (ইংরেজীতে)।
১৫। বাংলাদেশ রাইফেলস্‌ (ইংরেজীতে)
১৬। জাতীয় স্মৃতিসৌধ (ইংরেজীতে)
১৭। সামরিক বাহিনীর তুলনামলক পদবী(ইংরেজীতে)

ভূমিকা
“বিস্‌মিল্লাহির রাহমানির রাহিম”

মুক্ত বিহঙ্গের মত আকাশের নীল সমুদ্রে উড়ে বেড়ানো মানুষের বহু প্রাচীন কালের আকাখা। এ নিয়ে বহু রূপকথা ও গল্প- কাহিনী হাজার বছর আগেও লেখা হয়েছে। কিন্তু এগুলো ছিল নিছক কল্পনা।তথ্য বহুল ছিল না। গত দু-তিনশো বছরে ইউরোপ, আমেরিকাতে এ বিষয়ে অনেক পরীক্ষা,নিরীক্ষা ও গবেষণার ফলাফল সে সব দেশের প্রচলিত ভাষাতে লেখা হয়েছে কিন্তু দুর্ভাগ্য, বাংলা ভাষায় এ বিষয়ে বই এর সংখ্যা নগন্য। তাও আবার সহজ ভাষায় পাঠকের বোধগম্য বই নেই বললেই চলে। এ প্রেক্ষিতে সৈয়দ মোহাম্মদ সালেহ উদ্দিন সাহেবের এ উদ্যোগ প্রশংসার দাবী রাখে। উড্ডয়ন রহস্য উদঘাটন করার জন্য লেখক অবশ্যই যোগ্য ব্যক্তি। তিনি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর কারিগরি শাখায় কৃতিত্বের সঙ্গে প্রায় ৮ বছর এবং সেনা বাহিনীতে প্রশিক্ষক হিসাবে ১০ বছর কাজ করেছিলেন ১৯৮৬সাল পর্যন্। তাঁকে আমি দীর্ঘ দিন ধরে জানি। শৈশবকাল থেকেই উড্ডয়ন ও উড়োজাহাজ সমন্ধে তার উৎসুক্য লক্ষ করেছিলাম। উড়োজাহাজ, উড্ডয়ণ ও নেভিগেশন বিষয়ে তিনি আরও কিছু বই লিখেছেন, যার দুটি প্রকাশ হয়েছে এবং কয়েকটি প্রকাশনার অপেক্ষায় আছে। লেখক অনেক ছবি সংযোজন করে বইটিকে খুবই তথ্যসমৃদ্ধ ও আকর্ষণীয় করার চেষ্টা করেছেন। এ ধরনের বই এ দেশে বাংলাভাষায় আরও প্রকাশিত আছে বলে আমার জানা নেই।
যারা সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে/কলেজে বাংলা ভাষায় বিমান বিষয়ে পড়াশুনা করেন, এবং ভাবিষ্যতে বিমান বাহিনী অথবা এ জাতীয় প্রতিষ্ঠানে পেশা হিসাবে কাজ নিতে চান, তাদের জন্য আমি এ বইটি খুবই উপযুক্ত বলে মনে করি। এছাড়া হাইস্কুল ও কলেজের সকল উৎসাহী পাঠক পুস্কটি পাঠ করে তৃপ্ত হবে বলে আমার বিশ্বাস। লেখকের মহতি উদ্যোগের সার্বিক সাফল্য কামনা করি।

কস্‌মোপলিটান এ্যারোস্žেস কোম্žানি        স্বাক্ষর : অস্žষ্ট
মতিঝিল, ঢাকা।                    মোঃ আলফাজ
গ্র€প ক্যাপটেন (অবঃ)
বি ই (এ্যারোস্žেস) পি এস সি

লেখকের কথা
“বিস্‌মিল্লাহির রাহমানির রাহিম”
“বিমান চালনা ও সামরিক বাহিনী” বিমান চালনার বিবিধ বিষয় এবং এ দেশের সামরিক বাহিনীর সংক্ষিপ্ত ইতিহাস পুস্ক। পুস্কটির প্রথম অংশ অর্থাৎ বিমান চালনা অংশ লিখা হয়েছিল ১৯৯১ সালে। বৈমানিক হতে ইŽছুক ছাত্র-ছাত্রী, প্রশিক্ষণরত বৈমানিক, বিমান প্রযুক্তিবিদদের জন্য মলতঃ এ পুস্কটি লিখা হয়েছিল। লেখার পর পুস্কটি পর পর দু’জন প্রকাশক প্রকাশের ইŽছা করেন এবং কম্žিউটার কম্žোজ সমাপন করেন। পরে তারা প্রকাশে সাহসী হন নাই। তারা মনে করেছিলেন পুস্কটির পাঠক হবে খুবই সীমিত। সুতরাং এ পুস্ক দ্বারা তেমন লাভবান হওয়া যাবে না। প্রকাশনা সংস্থা সমহের লাভ লোকসান হিসাব করতেই হয়। এটা কোন ক্রমেই দোষের নয়। বর্তমান প্রকাশকদ্বয় আমার কাছের মানুষ। তাদের কাছে প্রকাশনা হল বড় কথা। লাভ লোকসান মখ্য নয়।
উল্লেখ্য যে ইতিমধ্যে ইসলামিক ফাউন্ডেশন বংলাদেশ এবং বাংলা একাডেমি আমার দু’টি পুস্ক প্রকাশ করেছে। অবশ্য সর্বপ্রথম লিখেছিলাম। উড্ডয়ন রহস্য নামে এ পুস্কটির বিমান চালনা অংশ। লেখায় হাত দেওয়ার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল আমার সামরিক জীবনের অভিজ্ঞতা হবু বৈমানিকদের জন্য রেখে যাওয়া। শৈশবে জান্নাতবাসিনী দাদী এবং মায়ের কাছে তখতে সুলেমানের আকাশ ভ্রমনের কাহিনী, আজরাঈল দেখে ভয়াহত একজনকে নিয়ে সেটির ভারত গমন, অহংকারী বাদশাহ নমর€দের শকুনের পিঠে চেপে স্রষ্টার উদ্দেশ্যে তীর নিক্ষেপ, কাবা গৃহের পবিত্রতা রক্ষায় ক্ষুদ্র পাখি আবাবিল ঝাকেঁর খৃষ্টান রাজা আবরাহার হস্ি বাহিনীর বির€দ্ধে আকাশ যুদ্ধ ইত্যাদি শুনে চমকিত হতাম। কৈশোরে উড়ন্ বিমান আকাশের দিকে হাতছানি দিয়ে ডাকত। ঘটনা ক্রমে পি এ এফে যোগ দিয়ে কোহাট পাড়ি জমালাম (১৯৬৯)। আর টি এসে সমরবিদ্যা প্রশিক্ষক করর্পোরাল কামাল (বাঙ্গালী) এবং সার্জেন্ট আজিম(পাঠান) এর নিকট সৈনিক জীবনের হাতেখড়ি হল।
বিমান চালনা বিষয়টি তেমন কঠিন নয়। পাকিস্ান এয়ার ফোর্সের করাচীর কোরাঙ্গী ক্রিকস্থ্থ স্কুল অব এ্যারোনটিকসে আমার এ বিষয়ে পড়াশোনার সুযোগ হয়েছিল। সে স্কুলের দক্ষ প্রশিক্ষকগণ বিষয়টি খুবই সহজভাবে উপস্থাপনে সচেষ্ট ছিলেন। সেখানে সকল স্রের বৈমানিকদের ‘ঞযবড়ৎু ড়ভ ঋষরমযঃ’ এবং ‘অরৎপৎধভঃ ঈড়হংঃৎঁপঃরড়হ’ বিষয় দুটি পাঠদান করা হত। পুস্কটির বিমান চালনা অংশ বিষয় দু’টির যুক্তিসঙ্গত সমন্বয়ে লিখা। পুস্কটি উল্লিখিত বিষয়ের বহু বিদেশী পুস্ক এবং আমার নিজের লেখা উড্ডয়নের ইতিহাস ও রহস্যময় মহাকাশে মানুষের অভিযান পুস্ক থেকে নেওয়া হয়েছে। এতে রয়েছে প্রশিক্ষন উইং পি এ এফ সারগোদার বিবিধ সামরিক কোর্স এবং বন্দি শিবির পি এ এফ চশমায় ব্যস্ রাখার জন্য চাটিয়ে দেওয়া লম্বা (ইলেকট্রনিঙ্ বিষয়ের) কোর্সের প্রতিফলন। এ কোর্সটির সকল প্রশিক্ষকই ছিলেন বন্দি বাঙ্গালী। অন্রের ছোয়ায়, নিস্বার্থ স্নেহ মমতায় ও প্রচন্ড উৎসাহে তার তাদের জ্ঞান আমাদের বিতরন করে কৃতার্থ করেছেন। প্রশিক্ষকদের মাঝে ওয়ারেন্ট অফিসার হামিদ, কর্পোরাল সিরাজ, কর্পোরাল মিহির রঞ্জন চৌধুরী প্রমখ ছিলেন তাত্বিক ও বাস্র প্রশিক্ষন দানে ভিষন দক্ষ। আমি পুস্কটি সহজ সরল ও বোধগম্য ভাষায় লিখতে চেষ্টা করেছি। এর বিভিন্ন নিবন্ধসমহ সহজে বুঝার জন্য এবং দ্র€ত শেখার জন্য বিভিন্ন বিদেশী পুস্ক থেকে প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিত্র সংগ্রহ করেছি কিন্তু বিবিধ কারনে সেগুলোর অল্প সংখ্যক সংযোজন করা সম্ভব হয়েছে। এতে বর্তমানে সংযোজন করা হয়েছে বৈমানিক হওয়ার উপায়, ভর্তি এবং আই, এস, এস, বি সম্žর্কীয় কিছু উপদেশ। আমার বিশ্বাস এ উপদেশসমহ হবু বৈমানিকদের দিক নির্দেশনা দিবে। এর সাহায্যে তারা যথাযথ প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারবে এবং তাদের মাঝেই কেউ কেউ বাংলাদেশের আকাশকে শত্র€মুক্ত রাখার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে জেট যুদ্ধবিমানে শত্র€র খোজে টহল দিয়ে বেড়াবে বা বিমানকে যুদ্ধক্ষম রাখার জন্য সদা তৎপর থাকবে। কেউ হয়ত জাম্বু জেটের পাইলট হয়ে তার বিমান নিয়ে দেশ থেকে দেশান্রে ঘুরে বেড়াবে। এতে (ইতিহাস অংশে এবং তারকালোকের বাদশাহ্‌ পুস্কে) আরো যুক্ত হয়েছে বাঙ্গালী জান-কুরবান বৈমানিকদের কাহিনী। এ অংশটি পাঠকদের এদেশীয় বৈমানিকদের সম্বন্ধে জানার তৃষ্ণা তিব্রতর করবে। হয়ত কেউ প্রশ্নও করে ফেলতে পারেন, “এ দেশত আরো বহু বিখ্যাত বৈমানিকদের বাসস্থান। তাদের সম্বন্ধে লিখা হয়নি কেন?” এর কৈফিয়ত আমাকেই দিতে হবে। সেনা সদস্য হিসাবে আমি জানি-কোন সামরিক বৈমানিকই কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া লেখক বা সাংবাদিকদের সাথে কথা বলবেন না। সম্ভবতঃ এ কারনেই আর্মি এভিয়েশনের কমান্ডেন্ট সাহেবের সাথে কথা বলার আনুমতি চেয়ে সাক্ষাতের অনুমতি পাইনি। অবশ্য বিমান বাহিনীর তথ্য ও ভর্তি কেন্দ্রে সাধারনের জন্য রক্ষিত তথ্যসমহ সংগ্রহে আমি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার সহায়তা পেয়েছি এবং তিনি বিমান বাহিনী যাদুঘরে সর্বসাধারনের প্রদর্শনের জন্য রক্ষিত অধিকতর সমৃদ্ধ তথ্য সংগ্রহের উপদেশ দিয়ে কৃতার্থ করেন। এ পুস্কে ‘বাংলাদেশ এয়ার ফোর্স’ এবং বাংলাপেডিয়ার দায়িত্ব পেয়ে লেখা ‘এভিয়েশনে’ সামরিক বিমানের তথ্যসমহ বিমান বাহিনীর যাদুঘর থেকে সংগ্রহ করা। সামরিক ইতিহাসের বহু তথ্য আমি সংগ্রহ করেছি সশস্ বাহিনী যাদুঘর ও বিজয় কেতন নামের মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর থেকে। এগুলোর প্রদর্শন দায়িত্বে নিয়োজিত সৈনিকগন দর্শনীয় বস্তুগুলো যথাযথ ব্যাখ্যা করতে চেষ্টা করেছে। বিশেষ করে বিজয় কেতনের তর€ন সৈনিক আব্দুল্লাহ্‌ আল মামুন বিবিধ কক্ষে দর্শনের জন্য রাখা বস্তুসমহ সঠিকভাবে তার সৈনিক সূলভ উদ্দিপনায় উপস্থাপন করেছে। এ পুস্কের ‘বাংলাদেশ রাইফেল্‌স’ সম্বন্ধে তথ্যের অভাবে খুব বেশি লিখতে পারিনি। পিলখানাস্ বি ডি আর যাদুঘর সবার জন্য উম্মুক্ত হওয়া সত্ত্বেও সেন্ট্রি কর্তৃপক্ষের(জনৈক মেজর সাহেব) সাথে টেলিফোনে কথা বলে এই লেখককে যাদুঘরে (সম্ভবতঃ গোপনীয়তা ভঙ্গের অথবা অন্যকোন কারনে) প্রবেশের অনুমতি দিতে ব্যার্থ হয়। সুতরাং আমাকে লেখার জন্য প্রবেশ দ্বারের গঁৎধষ এবং অন্য সত্রের সহায়তা নিতে হয়েছে।
যারা অবসর গ্রহণ করেছেন তাদের সাথেও যোগাযোগ করা সহজ নয়। দু’একজন লেখক বা সাংবাদিকদের ইŽছা করেই এড়িয়ে চলেন। দুঃখজনক হলেও সত্য যে, আমারই একজন সাবেক এলাকাবাসী যিনি একজন লেখক বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান এবং যার সাথে রাস্াঘাটে প্রায়ই দেখা ও ছালাম বিনিময় হত তিনিও কেন জানি এ বিষয়ে কথা বলতে চাননি। বাসায় যেয়ে উদ্দেশ্য ব্যক্ত করে কথা বলার ইŽছা প্রকাশ করা সত্বেও তিনি এ লেখকের সাথে সৌজন্যমলক দেখা করার ও প্রয়োজনীয়তা বোধ করেন নি। সুতরাং তার রাজাবাজারের বাড়ী থেকে হতাশ হয়ে ফিরে আসতে হয়েছে। তা বহু দিন পর্বের কথা। এরপর অবশ্য আমি নিজেই আর তাঁর সাথে দেখা করার চেষ্টা করিনি এবং অন্যান্য সাবেক বিমান বাহিনী প্রধানের সাথে সাক্ষাতের পরিকল্পনাও বাদ দেই। এখন অনুধাবন করছি একজন সফল লেখক হতে হলে আমাকে অবশ্যই অধিকতর ধৈর্য্যশীল হতে হবে। এ পুস্কে যাদের সম্বন্ধে লিখা হয়েছে তাঁদের তথ্য সাধারনত বিমান বাহিনীর যাদুঘর, দৈনিক পত্রিকা এবং বিদেশী পুস্ক থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। তাঁদের বীরত্বপর্ন জীবন পাঠকদের উদ্দিপ্ত করবে নিঃসন্দেহে।এ সকল আকাশ যোদ্ধাদের কিছু তথ্য আমি পেয়েছি দ্বিতীয় মহাযুদ্ধকালে আর আই এ এফ এবং মার্কিন এয়ারফোর্স ডিটাচমেন্টের কয়েকজন বেসামরিক কর্মচারী এবং পি এ এফ থেকে অবসর প্রাপ্ত জি ডি পি ফ্লাঃ লেঃ আব্দুল আজিজ হাওলাদার সাহেবের নিকট থেকে। পরে তিনি বাংলাদেশ বিমানে চীফ নেভিগেটর হিসাবে কর্মরত ছিলেন। মৃত্যুর পর্বে ঘটনা ক্রমে এক তাবলীগ জামাতের সাথে পশ্চিম রাজাবাজারের মস্‌জিদে তাঁর সাথে দেখা হয়। আল্লাহ্‌ তাকে বেহেস্ নসিব কর€ন। আমিন।
ভাল পুস্ক লিখার জন্য অবশ্যই তথ্যবহুল পুস্ক পাঠ করা প্রয়োজন। সমর বিজ্ঞান ও সামরিক ইতিহাস সম্বন্ধীয় বহু পুস্ক কেন্দ্রীয় সেনা গ্রন্থাগারে রয়েছে। এই পুস্কের মাধ্যমে যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট নিবেদন জানাŽিছ অন্তপক্ষে সেনা শিক্ষা কোরের জ্ঞান পিপাসু অফিসার ও জেসিওদের জন্য চাকুরি অবসানের পরও পুস্ক পাঠের সুযোগ রাখা হোক নতুবা এম আই ক্লিয়ারেন্স বা নিয়ম নাই ইত্যাদি শুনে হতাশ হতে হয়।
এ পুস্কটির সাথে প্রকাশের জন্য কিছু রহস্য কাহিনী কম্žোজ করা হয়েছিল। বাস্ব উড্ডয়নের সাথে মনোরাজ্যের এসকল কাল্পনিক উড্ডয়ন কাহিনী একপুস্কে প্রকাশ করা যুক্তিহীন মনে করে তারকালোকের বাদশাহ্‌ পুস্কে রহস্য কাহিনী গুলো প্রকাশের সিদ্ধান্ নিয়েছি। এটি লিখা শুর€ করেছিলাম আমার কনিষ্ট পুত্রের বিভিন্ন প্রশ্নবানে জর্জরিত হয়ে। সে মহাকাশের গ্রহ, উপগ্রহ, উল্কা, ধুমকেতু, ছায়াপথ, কোয়াজার রণক্ষত্র, ব্লাকহোল ইত্যাদি নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন করত। এ পুস্কটির পান্ডুলিপি রচনা করার পর পানি উন্নয়ন বোর্ডের সাবেক বিজ্ঞানী জনাব ফখর€ল ইসলাম সাহেব এ যুগেরই বিশ্বখ্যাত লেখক ষ্টিফেন ডব্লু হকিং এর “কালের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস” পুস্কটি পাঠ করার জন্য আমাকে দেন। অবশ্য এর পর্বেই আমি বিভিন্ন সত্র থেকে এর কিছু কিছু অংশ পাঠ করার সুযোগ পেয়েছিলাম। এ পুস্কে লেখক মহাকাশের অতিক্ষুদ্র এবং অতিবৃহৎ বস্তু নিয়ে আলোচনা করেছেন। এ পুস্কটিতে লেখক মহাকাশের এ সকল বস্তু খুবই সহজ ভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছেন। এ পুস্কের ভূমিকা লিখে দিয়েছেন এ কালের অপর এক বিখ্যাত বিজ্ঞানী কার্ল সাগান। এতে তিনি লিখেছেন, “প্রকৃতিকে আমরা যেমন দেখি, প্রকৃতি কেন তেমন হ’ল, মহাবিশ্ব কোথা থেকে এল, কিম্বা মহাবিশ্ব কি সব সময় এখানে ছিল, ……………………… শিশুরা ছাড়া কেউই এসমস্ চিন্ায় বিশেষ সময় নষ্ট করে না। …………………আবার এমন কিছু শিশুর সাথে আমার দেখা হয়েছে, যারা প্রশ্ন করেছে কৃষ্ণ গহব্বর দেখতে কেমন, পদার্থের ক্ষুদ্রতম অংশ কি?” বহুদিন পর্বে প্যালেস্টাইনের বিখ্যাত কবি খলীল জিব্রানের একটি কবিতা পড়েছিলাম। সে কবিতাটির মর্মার্থ হল ” শিশুরা তাদের পিতা-মাতার চেয়েও বুদ্ধিমান”। তাদের ভালবাসা দিতে হবে। শেখার উৎসাহ দিতে হবে, ইত্যাদি।                আমার মনে হয় কার্ল সাগান এবং খলীল জিব্রান উভয়ের মন্ব্যই সঠিক। কেননা এ যুগকে বিজ্ঞানের চরম উন্নতির যুগ বলা যেতে পারে। মিডিয়ার কল্যানে বিজ্ঞানের সর্বশেষ উন্নয়নটির খবরও শিশুরা জেনে ফেলে। ওরা আরো জানতে আগ্রহী হয়। ওদের পিতা-মাতার শিশুকালের যুগেত বিজ্ঞান এত উন্নতি লাভ করে নাই। ওরা সেকালে ঘুরি উড়ানোতে ব্যস্ ছিলেন। কিন্তু আজ তাদেরই সন্ানেরা টিভির পর্দায় সর্বাধুনিক মহাকাশযানের গভীর নীলাকাশের মাঝে দ্র€তগতিতে এগিয়ে যাওয়া দেখে। অত্যাধুনিক কম্žিউটারের বুতাম টিপে অবিশ্বাস্য কর্মকান্ড অবলোকন করে। তাইত ওরা একের পর এক জটিল প্রশ্ন করে চলে। বিজ্ঞানী কার্ল সাগান বা স্টিফেন ডব্লু হকিং বা উল্লেখিত কবি ওদের প্রশ্ন শুনে আনন্দিত হবেন নিশ্চয়ই। অবশ্য আমি জানি সকল পিতা-মাতাই তাদের সন্ানদের সকল প্রশ্নের উত্তর দিতে ইŽছাবোধ করেন না বা প্রশ্ন শুনে বিরক্ত হন। প্রচন্ড বিষ্ফোরনে কেমন করে এ জগৎ সৃষ্টি হল বা এ থিউরির (বিগব্যাং) চ্যালেঞ্জার স্যার হয়েলের মত বিরোধিতা করে প্রশ্ন করে বসে এ মহাবিশ্ব সবসময় কেমন করে ছিল বা ধলিকণা, উল্কা, ধমকেতুর পিঠে চড়ে জীবন এখানে কেমন করে এল বা ডারউইনের বিবর্তনবাদের মাধ্যমে এককোষী জীব থেকে ক্রমে কেমন করে মানুষ হওয়া সম্ভব ইত্যাদি প্রশ্ন যদি শিশুরা বার বার করতে থাকে তবে পিতামাতার বিরক্ত হওয়ারই কথা কেননা কখনো হয়ত তাঁদের কোন জটিল প্রশ্নের উত্তর জানা নাও থাকতে পারে। সকল প্রশ্নের উত্তর যে সবাই জানবেন এমন কোন কথা নাই। সুতরাং সকল পিতা মাতার উচিৎ সন্ানদের হাতে অনুধাবনের উপযোগী পুস্ক তুলে দেওয়া।
পুস্কটির বিবিধ অংশে ওদের অনেক প্রশ্নের উত্তর গল্পের মাধ্যমে দেয়া হয়েছে। এ পৃথিবীর মাটি, নদী, সাগর, পাহাড়, আকাশ, উপগ্রহ এবং মহাকাশের সৌরজগত, তারকা মন্ডল, ব্লাকহোল,কোয়াজার, অজানা আকাশবস্তু ইত্যাদি কোন না কোন গল্পে সীমিত পর্যায়ে হলেও আলোচনা করা হয়েছে। তাদের সোŽচার করতে চেষ্টা করা হয়েছে সন্াস, অহেতুক যুদ্ধ-বিগ্রহ, আনবিক বোমার ধ্বংসলীলা ইত্যাদির বির€দ্ধে। ওদের বিমান, হেলিকপ্টার, জাহাজ, মহাকাশযান, কল্পিত আকাশরাজ্যের প্রাণী ও ওদের আকাশযান সম্žর্কীয় গল্পগুলি অবশ্যই ভাল লাগবে। অন্যান্য পাঠকও বিমান তত্ত্বের জটিল বিষয় পাঠের পর দর ও কাছের রহস্যময় জগত ঘুরে আসতে পারবেন। সুতরাং তারকালোকের বাদশাহ্‌ পুস্কটি পাঠ করার জন্য আমি পাঠকদের আনুরোধ করব। এছাড়া “স্বপ্নের মহাকাশযানে আগুন রঙ্গা প্রানী” নামের অপর একটি পুস্কও কম্žোজ করা হচেছ। এগুলোতে বাস্ব উড্ডয়ন সম্মন্ধীয় প্রবন্ধও থাকবে। ইংরেজী ভাষায় লিখিত বিমান,নৌ, সেনা ও বি ডি আর বাহিনী সম্বন্ধে লিখা ইতিহাস ভিত্তিক প্রবন্ধ সমহ মলত: গবেষনা কর্ম হিসেবে লিখা হয়েছিল। এসকল লেখাসহ আরো অনেক গুলি প্রবন্ধ আমি এশিয়াটিক সোসাইটির গবেষনা পত্রিকা এবং বাংলাপেডিয়াতে প্রকাশের জন্য জমা দিয়েছিলাম। প্রত্যেক প্রকল্পেরই নিজস্ব নীতিমালা থাকে। সুতরাং সকল কিছুই তারা ছাপাতে বাধ্য নন। তাদের সীমাবদ্ধতার কারনে শুধুমাত্র খুবই গুর€ত্বপর্ন অংশ বিশ্ব কোষের জন্য সম্žাদনা করা হয়েছে। যেহেতু আমার মতে এ লেখাগুলো সামরিক বাহিনীর সংশ্লিষ্ট অনেককে এবং সশস্ বাহিনীতে যোগ দিতে ইŽছুক উৎসাহী যুবকদের উপকৃত করবে তাই খাপছাড়া হলেও এগুলো পুস্কটিতে সংযোজন করে দিলাম। অবশ্য বিবিধ বিষয়ে আমার অনেকগুলি ভূক্তি বাংলাপেডিয়াতে ছাপানোর উদ্ধেশ্যে বাছাই করার জন্য আমি প্রকল্প কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাŽিছ। এ বিশ্বকোষে কাজ করার সুযোগ দেয়ার জন্য আমি প্রধান সম্žাদক জনাব ডঃ সিরাজুল ইসলাম, সম্žাদক ডঃ মমিন চৌধুরী (তিনি ২০০১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর নির্বাচিত হন), সম্žাদক এস, এম মাহফুজুর রহমান, সহকারী সম্žাদক জনাব মাসুদ এবং জনাব সাদাত উল্লাহ, মিসেস জিনিয়া প্রমখ কর্মকর্তার নিকট ঋনি। তাঁরা একের পর এক বিবিধ বিষয়ে আমাকে লেখার সুযোগ দিয়ে কৃতজ্ঞতাপাশে আবদ্ধ করেছেন। বাংলাপেডিয়ার জন্য বিবিধ ভূক্তি লেখার সময় সম্žাদক সাহেবদের যথাযথ নির্দেশনায় এবং চমৎকার ব্যবহার আমাকে মুগ্ধ করেছে। আমি লেখায় উৎসাহ পেয়েছি।
আমার লেখালেখির নিরব উৎসাহদাতা আমার পরম শ্রদ্ধেয় পিতা সৈয়দ শাহাদত হোসেন। পত্র পত্রিকায় মহান স্রষ্টার সৃষ্টি মহাবিশ্ব এবং মানব নির্মিত বিমান ও মহাকাশযান সম্বন্ধে কোন নতুন খবর এলে সজোরে পাঠ করে আমাদের শোনাতেন। মিরাজের রাত্রের ঘটনাবলী বিশ্ব নবী নামক গ্রন্থ থেকে মজা করে পড়তেন। সে রাত্রে মহানবী হযরত মোহাম্মদ (দঃ) মহাকাশের বহু চমকপ্রদ বস্তু দর্শন করেছিলেন।তাকে দেখানো হয়েছিল বুদ্ধিমান মানুষ ও অন্যান্য জীবজগত পর্ন পৃথিবীর মত গোলাকার আরো বহু জগত। তিনি তারকার জগত অর্থাৎ প্রথম আকাশ এবং আরো বহু স্র অতিক্রম করে অন্ধকার জগত এবং সর্বশেষে আল্লাহর আরশে পৌছেছিলেন। আমার বিশ্বাস সর্বশক্তিমান আল্লাহ্‌ তার সৃষ্টি বিশাল মহাবিশ্বের ব্যপ্তি বিশ্বমানবকে জানানোর জন্য এবং মহাকাশ অভিযানে মানুষের জন্য কোন বিধি নিষেধ আরোপ করা হয়নি তা বুঝানোর জন্য মিরাজ সংঘঠিত করেছিলেন। এ পুস্কটি সত্বর প্রকাশের জন্য যে আমাকে সদাই উৎসাহ প্রদান করত সে আমার স্নেহের অনুজ কবি ও কৃষি বিষয়ক লেখক বাংলাদেশ সরকারের এরিয়াল পেস্ট কন্ট্রোল বিভাগের সাবেক কর্মকর্তা এবং বর্তমানে বঙ্গবন্ধু কৃষি বিশ্ব বিদ্যালয়, গাজীপুরে ডক্টরেট কোর্সে অধ্যয়নরত সৈয়দ জয়নুল আবেদিন।
এ পুস্কের প্রথম পর্বে সন্নিবেশীত আই এস এস বি সম্বন্ধীয় উপদেশে বাংলাদেশ মিলিটারী একাডেমীর এক সময়ের জাদরেল শরীর চর্চা প্রশিক্ষক নায়েব সুবেদার মোঃ নবী উল্লাহ্‌ দেওয়ানের সহযোগীতা নেওয়া হয়েছে। তিনি এক সময় আই এস এস বি তেও কর্মরত ছিলেন। ১৯৯১ সালে পুস্কটির প্রথম পর্বের পান্ডুলিপিটি লিখার পর বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত গ্র€প ক্যাপ্টেন মুহম্মদ আলফাজ সাহেবের নিকট দেয়া হয়েছিল। তিনি এর প্রয়োজনীয় সংশোধনের উপদেশ এবং ভূমিকাটি লিখে দিয়ে দিয়ে কৃতার্থ করেছেন। আমার শ্রদ্ধেয় শিক্ষক ও বহু গ্রন্থ প্রনেতা মোহাম্মদ সাদাত আলী এ পুস্কের গুর€ত্ব বৃদ্ধির জন্য প্রাসঙ্গিক কিছু উপদেশ দিয়ে বোধগম্য ভাষা ব্যবহারের উপায় আলোচনা করেছেন। তিনি সেনাবাহিনীর সাবেক সিভিলিয়ন ষ্টাফ অফিসার এবং বর্তমানে উম্মুক্ত বিশ্ব বিদ্যালয় গাজীপুরের প্রধান গ্রন্থাগারিক। এ পুস্কের প্রয়োজনীয় সকল চিত্র নিজ খরচে পজেটিভ করে দিয়েছেন টাইগন্স এগ্রিসার্ভ লিঃ এর সাবেক ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মোঃ মুজিবুর রহমান। আমার বর্তমান কর্মক্ষেত্র রামপুরা একরামুন্নেছা ডিগ্রী কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ জনাব আলেম আলী এবং আমার সকল সহপাঠীদের নিকট থেকেই লেখা লেখির ব্যাপারে পেয়েছি যথেষ্ট উৎসাহ। তাদের কেউ কেউ পান্ডুলিপির অংশবিশেষ পাঠ করে মল্যবান মতামত ব্যক্ত করেছেন। তাদের মাঝে অধ্যাপক মোহম্মদ আলী, নর নবী মৃধা, মোঃ আবুল আজাদ, শিরিন ফিরদৌস(অন্য কলেজের) অন্যতম। এ পুস্কটির কম্žিউটার কম্žোজ সমাপন করেছেন এ কলেজেরই শিক্ষক এ,কে,এম, লুৎফুল কাবীর। আমার ভাই, বোন, স্ী, পুত্র, কন্যা ওরাও আমাকে লিখায় সহায়তা করে চলেছে। তাদের সকলকে আমি হৃদয় নিংড়ানো ধন্যবাদ জানাŽিছ।
অবশেষে আমি শ্রদ্ধা নিবেদন করছি, আমার বিমান বাহিনীর সর্বশেষ অধিনায়ক এবং সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার মার্শাল জামাল উদ্দিন সাহেবকে। ১৯৭৫-৭৬ সালে তার নেতৃত্বে বিবিধ কোর্সে অংশ গ্রহণ করার সুযোগ পেয়ে আমি আন্নভ ২৪,আটনভ ও অটার(ডি,এইচ,সি-৩) বিমান সম্বন্ধে জানতে সমর্থ হয়েছিলাম।সে সকল কোর্সের সকল তত্ত্বিয় ও ব্যবহারিক প্রশিক্ষকদেরও জানাŽিছ সশ্রদ্ধ সালাম। তাদের মাঝে তৎকালীন ওয়ারেন্ট অফিসার হাই, ফ্লাইট সার্জেন্ট আওয়াল, সার্জেন্ট আলমগীর, সার্জেন্ট শহীদ, কর্পোরাল শাখাওয়াত এবং ফ্লাইট ইঞ্জিনিয়ার কর্পোরাল এনায়েতের নাম এখানো মনে আছে।ভুলে গেছি রাশিয়া ফেরত দুইজন ফ্লাইট ইঞ্জিনিয়ারের নাম। তৎকালে তাদের পদবী ছিল সার্জেন্ট অথবা ফ্লাইট সার্জেন্ট। তাঁরা সকলেই প্রশিক্ষক হিসাবে নিজ নিজ দায়িত্ব যথাযথ ভাবে পালন করেছেন। স্মৃতির পুরানো পাতায় তৎকালীন বৈমানিক ফ্লাইট লেঃ রফিক ও ফ্লাইট লেঃ শামিম সাহেবের চেহারাও ভেসে উঠে। তারাও ছিলেন পরিবহন বিমানের দক্ষ বৈমানিক। জনাব রফিক সাহেব বর্তমানে এয়ার ভাইস মার্শাল এবং বর্তমান বিমান বাহিনী প্রধান। আর্মি স্কুল অব এডুকেশন এন্ড এডমিনিষ্ট্রেশনে প্রশিক্ষক হিসাবে কর্মকালীন অবস্থায় (১৯৭৮-৮১) যারা আমাকে প্রতিনিয়ত জ্ঞান অর্জনে উৎসাহ যোগাতেন তাদের মাঝে সি, আই লেঃ কর্নেল আনোয়ার ও লেঃ কর্নেল নুর€জ্জামানের কথা মনে পড়ে। কর্নেল আইন উদ্দিন ছিলেন সে প্রতিষ্ঠানের একজন কমান্ডেন্ট। তিনি নিজে ছিলেন একজন লেখক এবং লেখালেখির ব্যাপারে সামরিক ছাত্রদের দর্শন শাস্ পাঠদানের ফাঁকে ফাঁকে তাঁর নিজস্ব ষ্টাইলে উৎসাহ প্রদানে কসুর করতেন না। জানতে পেরেছি লেঃ কর্নেল আনোয়ার ও লেঃ কর্নেল নুর€জ্জামান ব্রিগেডিয়ার এবং কর্নেল আইনউদ্দিন মেজর জেনারেল পদবীতে সেনাবাহিনী থেকে অবসর গ্রহণ করেছেন। ১৯৮১ – ৮৪ সাল পর্যন্ আমি কর্মরত ছিলাম ৫ এল এ এ রেজিমেন্টে। সে প্রতিষ্ঠান পরিচালিত এয়ার ক্রাফট রিকগনিশন কোর্সের ছাত্রদের বিমান সমন্ধে বাস্ব ধারনা দেওয়ার জন্য আমাকে বহুবার আর্মি এভিয়েশনে যেতে হয়েছিল। সে সংস্থার সি ও লেঃ কঃ ওয়াজিউল্লাহ, সুবেদার মেজর শরীফ, এডম জেসিও সুবেদার শহীদ সাহেবের সহায়তায় ছাত্রগন প্রভূত লাভবান হয়েছিল। সি ও সাহেব ছিলেন একজন ভাল প্রশিক্ষক। এছাড়া কোর্স ইনচার্জ মেজর ফয়সল এবং মেজর পদবীর একজন বৈমানিক ছিলেন এ কোর্সের উপদেষ্টা(সময়ের বিশাল ব্যবধানে সকলের নাম ও পদবী যথাযথ মনে না থাকার জন্য দুঃখিত)। জানিনা তাঁরা কোথায় এবং কেমন আছেন? আমি তাদের এবং সকলের দোয়া কমনা করছি।
সৈয়দ মোঃ সালেহ্‌ উদ্দিন।
সহকারী অধ্যাপক,
রামপুরা একরামুন্নেছা ডিগ্রী কলেজ
রামপুরা, ঢাকা।

ভর্তি এবং আই, এস, এস, বি

এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ট সময় ‘ সকল বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার দেয়ালে এ ধরনের শ্লোগান চোখে পড়বেই। বিবিধ ছাত্র সংগঠন সাধারন ছাত্রদের এসব শ্লোগানের মাধ্যমে একে অপরের বির€দ্ধে লড়াইয়ের মন্ে দিক্ষিত করে থাকে। অর্থাৎ বিশেষ সংগঠনে যোগ দাও এবং অন্য সংগঠনের অনুসারিদের বিরূদ্ধে যুদ্ধ কর। সাহসী তর€ন ছাত্রগন এ ডাকে সারা দেয়। ওরা যুদ্ধ প্রস্তুতি গ্রহন করে। সময় ও সুযোগমত অন্য সংগঠনের ছাত্র ভাইদের উপর অস্ নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে। ওদেরই হাতে ওদেরই সহপাঠিগন হত বা আহত হয়। ধ্বংস হয়ে যায় একটি পরিবারের স্বপ্ন। আসলে ওদের দরিদ্র পিতামাতারা বহু কষ্টে ওদের শিক্ষা পতিষ্ঠানে পাঠিয়েছিলেন মানুষের মত মানুষ হওয়ার জন্য। এধরনের উদ্দিপনা পর্ন শ্লোগানই হয়ত সে সকল পরিবারকে নিক্ষেপ করে হতাশার অন্ধকার গহ্বরে। এমন তেজোময় শ্লোগান কি কোন কবি, এ ধরনের উŽছৃখলতা সৃষ্টির জন্য তাদের কবিতায় লিখেছেন ? প্রকৃত পক্ষে তারা তর€নদের সৈনিক হতে উদ্দিপ্ত করতে চেয়েছেন। সম্ভবত তারা দেশ মাতৃকার সেবায় শক্রর বির€দ্ধে রনে ঝাঁপিয়ে পড়তে, এর মাধ্যমে তর€নদের আহবান করেছেন। সাহসী যুবকগন সামরিক বাহিনীতে যোগ দিয়ে দেশের সেবা করতে পারে। দেশের সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতা রক্ষার জন্য সৈনিকগন যথার্থই যুদ্ধ প্রস্তুতি গ্রহন করেন। তবে তাদের সকল কাজে থাকে শৃখলার ছাপ। সেখানে নিজেদের মাঝে ঝগড়া লড়াই করে রক্তপাতের সুযোগ নাই। প্রত্যেক দেশই তাদের সামরিক বাহিনী নিয়ে গর্ব করে থাকে। সৈনিকগন নিজ নিজ দেশের অহংকার। সামরিক কর্মকর্তাগন ওদের নেতৃত্ব দিয়ে থাকেন। ওরাও দেশ মাতৃকার সদা জাগ্রত মহান সৈনিক।
সকলের পক্ষেই সামরিক কর্মকর্তা হওয়া সম্ভব নয়। বিশেষ গুনাবলীর অধিকারী যুবকগনই সামরিক কর্মকর্তা হওয়ার সুযোগ পেয়ে থাকেন। সেনা,নৌ ও বিমান বাহিনী নিয়ে সামরিক বাহিনী। এ সকল বাহিনীর কর্মকর্তা নির্বাচন পদ্ধতি প্রায় একই ধরনের। ওঝঝই এদের নিয়োগের জন্য সুপারিশ করে। চূড়ান্ভাবে নির্বাচিত ক্যাডেটগন প্রশিক্ষন শেষে যথা সময়ে কমিশন প্রাপ্ত হয়। ওরা সেনা,নৌ এবং বিমান বাহিনীর নেতৃত্ব গ্রহন করে ধাপে ধাপে সেগুলোর উŽচতর মার্গে আরোহন করে। সামরিক কর্মকর্তাগন জাতীর ভাগ্যবান সন্ান। বেসামরিক কোন ক্যাডারের কোন কর্মকর্তারই ওদের মত এত কম বয়সে কর্মকর্তা হওয়ার সুযোগ নাই। ওদের দায়িত্ব ও কর্তব্য খুবই ঝুঁকিপর্ন বলে ওরা সত্ত্বর প্রমোশনও পেয়ে থাকে। জীবন যাপনের উন্নত মান বজায় রাখার জন্য দেশ ওদের প্রয়োজনীয় সুযোগ সুবিধা প্রদান করে থাকে। এসকল কারনে সাহসী যুবকগন সশস্ বাহিনীতে অফিসার হতে চায়। টগবগে তর€ন যাদের রক্তে দেশ প্রেমের নেশা ওদের মাঝে যারা যথার্থই যোগ্য ও ভাগ্যবান ওরাই দেশের স্থল, সমুদ্র ও আকাশ সীমানা রক্ষায় নেতৃত্ব দেয়ার সুযোগ পায়। বিমান বাহিনী সেনা ও নৌবাহিনী থেকে আলাদা। সকল স্রের বিমান সেনা তথা বৈমানিকদের মাঝে থাকে এক বিশেষ অভিজাত্য।ওরা যেন প্রকৃতির পাখিদের মতই মুক্ত ও উদার।পাখিরা আকাশে উড়ে বেড়ায়। আদিম মানুষের অনেকেই হয়ত পাখির মত আকাশে উড়ার স্বপ্ন দেখত। সে স্বপ্নের পথ বেয়ে মানুষ উড্ডয়ন যন্ বানাতে চেষ্টা করেছে। একদিন মানুষ আবিস্কার করেছে বিমান। প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রয়োজনে বিমান বিজ্ঞানীগন ক্রমে উন্নত থেকে উন্নততর বিমান আবিস্কার করেছে। একে একে নির্মিত হয়েছে ছোট থেকে বড় পরিবহন বিমান। এখন আকাশে বিশাল জাম্বোজেট ও সুপারসনিক পরিবহন বিমান শব্দ করে উড়ে যায়।মানুষকে মনে করিয়ে দেয় এ তোমাদেরই সৃষ্টি, এগুলো তোমাদেরই অহংকার। পরিস্কার মেঘমুক্ত আকাশে বিমান বাহিনীর গর্বিত বৈমানিকগণ যখন তাদের বিমানের ঝাঁক নিয়ে বিদ্যুৎবেগে অদৃশ্য হয়ে যায় সাহসী যুবকগন বৈমানিক হওয়ার স্বপ্ন দেখে।
প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত বৈমানিকগন বাংলাদেশেই ফ্লাইং একাডেমী, বাংলাদেশ বিমান, এ্যারো বেঙ্গল,এয়ার পারাবাত, জি এম সি ইত্যাদি সংস্থায় চাকুরি পেতে পারেন। লাইসেন্সপ্রাপ্ত দক্ষ বৈমানিকগণ বিদেশী এয়ার লাইন্সে চাকুরি পেয়ে থাকেন। এ সকল সংস্থায় চাকুরি পাওয়ার জন্য প্রাথীদের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা দিতে হয়। শারিরীক সক্ষমতা যাচাই করা হয় স্বাস্থ্য পরীক্ষার মাধ্যমে।
বিমান বাহিনীতে সাধারণত প্রশিক্ষনহীন উৎসাহী যুবকদের বৈমানিক হিসেবে ভর্তি করা হয়। কঠোর প্রশিক্ষনের মাধ্যমে ওরা একদিন বিমানের ককপিটে বসার অধিকার অর্জন করে। যোদ্ধা বৈমানিকগন কঠোর প্রশিক্ষন সহজ যুদ্ধ শ্লোগানের সাথে পরিচিত। একসময় ওরা হয়ে উঠে দক্ষ বৈমানিক। কিন্তু খুব সহজে বিমান বাহিনীতে যোগ দেয়া সম্ভব নয়। প্রচন্ড ইŽছাশক্তি ও কঠোর পরিশ্রমের সহায়তায় প্রতি বছরই অল্প কিছু সংখ্যক আগ্রহী ও সাহসী যুবক ক্যাডেট হিসাবে বিমান বাহিনীতে যোগ দেয়ার সুযোগ পায়। এ জন্য তাদের বিমান বাহিনীর নিজস্ব নির্বাচন পরীক্ষাসহ ওঝঝই এর সকল পরীক্ষায় বিশেষ দক্ষতা দেখাতে হয়।
ওঝঝই সামরিক বাহিনীর সকল শাখা তথা সেনা,নৌ, ও বিমান বাহিনীর কর্মকর্তা নিয়োগের একমাত্র প্রাধিকার প্রাপ্ত সংস্থা। এ সংস্থা ধাপে ধাপে বহু পরীক্ষার মাধ্যমে প্রার্থীদের গুনাবলী যাচাই করে থাকে। শুধু সামরিক কর্মকর্তা হওয়ার গুনাবলী সম্žন্ন যুবকগনই এ কঠোর বাছাই প্রক্রিয়া সফল ভাবে অতিক্রম করতে সমর্থ হয়।
প্রার্থিদের অবশ্যই মনে রাখতে হবে শুধুমাত্র মামার জোড়ে (বাংলা প্রবাদ) সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তা হওয়া যায়না।তাকে অবশ্যই কর্মকর্তা হওয়ার প্রয়োজনীয় গুনাবলী অর্জন করতে হবে। বিমান বাহিনীতে বৈমানিক হওয়ার জন্য প্রাথমিক শিক্ষাগত যোগ্যতা কমপক্ষে দ্বিতীয় বিভাগে বিজ্ঞান শাখায় এইচ এস সি পাস। এ যোগ্যতা সম্žন্ন ১৭ থেকে ২২ বছর বয়স্ক যুবকগণ বৈমানিক হওয়ার জন্য আবেদন করতে পারে। আবেদনকারীকে অবশ্যই কিছু স্রষ্টা প্রদত্ত গুনাবলীর অধিকারী হতে হয়। যেমন উŽচতা কমপক্ষে হতে হবে ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি। বুকের মাপ সাধারণভাবে অন্তপক্ষে ৩০ ইঞ্চি হবে এবং সম্ž্রসারন ক্ষমতা কোন প্রকারেই দুই ইঞ্চির কম হ’লে চলবেনা। এ সকল শারীরিক যোগ্যতা থাকলে বিমান বাহিনীর তথা সকল বাহিনীর প্রার্থীদের পরবর্তী ধাপের পরীক্ষা সমহ একে একে গ্রহণ করা হয়ে থাকে। এ পর্যায়ে সাধারণত মনস্াত্ত্বিক ও বুদ্ধিমত্তা পরীক্ষা (ও.ছ. ঞঊঝঞ), বিষয় ভিত্তিক অর্থাৎ ভাষা, অংক পদার্থ বিজ্ঞান, সাধারন জ্ঞান ইত্যাদি বিষয়ের উপর লিখিত পরীক্ষা এবং মৌখিক পরীক্ষা গ্রহন করা হয়। উল্লিখিত পরীক্ষা সমুহে ধাপে ধাপে বহু প্রার্থী বাদ পড়ে যায়। ওঝঝই তে নিজের যোগ্যতা যাচাই করার সুযোগ পাওয়ার জন্য উল্লিখিত সকল পরীক্ষা সমহেই টিকে থাকতে হবে। এর জন্য প্রয়োজন যথাযথ পদ্ধতিগত প্রস্তুতি।
এর জন্য বিষয় ভিত্তিক জ্ঞান অর্জন করা প্রয়োজন। আই কিউ টেষ্টের ধরন জানা প্রয়োজন। প্রার্থী বাছাইয়ের জন্য বিমানবাহিনীতে আই কিউ টেষ্ট গ্রহণ করা হয় এবং যারা ওঝঝই তে যাওয়ার সুযোগ পেয়ে থাকে তাদের ও আই কিউ টেষ্ট দিতে হয়। এ অধ্যায়ের নমুনা আই কিউ প্রশ্নটি মনোযোগের সাথে পাঠ করলে বুঝা যাবে এর কিছু প্রশ্নে সদৃশ বিষয় খুজে বের করতে বলা হয়েছে, কিছু প্রশ্নে বিপরীতার্থক শব্দ খুজে বের করতে বলা হয়েছে। পর্নাঙ্গ ও ছ প্রশ্নপত্রে আছে চিত্রের সাহায্যে করা কিছু প্রশ্ন ইত্যাদি আরো বহুকিছু। প্রার্থীদের এ টেষ্ট সম্বন্ধে একটি প্রŽছন্ন ধারনা লাভের জন্য দেশী বিদেশী লেখকদের লেখা চযুপযড়ষড়মরপধষ ধহফ ওহঃবষষরমবহপব ঞবংঃ এর বিবিধ পুস্ক পাঠ করা উচিত। এ সকল পুস্কে গবসড়ৎু :বংঃ, অহধষড়মু, অনংঃৎধপঃ ৎবধংড়হরহম, ওসঢ়ড়ংংরনরষরঃরবং, ঝুহড়হুসং, অহঃড়হুসং, ঙনংবৎাধঃরড়হ, ঊাধষঁধঃরড়হ ড়ভ ৎবষধঃরড়হংযরঢ়, ঘঁসবৎরপধষ ৎবধংড়হরহম, ঈড়হলবপঃঁৎব, ঝঃৎবংং :বংঃ, গধঃৎরী ইত্যাদি শিরনামে বিবিধ সমস্যা সমাধান করে বুঝানো হয়েছে। সে সকল পুস্কে অনুশীলনের জন্য কিছু নমুনা প্রশ্নপত্রও দেয়া থাকে। সেগুলো প্রার্থীদের সমাধান করতে চেষ্টা করা উচিত। এতে পরীক্ষার সময় অল্পসময়ে এক একটি প্রশ্নের উত্তর দেয়া সম্ভব হবে। মনে রাখতে হবে আই কিউ টেস্টকালে সকল প্রশ্নের উত্তর দেয়া জর€রী নয় এবং হয়ত সম্ভবও নয়। সুতরাং নির্ধারিত সময়ের মাঝে যত বেশী সঠিক উত্তর দেয়া সম্ভব হবে তত বেশী পাওয়া যাবে কািখত নম্বর।প্রার্থীদের জন্য বুদ্ধিমানের কাজ হবে অধিকসময় পর্যন্ মাথা ঘামানোর মত জটিল প্রশ্নসমহ বাদ রেখে অপেক্ষাকৃত সহজ প্রশ্নসমহের উত্তর দেয়া। পরে হাতে সময় থাকলে সেগুলোর উত্তর দেয়ার চেষ্টা করা যেতে পারে। জটিল প্রশ্নের জন্য খসড়া করার প্রয়োজন হলে নির্দিষ্ট স্থানে তা করা যেতে পারে। তবে কোন ক্রমে প্রশ্নপত্রে খসড়া করার অনুমতি নাই। মনে রাখতে হবে প্রশ্নপত্র হাতে পাওয়ার পর নির্দেশ পাওয়ার পর্ব পর্যন্ উত্তর দেয়া শুর€ করা যাবেনা এবং শেষ করার নির্দেশ পাওয়ার পর আর উত্তর লিখা যাবেনা।ক্ষুদ্র পুস্িকার মত দেখতে প্রশ্নপত্র (উত্তর পত্র সহ) প্রাধিকার প্রাপ্ত পরিদর্শকের নিকট সত্ত্বর জমা দিয়ে দিতে হবে।
আই কিউ টেস্টে ভাল করার জন্য উত্তম পর্ব প্রস্তুতি বেশ সহায়ক। বিমান বাহিনীর প্রাথমিক আই কিউ টেস্ট হউক অথবা ওঝঝই এর আই কিউ টেস্ট হউক না কেন উভয় প্রশ্নপত্রই যুক্তিসঙ্গত ও পদ্ধতিগতভাবে করা হয়। অনুশীলনে একজন প্রার্থী যথাযথ উপায়ে উত্তর দানের দক্ষতা অর্জন করবে। এবার আই এস এস বি প্রসঙ্গে ফিরে আসা যাক। যাদেরকে এতে ডাকা হয় তাদের পত্র দিয়ে জানানো হয় এবং বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকায়ও বিজ্ঞাপন দিয়ে বোর্ডের সামনে হাজির হওয়ার তারিখ জানিয়ে দেয়া হয়। যে সকল রসদ তথা জামা, পায়জামা, পাজ্ঞাবী, টুপি, প্যান্ট, হাফপ্যান্ট, আন্ডারওয়ার, কেডস, জুতা, চাদর, ইত্যাদি যা যা সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে তাও পত্রে উল্লেখ থাকে।
প্রার্থীদের সঠিক তারিখে উল্লিখিত সকল আইটেমসহ বোর্ডে উপস্থিত হতে হবে। এখানে শুধু পরীক্ষাই নেয়া হয় না। প্রার্থীদের চাল- চলন, আচার-ব্যবহার, কথা- বার্তা, আদব-কায়দা, অভ্যাস, খাওয়া- দাওয়ার পদ্ধতি, বাথর€ম ব্যবহার ইত্যাদি সকল কিছুর উপর নজরদারী চালানো হয়। সেগুলোর মল্যায়ন করা হয়। বৈমানিক হতে আগ্রহী সকলকেই পর্ব থেকে সে সকল উন্নত করার চেষ্টা চালাতে হবে। সামরিক বাহিনীর অন্যান্য শাখায় কমিশন প্রার্থীদের জন্য একই কথা প্রযোজ্য।
বিবিধ পরীক্ষার মাধ্যমে ওঝঝই তে প্রার্থীদের গুনাগুন যাচাই করা হয়। অনেকেই বলে থাকেন “যাদের দেহে নীল রক্ত বহমান শুধুমাত্র তারাই সামরিক বাহিনীতে কমিশন পাওয়ার যোগ্য”। আমি হলফ করে বলতে পারি এ ধারনা ভুল। কেননা মানুষের কখনো নীল রক্ত ছিলনা। রাজবংশ,শাসকবংশ, উŽচবংশ ইত্যাদি বুঝানোর জন্য নীল রক্ত কথাটির প্রচলন হয়েছিল।যদি বলা হয় উল্লিখিত বংশের/ বংশসমহের যুবকগনই শুধু কমিশন পেয়ে থাকে তাও সঠিক নয়। বিশ্বের সকল দেশের সামরিক কর্মকর্তাদের জীবন বৃত্তান্ পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে তাদের মাঝে দরিদ্র কৃষক সন্ান যেমন আছেন চাকুরে/আমলাদের সন্ানও তেমন আছেন। বাংলাদেশেও এর ব্যতিক্রম নয়। এদেশের সামরিক কর্মকর্তাদের মাঝে কৃষক সন্ান, সাধারন সৈনিকদের সন্ান, সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তা /কর্মচারী, পেশাজীবি ও ব্যবসায়ী ইত্যাদি সকল শ্রেনীর মানুষের সন্ানদেরই দেখা যায়। সুতরাং প্রার্থীদের হীনমন্যতায় ভোগার কোন কারন নাই। পরিশ্রমই সাফল্যের চাবিকাঠি/এ প্রবাদটি তাদের মনে রাখতে হবে।
প্রার্থীদের সাধারনত চারদিন বোর্ডে সদস্যদের তত্ত্বাবধানে থাকতে হয়। প্রথম দিন আই কিউ টেস্ট, জীবনবৃত্তান্ পর্নকরণ, ইংরেজীতে রচনা লিখন, অসমাপ্ত বাক্য সমাপ্তকরন, শব্দের সাহায্যে বাক্য গঠন বাংলা/ইংরেজী অসম্žুর্ন গল্প পর্নকরণ, আত্নসমালোচনা ইত্যাদির মাধ্যমে প্রার্থীদের যাচাই করা হয়। দ্বিতীয়দিন বাংলা ও ইংরেজিতে দলবদ্ধ আলোচনা, দলবদ্ধভাবে মাঠের কাজ, ব্যক্তিগতভাবে মাঠের বাধা অতিক্রমের মাধ্যমে শারিরীকও মানসিক যোগ্যতা যাচাই করা হয়। এদিন ডেপুটি প্রেসিডেন্ট সাহেব মৌখিক পরীক্ষা নিয়ে থাকেন। তৃতীয় দিন পরিকল্পনা অভীক্ষা,নেতৃত্বের গুনাবলী অভীক্ষা গ্রহন করা হয়। এদিন প্রার্থীদের সকলকে একে একে নিজ নিজ কর্মকান্ডের (ওঝঝই এর) মল্যায়ন করে আলোচনা করতে হয়। অতঃপর চূড়ান্ মৌখিক পরীক্ষা। সর্বশেষ দিন প্রার্থীদের ফলাফল জানিয়ে দেয়া হয়।উল্লেখ্য যে ওঝঝই তে যে সমস্ আই কিউ প্রশ্ন- পত্রের পুস্ক সরবরাহ করা হয় সেগুলো সাধারণ ইংরেজীতে রচনা করা। বিমান বাহিনীর কর্মকর্তাদের জন্য সরবরাহকৃত আই কিউ বিষয়ের প্রশ্ন পত্রও ইংরেজীতে রচনা করা সুতরাং প্রার্থীদের ইংরেজী ভাষায় তৈরি করা আই, কিউ বিষয়ের প্রশ্ন পত্র অনুশীলন করা উচিত। মেধা যাচাইয়ের জন্য বিশ্ব ব্যাপি সামরিক বাহিনীতে আই কিউ টেস্ট গ্রহণ করা হয়ে থাকে।
মেধা মানুষের এমন একটি গুন যা শুধুমাত্র অনুভবের ব্যাপার। একে দেখা যায়না, ধরা যায়না এবং কোন যন্ের সাহায্যে মাপাও যায়না। আমরা সাধারনতঃ মেধা বলতে শেখার ক্ষমতা, বুঝার ক্ষমতা, পরিবেশের সাথে খাপ খাওয়ানোর ক্ষমতা, সমাজের সাথে চলাফেরার ক্ষমতা ইত্যাদিকে বুঝে থাকি। একজন মানুষের সমম্বিত চিন্া ও কাজ করার ক্ষমতার সর্বোত্তম রূপকেই তার মেধা হিসাবে প্রকাশ করা হয়। আই কিউ টেস্টের মাধ্যমে এ মেধাকেই পরিমাপ করার চেষ্টা করা হয়। বৈমানিক হওয়ার জন্য যুবকদের একটি নির্দিষ্ট বয়স মানের পরীক্ষায় অবতীর্ন হতে হয়। এর ফলাফলকে প্রকৃত বয়স দিয়ে ভাগ করে১০০ দিয়ে গুন করে প্রার্থীর বুদ্ধির মান বিচার করা হয়। বিশ্ব- ব্যাপি মনস্াত্বিক, আচরন বিজ্ঞানী এবং শিক্ষাবিজ্ঞানীদের নিকট এ টেস্ট খুবই জনপ্রিয়। সামরিক বাহিনীতে এ টেস্ট একটি আদর্শ পরীক্ষণ পদ্ধতি। কেউ কেউ মনে করেন এ টেস্টের মাধ্যমে মেধার প্রকৃত মান যাচাই সম্ভব নয়। উদাহরণ স্বর€প বলা যায় ইংরেজীতে করা আই কিউ প্রশ্নপত্র যদি বাংলায় করা হয় তবে প্রশ্নের বোধগম্যতার জন্য একই প্রার্থী কিছু হলেও বেশী নম্বর পাবে। প্রশ্ন বাংলায় হলে বুঝতে না পারার জন্য সে অবশ্যই সহজ প্রশ্ন ছেড়ে দিবে না। এছাড়া পর্ব থেকে প্রস্তুতি নিলে এবং বহু নমনা প্রশ্ন পত্র অনুশীলন করলে আই কিউ টেস্টে অধিকতর নম্বর পাওয়া সম্ভব। বহু আধুনিক পরীক্ষার মাধ্যমে প্রমান করা সম্ভব হয়েছে যে বুদ্ধিমত্তার মান শুধুমাত্র বংশগতির উপর নির্ভর করে না। পরিবেশ অর্থাৎ শিক্ষার সুযোগ সুবিধা এবং অন্যান্য উপকরণের কারণেও বুদ্ধিমত্তার হ্রাস বৃদ্ধি ঘটতে পারে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে মেধার গঠন, বিকাশ ও প্রকাশে জাতিসত্তা, সামাজিক অবস্থান, শ্রেনীগত অবস্থান, সঠিক বয়স, সাংস্কৃতিক আচার- আচরণ, খাদ্য ও পুষ্টি, স্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থা, জন্মের পর থেকে শিশু লালন পালন, শিশুদের সাথে আচরন, শিক্ষা ব্যবস্থা ইত্যাদির উপর নির্ভরশীল।
আশা করা যায় সময়ের বিবর্তনে সামরিক বাহিনী সদস্য বাছাইয়ে যুগোপযোগী পদ্ধতি অবলম্বন করবে। ইতিমধ্যে বিমানসেনা বাছাইয়ে আই, কিউ পরীক্ষনে বাংলা প্রশ্নও সংযোজন করা হয়েছে। বিমান বাহিনীর বিমান সেনাগন জটিল যন্পাতিতে কাজ করে থাকেন। সুতরাং তাদেরও উŽচ মেধা সম্žন্ন হতে হয়। অত্যাধুনিক বিমানে ব্যবহৃত উŽচতর প্রযুক্তি এবং সর্বাধুনিক যুদ্ধাস্ের অনুধাবন সাধারন মেধা সম্žন্ন যুবকদের পক্ষে সম্ভব নয়। সুতরাং নন-কমিশন্ড স্রের বৈমানিকদেরও আই কিউ টেষ্ট গ্রহন করা হয়ে থাকে। ট্রেড প্রদানের সময় আগ্রহ যাচায়ের জন্য বিশেষ বুদ্ধিমত্তা পরীক্ষা (অঢ়ঃরঃঁঃব ঞবংঃ) গ্রহন করা হয়। সেনা ও নৌ বাহিনীর কারিগরী ট্রেডসমহে কাজ করার জন্যও উŽচ মেধাসম্žন্ন যুবকদের বিভিন্ন পরীক্ষার মাধ্যমে যাচাই ও বাছাই করে ভর্তি করা হয়। সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর শিক্ষা (অফিসার /জেসিও),চিকিৎসা, প্রকৌশল ইত্যাদি সকল শাখায় ভর্তির জন্য অন্য কর্মকর্তাদের মত যথাযোগ্য প্রার্থীদের আই কিউ টেষ্ট দিতে হয়। তাদের ওঝঝই এর অন্যন্য স্রগুলিও সফল ভাবে অতিক্রম করতে হয়।
পরীক্ষণের সুবিধার্থে আই কিউ এর গড় মান ধরা হয় ১০০। পরীক্ষা করে জানা গেছে পৃথিবীর মানুষের ৫০% এর আই কিউ মান ৯০থেকে ১১০ মাঝে। ৬৮% মানুষের আই কিউ মান ৮৫থেকে ১১৫ এর মাঝে আশা করা যায়। ১৪% এর মান ৭০ থেকে ৮৪ এবং ১৪%এর মান ১১৬ থেকে ১৩০ এর মাঝে। ২% এর মান ৭০ এর নিচে এবং ২% এর মান ১৩০ এর উপর। ওঝঝই বৈমানিক হওয়ার জন্য নিঃসন্দেহে উল্লিখিত উŽচতর মানসমহের মাঝে যুক্তিসঙ্গত মানের যুবকদের থেকে প্রয়োজনীয় সংখ্যক ক্যাডেট চুড়ান্ ভাবে নির্বাচন করে থাকে। যেহেতু বৈমানিক হওয়ার জন্য বিজ্ঞান বিষয়ে পড়াশোনা করতে হয় তাই আমাদের বিশ্বাস যাদের আই কিউ মান ভাল তারাই এ বিষয়ে পড়াশোনা করার সুযোগ পেয়ে থাকে। পড়াশোনা ও অনুশীলনের মাধ্যমে তারা তাদের মান কিছুটা হলেও উন্নত করতে সর্মথ হবে। উল্লেখ্য শুধু ওঝঝই নয় ইঈঝ পরীক্ষায়ও ওছ টেষ্টের বিশেষ গুর€ত্ব দেয়া হয়। এখানে একটি পরীক্ষার কয়েকটি প্রশ্ন নমনা হিসাবে দেয়া হল। এগুলো ছাড়া গধঃৎরী এরও আলাভাবে প্রশ্ন থাকে।

নমুনা প্রশ্ন
১।    “কৃতঘ্ন”-এর বিপরীতার্থক শব্দ কোনটি?
(ক) উপকারী    (খ) উপকৃত    (গ) কীর্তিমান    (ঘ) কৃতজ্ঞ
২।    “ঝঊঠঊজচ্-সমার্থক শব্দ কোনটি?
(ক) ঞরপ        (খ) ঈঁঃ         (গ) ঝঁভভবৎ    (ঘ) ঝযৎরহশ
৩।    কোন বোমায় মানুষ মরে, কিন্তু দালান ও স্থাবর সম্žত্তির ক্ষতি হয় না?
(ক) নিউট্রন বোমা    (খ) হাইড্রোজেন বোমা (গ) আণবিক বোমা(ঘ) নাপাম বোমা
৪।    এক ব্যক্তি প্রতি ডজন ১৮ টাকা হিসাবে কমলা খরিদ করেন। তিনি তিনটি কমলার ক্রয় মল্যে দুইটি কমলা বিক্রয় করেন। প্রতি ডজন কমলার বিক্রয় মল্য কত?
৫।    ওভ অ>ই ধহফ ঈ>ই, :যবহ
(ক) অ>ঈ    (খ) অ=ঈ    (গ) অ ঈ    (ঘ) অ<ঈ
৬।    গাড়ীর সাথে চাকার যেরূপ সম্žর্ক, সেরূপ সম্žর্ক-
(ক) ঘোড়ার সাথে গাড়ীর     (খ) ঘোড়ার সাথে চলার
(গ) ঘোড়ার সাথে দৌড়ের    (ঘ) ঘোড়ার সাথে পায়ের
৭।    নীচের শন্যস্থানে কোন শব্দটি বসবে?
কধৎরস রং ফবীঃবৎড়ঁং থথথথথ যরং :ৎধফব.
(ক) ধঃ        (খ) ড়ভ        (গ) রিঃয    ঘ) রহ
৮।    নীচের সংখ্যা সারির শন্যস্থানে কোন্‌ সংখ্যাটি বসবে?
১৮, ১২, ১৫, ১০, ১২, ৮ থথথ
(ক) ২০        (খ) ১৩        (গ) ৯        (ঘ) ৭
শারিরীক যোগ্যতা পরিমাপের জন্য ওঝঝই বেশ কিছু পরীক্ষা নিয়ে থাকে। অনুশীলনের মাধ্যমে এসকল পরীক্ষায় ভাল করা যায়। অবশ্য সাধারণ স্কুল কলেজ থেকে পাশ করা প্রার্থীদের এসকল বিষয়ে অনুশীলন চালানোর সুযোগ নেই। ক্যাডেট কলেজের ছাত্র এবং সশস্বাহিনীর সদস্যদের যারা ওঝঝই এর মাধ্যমে যোগ্যতা যাচাইয়ের সুযোগ পায় তারা তাদের পর্ব প্রস্তুতি কাজে লাগাতে পারে। প্রার্থীদের অবগতির জন্য শারিরীক যোগ্যতা পরীক্ষার আইটেমসমহ সম্বন্ধে ধারণা দেয়া হল। সাধারনতঃ এসকল টেস্টের মাধ্যমে দৌড়, ঝাপের ক্ষমতা, কর্ম দক্ষতা ও কাজ করার কৌশল যাচাই করা হয়। এগুলোর মাঝে আকা- বাকা করে বসানো তক্তার উপর দিয়ে দৌড়ে যাওয়া, দেওয়ালের উপর থেকে নিচের দিকে লাফিয়ে পড়া, নয় ফুট লম্বা গর্ত লাফিয়ে অতিক্রম করা, পাশা পাশি স্থাপিত দুটি গর্ত একে একে পাড় হওয়া, তক্তার উপর থেকে সুয়িং জাম্ž, বার্র্মা ব্রিজ পাড় হওয়া, হরাইজোন্টাল রোপ পাড় হওয়া, দড়ি বেয়ে উপরে উঠে টায়ারের ভিতরের ফাক গলিয়ে লাফিয়ে পড়া,বুকে হেটে কাটা তারের নিচের ট্রেঞ্চ অতিক্রম করা, কাঠের বীমে ঝুলে দেহটাকে উপরে টেনে তোলা এবং নিচে নামানো, খাড়া ভাবে বাধা দড়ি বেয়ে উপড়ে উঠা এবং নিচে নেমে আসা ইত্যাদি। এ সকল করার জন্য নির্দিষ্ট সময় থাকে। পর্ব থেকেই এসকলে অনুশীলন করার সুযোগ গ্রহন করা গেলে প্রার্থীগণ সহজেই উল্লিখিত কাজগুলি করতে পারবে। উৎসাহী প্রার্থীগন বিকল্প পদ্ধতি অবলম্বন করে এগুলোর কিছু কিছু আইটেম অনুশীলন করতে পারবে। যেমন বাড়ীর দেয়ালে লাফিয়ে উঠা ও লাফ দিয়ে মাটিতে পড়া, বাড়ীর কাছের খাল লাফিয়ে অতিক্রম করা অথবা নয়ফুট দরত্ব লাফিয়ে অতিক্রম করার চেষ্টা করা, সুইমিং পুলের সুয়িং তক্তার উপর থেকে সুয়িং জাম্ž করার চেষ্টা করা,গাছের শাখায় দড়ি বেধে টায়ার ঝুলিয়ে অনুশীলন করা, গাছের উচু শাখায় মোটা দড়ি ঝুলিয়ে তা বেয়ে উপরে উঠার অনুশীলন ইত্যাদি। অবশ্য দুর্ঘটনাএড়ানোর জন্য খুবই সতর্কতার সাথে এগুলো করতে হবে। অতিরিক্ত সতর্কতার জন্য একা একা এসকল অনুশীলন করা উচিত নয়। সমমনা অন্যদের সাথে নিয়ে এগুলোতে দক্ষতা অর্জনের চেষ্টা করতে হবে। এতে প্রয়োজনে অন্যদের সহায়তা নেয়া যাবে। নিয়মিত ব্যয়াম ও খেলাধলায় অংশগ্রহন করে শারিরটাকে সুস্থ রাখতে পারলেই এসকল টেস্ট সহজ মনে হবে।
সামরিক বাহিনীতে কমিশন অফিসার হওয়ার জন্য নির্বাচনী প্রক্রিয়ার প্রথম দিন থেকে ওঝঝই এর শেষ দিন পর্যন্ বেশ কয়েকবার মৌখিক পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হয় প্রত্যেক প্রার্থীকে।মৌখিক পরীক্ষায় ভাল করার জন্য প্রয়োজন যথাযথ পর্ব প্রস্তুতি। এরজন্য মানসিক ও শারিরীক উভয় প্রকার প্রস্তুতি প্রয়োজন। মানসিক প্রস্তুতির জন্য বিষয়ের উপর পুস্ক, সাধারন পুস্ক,প্রত্যেকদিন একাধিক দৈনিক পত্রিকা,সাধারন জ্ঞানের পুস্ক ইত্যাদি পাঠ করা উচিত। বেতার ও টিভির খবর শোনতে হবে। বন্ধু-বান্ধবদের সাথে জানা-অজানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে হবে। মৌখিক পরীক্ষার আদব কায়দা,আচার আচরণ,উত্তর উপস্থাপনার কৌশল নিয়েও আলোচনা করা যেতে পারে। বিবিধ র€চিপর্ন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে হবে। উৎসাহী হবু ক্যাডেটগন নিজেরা একটি নির্বাচন বোর্ড গঠন করতে পারে। এতে দুই বা তিনজন সদস্য এবং একজন চেয়ারম্যান থাকতে পারে। এর মাধ্যমে সম্ভাব্য প্রার্থীগন মাঝে মাঝে অনুশীলন চালাতে পারে।এর ফলে বাস্ব পরীক্ষার দিন প্রার্থী স্বŽছন্দ বোধ করবে। কথা বলা ও বক্তৃতার দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য পর্ব অনুশীলন প্রয়োজন। এর জন্য পরিবারের সদস্য,শিক্ষক ও সমমনা বন্ধুদের সহায়তা নেয়া যেতে পারে।
শারীরিক উপযুক্ততা রক্ষার জন্য প্রার্থীকে সুস্থ থাকার চেষ্টা করতে হবে।নিয়মিত ব্যায়াম ও খেলাধলা করতে হবে।যথা নিয়মে চুল, দাড়ি,গোফ, নখ কাটার অভ্যাস করতে হবে। দাঁত মাজার অভ্যাস করতে হবে।এসকল অভ্যাস একজন প্রার্থীকে শারীরিকভাবে সুস্থ রাখবে।
মৌখিক পরীক্ষার জন্য দৃষ্টিনন্দন পোষাক প্রস্তুত রাখা প্রয়োজন। এরজন্য দামী পোষাকের প্রয়োজন নাই। পুরানো হলেও ক্ষতি নেই কিন্তু পোশাকটি যেন ব্যক্তিত্ব ফুটিয়ে তুলতে পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। পোশাক সময়োপযোগী কিনা তাও ভাবতে হবে।প্যান্টের সাথে মানান সই রংয়ের জামা বা সাদা জামা ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে সেগুলো কোনভাবেই দৃষ্টিকটু হওয়া উচিত নয়। জুতা ও মোজাও পরিŽছন্ন হতে হবে। যে সকল জুতা হাটার সময় শ্র€তিকটু শব্দ করে সে সকল জুতা বর্জন করাই শ্রেয়।
পরীক্ষার দিন যথাযথ পোষাক পরিধান করে পরীক্ষা কেন্দ্রে যেতে হবে। কক্ষে ঢুকবার পর্বে পোষাক ভালভাবে দেখে নিতে হবে। সার্ট ও প্যান্টের বোতাম ঠিক করে নিতে হবে। যতক্ষন সাক্ষাৎকার কক্ষে প্রবেশের ডাক না পড়ে ততক্ষণ অপেক্ষার কক্ষে সহ পরীক্ষার্থীদের সাথে মিলে মিশে অপেক্ষা করতে হবে। এদের আলোচনা শোনা যেতে পারে তবে আলোচনায় যোগ দেয়া ঠিক নয়। এতে অপ্রিয় পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। তবে কখনো হালকা আলোচনা মানসিক স্থিতিশীলতার সহায়ক।
কক্ষে ঢোকার ডাক পড়লে অপেক্ষা কক্ষের আসন থেকে স্বাভাবিক ভাবে উঠে দাড়াতে হবে এবং দৃপ্ত পদে এগিয়ে যেয়ে সাক্ষাৎকার কক্ষের দরজার দাড়িয়ে মুসলমান প্রার্থীগণ আŽছালামু- আলাইকুম বলে অভিবাদন অথবা এড়ড়ফ সড়ৎহরহম/এড়ড়ফ ধভঃবৎহড়ড়হ বলে কক্ষে প্রবেশ করবে। বন্ধ দরজা থাকলে আস্ে আস্ে দরজা খুলে নিশব্দে দরজা বন্ধ করে প্রার্থীর জন্য রক্ষিত আসনের দিকে সম্ভব হলে মার্চ করে (ক্যাডেট কলেজের ছাত্র / সেনা প্রার্থীদের জন্য প্রযোজ্য) অগ্রসর হতে হবে। অন্যরা ধীর অথচ দৃপ্তপদে অগ্রসর হবে।
আসনের নিকট পৌছে প্রার্থী থামবে। ক্যাডেট কলেজের ছাত্র এবং সেনা প্রার্থীগণ সামরিক কায়দায় নিজ পরিচয় পেশ করবে। অন্যরাও সোজা হয়ে দাড়িয়ে নিজ পরিচয় পেশ করতে পারে। এসময় সভাপতি বসার জন্য বলতে পারেন। সভাপতি চুপ থাকলে অথবা অন্য কাজে ব্যস্ থাকলে প্রার্থী বসার অনুমতি চাইবে এবং তা অবশ্যই পাওয়া যাবে এবং প্রার্থী নিজ আসনে সভাপতিকে সামনে রেখে বসবে। এসময় তাকে ধন্যবাদ জানানো উচিত। প্রার্থী হাত পার্শ্বে রেখে সোজা হয়ে বসে ধৈর্য্যের সাথে প্রশ্নের জন্য অপেক্ষা করবে। এসময় টেবিলে হাত রেখে বা চেয়ারে হেলান দিয়ে বসা উচিত নয়। দৃষ্টিকটু ভাবে বসা যেমন পায়ের উপর পা উঠিয়ে বসা বা দু’পা আড়াআড়ি রেখে বসা অবশ্যই বর্জনীয়। মাথা নিচু করে নিচের দিকে তাকিয়ে বসে থাকাও ঠিক নয়।
সভাপতি সাহেব অথবা বোর্ডের অন্য যে কোন সদস্য প্রশ্ন করতে পারেন। প্রশ্নকর্তা যিনিই হোননা কেন তারই দিকে তাকিয়ে প্রশ্ন শোনতে হবে এবং এর উত্তর দিতে হবে। এসময় অন্য সদস্য প্রশ্ন করলে তার দিকে তাকিয়ে প্রয়োজনে ঘাড় ফিরিয়ে উত্তর দিতে হবে। উত্তর ভদ্র ভাষায় মার্জিতভাবে দিতে হবে। কোন কোন গোপনীয় প্রশ্ন শুনে কোন কোন প্রার্থী বিরক্ত হয়ে রেগে যায়। এসকল প্রশ্নের উত্তরও ঠান্ডা মাথায় বুদ্ধির সাথে দিতে হবে। ধৈর্য্য ও সহনশীলতা পরীক্ষার জন্য বোর্ড যে কোন ধরণের প্রশ্ন করতে পারে। রেগে গেলে প্রার্থী কািখত ফল লাভের আশা করতে পারে না।
মৌখিক পরীক্ষা দানকালে ঘাবরানোর কিছুই নেই। বোর্ডের সদস্যগণও মানুষ। সুতরাং তাদের প্রশ্নেও আচরণে ভয় পাওয়ার কি আছে? মনে রাখতে হবে বোর্ড শুধু নিয়োগকর্তার স্বার্থই ভাবে না। প্রার্থী যাতে নির্ভয়ে যথাযথভাবে পরীক্ষা দিতে পারে তারও পরিবেশ সৃষ্টি করে থাকে। কেননা সঠিকভাবে পরীক্ষা নিতে না পারলে সঠিক প্রাথীও নির্বাচন করা সহজ হয় না।
প্রার্থীকে উপস্থিত বুদ্ধি কাজে লাগিয়ে স্žষ্ট ভাবে প্রতিটি প্রশ্নের জবাব দিতে হবে। প্রশ্নের উত্তর দানের পর্বে প্রশ্নকর্তার প্রশ্ন ভালভাবে শুনে বুঝে নিতে হবে। প্রশ্ন বুঝা না গেলে-আমাকে ক্ষমা করবেন (চবৎফড়হ সব/ঊীপঁংব সব) স্যার, দয়া করে প্রশ্নটি পুনরায় বলুন বলে অনুরোধ করা যেতে পারে।
মৌখিক পরীক্ষা কালে প্রশ্নকর্তাকে চ্যলেঞ্জ করা, অসত্য উত্তর উপস্থাপন করে বোর্ডকে প্রতারণা করা, অভিমান করা, বদঅভ্যাস ও মুদ্রাদোষ অবশ্যই বর্জন করতে হবে। তবে সরল ও শুদ্ধ ভাষায়, স্বাভাবিক কন্ঠস্বরে, প্রফুল্ল চিত্তে প্রশ্নকর্তার চোখের দিকে তাকিয়ে সতর্কভাবে উত্তরদানে সচেষ্ট হতে হবে। প্রার্থী তার বক্তব্যে স্žষ্ট ভাষী হবে। উত্তর জানা না থাকলে স্žষ্টভাবে ও বিনয়ের সাথে তা প্রশ্ন কর্তাকে জানিয়ে দিতে হবে। সাক্ষাৎকার শেষে বোর্ডের সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে এবং আŽছালামু আলাইকুম বলে দৃপ্তপদে কক্ষ ত্যাগ করতে হবে।
ওঝঝই এর চড়ান্ মৌখিক পরীক্ষার পর কমিশন প্রার্থীদের নির্বাচন প্রক্রিয়া সমাপ্ত হয়।তারপর নির্বাচনী মেডিক্যাল বোর্ডের সবুজ সংকেত পাওয়ার পর প্রার্থীকে সেনা/নৌ/বিমান বাহিনী সদর দপ্তর কর্তৃকচুড়ান্ভাবে নির্বাচন করা হয়। তাকে বাংলাদেশ মিলিটারী একাডেমী বা অন্যত্র প্রশিক্ষণে যোগ দেয়ার জন্য নির্দেশ দেয়া হয়। বাংলাদেশ মিলিটারী একাডেমীতে ক্যাডেট নৌ কর্মকর্তা এবং বৈমানীকদেরও প্রাথমিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে হয়। অতঃপর তাদের প্রেরণ করা হয় বাংলাদেশ নেভাল বা এয়ারফোর্স একাডেমীতে। সেখানে তারা পেশাগত প্রশিক্ষণ লাভ করে থাকে। সফল প্রশিক্ষণ শেষে সেখানেই তাদের কমিশন প্রদান করা হয়।
বিমান বাহিনীতে বৈমানিক হওয়ার জন্য প্রার্থীদের ওঝঝই এর সেতু সফলভাবে অতিক্রম করে যেতে হয়। কিন্তু বেসামরিক বিমানের বৈমানিক হওয়ার জন্য ওঝঝই এর প্রয়োজন হয় না। বর্তমানে এ দেশে বাংলাদেশ ফ্লাইং একাডেমী এবং এয়ার পারাবত ফ্লাইং একাডেমী নামে দুটি প্রতিষ্ঠান হবু বৈমানিকদের প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে। ফিজিঙ্ ও অংকসহ এস এস সি এবং এইচ এস সি পাশ মেধাবী তর€ণ তর€ণীগণ এদের যে কোন একটিতে যোগ দিয়ে বিমান চালানো শিখতে পারে। এ দু’টো প্রতিষ্ঠান পি পি এল এবং সি পি এল পর্যায়ের পাইলট প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে। পি পি এল হ’ল প্রাইভেট পাইলটস্‌ লাইসেন্স এবং সি পি এল হ’ল কমার্শিয়াল পাইলটস্‌ লাইসেন্স। প্রথমটির জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রয়োজন এস এস সি পাশ এবং বয়স কমপক্ষে ১৭ বছর। দ্বিতীয়টির জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রয়োজন এইচ এস সি পাশ এবং বয়স কমপক্ষে ১৮ বছর। পি পি এল পাওয়ার জন্য একজন পাইলটকে কমপক্ষে ১০০ ঘন্টা বিমান নিয়ে আকাশে উড়তে হয় আর সি পি এল পাওয়ার জন্য কমপক্ষে ১৮০ ঘন্টা উড্ডয়ন প্রয়োজন। এগুলো সহ মোট দেড়বছর প্রশিক্ষণ নিতে হয়। এসময়ে তাদের বিমান ও উড্ডয়ন সম্বন্ধীয় তত্ত্বীয় জ্ঞানও দান করা হয়ে থাকে।
এ দেশীয় ফ্লাইং একাডেমীসমহে ভর্তিŽছুদের অবশ্যই মানসিক ও শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে হবে। থাকতে হবে আর্থিক স্বŽছলতা। নতুবা এর জন্য বড় অংকের খরচ নির্বাহ করা সম্ভব নয়। বর্তমানে এয়ার পারাবত ফ্লাইং একাডেমীর উড্ডয়নসহ সকল প্রশিক্ষণের জন্য একজন ছাত্রকে দিতে হয় সর্বমোট ৬ লক্ষ টাকা। এখানকার ছাত্রদের জন্য প্রতিঘন্টার ফ্লাইং চার্জ তিন হাজার টাকা(পরিবর্তনযোগ্য)। সংস্থাটি বেসরকারী বিধায় এর সমস্ খরচই ছাত্রদের বহন করতে হয়। অপরপক্ষে সরকারী ফ্লাইং একাডেমীর ছাত্রদের জন্য সরকারী বৃত্তির ব্যবস্থা আছে। সুতরাং এখানে বৃত্তিপ্রাপ্তদের জন্য প্রশিক্ষণ খরচ এয়ার পারাবত ফ্লাইং একাডেমীর চেয়ে যথেষ্ট কম।
ফ্লাইং একাডেমী সমহ প্রশিক্ষণ শেষে চুড়ান্ পরীক্ষা গ্রহণ করে। অবশ্য এখান থেকে পাশ করলেই ছাত্রগণ বিমান চালানোর ছাড়পত্র বা লাইসেন্স পায়না। তাদের সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষের নিকট থেকে লাইসেন্স নিতে হয়। সেখানে তাদের লাইসেন্সের জন্য পরীক্ষা দিতে হয়। ঝুঁকিপর্ণ এ পেশার জন্য লাইসেন্স অবশ্যই প্রয়োজন এবং পাওয়াও খুবই কঠিন।
লাইসেন্স শুধুমাত্র বেসামরিক বিমান চালানোর জন্য প্রয়োজন। সামরিক বিমান চালকদের সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষের নিকট থেকে লাইসেন্স নিতে হয় না। ওরা নিজস্ব একাডেমী সমহে প্রশিক্ষণের পর সামরিক বিমান চালানোর অনুমতি পায়। অবশ্য চাকুরি শেষে বেসামরিক এয়ার লাইন্সে যোগ দিলে তাদেরও সি পি এল লাইসেন্স গ্রহণ করতে হয়। অতপর যথাসময়ে এয়ার লাইন্সের অন্যান্য বৈমানিকদের মত তারাও এয়ার লাইন্স ট্রান্সপোর্ট পাইলটস্‌ লাইসেন্স(এ টি পি এল) গ্রহন করার জন্য যথাযোগ্য কর্তৃপক্ষের নিকট আবেদন করতে পারেন।

বিমান ও উড্ডয়ন

ছোট বেলায় আলিফ লায়লার আলাউদ্দিনের দৈত্যের গল্প শুনে খুবই মজা পেতাম। দৈত্যটি ছিল মহাশক্তিশালী। আলাউদ্দিন দৈত্যের কাধে সওয়ার হয়ে যেখানে খুশী সেখানে উড়ে চলে যেতো। তার ইŽছায় দৈত্যটি বড় বড় রাজ প্রাসাদ মাথায় নিয়ে উŽচাকাশ দিয়ে নিমিষে ছুটে যেত দরের কোন গন্ব্যে। আরব্য উপন্যাসের দৈত্য কখনো বাস্বে ছিলনা। তবে সে যুগেও মানুষের মনোরাজ্যে আকাশ পথে ভ্রমনের স্বপ্ন ছিল। গল্পে, সাহিত্যে তাদের নায়কেরা দৈত্য দানোরূপ কল্পনার উড়োজাহাজে আকাশে উড়ে বেড়াত। অবশ্য এছাড়া আর কোন উপায় ছিল না। আকাশে উড্ডয়নের জন্য যাদুর সাহায্যে তারা কল্পনা রাজ্যের দৈত্যদের হাজির করত।
কিন্তু আজ আকাশ ভ্রমণ আর কল্পনা নয়। আমাদেরই চোখের সামনে ছোট বড় বহু বিমান অবলিলায় আকাশে উড়ে যাŽেছ। বড় বড় হেলিকপ্টার টন টন ওজনের নির্মান সামগ্রী,ট্যাঙ্ক, ট্রাক,কামান অথবা অন্য কোন বৃহৎ যুদ্ধ উপকরণ এর নিম্নে আঙটার সাথে আঙ্গটার সাথে ঝুলিয়ে অজানা ঘাটির দিকে ছুটে চলেছে। দুর্বার গতি মহাকাশযান মুহুর্তে এ ধরার বায়ুর সমুদ্র অতিক্রম করে মহাবিশ্বের তারার রাজ্যে হারিয়ে যাŽেছ। এ কেমন করে সম্ভব? কোন যাদু বলে আজকের মানুষ এ অসাধ্য সাধন করছে?
গ্রীক পুরানের দেদিলাস, ইসলামের স্বর্ণ যুগের আবুল কাশেম ইবনে ফিরনাস,চীনদেশীয় নাম না জানা পক্ষীমানব, পরবর্তীযুগের ফ্লেমিস, লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি, গুসমাও, মাকুইশ দ্য বাকভিল, মঁগলফিয়ার ভ্রাতৃদ্বয় (যোসেফ এবং স্টিফেন), ক্লিমেন্ট এডার, হেনসন, পিনাউড, জর্জ ক্যালে, হেনরী জিফার্ড, অটোলিলিয়ানথাল, তান্‌স্কি, অকটেভ সনিউট এদের গবেষনায় মানুষ হাটি হাটি পা-পা করে আকাশে উড়াল দিল। এয়ার শিপ নামের উন্নত বায়ু থেকে হাল্‌কা আকাশযানে মানুষ কিছুদিন উড়ে বেড়াল। রাইট ব্রাদার্স, প্রফেসর ল্যাংগলি, সিডনি ক্যাম এরা ধাতব বিমান উন্নয়নের বীর সেনানী। ওদের পথ অনুসরন করে পৃথিবী উড্ডয়ন যুগে প্রবেশ করেছে।
এখন বিমান নামক যন্যানে উড্ডয়ন আর কোন যাদু বা অলৌকিক কাজ নয়। সৃষ্টির সেরা মানুষ যুগযুগ ধরে সাধনা করে একদিন বানাতে সমর্থ হয়েছিল উড্ডয়নক্ষম এ ধাতবযান। এর ডিজাইন অন্যসকল চলনক্ষম বাহন থেকে আলাদা যার জন্য এর পক্ষে ভিতরের ও বাহিরের বহু বস্তু নিয়ে আকাশে ডানা মেলা সম্ভব। আধুনিক বিমানের এয়ারফ্রেম বা বিমান কাঠামো এমন ভাবে ডিজাইন করতে হয় যে, এর সাথে ইঞ্জিন সংযোজন করে চালনা করলে এটি ক্রমে মাটির মায়া ত্যাগ করে বায়ুর সমদ্রে ভাসতে থাকে। এয়ার ফ্রেমের মল অংশ ফিউজলেজ। এর আছে নোজ সেকশন বা সম্মুখ ভাগ, সেন্টার সেকশন বা মধ্যভাগ, টেইল সেকশন বা পশ্চাদ ভাগ। ফিউজলেজটি গার্ডার (এরৎফবৎ) অথবা মনোকক (গড়হড়পড়য়ঁব),অথবা সেমি মনোকক (ঝবসর গড়হড়পড়য়ঁব) অথবা জিউডেটিক (এবড়ফবঃরপ) অথবা কম্žোজিট (ঈড়সঢ়ড়ংরঃব), অথবা ট্রুস (ঞৎঁংং) ডিজাইনে নির্মিত হতে হবে। উল্লেখিত ডিজাইনগুলোর মধ্যে ট্রুস, সেমি মনোকক ও মনোকক ডিজাইনই প্রধান। ফিউজলেজের ডিজাইন যেমনই হোকনা কেন একে অবশ্যই ষ্ট্রিমলাইট বা এমন হতে হবে যা বায়ুর সমুদ্র দিয়ে উড়ে যাওয়ার সময় খুব অল্প বায়ু সৃষ্ট বাধার (উৎধম) মুখোমুখি হয়। কিছু কিছু বিমানকে নদী বা সমুদ্রে নামার উপযোগী করে নির্মান করা হয়। এগুলোর ফিউজলেজ জাহাজের কাঠামোর মত। এর ফলে এ ধরনের বিমান পানিতে ভেসে থাকতে পারে। উড্ডয়নকালে পানির উপর দিয়ে রানওয়ের উপর দিয়ে ছুটে চলাম মত ছুটতে পারে এবং পানিতেই অবতরন করতে পারে। আকাশেও এরা স্বŽছন্দে বিচরন করতে পারে।
উড্ডয়নের জন্য বিমানের যে অংশটি সবচেয়ে গুর€ত্বপর্ণ ভূমিকা পালন করে তা হলো বিমানের ডানা (রিহম)। সাধারণ বিমান ডানা ব্যতিত আকাশে উড্ডয়নই করতে পারে না। রাইট ব্রাদার্স কর্তৃক ১৯০৩ সালে ধাতব বিমানে সর্বপ্রথম উড্ডয়নের পর বিমানের বহু উন্নতি হয়েছে। বিমানের বিবর্তনের ধারায় এর ফিউজলেজের সাথে কখনো সংযোজন করা হয়েছে একটি মাত্র ডানা,কখনো বা দুই ডানা, কখনো বা তিন ডানা। এক ডানা বিশিষ্ট বিমানকে বলে মনোপ্লেন (গড়হড়ঢ়ষধহব) এবং দুই এবং তিন ডানা বিশিষ্ট বিমান যথাক্রমে বাইপ্লেন (ইর-ঢ়ষধহব)এবং ট্রাইপ্লেন (ঞৎর- ঢ়ষধহব) নামে পরিচিত। কখনো কখনো বিমানের প্রধান ডানার সম্মুখে ফিউজলেজে একজোড়া ক্ষুদ্র ডানা স্থাপন করা হয়।
বিমানের পর্বপুর€ষ গ্লাইডারও ডানায় ভর দিয়ে আকাশে ভাসত। পর্বযুগের গ্লাইডার নির্মাতারা আজব ধরনের ডানা সংযোজন করে গ্লাইডার বানাতেন। সেগুলোতে ছিল না ককপিট। সুতরাং যন্পাতির প্রশ্নই উঠে না। চালক কোন ক্রমে ডানার ফাকে দুই হাত ও মাথা গলিয়ে কোন উŽচস্থান থেকে বাতাসে লাফিয়ে পরতেন।
আধুনিক গ্লাইডারে আছে ককপিট। ফ্লাইং প্রশিক্ষনের জন্য ব্যবহৃত গ্লাইডারে ছাত্র-শিক্ষক দুইজনের বসার সুবিধা আছে। এতে আছে অলটিমিটার, এয়ার স্žিড ইনডিকেটর, ভ্যারিওমিটার ইত্যাদি। এর ভিতর আধুনিক নিয়ন্ন ব্যবস্থাও রয়েছে যাতে করে ককপিটে বসেই এর এইলরন,এলিভেটর,রাডার ইত্যাদির সহায়তায় একে চালানো যায়।
এর ওজন যথেষ্ট হালকা। সাধারনতঃ চারশ থেকে পাঁচশ পাউন্ড হয়ে থাকে। প্রশিক্ষনের জন্য ব্যবহৃত আধুনিক গ্লাইডারগুলি মনোপ্লেন ডিজাইনের।অর্থাৎ এর মাত্র একটি ডানা থাকে। এদের ডানার স্ž্যান অর্থাৎ ডানার একপ্রান্ থেকে অপর প্রান্ের দের্ঘ্য প্রায় পঞ্চাশ ফুট।
গ্লাইডারের নাকের দিকে স্থাপিত একটি হুরকায় শক্ত নাইলনের দড়ি আটকিয়ে সে দড়ির অপর প্রান্ জীপ বা অপর একটি বিমানের পেছনে বেধে দিতে হয়। সেগুলো যখন ছুটতে থাকে তখন এর ডানার ওপরের বক্রতার জন্য বায়ু তুলনামলক দ্র€ত বয়ে যায়। সুতরাং চাপ যায় কমে। এ সময় ডানার নিচের চাপ অধিক থাকে যা গ্লাইডারকে ঠেলে আকাশে উঠিয়ে দেয়। নির্দিষ্ট উŽচতায় উঠার পর খুলে দেয়া হয় গ্লাইডারের নাকের দড়ি।
আধুনিক যুগের প্রায় সকল বিমানই শক্তিশালী একডানা বিশিষ্ট বিমান। অবশ্য সকল ধরনের বিমানের ফিউজলেজের একই স্থানে ডানা স্থাপন করা হয় না এবং দেখতেও সকল বিমান এক রকম নয়। বিমানের ডানা ফিউজলেজের প্রায় মধ্যভাগে সংযোজন করা হয় তবে কোন কোন ধরনের বিমানে এটি সংযোজন করা হয় ফিউজলেজের উপরিভাগের উŽচতর অংশে। এ ধরনের বিমানকে বলা হয় হাই উইং (ঐরময রিহম) বা উŽচস্থানে সংযোজিত ডানা বিশিষ্ট বিমান। কোন কোন বিমানে ডানা সংযোজন করা হয় ফিউজলেজের উŽচ ও নিম্ন অংশের মাঝামাঝি স্থানে। এ ধরনের বিমান মিড উইং (গরফ রিহম) বা মধ্য স্থানে সংযোজিত ডানা বিশিষ্ট বিমান নামে পরিচিত। অপরটির ডানা সংযোজিত হয় ফিউজলেজের নিম্ন অংশে। এ ধরনের বিমানগুলো লো-উইং (খড়ি রিহম) বা নিম্ন স্থানে সংযোজিত ডানাযুক্ত বিমান নামে পরিচিত। প্রাথমিক যুগের বিমানগুলোর কিছু বিমানে ডানা অথবা ডানা সমহ ফিউজলেজের উপরে ও নিম্নে ঝুলন্ অবস্থায় সংযোজন করা হত। এগুলোকে প্যারাসোল (চধৎধংড়ষ) ডানা বিশিষ্ট বিমান বলা হয়। নভোখেয়াতেও বিশেষ ধরনের ডানা ব্যবহার করা হয়। এটি মহাকাশযান হলেও মিশন শেষে একে বিমানের মতই বিশেষ শক্তিশালী ডানায় ভর করে পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে ফিরে আসতে হয়। অবশ্য উৎক্ষেপন কালে যে গতি সঞ্চারক রকেট ব্যবহৃত হয় সেগুলোতে কোন ডানার প্রয়োজন হয় না। কারন সেগুলোকে মুক্তবেগে (সেকেন্ডে প্রায় ৭ মাইল) ছুটে চলার উপযোগী করে নির্মান করা হয়েছে যার ফলে মুহুর্তে তা পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের বাইরে চলে যায়। সেখানে উড়ে চলার জন্য কোন ডানার প্রয়োজন নাই।
উল্লেখিত ধরনের বিমানসমহের সকলগুলোই কিন্তু একই প্রকার ডানা ব্যাবহার করে না। বিভিন্ন নির্মাতা তাদের বিশেষ ডিজাইনের বিমানে বিশেষ প্রকার ডানা সংযোজন করে থাকে। এগুলোর কোনটি দেখতে সোজা এবং প্রান্দ্বয় আয়তাকার। এ ধরনের ডানা সোজা (ঝঃৎধরমযঃ) ডানা নামে পরিচিত। সাধারনতঃ প্রাথমিক যুগের বিমানে এধরনের ডানা ব্যবহৃত হত। কোন কোন বিমানের ডানা মাঝ থেকে প্রান্ের (ঞরঢ়) দিকে ক্রমে সমান ভাবে সর€ হয়ে গেছে। এগুলো ইকুইটেপারড্‌ (ঊয়ঁরঃধঢ়বৎবফ) ডানা। কোন কোন বিমানের ডানার প্রান্দ্বয় ক্রমে সর€ হয়ে গেছে কিন্তু পিছনের দিকে বাকানো। এগুলোর নাম সুইপ্ট ব্যাক (ঝবিঢ়ঃ-নধপশ) ডানা। কোন কোন বিমানের ডানা পেছনে অর্ধচন্দ্রাকৃতির সৃষ্টি করেছে। এগুলো ক্রিসেন্ট (ঈৎবংপবহঃ) ডানা। কোন বিমানের ডানা দেখতে গ্রীক অক্ষর ডেলটার(△)মত। এগুলোকে ডেলটা(ফবষঃধ) ডানা বলা হয়। এগুলো ব্যতিত আরও বহু ধরনের ডানা দেখা যায়। সেগুলোর কোন কোনটির প্রান্দ্বয় গোলাকার এবং কোনটির কৌনিক। এদের কোনটিকে সংযোজন করা হযেছে ভূমির সমান্রাল করে। কোনগুলি উপরের দিকে কৌনিকভাবে স্থাপিত (উরযবফৎধষ) এবং কোনগুলি ভূমির দিকে কৌণিকভাবে স্থাপিত (অযবফৎধষ)।
উইং বা ডানার অপর নাম এ্যারোফয়েল (অবৎড়ভড়রষ)। প্রাথমিক এ্যারোফয়েল সমতল ধাতব খন্ড ছিল। ক্রমে উন্নত বিমান নির্মাণের জন্য প্রচুর গবেষণার পর সামান্য বক্র করে এ্যারোফয়েল নির্মাণ করে সর্বাধিক ফল পাওয়া গিয়েছে। এ্যারোফয়েল গতিপথে সামান্য কৌনিক ঢাল সৃষ্টি করার ফলে তা বায়ুকে পেছনে নিম্নদিকে নিক্ষেপ করতে সমর্থ হয়। একটি আর্দশ এ্যারোফয়েলকে অবশ্যই সর্বোŽচ উত্তলন (ষরভঃ) সহায়ক হতে হবে। একে অবশ্যই ষ্ট্রিমলাইন হতে হবে যাতে বায়ুর সমদ্রে চলার পথে খুব কম বাধার (উৎধম) মুখোমুখি হতে হয়। বিমানের ধরন অনুসারে বিভিন্ন ধরনের এ্যারোফয়েল বিমানে সংযোজন করা হয়। যে সমস্ বিমানে অধিক লিফ্‌টের প্রয়োজন সেগুলোতে সংযোজন করা হয় মোটা এ্যারোফয়েল। এ ধরনের এ্যারোফয়েলকে বলে হাই লিফ্‌ট (খরভঃ) এ্যারোফয়েল। এ ধরনের এ্যারোফয়েলের উপর কর্ডের ১৫% কেন্বার বা বক্রতা থাকে। সাধারন ধরনের গতিসম্žন্ন বিমানের জন্য প্রয়োজন মধ্যম ধরনের এ্যারোফয়েল। এটিতে কার্ডের ১০% থেকে ১১% কেন্বার বা বক্রতা থাকে। এটি “জেনারেল পারপাস”(এবহবৎধষ ঢ়ঁৎঢ়ড়ংব) এ্যারোফয়েল নামে পরিচিত। কিন্তু উŽচগতি সম্žন্ন বিমানে উল্লিখিত কোন ধরনের এ্যারোফয়েলই ফলপ্রস হবে না। এর জন্য প্রয়োজন পাতলা এ্যারোফয়েল (অবৎড়ভড়রষ)। এ ধরনের এ্যারোফয়েলের উপর কর্ডের ৭% কেন্বার বা বক্রতা থাকে। এটি হাই স্žিড (ঐরময ংঢ়ববফ) এ্যারোফয়েল নামে পরিচিত।
উল্লিখিত ধরনের এ্যারোফয়েলগুলি প্রয়োজানুসারে বিভিন্ন আকৃতির হতে পারে। এদের কোনটির নিম্নাংশ সমতল (ঋষধঃ ঁহফবৎ ঝঁৎভধপব), কোনটির নিম্নাংশ উত্তল (ঈড়হাবী ঁহফবৎ ঝঁৎভধপব), কোনটির নিম্নাংশ অবতল(ঈড়হপধাব ঁহফবৎ ঝঁৎভধপব),কোনটির নিম্নাংশ প্রতিসম (ঝুসসবঃৎরপধষ অবৎড়ভড়রষ), কোনটির নিম্নের পেছনের অংশে প্রতিবিম্বিত বক্রাকার (জবভষবী পঁৎাব হবধৎ :ৎধরষরহম বফমব )।
উড্ডয়নের জন্য ডানার পেছনে স্থাপিত ফ্ল্যাপ, ্প্যাট এবং এইলরন ও টেইল সেকশনের বা লেজের দিকের সকল অংশ কম গুর€ত্বপর্ণ নয়। ফ্ল্যাপ ও ্প্যাট (ঋষধঢ় ্‌ ঝষধঃ) সাহায্যকারী এ্যারোফয়েল হিসাবে পরিচিত। ফ্ল্যাপের অবস্থান ডানার পিছনে ফিউজলেজের সন্নিহিত অঞ্চলে ও ্প্যাটের অবস্থান ডানার সম্মুখে। এগুলো প্রধান এ্যারোফয়েলের বৃদ্ধি অথবা হ্রাস করে উড্ডয়ন অথবা অবতরণে বিমানকে সহায়তা করে থাকে। এগুলোর আকৃতিও এ্যারোফয়েলের মত তবে প্রধান এ্যারোফয়েলের ক্ষুদ্র সংষ্করন মাত্র। যখন প্রয়োজন ফ্ল্যাপকে প্রসারিত করে ডানার স্থান বৃদ্ধি করে বিমানকে উড্ডয়নে সহায়তা করা যায়। যখন এর প্রয়োজন থাকে না একে পর্বাবস্থায় বা নিরপেক্ষ স্থানে ফিরিয়ে নেয়া যায়। ্প্যাট ও ফ্ল্যাপের মত বিমানকে উড্ডয়নে সহায়তা করে থাকে। প্রয়োজনে এটিকে ডানার সম্মুখে প্রসারিত করে ডানা ও ্প্যাটের মাঝে ফাকা স্থানের সৃষ্টি করে সর্বাধিক লিফ্‌ট বৃদ্ধির সুযোগ নেয়া যায়।তখন এর সাহায্যে ৬০% থেকে ১০০% লিফ্‌ট বৃদ্ধি করা যায়। পরে এটিকে গুটিয়ে এনে নিরপেক্ষ স্থানে ফিরিয়ে আনা যায়। অবশ্য কোন কোন ্প্যাট স্থির। এগুলোকে গুটানো সম্ভব নয়। এ ধরনের ্প্যাট বিমানের উŽচগতিতে উড্ডয়নের সময় অতিরিক্ত ড্র্যাগের ফলে অসুবিধার সৃষ্টি করে। এইলরন ও ডানার পিছনে ফ্ল্যাপের পাশে কিন্তু ডানার বাইরের দিকে স্থাপন করা হয়। এইলরনকেও এলিভেটর এবং রাডারের মত প্রয়োজনে নাড়ানো যায়। এইলরন (অরষৎড়হ) স্থাপন করা হয় ডানার পেছনে ফ্ল্যাপ থেকে ডানার প্রান্ পর্যন্। এলিভেটর (ঊষবাধঃড়ৎ) ও রাডারকে (জঁফফবৎ) একত্রে কন্ট্রোল সারফেস বলা হয়। অবশ্য এলিভেটর স্থাপন করা হয় লেজের সমান্রাল ষ্ট্যাবিলাইজারের (ঐড়ৎরুড়হঃধষ ংঃধনষরুবৎ) পেছনে। এটিও এইলরনের মত উপরেও নিচে উঠা নামা করতে পারে। রাডার স্থাপন করতে হয় নৌকার হালের মত খাড়া ভাবে। এটি স্থাপন করা হয় লেজের অংশের উলম্ব (ঠবৎঃরপধষ ঝঃধনরষরুবৎ) ষ্ট্যাবিলাইজারের পেছনে। এটাকে ডানে এবং বামে নাড়ানো সম্ভব। এগুলোকে ক্ষুদ্রাকৃতির এ্যারোফয়েল বলা হয়। ষ্ট্যাবিলাইজারগুলোর ডিজাইনও ষ্ট্রিমলাইন হয় যাতে এদের কোনটিই উড্ডয়নে বাধার সৃষ্টি না করে সকল প্রকার সহায়তা প্রদান করতে সর্মথ হয়। এরপর উড্ডয়নের জন্য সর্বাধিক সহায়তা দান করে পাওয়ার প্লান্ট (চড়বিৎ চষধহঃ) বা ইঞ্জিন এবং ল্যান্ডিং গিয়ার। ডিজাইন অনুসারে ইঞ্জিনের আকৃতি ও সেগুলো স্থাপনের স্থান বিভিন্ন ও আলাদা হয়ে থাকে। কোন বিমানে সংযোজন করা হয় ছোট একটি পিষ্টন ইঞ্জিন। প্রাথমিক বিমানে এ ধরনের ইঞ্জিন ব্যবহৃত হত এবং এগুলো স্থাপন করা হত বিমানের সম্মুখ অংশে। এখনো এক ইঞ্জিন বিশিষ্ট ছোট বিমানগুলোতে একই পদ্ধতিতে ইঞ্জিন সংযোজন করা হয়। বৃহৎ বিমানগুলোতে সাধারণত দুই, তিন, চার অথবা আরো অধিক ইঞ্জিন সংযোজন করা হয়। বৃহৎ জেট ইঞ্জিন চালিত বিমানগুলোতে ইঞ্জিন সংযোজন করা হয় সাধারণত ডানার নিচে অথবা উপরে বা লেজের বিশেষ অবস্থানে। কখনো কখনো ডানায় এবং লেজের নিকট দুইয়ের অধিক ইঞ্জিন সংযোজন করতে দেখা যায়। জঙ্গী বিমানের জেট ইঞ্জিন সাধারণত ফিউলেজের ভিতরে স্থাপন করা হয়। হেলিকপ্টারের ইঞ্জিন স্থাপন করা হয় এর মেইন রোটারের নিম্নে। বিমানে ইঞ্জিনের অবস্থান যেখানেই হোক না কেন একেও অবশ্যই যথাযথ ষ্ট্রিমলাইন ঢাকনাযুক্ত হতে হবে যাতে উড্ডয়নের সময় এগুলো সর্বাধিক বায়ুর বাধার (উৎধম) সম্মুখীন না হয়ে স্বাভাবিক গতিতে বিমানটিকে গন্ব্য স্থানের দিকে টেনে নিয়ে যেতে পারে। উল্লেখ করা যেতে পারে যে, যে সকল ইঞ্জিন-ফিউজলেজের বাইরে স্থাপন করা হয় সেসকল ইঞ্জিনকে রক্ষার জন্য নেসেল (ঘধপবষষব) নামে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রাখতে হয়। প্রকৃত পক্ষে নেসেলগুলোকেই নির্মাণ করতে হয় ষ্ট্রিমলাইন ডিজাইনের কেননা এগুলোই বায়ুর সংস্žর্শে থাকে।
ল্যান্ডিং গিয়ারের উপর বিমান ভূমিতে অবস্থান করে। উড্ডয়ন এবং অবতরনের সময় এর প্রয়োজন হয়। কিন্তু লেভেল ফ্লাইট বা সমতল উড্ডয়নের সময় উŽচ গতির বিমানে ল্যান্ডিং গিয়ার অতিরিক্ত ড্র্যাগের ফলে সমস্যার সৃষ্টি করে। এ সমস্যা সমাধানের জন্য আধুনিক বিমানে বিশেষ ধরনের ল্যান্ডিং গিয়ার ব্যবহার করা হয়। লেভেল ফ্লাইটকালে এগুলো বিমানের ডানা অথবা পেটের ভিতর গুটিয়ে নেয়া যায়। বিমানের প্রাথমিক যুগে ল্যান্ডিং গিয়ারগুলি ছিল স্থির। অবশ্য বর্তমানকালেও এ ধরনের ল্যান্ডিং গিয়ার ক্ষুদ্র প্রশিক্ষণ বিমান ও হেলিকপ্টারে ব্যবহৃত হয়। আধুনিক বিমান শিল্পে দুই ধরনের ল্যান্ডিং গিয়ার ব্যবহৃত হয়ে থাকে। যেমন টেইল হুইল টাইপ ল্যান্ডিং গিয়ার এবং ট্রাইসাইকেল ল্যান্ডিং গিয়ার। প্রথম ধরনের ল্যান্ডিং গিয়ারের প্রধান দুই চাকা সামনে ডানার নিচে এবং একটি চাকা থাকে লেজ বা টেইলের নিচে। এধরনের ল্যান্ডিং গিয়ার হতে পারে স্থির অথবা গুটানোযোগ্য (জবঃৎধপঃধনষব)। বর্তমানকালে সর্বাধিক ব্যবহৃত হয় ট্রাইসাইকেল ল্যান্ডিং গিয়ার। এ ধরনের ল্যান্ডিং গিয়ারের প্রধান দুই চাকা স্থাপন করা হয় বিমানের মধ্যাকর্ষণ বিন্দুর পিছনে এবং অন্য চাকাটি থাকে বিমানের সম্মুখভাগে। এ ধরনের ল্যান্ডিং গিয়ার সাধারণতঃ গুটানোযোগ্য (জবঃৎধপঃধনষব)। উŽচগতি সম্žন্ন বিমানে এ ধরনের ল্যান্ডিং গিয়ার ব্যবহৃত হয়।
আধুনিক যুদ্ধ বিমান ডিজাইনের সময় এর ককপিট ক্যানোপির প্রতিও বিশেষ নজর রাখতে হয়। এর কারণ বিমানের এ অংশটিও সারাসরি বায়ুর সংস্žর্শে থাকে। এটিকেও হতে হয় সম্žর্ণ ষ্ট্রিম লাইন।
এ পর্যন্ যে সকল ক্যানোপি আবিস্কৃত হয়েছে তাদের মধ্যে সর্বাধিক ব্যবহৃত হয় ব্লিষ্টার বা ফোস্কা ধরনের, টিয়ার ড্রপ বা অশ্র€বিন্দু ধরনের, বাবল বা বুদবুদ ধরনের, গ্লাস হাউস বা কাঁচঘর ধরনের ক্যানোপি। এগুলোর বিশেষ ডিজাইনের জন্য উড্ডয়নকালে খুব কমই বায়ু বাধার (উৎধম) মুখোমুখি হয়। আর এগুলো স্বŽছ কাঁচের মত প্লাষ্টিকের তৈরি বিধায় চালক ককপিটে বসে বাইরের সকল কিছু স্žষ্টভাবে দেখতে পান এবং বিশেষ ধরণের প্লাষ্টিকের তৈরি বলে খুবই টেকসই কিন্তু কাঁচের মত সহজে ভঙ্গুর নয়।
ক্যানোপির সম্মুখে থাকে উইন্ড শীল্ড বা বায়ু বর্ম। এর সম্মুখে নোজ সেকশন। এ সেকশনটিও খুবই গুর€ত্বপর্ণ। প্রাথমিক বিমানের নোজ সেকশনে সংযোজন করা হত ইঞ্জিন। আধুনিক বহু জেট জঙ্গী বিমানের নোজ বা সম্মুখ ভাগে থাকে ইঞ্জিন ইনটেক অর্থাৎ ইঞ্জিনে বায়ু প্রবেশের পথ। বহু বৃহৎ বিমানের সম্মুখ ভাগ থাকে গোলাকার অথবা সচালো ফাপা ঢাকনি দিয়ে আবৃত। এর ভিতর লুকানো থাকে বৈদ্যুতিক তার, হাইড্রলিক ও নিউমেটিক পাইপ, রাডারেরর্ যাডম বা এনটেনা। যুদ্ধবিমানের মেশিনগান অথবা কামান স্থাপন করা হয় বিমানের সম্মুখ ভাগেই। বিমানের সম্মুখ ভাগকেই ভূমি বা আকাশে চলার সময় বায়ুর প্রথম ধাক্কার (উৎধম) মুখোমুখি হতে হয়। সুতরাং বিমানের অন্যান্য অঞ্চলের মত এ অঞ্চলটিকেও নির্মাণ করতে হয় সম্žর্ণ এ্যারোডাইনামিক আকৃতির বা বায়ুর মাঝ দিয়ে সর্বনিম্ন বাধা (উৎধম) পেয়ে চলার উপযুক্ত।
বিমানের ধাতুও হতে হয় হালকা অথচ টেকসই। বর্তমান বিমানগুলোতে এদের কাঠামো নির্মাণের জন্য ব্যবহার করা হয় এ্যালুমিনিয়াম এ্যালয়। ইঞ্জিনে ব্যবহার করা হয় শক্তিশালী বিশেষ সংকর ধাতু। ভিতরের ইনষ্ট্রুমেন্টও তৈরি করা হয় হালকা সংকর ধাতু দিয়ে। বিমানের কোন কোন অংশ নির্মাণ করা হয় কাঠ, কাচ, প্লাষ্টিক, কাপড় ইত্যাদি দিয়ে। অবশ্য এ সবই করা হয় পর্বপরিকল্পিত ডিজাইন অনুসারে যা বহু বৎসরের গবেষণার পর করা সম্ভব হয়েছে। মজার ব্যাপার দ্বিতীয় মহাসমরের সময় বহু বিমানের এয়ার ফ্রেমের মল অংশ কাঠ দিয়ে নির্মান করা হতো এবং তা মোটা কাপড়ে ঢেকে দিয়ে বিমান নির্মান করা হতো। সে সময় এমন অগুনিত বিমান বহু যুদ্ধে অংশ নিয়েছে।
একটি উড্ডয়নক্ষম বিমান উড্ডয়নের ছাড়পত্র পেয়েছে বহু পরিক্ষণও নিরীক্ষণের পর। এমন একটি বিমান যখন এর ফ্ল্যাপ, ্প্যাট এবং অন্য সকল কন্ট্রোল সারফেস যথাস্থানে রেখে রানওয়ে অথবা বিমানবাহী জাহাজের ডেকের উপর দিয়ে নির্দিষ্ট বেগে ছুটে যায় তখন বায়ুর ক্রিয়া, প্রতিক্রিয়ার ফলে বিমানটি আস্ে আস্ে আকাশে উড্ডয়ন করে থাকে। অবশ্য হেলিকপ্টার এবং কিছু কিছু খাড়াভাবে উড্ডয়ন এবং অবতরণে সক্ষম (ঠঞঙখ) বিমান বিশেষ প্রক্রিয়ায় সোজা খাড়া আকাশে উড্ডয়নে পারদর্শী। এদের রানওয়ে অথবা ডেকের উপর দিয়ে ছুটে যাওয়ার কোন প্রয়োজন হয় না। ক্ষুদ্র বা বৃহৎ কোন বিমানবাহী জাহাজের ডেকই হেলিকপ্টার উড্ডয়ন ও অবতরনে বাধার সৃষ্টি করেনা তবে সকল ধরনের যুদ্ধ বিমানই সকল বিমানবাহী জাহাজ থেকে পরিচালনা করা সম্ভব হয় না। ক্ষুদ্র রানওয়ে থেকে উড্ডয়ন করতে পারে এবং সেখানে অবতরন করতে পারে এমন বিমানই বিমানবাহী জাহাজের জন্য উপযুক্ত। কিছু কিছু বিমানবাহী জাহাজের রানওয়ের প্রান্ও বিশেষ ডিজাইনে নির্মিত যাতে বিশেষ ডিজাইনের বিমান লাফ দিয়ে আকাশে উড়ে যেতে পারে। যেমন সি হ্যারিয়ার স্কাই জাম্ž জেট, জাগুয়ার ইত্যাদি বিমান। ডরনিয়ার (বিশেষ মার্কের ) মত কিছু কিছু এ্যারোপ্লেন খাড়া উড্ডয়নকালে ইঞ্জিনের নির্গমন নলের অবস্থান নিম্নমখী করে সেগুলোর ভিতর থেকে বেগে নির্গত উত্তপ্ত গ্যাসের প্রতিক্রিয়াকে কাজে লাগায়। যথাযথ উŽচতায় উড্ডয়নের পর ইঞ্জিন ও নির্গমন নল স্বাভাবিক অবস্থানে নিয়ে যাওয়া হয়। তখন বিমানটি লেভেল ফ্লাইট ও অন্যান্য ম্যানুভারের উপযুক্ত হয়। পুনরায় অবতরনকালে এ ধরনের বিমানের ইঞ্জিন ও নির্গমন নলের অবস্থান পরিবর্তন করতে হয়। অবশ্য এসব ককপিট থেকে পাইলটই করে থাকেন। এমন বিমানও বিমানবাহী জাহাজ থেকে পরিচালনার উপযুক্ত।

উড্ডয়নের কলাকৌশল

পঞ্চাশের দশকে ওরা দল বেধে ঝাঁকে ঝাঁকে আসত। ওদের ক্ষমতা নাকি ছিল অদ্ভুত। বিদ্যুৎ বেগে ছুটে আসতে আসতে হঠাৎ আকাশের একস্থানে ঠায় দাঁড়িয়ে পড়ত। বলা নেই, কওয়া নেই, কোন কারণও হয়ত নেই মুহুর্তে সেটি সচল হয়ে উঠত। দ্র€ত বেগে ডানে অথবা বায়ে বা নিচে অথবা উপরের দিকে উঠতে উঠতে একসময় যুক্তিহীনভাবে যেন ইথারে মিলিয়ে যেত। ওরা নিঃশব্দে আসত এবং নিঃশব্দেই হাওয়া হয়ে যেত। মানুষ এদের নাম দিয়েছিল ফ্লাইং সসার বা উড়ন্ পিড়িচ। এগুলো নাকি এমনভাবে উড্ডয়ন করত মনে হত যেন পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ বল এদের উপর কোন ক্রিয়া করতে পারছে না। এগুলো নিয়ে এ বিশ্বে বহু বহু বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। মানুষ জানতে পারেনি এদের পরিচয়। গবেষকদের কেউ সিদ্ধান্ দিয়েছে এরা মানুষের মনোরাজ্যের কল্পনার আকাশযান। কেউ কেউ বলেছেন ওরা মহাশন্যের আগন্তুক। দরের কোন গ্রহ থেকে ওগুলো পাঠানো হয়েছে এ পৃথিবীর উপর গবেষণা চালাতে। কেউ কেউ ধারনা করেন এগুলো ছিল বৃহৎশক্তিবর্গের নতুন পরীক্ষা নিরীক্ষারত অস্বিশেষ বা আকাশ থেকে নজরদারী চালানোর মত আকাশযান। উদ্ভাবন গোপন রাখার জন্য উড়ন্ পিড়িচের প্রচারনা চালানো হয়েছিল। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা ও বিমান বাহিনীও সম্ž্রতি ঘোষনা করেছে নতুন অস্ের গবেষনা গোপন রাখার জন্য এই নির্লজ্জ মিথ্যা প্রচারনা চালানো হয়েছিল। ওরা যাই হোক না কেন ওদের উড্ডয়ন কৌশল আমাদের অজানা।
পঞ্চাশের দশকেই এ পৃথিবীর মানুষ মহাশন্য জয়ের লক্ষ্যে দিকে দিকে পাঠাতে থাকে আকাশযান। এগুলোকে রকেট নামক যন্ের সাহায্যে অল্প সময়ে পৃথিবীর বায়ুমন্ডল এবং মধ্যাকর্ষণের বাইরে প্রেরণ করা হত। রকেটের উড্ডয়ন কৌশল আমাদের জানা। বলা যেতে পারে রকেটের উড্ডয়ন কৌশল খুবই সহজ। বিশেষভাবে নির্মিত নলাকৃতির এ ইঞ্জিনটির ভিতর-জ্বালানি পোড়ানো হয়। প্রচন্ড গতিতে উত্তপ্ত ও প্রশস্ গ্যাস নিম্মের খোলা পথ দিয়ে বেড়িয়ে আসে। ফলে সচল হয়ে উঠে রকেট। দর্বার বেগে উর্দ্ধে ছুটে চলে সেটি। রকেটের উড্ডয়নের কারণ এর প্রথমোক্ত কার্যের সমান এবং বিপরীত প্রতিক্রিয়া। আধুনিক বিমানে রকেট ইঞ্জিন সকল অবস্থায় ব্যবহার করা সম্ভব নয়। এতে ব্যবহার করতে হয় পিস্টন অথবা জেট ইঞ্জিন। বিমানকে যখন এর ইঞ্জিনের সাহায্যে রানওয়ে অথবা বিমানবাহী জাহাজের উপর বিশেষ শর্তসহ চালনা করা হয় তখন ক্রমে সেটি উড্ডয়ন করতে থাকে। এর ইংরেজী প্রতিশব্দ টেকঅফ (ঞধশব ড়ভভ)।
উড্ডয়নের উর্দ্ধে আরোহন প্রক্রিয়ার অপর নাম লিফ্‌ট (খরভঃ)। সহজ উড্ডয়ন সম্ভব হয় যদি বিমানটির ডিজাইন ষ্ট্রিমলাইন (ঝঃৎবধসষরহব) হয়। বিমানের ষ্ট্রিমলাইন ডিজাইন হল এমন ডিজাইন যার উপর দিয়ে বায়ু এর স্বাভাবিক প্রবাহ বজায় রাখতে পারে। কিন্তু বিমানের এ্যারোফয়েল এমনভাবে বক্র করে নির্মিত যে, যখন বিমানকে চালনা করা হয় তখন এর উপরের স্বাভাবিক বায়ু প্রবাহের গতি বৃদ্ধি পায়। ফলে এ্যারোফয়েলের বিশেষ ডিজাইনের কারণে এর নিম্নের অংশের বায়ুর চাপ অধিক থাকে এবং নিচের উর্দ্ধচাপ বিমানকে ঠেলে উপরের নিম্ন চাপ অঞ্চলের দিকে উঠিয়ে দিতে থাকে। এভাবে লিফ্‌ট সম্žন্ন হয়। কেন এমনটি হয় তা নিজেরাও প্রমান করা যায়। একখন্ড ফুলস্কেপ কাগজ নিয়ে সেটি বৃদ্ধাঙ্গুলি ও তর্জনি দিয়ে চেপে ধরে কাগজের উপর ফুঁ দিলে দেখা যায় যে কাগজটির পিছনের মুক্ত অংশ আস্ে আস্ে উপরের দিকে উঠে যাŽেছ। কাগজের উপর ফুঁ-দেওয়ার ফলে এর উপরের বায়ু প্রবাহের গতি বৃদ্ধি হয় কিন্তু সেখানে চাপ হ্রাস পায়। নিম্নের বায়ুর চাপ পর্বাবস্থায় থাকার কারণে তা উপরের চাপ অপেক্ষা তুলনামলকভাবে অধিক। ফলে কাগজের নিম্নের উর্দ্ধচাপ কাগজটিকে উপরের নিম্নচাপ অঞ্চলের দিকে ঠেলে দেয়।
দুটি ফুলস্কেপ কাগজ দিয়েও এ পরীক্ষাটি করা যায়। দু’টি-কাগজকে পর্বাবস্থায় ধরে কাগজ দু’টোর মাঝ দিয়ে ফুঁ দিলে কাগজ দু’টি একসাথে মিলিত হয়ে যাবে। এর কারণ, কাগজ দু’টির মাঝ দিয়ে ফুঁ দেয়ার ফলে এগুলোর মাঝের বায়ুর গতি বৃদ্ধি পায় তাই চাপ কমে যায় কিন্তু উপরের এবং নিচের বায়ু পর্বাবস্থায় অর্থাৎ অধিক থাকার কারণে উভয় দিক থেকেই কাগজ দু’টিকে চাপ দেয়। সুতরাং কাগজ দু’টিও মিলিত হয়ে যায়। কেন এমন হয়? মাহাত্মা বার্ণলীর সত্র এর সমাধান দিবে। তাঁর সত্র মতে ‘যেখানে তরল পদার্থের (এখানে বায়ু অথবা তরল পদার্থ) গতি বৃদ্ধি পায় সেখানে পদার্থটির চাপ কমে যায়। অন্যভাবে বলা যায়, বার্ণলী একই তরল পদার্থের মধ্যে (এখানে বায়ু) লক্ষ্য করেছেন উŽচগতি নিম্নচাপের সাথে সম্žর্কযুক্ত এবং নিম্নচাপ উŽচগতির সাথে সম্žর্কীত। এ সত্রটির প্রমাণ ভেনচূরী টিউব দ্বারা করা সম্ভব। এটি এমন একটি নল যা প্রথমে প্রশস্ এবং পরে ক্রমশ সর€ হয়ে মাঝ পর্যন্ পৌছেছে এবং এরপর পুনরায় ক্রমশ প্রশস্ হয়ে শেষ প্রান্ পর্যন্ পৌঁছেছে। এর ভিতর দিয়ে যদি তরল পদার্থ প্রবাহিত করা হয় তবে দেখা যাবে মাঝের অংশ কম প্রশস্ থাকার কারণে প্রবাহিত সমপরিমান তরল পদার্থ সে স্থান দিয়ে দ্র€তগতিতে অতিক্রম করে যাŽেছ। ফলে সে স্থানে তরল পদার্থের চাপ কম অনুভূত হয়। সুতরাং ্‌এ্যারোফয়েলের উপরের অংশে বক্রতার কারণে ভেনচুরী টিউবের মত অবস্থার সৃষ্টি হয় ও উড্ডয়নকালে সেখানে চাপ হ্রাস পায়। উল্লেখ্য, এ্যারোফয়েলের যে স্থানের উপর ষ্ট্রিমলাইন অর্থাৎ বায়ুপ্রবাহের স্বাভাবিক স্রোত খুবই ঘন হয়ে যায় সেখানে চাপ অত্যাধিক হ্রাস পায় ও লিফ্‌ট সংঘঠিত হয়। এখন আমরা জানি প্রায় সকল ধরনের লিফ্‌ট হল বির€দ্ধ শক্তির ফল হিসাবে প্রাপ্ত এক প্রকার বল (জবংঁষঃধহঃ ঋড়ৎপব)।
এ্যারোফয়েলের উপর একটি বিশেষ স্থান পর্যন্ বায়ুস্রোত ষ্ট্রিমলাইন থাকে। এরপর বায়ুপ্রবাহে ঘর্ণি সৃষ্টি হয়। সুতরাং সেখানে লিফট সংঘঠিত হওয়া সম্ভব নয়। এ্যারোফয়েলের যে স্থানে ষ্ট্রিমলাইন বায়ুস্রোত ঘর্ণি বায়ুতে পরিণত হতে থাকে সে স্থানকে বলা হয় ষ্টলিং কোণ সুতরাং এ কোণের পর্বেই লিফট সংঘঠিত হতে হবে। যে স্থানে লিফ্‌ট সংঘঠিত হয় সে স্থানটিই লিফ্‌ট ও ড্র্যাগ নামের দুইটি বির€দ্ধ শক্তির মিলিত স্থান এবং সেখানে একটি বিশেষ বলের সৃষ্টি হয়।
এ্যারোফয়েলকে উড্ডয়নে সহায়তা করে ফ্ল্যাপ এবং ্প্যাট। এ্যারোফয়েল বা ডানা বেসিক এ্যারোফয়েল নামে পরিচিত। ফ্ল্যাপ এবং ্প্যাট সাহায্যকারী এ্যারোফয়েল। উভয়টিই লিফ্‌ট অথবা ড্র্যাগ অথবা ষ্টলিং কোণ পরিবর্তন অথবা উল্লিখিত একাধিক কর্ম সমাপন করে থাকে। বহু ধরনের ফ্ল্যাপ এবং ্প্যাট এ পর্যন্ নির্মিত হয়েছে। যেমন কেম্বার ফ্ল্যাপ (ঈধসনবৎ ঋষধঢ়ং), স্žিলিট ফ্ল্যাপ (ঝঢ়ষরঃ ঋষধঢ়ং), ্পটেড ফ্ল্যাপ (ঝষড়ঃঃবফ ঋষধঢ়ং), লিফ্‌ট ফ্ল্যাপ (খরভঃ ঋষধঢ়ং), ব্লোন ফ্ল্যাপ (ইষড়হি ঋষধঢ়ং), জেট ফ্ল্যাপ (ঔবঃ ঋষধঢ়ং), নোজ ফ্ল্যাপ (ঘড়ংব ঋষধঢ়ং), স্žয়েলার্স ফ্ল্যাপ (ঝঢ়ড়রষবৎং ঋষধঢ়ং), এবং স্থির ্প্যাট (ঋরীবফ ঝষধঃবং), নিয়ন্িত ্প্যাট (ঈড়হঃৎড়ষষবফ ঝষধঃবং), স্বয়ংক্রিয় ্প্যাট (অঁঃড়সধঃরপ ঝষধঃবং), ব্লোন ্প্যাট (ইষড়হি ঝষধঃবং) ইত্যাদি।
বেসিক এ্যারোফয়েলের কেম্বার বা বক্রতার সাথে অতিরিক্ত বক্রতা যোগ করে সর্বোŽচ ফল লাভের জন্য ফ্ল্যাপ এবং ্প্যাট ব্যবহার করা হয়। কেম্বার অর্থই হল বক্রতা। উড্ডয়নে ভাল ফল পাওয়ার জন্য এ্যারোফয়েলের উপর এবং নিচ অংশ বক্র করে নির্মাণ করা হয়। এ্যারোফয়েলের উপরিভাগে বড় বক্রতা ভাল লিফ্‌ট সহায়ক কিন্তু এতে উŽচ ড্র্যাগের (বাধা) সৃষ্টি হয় সুতরাং গতিও হয় নিম্ন। এক ডানা বিশিষ্ট সাধারণ বিমানে সম্ভবত সে সকল এ্যারোফয়েল হল সর্বোত্তম যেগুলোর উপরের বক্রতা কর্ডের ১১%। অবশ্য উŽচ লিফ্‌ট বিমানের এ্যারোফয়েলের উপরিভাগের বক্রতা আরো অধিক। কিন্তু উŽচ গতিসম্žন্ন বিমান এবং একাধিক ডানা বিশিষ্ট বিমানের এ্যারোফয়েলের উপরিভাগের বক্রতা কর্ডের ৭% অথবা ৮% হতে অধিক হওয়া উচিৎ নয়। সাধারণ গতির বিমানে এ্যারোফয়েলের সর্বাধিক বক্রতা ডানার সম্মুখ প্রান্ থেকে পেছনের দিকে কর্ডের এক তৃতীয়াংশের মধ্যে হতে হবে। উল্লেখ্য যে কর্ড হল এ্যারোফয়েল অর্থাৎ বিমানের ডানা অথবা হেলিকপ্টারের রোটরের সম্মুখপ্রান্ থেকে পশ্চাৎপ্রান্ পর্যন্ এমন একটি রেখা যা সেগুলোর মাঝ দিয়ে অতিক্রম করে এক প্রান্ের সাথে অপর প্রান্ের সংযোগ স্থাপন করেছে।
সহায়ক এ্যারোফয়েল ফ্ল্যাপের বিশেষ স্থানে বা ডানায় বিশেষ আকৃতির বা ডিজাইনের বিশেষ অংগ সংযুক্ত করা আছে। এগুলো অবশ্যই এ্যারোফয়েল নয়। বিভিন্ন ডিজাইনের বিমানে বিভিন্ন প্রয়োজনে এ সকল ব্যবহৃত হয়। যেমন উŽচক্ষমতাসম্žন্ন সেইল প্লেনে এটি ব্যবহৃত হয় লিফ্‌ট কমানোর জন্যে। সুতরাং ড্র্যাগ বৃদ্ধি করে সেইল প্লেনটি ভূমিতে অবতরণ করতে সমর্থ হয়। মধ্যগতি বিমানে এটি ব্যবহৃত হয় দিক পরিবর্তনের পর্বে অথবা কৌশলগত উড্ডয়নের সময় অথবা অবতরণের পর গতি নিয়ন্ণের জন্য। উŽচগতি বিমানের যেগুলো সাবসনিক গতিতে উড্ডয়নে অভ্যস্ সে সকল বিমানে এটি ব্যবহৃত হয় বিমানটিকে ক্রিটিক্যাল ম্যাক নম্বর অর্থাৎ ০.৮ শব্দের গতির নিকট পৌঁছা থেকে বিরত রাখতে। এগুলো ডানায় সমতল প্লেটের মত অথবা ডানার পেছনে স্ž্যান বরাবর (ঝঢ়ধহরিংব) বা অন্যভাবে স্থাপিত হয়। উল্লেখ্য যে ডানার একপ্রান্ থেকে অপর প্রান্ পর্যন্ দরত্বকে স্ž্যান (ঝঢ়ধহ) বলে।
আধুনিক বিমানের জন্য আলোচ্য অংগটি খুবই অপরিহার্য বলা চলে। এটি বিভিন্ন বিমানে এক অথবা একাধিক কাজে ব্যবহৃত হয়। সুতরাং কার্যের ভিন্নতায় এর নাম এবং সংযোজনের অবস্থানও ভিন্ন হয়ে থাকে। বিভিন্ন বিমানে এটির জনপ্রিয় নাম হল রিয়েল স্žয়েলার (জবধষ ঝঢ়ড়রষবৎ) বা এয়ার ব্রেক (অরৎ নৎধশব) অথবা ডাইভ ব্রেক (উরাব নৎধশব)।
একটি বিমানকে আকাশে ভাসিয়ে রাখতে নির্মাতাগণ প্রচেষ্টার ত্র€টি করেননি। কেননা একটি বৃহৎ বিমানের নিজস্ব ওজনত কম নয়। এছাড়া এর যাত্রী মালামাল ইত্যাদিত আছেই। বিমানের সবচেয়ে গুর€ত্বপর্ণ অংশ এর এ্যারোফয়েল। একেও বিভিন্ন ভার বহন করার জন্য হতে হয় যথেষ্ট শক্তিশালী। কেননা বৃহৎ বিমানে এতেই সংযোজন করা হয় বড় বড় ইঞ্জিন। যুদ্ধ বিমানে এর নিচে ঝুলন্ থাকে হাজার হাজার পাউন্ড বোমা, মিশাইল, রকেট ইত্যাদি। এর ভিতরে থাকে উইং ট্যাঙ্ক। এ্যারোফয়েলের ভিতরের ট্যাঙ্ককে বহন করতে হয় শত শত পাউন্ড প্যাট্রোল অথবা এভিয়েশন কেরোসিন। কোন কোন বিমানে ডানায় ঝুলানো থাকে ড্রপ ট্যাঙ্ক অথবা টিপ ট্যাঙ্ক এবং পেটের নিচে থাকে বেলি ট্যাঙ্ক। এগুলো অতিরিক্ত জ্বালানি বহন করে থাকে। এ সকল কিছু নিয়েই একটি বিমানকে আকাশে ডানা মেলতে হয়। সুতরাং এ ধরনের বিমান ডিজাইনের জন্য প্রয়োজন বহু শ্রম ও মেধার। এরপর এর মডেল নির্মাণ করে ওপেন জেট ধরনের (ঙঢ়বহ লবঃ :ুঢ়ব) অথবা ক্লোজড ধরনের (ঈষড়ংবফ :ুঢ়ব) উইন্ড টানেলে চালাতে হয় বহু পরীক্ষা। অতঃপর এর বিভিন্ন অংগসমহ নির্মাণ করে যথাযথভাবে সংযোজন করা হয়। এরপর চালানো হয় বাস্ব উড্ডয়ন পরীক্ষা। টেস্ট পাইলটের নিকট এটি একটি অগ্নি পরীক্ষার চেয়ে কম নয়। অবশেষে সে বিমান সত্যিই একদিন আকাশে উড়ে। মুক্ত বিহঙ্গের মত দর নীলাকাশে সŽছন্দে ডানা মেলে দেয়।

উড্ডয়ন তত্ব

এ পৃথিবীকে আবৃত করে রেখেছে একটি অদৃশ্য মন্ডল যার নাম বায়ুমন্ডল। পৃথিবীর সর্বত্র এর বিস্ৃতি। সকল স্থানে এর অবাধ প্রবাহ বিরাজমান। বলা যেতে পারে বায়ু প্রবাহ এ পৃথিবীর প্রাণ প্রবাহ। কেননা এ ধরার সকল জীবন্ বস্তু এর বিভিন্ন উপাদান প্রহণ করে বেঁচে থাকে। বলা নিস্ž্রােয়োজন যে এ বায়ুমন্ডল বিভিন্ন গ্যাস ও জলীয় বাষ্ž দ্বারা গঠিত। সমুদ্র সমতলের বায়ুমন্ডলে আছে ৭৮% নাইট্রোজেন, ২১% অঙ্েিজন এবং অল্প পরিমান আর্গন, নিয়ন, হিলিয়াম, ক্রিপটন, হাইড্রোজেন, ওজন, কার্বন ডাই অঙ্াইড, জলীয় বাষ্ž ইত্যাদি বায়বীয় পদার্থ। বায়ুমন্ডল সম্ভবতঃ ভূপৃষ্ঠ থেকে উর্দ্ধ দিকে ৬০০ মাইল পর্যন্ বিস্ৃত।
কদাচিৎ এর উপরে বায়ুর অস্িত্ব খুঁজে পাওয়া যেতে পারে। বিমান এ বায়ুমন্ডলের সাবমেরিন। পৃথিবীর নামক গ্রহের চারিদিকে বিরাজমান এ বিশাল বায়ুসমুদ্রের ভিতর যত্রতত্র ঘুরে বেড়ায় এ উড়ো যন্। কিন্তু বায়ুমন্ডলের সর্বত্র এটি অবাধ বিচরণ করতে পারে না। কেননা সাধারণ বিমানের উড্ডয়নের জন্য বায়ুমন্ডলের যতটুকু ঘনত্ব ও চাপ প্রয়োজন তা সর্বত্র নেই। ভুপৃষ্ঠ থেকে যতই উপরে যাওয়া যায় বায়ুর স্র ততই পাতলা হতে থাকে। কমতে থাকে বায়ুর ওজন ও চাপ। অর্থাৎ যেখানে সমুদ্র সমতলে এক কিউবিক ফুট বায়ুর ওজন ০.০৮ পাউন্ড এবং চাপ প্রতি বর্গ ইঞ্চিতে ১৪.৭ পাউন্ড সেখানে ৬০০ মাইলের উপরে বায়ুর ওজন ও চাপ উভয়টিই শুন্য। তাই ভূবিজ্ঞানী গণ বায়ুমন্ডলকে কয়েকটি স্রে ভাগ করেছেন। সমুদ্র সমতল থেকে যে স্র শুর€ তার নাম ট্রপোস্ফিয়ার(ঘনমন্ডল)। এটি ৪ থেকে ৯ মাইল পর্যন্ উর্দ্ধদিকে বিস্ৃত। এ স্রের ৩৬,০০০ ফুটের মাঝে আকাশে ভেসে বেড়ায় মেঘ। এই স্রের সর্বনিম্ন উষ্ণতা – ৫৬০সেঃ। সাধারণ বিমানকে এ স্রের মাঝেই উড়ে সখী থাকতে হয়। বায়ু থেকে হাল্‌কা বেলুন জাতীয় আকাশযান অর্থাৎ বেলুন, ব্লিম্ž, জেপেলিন ইত্যাদিসহ অন্য সকল প্রকার এয়ারশীপ এ স্রের উর্দ্ধ প্লবতা (ইঁড়ুধহপু) এর কারণে আকাশে ভেসে বেড়াতে সমর্থ হত। প্লবতা হল কোন বস্তু আংশিক বা পর্ণভাবে তরল পদার্থে নিমজ্জিত থাকলে একটি উর্দ্ধমখী ঘাত অনুভব করে এবং এ ঘাত যে পরিমান তরল পদার্থ বা বায় স্থানচ্যূত করে তা তার ওজনের সমান। উর্দ্ধমখী এ ঘাত স্থানচ্যূত তরলের ভারকেন্দ্রের মধ্য দিয়ে ক্রিয়া করে এবং সেটিকে প্লবতা কেন্দ্র (ঈবহঃৎব ড়ভ ইঁড়ুধহপু) বলে। যেহেতু এয়ারশীপ ও বিমান বায়ুমন্ডলের ভিতর দিয়ে চলাচল করে তাই এগুলোর উপর প্লবতাও ক্রিয়া করে থাকে।
ষ্ট্রাটোস্ফিয়ার(শান্ মন্ডল) বায়ুমন্ডলের দ্বিতীয় স্র। এ স্র প্রথম স্রের পর থেকেই শুর€ হয়। উর্দ্ধগগণে এটি কোথাও ৫০ মাইল পর্যন্ এবং কোথাও বা ৭০ মাইল পর্যন্ বিস্ৃত। এ স্রের নিম্ন মন্ডলে কখনো কখনো শক্তিশালী জেট বিমান সŽছন্দে ডানা মেলে উড়ে যেতে পারে তবে পিস্টন ইঞ্জিনবিশিষ্ট ছোট বিমানের এ স্রে পৌছা খুবই কঠিন। এ স্রে ঝড়,বৃষ্টি ও বজ্রপাত হয় না। এ স্রের -৬০০সেঃ উষ্ণতা থেকে উŽচতা বৃদ্ধির সাথে সাথে উষ্ণতাও ধীরে ধীরে বৃদ্ধি প্রাপ্ত হয়ে ০০সেঃ পর্যন্ পৌছে। উল্লেখ্য ঘনমন্ডলে উŽচতা বৃদ্ধির সাথে সাথে তাপমাত্রা কমে যায়। এর পরের স্রসমহের নাম ওজোনোস্ফিয়ার, আইনোস্ফিয়ার, এঙ্ােস্ফিয়ার ও ম্যাগনেটোস্ফিয়ার। উর্দ্ধদিকে এ সকলের বিস্ৃতি আরও উর্দ্ধাকাশ পর্যন্ ব্যাপৃত। সর্বশেষ স্রের অস্িত্ব শন্যমার্গে ৬০০ মাইল পর্যন্ পাওয়া যেতে পারে। এখানে বায়ুর স্র খুবই হালকা। বায়ুর সকল উপাদানে এ অঞ্চল সমৃদ্ধ নয়।এর গড় তাপমাত্রা প্রায় ২০০০০সেঃ। উল্লেখ্য ওজোন মন্ডলে যেখানে তাপমাত্রা ২০০সেঃ সেখান থেকে উর্দ্ধদিকে তাপমাত্রা ক্রমে কমে যেতে থাকে এবং শেষ অংশে – ৯০০সেঃ হয়। আয়নমন্ডলে উষ্ণতা বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয়। এর গড় তাপমাত্রা ১১০০০সেঃ। এই স্রে উল্কাপাত হয় এবং মের€ অঞ্চলে মের€ জ্যোতি দেখা যায়। উত্তর মের€তে এর নাম অর€রা বোরিয়ালিস্‌ এবং দক্ষিন মের€তে এর নাম অর€রা অষ্ট্রালিস্‌। সাধারণ বিমানের পক্ষে সর্বশেষ দু’স্রের কোথাও বিচরণ করা সম্ভব নয়। তবে রকেট এতে সংযোজিত নভোখেয়া, স্যাটেলাইট বা মহাকাশযান নিয়ে উল্কাবেগে এ স্র অতিক্রম করে যায়। শাটল-ক্রাফট বা নভোখেয়া মহাশন্যে এর মিশন শেষে এক সময় পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে পৌছে। অতঃপর এ স্রগুলি দিয়ে বিমানের মত উড়ে পৃথিবীর মাটিতে নেমে আসে।
পর্বেই বলা হয়েছে বায়ুমন্ডল আছে বলেই বিভিন্ন ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়ার ফলে বিমান আকাশে ডানা মেলতে সমর্থ হয়। ষোড়শ শতাব্দিতে চীনদেশের ওয়ান হু নির্মিত রকেট থেকে শুর€ করে সর্বাধুনিক ব্যালিস্‌টিক মিশাইল, প্রথম ও দ্বিতীয় মহাযুদ্ধকালের বায়ু থেকে হালকা এয়ারশীপ, ১৯০৩ সালের রাইট ব্রাদার্স নির্মিত প্রথম সফল ধাতব বিমান থেকে সর্বাধুনিক সকল বিমান ও হেলিকপ্টার ইত্যাদি সকল কিছুই বিভিন্ন ধরনের ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে তাদের উড্ডয়ন সফলভাবে সমাধা করে আসছে।
উড্ডয়নের ইংরেজী প্রতিশব্দ ফ্লাইট (ঋষরমযঃ)। উড্ডয়ন শুর€ হয় যখন কোন বিমান অথবা রকেট ভূমি ত্যাগ করে উর্দ্ধ দিকে উত্থিত হয়। বিমান বিদ্যার ভাষায় একে বলা হয় লিফ্‌ট(খরভঃ)। বিমানের লিফ্‌ট নেওয়ার প্রক্রিয়াকে বলে টেক অফ (ঞধশব ড়ভভ)। লিফ্‌ট নেওয়ার সময় এ পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তি বিমানটিকে ভূপৃষ্ঠের দিকে আকর্ষণ করে। একে বলা হয় ওজন (ডবরমযঃ)। লিফ্‌ট গ্রহণের পর পরিকল্পিত উŽচতায় পাইলট বিমানটিকে নিয়ে যান। এর পর বিমানকে পরিচালনা করা হয় আপন গন্ব্যের দিকে। এর নাম থ্রাস্‌ট (ঞযৎঁংঃ)। কিন্তু বায়ুমন্ডলের ভিতর দিয়ে আপন গন্ব্যে ছুটে চলার সময় বায়ুর ধাক্কা ও ঘর্ষণে বিমানটির স্বŽছন্দ গতিতে বাধার সৃষ্টি হয়। এর নাম ড্র্যাগ (উৎধম)। এ সমস্যা বায়ুমন্ডলটি বিমানের জন্য সৃষ্টি করে থাকে। কখনো কখনো দেখা যায় আপন গতিতে ছুটে চলার সময় হঠাৎ করে বিমানটি বহু নিচে নেমে যায়। এতে কখনো কখনো দুর্ঘটনাও ঘটতে পারে। সে স্থানে বায়ুর খুবই নিম্নচাপের জন্য এমন হয়ে থাকে। এ অবস্থার নাম এ্যারোপকেট (অবৎড়ঢ়ড়পশবঃ)। এ্যারোপকেটের কারনে পি এ এফের সি-১৩০ পরিবহন বিমানের কারাকোরাম পর্বতমালার উপর বিধ্বস্ হওয়ার নজির আছে। কখনো ঝড় ঝঞ্জাও উড্ডয়নে সমস্যার সৃষ্টি করে থাকে। সুতরাং বায়ুমন্ডল ব্যতিত যেমন বিমান আকাশে উড্ডয়ন করতে পারে না ঠিক তেমনি বায়ুমন্ডলই উড্ডয়নকালে বিমানের এক নম্বর সমস্যা সৃষ্টিকারী শত্র€।
বায়ুমন্ডলের মেঘও কখনো কখনো উড্ডয়নে সমস্যা সৃষ্টি করে। তবুও এর ভিতর দিয়েই পাইলটকে বিমান চালাতে হয়। আবহাওয়া বিজ্ঞানীগণ মেঘের বিভিন্ন নাম দিয়েছেন। ট্রপোস্ফিয়ারের অনেক উঁচুতে পেজা তুলোর মত সাদা রংয়ের যে মেঘ দেখা যায় তা সিরাস (ঈরৎৎঁং) মেঘ। ঘন কাল মেঘের নাম নিমবাস (ঘরসনঁং) মেঘ। মুষল ধারে বৃষ্টি নামে এ মেঘ থেকে। নিচের দিকে কাল বিশাল স্তুপের মত উড়ে বেড়ানো মেঘ হল কিউমুলাস (ঈঁসঁষধং) মেঘ। স্ট্রাটাস মেঘ ছড়িয়ে থাকে সারা আকাশ জুড়ে। এ থেকে নামে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি। আরো মেঘ আছে যেমন সিরো স্ট্রাটাস, নিমবো-স্ট্রাটাস ইত্যাদি। দক্ষ পাইলট ও ফ্লাইট ইঞ্জিনিয়ারগন বুঝতে পারেন কোন মেঘ থেকে ঝড় উঠবে, কোন মেঘ নিরাপদ। তবুও তাদের আবহাওয়া বিভাগের মতামত নিয়ে বিমান চালাতে হয় ও উড্ডয়নকালে কন্ট্রোল টাওয়ারের সাথে সার্বক্ষনিক যোগাযোগ রাখতে হয়। শুধু মেঘই নয় ঘন কুয়াশা ও তুযারপাত উড্ডয়নের জন্য নিরাপদ নয়। বিভিন্ন ধরনের ঝড়, প্রচন্ড বৃষ্টিপাত, ঘন কুয়াশা, তুযার ইত্যাদির কারনে বিমান বিধ্বস্ হওয়ার নজিরের অভাব নাই। বায়ুমন্ডল আছে বলেই এসমস্ সমস্যা বিরাজমান।
উড্ডয়নে বায়ুমন্ডল যতই সমস্যার সৃষ্টি কর€ক না কেন এ সমস্যাগুলো অতিক্রম করে বিমান তার যাত্রা শুর€ করে অর্থাৎ ভুমিতে স্থির অবস্থা থেকে সচল হয় এবং অবস্থান পরিবর্তন করে সম্মুখে অগ্রসর হতে থাকে। যথাসময়ে দিক পরিবর্তন করে (ঞঁৎহ) ও নির্দিষ্ট দিকে চলতে থাকে (ঠবষড়পরঃু)। টেকঅফ, লিফ্‌ট এবং আকাশভ্রমণ সম্ভব হয় গতিবেগ (ঠবষড়পরঃু) ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধির কারণে (অপপবষবৎধঃরড়হ)। এক সময় বিমানকে ভূমিতে ফিরিয়ে আনতে হয়। সে সময় চালক ইঞ্জিনের শক্তি ক্রমশ হ্রাস করতে থাকেন। ফলে ক্রমে কমতে থাকে বিমানের গতি বেগ (জবঃধৎফধঃরড়হ)। একসময় বিমানটি রানওয়ের উপর চক্কর দিতে থাকে। অতঃপর অবতরণ ক্ষেত্রের উপর নির্দিষ্ট দিক থেকে যথাসম্ভব স্বল্পগতিতে নিম্ন দিকে ছুটে যায় সে বিমান। বায়ু প্রবাহের বাধার (উৎধম) সহায়তায় যথাসময়ে সেটি ভূমিতে অবতরণ (খধহফরহম) করে। অবশেষে চালক বিমানকে থামিয়ে একে একে এর সকল ইঞ্জিন বন্ধ করে দেন। অবশ্য এক ইঞ্জিন বিশিষ্ট বিমানের একটি মাত্র ইঞ্জিনই বন্ধ করতে হয়। স্ব্ধ হয়ে যায় বিমানের গতি। এখন সেটি পর্বের মতই নিশ্চল। উল্লেখিত সকল কার্য ব্যাখ্যা করার জন্য নিউটনের সত্রসমহ আলোচনার প্রয়োজন।
নিউটনের প্রথম সত্রটি হল ‘স্থির বা নিশ্চল বস্তু নিশ্চল অবস্থায় থাকবে এবং চলমান (গতিশীল) বস্তু সমবেগে একই সরল রেখায় চলতে থাকবে যতক্ষণ না পর্যন্ বাইরের কোন বল তা পরিবর্তনে সচেষ্ট হয়।’ এ সত্রটি দিয়ে বুঝা যায় কেমন করে একটি বিমান নিশ্চল অবস্থা থেকে সচল হয়ে উঠে। ক্রমে গতি প্রাপ্ত হয় ও একসময় শন্য পথ দিয়ে প্রচন্ড বেগে ছুটে চলতে থাকে। অতঃপর পুনরায় বিমানটি একসময় অবতরণ ক্ষেত্রে নেমে আসে ও যথাস্থানে থেমে নিশ্চল হয়ে যায়। এক্ষেত্রে ইঞ্জিনের শক্তি বিমানটিকে চলতে বাধ্য করে এবং অবতরণের পর যখন ইঞ্জিন বন্ধ করে দেয়া হয় তখন সে বিমান নিশ্চল হয়ে যায়। অবশ্য সত্র অনুসারে তখনও সে বিমানটির চলতে থাকা উচিৎ ছিল। কিন্তু এ পৃথিবীতে তা সম্ভব নয়। কারণ এখানে বহু বির€দ্ধ শক্তি বর্তমান। এখানের বায়ুমন্ডলের বায়ুর ঘর্ষণ (উৎধম) উড্ডয়নে প্রচুর সমস্যার সৃষ্টি করে। অতপর অবতরণের সময় একই সাথে বায়ুর ঘর্ষণ ও অবতরণ ক্ষেত্রের ভূমির প্রচন্ড বাধা বিমানটিকে আপন কেন্দ্রের দিকে টানতে থাকে। ফলে বিমানটি ভূমিতে থেমে যেতে বাধ্য হয়। মাধ্যাকর্ষণ কিন্তু বায়ুমন্ডলের সাথে সম্žর্কযুক্ত নয়। অবশ্য এ বায়ুমন্ডলকেও পৃথিবীর দিকে টেনে রেখেছে এ মাধ্যাকর্ষণ বল। সুতরাং বলা যেতে পারে যে বলের সাহায্যে পৃথিবী এর নিকটস্থ সকল বস্তুকে আপন কেন্দ্রের দিকে আকর্ষণ করে তাই মাধ্যাকর্ষন বল (এৎধারঃু)।
নিউটনের দ্বিতীয় সত্রটি হল ‘বস্তুর বেগের (গড়সবহঃঁস) পরিবর্তনের হার এর উপর প্রযুক্ত বলের সমানুপাতিক এবং বল যেদিকে ক্রিয়া করে গতির পরিবর্তন ও সেদিকে ঘটে। এ সত্রও বিমানের প্রাথমিক গতি ও গতি বৃদ্ধি (অপপবষবৎধঃরড়হ) ব্যাখ্যা করে। কোন একটি বিমানকে নিশ্চল অবস্থা থেকে সচল করার জন্য বা চালনার জন্য এর ভরের চেয়ে অধিক ভর(গধংং) তথা বল প্রয়োগ করতে হবে। কোন বস্তুতে যে পরিমান জড় পদার্থ বর্তমান থাকে তাই সে বস্তুর ভর। পর্বে উল্লেখিত ওজন এবং ভর কিন্তু এক জিনিস নয়। ভর একটি ধ্র€ব সংখ্যা। স্থান বিশেষে এর কোন পরিবর্তন নেই। কিন্তু ওজন মাধ্যাকর্ষণের সাথে সম্žর্কযুক্ত। তাই মাধ্যাকর্ষণজনিত কারণে স্থান বিশেষে ওজন উর্দ্ধদিকে উঠতে থাকলে মাধ্যাকর্ষণ শক্তি ও ক্রমাগত হ্রাস পেতে থাকে এবং সাথে সাথে বস্তুটির ওজনও হ্রাস পেতে পেতে শন্য হয়ে যায়।
উল্লেখ্য, বিমানের হঠাৎ গতি বৃদ্ধি করতে চাইলে ইঞ্জিনের শক্তিও হঠাৎ বৃদ্ধি করতে হবে। এ অবস্থায় লেভেল ফ্লাইটের (খবাবষ ঋষরমযঃ) মত থ্রাস্‌ট ও ড্র্যাগে (ঞযৎঁংঃ ধহফ উৎধম) এ সমতা থাকবে না। অবশ্য সে সমতাবস্থায় বিমানকে ফিরিয়ে আনার জন্যে বিশেষ প্রাকৃতিক শক্তি সচেষ্ট হয়। এর নাম নিষ্ক্রিয়তা বল (ওহবৎঃরধ ঋড়ৎপব)।
সর্বশেষে নিউটনের তৃতীয় সত্র। এ সত্র মতে প্রতিটি ক্রিয়ারই সমান ও বিপরীতমখী প্রতিক্রিয়া রয়েছে। এ সত্র দ্বারা রকেট ইঞ্জিন, জেট ইঞ্জিন এবং অন্যান্য সকল প্রকার ইঞ্জিনের গতির ব্যাখ্যা পাওয়া যায়। ব্যাখ্যা পাওয়া যায় উড্ডয়নের পরস্žর বিরোধী দুই জোড়া শক্তি অর্থাৎ থ্রাসট ও ড্র্যাগ এবং লিফ্‌ট ও ওয়েটের। ইঞ্জিনের ক্ষেত্রে নির্গমন নল দিয়ে প্রচন্ড গতিতে উত্তপ্ত ও প্রসারিত গ্যাস নির্গত হওয়ার প্রতিক্রিয়া স্বরূপ বিমান সমবেগে সম্মুখে অগ্রসর হতে থাকে। পরস্žর বিরোধী দুই জোড়া শক্তির ক্ষেত্রে বলা চলে, যে বেগে বিমান সম্মুখে অগ্রসর হবে আবহমন্ডলের বায়ু সমবেগে বিমানের গতি পথে ড্র্যাগের সৃষ্টি করবে এবং লিফ্‌ট বৃদ্ধির সাথে সাথে বিমানের মাধ্যাকর্ষণজনীত ওজনেরও বৃদ্ধি পাবে।
উপসংহারে বলা যায় বায়ুমন্ডল আছে বলেই বিমান নামক আকাশযান দ্বারা আকাশ ভ্রমণ সম্ভব হয়েছে। বাতাসে ভাসমান পাখিদের অপর্ব উড্ডয়ন কৌশল দেখে মানুষ একদিন পৃথিবীর আকাশে বাতাসের সমুদ্র জয়ে ব্রতি হয়েছিল। ক্রমে তারা নির্মাণ করেছিল ঘুরি। অতঃপর তাঁরা ক্রমান্বয়ে আবিস্কার করেছিল ইঞ্জিনবিহীন গ্লাইডার, বেলুন ও এয়ারশীপ বায়ুর সমুদ্রে এগুলো ধীর গতিতে উড়ে বেড়াত। অতঃপর নির্মিত হয়েছে আধুনিক বিমান। এখন বায়ুর সমুদ্রে উড্ডয়ন খুবই সহজ। মানুষের প্রচেষ্টায় আবিস্কৃত সুপারসনিক বিমান এখন প্রচন্ড শব্দে বায়ুভেদ করে দুর্বারবেগে গন্ব্যের দিকে এগিয়ে চলে। সুপরিসর যাত্রী ও মালবাহী বিমান মানুষ ও পন্য নিয়ে একদেশ থেকে অপর দেশে ঘুরে বেড়ায়। ফলে মানুষের নিকট খুবই ছোট হয়ে এসেছে পৃথিবী। তবুও আকাশ ভ্রমণ এখনো সম্žর্ণ দুর্ঘটনামুক্ত নয়। কখনো যান্িক গোলযোগে, কখনো বা বায়ুমন্ডলের বিশেষ অবস্থা যেমন বজ্রবৃষ্টি, শিলাবৃষ্টি, ঝড়, তুষারপাত ইত্যাদি আরও বহুবিধ কারণে বিমান আকাশে ভেঙ্গে পরে। তখন পাইলটকে করতে হয় বেলআউট বা প্যারাস্যুটের সহায়তায় বিমান থেকে নেমে আসতে হয়। এ সময় বায়ুমন্ডলই দেয় পাইলটকে নিরাপদ আশ্রয়। এ কথা সত্য যে কোন বিপদেই মানুষ নিরাশ হয় না।
অনাগত মহাকালের বিমান বিজ্ঞানীরা কোন একদিন হয়ত বায়ুমণ্ডলকে সম্žর্ণ জয় করতে সমর্থ হবে। উদ্ভাবন করবে সম্žর্ণ নিরাপদে বিমান ভ্রমনের উপায়।উড্ডয়নের ইতিহাসে সে সময় হবে খুবই গৌরবোজ্জল। মানব জাতি সে দিনটির দিকে তাকিয়ে আছে। যেদিন মানুষ পাখিদের মত খুবই স্বŽছন্দে বাতাসে ভর করে তাদের নিরাপদ উড্ডয়নযানে যএতএ উড়ে বেড়াতে পারবে।
বিমান বিশেষজ্ঞদের মতই স্থল ও জলপথে চলমান বিভিন্ন যানের উন্নতি বিধান করার জন্যে বায়ুপ্রবাহের বাধা(উৎধম)কে পরাভুত করার লক্ষ্যে এ্যারোডাইনামিক ডিজাইনের কাঠামো নির্মান করে বিভিন্ন ধরনের বাহন আবিষ্কার করেছেন স্থল ও জলযান বিশেষজ্ঞগন তাদের আবিস্কৃত এ্যারোডাইনামিক ডিজাইনের মোটর সাইকেল, ট্রেন, হোভারক্রাফট,নৌট্যাকসি ইত্যাদি পরিবহন জগতে সৃষ্টি করেছে নয়া চমক। স্থলপথে অবশ্য প্রচন্ড গতিসম্žন্ন যন্যান চালনা করা ঝুকিপর্ন। বিশেষ অবস্থানে এবং বিশেষভাবে নির্মিত ট্রেন (গড়হড়-ৎধরষ) লাইনে অত্যাধিক গতিসম্žন্ন ট্রেন চালনা করার প্রচেষ্টা চালাŽেছ উন্নত দেশ সমহ। এগুলো সাবসনিক বিমানের মত গতিতে যাত্রী বহন করতে পারবে। পৃথিবীর বহু দেশের উপকূলীয় সাগর দিয়ে দ্র€তগতিতে যাত্রীবাহী হোভার ক্রাফট ভেসে যেতে দেখা যায়। এরাও যেন সমুদ্রের পানির উপর দিয়ে উড়ে চলে। বিমান প্রযুক্তি ব্যবহার করে ওদের ও পানির মাঝে বায়ুর কুশন সৃষ্টি করে সেগুলো চালানো সম্ভব হয়েছে। ফলে ওরা অন্যান্য ধরনের জলযান থেকে অধিক গতিতে চলতে পারে।
ইদানিং মর€র উপর দিয়ে চলার উপযোগী জেট ইঞ্জিন চালীত সুপারসনিক গাড়ী নিয়ে পরীক্ষা নীরিক্ষা চলছে। ইতিমধ্যে কয়েকটি গাড়ী সুপারসনিক গতিতে মর€র তপ্তবালুকা অতিক্রম করে গন্ব্যে পৌছতে সমর্থ হয়েছে। জেট ইঞ্জিন রকেট ইঞ্জিনের মতই ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে প্রচন্ড গতি অর্জন করে। ছাত্ররা নিজেরাই এটি পরীক্ষা করে দেখতে পারে।
একটি বেলুন ফুলিয়ে যদি ছেড়ে দেয়া হয় তবে বেলুনের বাতাস বেরিয়ে যাবে। এর বাতাস বেরিয়ে যাওয়া হল ক্রিয়া এবং প্রতিক্রিয়া স্বরূপ বেলুনটা ছুটবে বিপরীত দিকে। অন্য একটি পরীক্ষা দিয়েও এটি প্রমান করা যায়। এর জন্য প্রয়োজন একটা বোতল, সে বোতলের মুখ বন্ধ করার জন্য একটি কর্ক, দুই গজের মত সুতা, দুইটি ড্রইং পিন, দুই চামচ বেকিং সোডা, চা কাপের চারভাগের একভাগ ভিনেগার এবং একটি ফানেল।
পরীক্ষার জন্য বোতলটাকে এর দুই প্রান্ে বেধে একটি গাছের নিচু ডালে আনুভূমিকভাবে ঝুলাতে হবে। চেয়ার, টেবিল বা বেঞ্চের সাথেও তা করা যেতে পারে। অতঃপর বোতলে কয়েক চামচ বেকিং সোডা ঢেলে ভিনেগারটুক ঢেলে দিয়ে বোতলের কর্কটি অল্প চাপ দিয়ে লাগিয়ে দিতে হবে। এখন বোতলটি ঝুলার জন্য ছেড়ে দিতে হবে। অল্প সময়ের মাঝে ভিনেগারের সাথে বেকিং সোডার বিক্রিয়ার ফলে কার্বন -ডাই-অঙ্াইড গ্যাস তৈরী হতে থাকবে। গ্যাস বৃদ্ধি পাওয়ার কারনে চাপও বৃদ্ধি পেতে থাকবে এবং অল্প চাপে লাগানো কর্কটিকে বাইরের দিকে ঠেলতে থাকবে। এর ক্রিয়া স্বর€প কর্কটি শব্দ করে ছুটে বেরিয়ে আসবে। এ সময় এর প্রতিক্রিয়া স্বর€প বোতলটি উল্টা দিকে সরে যেতে দেখা যাবে। এছাড়া সৈনিক ও বেসামরিক সুটারগন রাইফেল দিয়ে গুলি করার সময় প্রতিনিয়ত এ অভিজ্ঞতা অর্জন করে থাকে। ট্রিগার টিপার সাথে সাথে প্রচন্ড বেগে গুলি সামনে ছুটে যায় এবং এর প্রতিক্রিয়া স্বরূপ রাইফেলের বাট কাধে আঘাত হানে।

সনিক বম

এ জগতে যদি কোন শব্দের অস্িত্ব না থাকত তবে কেমন হত? এর উত্তর দেয়া খুবই কঠিন তবে এ কথা সত্য যে এখানে বিভিন্ন ধরনের শব্দের অস্িত্ব বিরাজমান। বায়ুমন্ডলে হাজারো রকমের ক্রিয়া প্রতিক্রিয়ার ফলে সৃষ্টি হয় হাজারো ধরনের কম্žন। সৃষ্টির পর এরা কিছুক্ষণ বাতাসে ভেসে বেড়ায় অতঃপর বাতাসেই লয়প্রাপ্ত হয়। শব্দের আছে গতি। আছে বিশেষ ধরনের আবেদন। মিষ্টি কন্ঠের গানে মানুষ প্রবেশ করে ভাবের অজানা রাজ্যে। সর্যদয়ে পাখিদের কলকাকলিতে মানুষের ঘুম ভাঙ্গে। জেগে উঠে ঘুমন্ প্রকৃতি। গায়ক পাখিদের মধুর তানে মানুষের মনে সৃষ্টি হয় অপার আনন্দ। দরাগত সমুদ্রের গর্জন যেন মানুষকে হাতছানি দিয়ে ডাকে। বৈশাখের ঝড়ো পাগলা হাওয়ার শো শো শব্দ অথবা বজ্রপাতের প্রচন্ড নিনাদ মানুষকে ভীত করে ফেলে। এগুলো সব প্রকৃতির খেলা। যুগ যুগ ধরে এদের অস্িত্ব ছিল। সম্ভবতঃ অনন্ মহাকাল পর্যন্ এরা প্রকৃতিতে বিরাজমান থাকবে।
আজ আকাশ-মহাকাশে বিবিধ যন্দানব সেগুলোর স্রষ্টা মানুষের বিজয় ঘোষনা করছে। বিমান আবিস্কারের পর থেকে মানুষ কিছু নতুন শব্দের সাথে পরিচিত হল। বিভিন্ন মাত্রার শব্দ সৃষ্টি করে বিমান আকাশ দিয়ে উড়ে যায়। অবাক চোখে মানুষ সেদিকে তাকিয়ে থাকে। একসময় সে বিমানের সাথে সাথে তার একঘেয়ে আওয়াজ আকাশ থেকে হারিয়ে যায়। ক্রমে আবিষ্কৃত হতে থাকে শক্তিশালী বিমান। শব্দও হতে থাকে প্রচন্ড থেকে প্রচন্ডতর। কখনো হয়ত কোন নির্মেঘ সুন্দর দিনে হঠাৎ উর্দ্ধাকাশে শোনা গেল বজ্রপাতের প্রচন্ড শব্দ। হতচকিত মানুষ চোখ ফেরালো আকাশের দিকে। আকাশ ঘন নীল পরিষ্কার। এমন দিনেত বজ্রপাত হওয়ার কথা নয়। হঠাৎ দেখা গেল একটি বিমান নিঃশব্দে দুর্জয় গতিতে নীলাকাশ ভেদ করে ছুটে চলেছে। নিঃশব্দ বিমানটি বহু সম্মুখে অগ্রসরমান কিন্তু পেছন থেকে একটি প্রচন্ড শব্দ যেন সেটিকে সমবেগে অনুসরণ করছে। খুবই আশ্চর্যের কথা। কেন এমন হয়?
এর উত্তর পাওয়ার জন্য আমাদিগকে শব্দের গতি এবং বিমানের সাথে এর সম্žর্কের ধারণা লাভ করতে হবে। আমরা জানি সমুদ্র সমতলে ৫৯ ফাঃ উত্তাপে প্রতি ঘন্টায় শব্দের গতি ৭৬১ মাইল। উত্তাপের হ্রাস বৃদ্ধির সাথে শব্দের গতিরও হ্রাস বৃদ্ধি হয়ে থাকে। যে সকল বিমান শব্দের গতির সমবেগে উড্ডয়নে সক্ষম যে সকল বিমান ১মেক গতি সম্žন্ন বিমান নামে পরিচিত। উল্লেখ্য যে, বিমান জগতে মেক নম্বর বলতে শব্দের গতি এবং বিমানের গতির তুলনাকে বুঝায়। আসলে মেক কিন্তু অষ্ট্রিয়ার একজন পদার্থ বিদ্যার অধ্যাপকের নাম। তার পুরো নাম ছিল আরনেষ্ট মেক। ধাতব ও বায়ু থেকে ভারি বিমান আবিস্কারের বহু পূর্বে তার জন্ম। সে যুগে শব্দ ও শব্দের গতি নিয়ে গবেযণা চলছিল। ১৮৭০ সালে তিনি এ বিযয়ে গবেযণা আরম্ভ করেন। তিনি শব্দ,বায়ু ও গ্যাসের গতি সম্বন্ধে ভাবতেন। অন্যদের মত তিনিও জানতেন শব্দ গতি, উত্তাপ ও বায়ুর চাপের পরিবর্তনের সাথে পরিবর্তনশীল। মেক জানতে চাইলেন বস্তুুর কি হয় যখন বস্তুুটি শব্দের গতির দিকে অগ্রসর হয়। তিনি একটি কামান ধারে সংগ্রহ করলেন। সেটি দিয়ে নিক্ষেপ করলেন গোলা। বায়ুতে চলমান গোলাগুলোর ছবি নিলেন তিনি। ছবিগুলো থেকে তিনি বুঝতে সমর্থ হলেন কামানের গোলা সম্মুখে অগ্রসর হওয়ার সময় বায়ুকে ধাক্কা দিয়ে আপন পথ থেকে সরিয়ে দেয় এবং সে বায়ু শক (ওয়েভে) জমা হয়ে থাকে। তাঁর এ আবিস্কার ছিল খুবই গুর€ত্বপর্ণ। তাঁর নামকে অমর করে রাখার জন্যে বহু বৎসর পর বিমান বিজ্ঞানীরা বিমানের গতির নাম দিলেন ‘মেক নম্বর’ (গধপশ হঁসনবৎ), সুতরাং ‘মেক-১’ অর্থ বিমানটির গতি শব্দের গতির সমান।
বর্তমান বিশ্বে বিমান নির্মাতাগণ সাবসনিক এবং সুপারসনিক উভয় ধরনের বিমান নির্মণ করে থাকেন। যে সকল বিমানের গতি ‘মেক-১’ বা শব্দের গতির চেয়ে কম সে গুলো সাবসনিক ধরনের বিমান। ১৯০৩ সালে বিমান আবিস্কারের পর থেকে প্রায় চার দশক পর্যন্ শুধু সাবসনিক ধরনের বিমান নির্মান করতে নির্মাতারা সমর্থ হয়েছিলেন।
অবশ্য উŽচ গতির বিমান নির্মান প্রচেষ্টার অন্ ছিল না। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে বহু সাহসী পাইলট বিমান আক্রমন কালে কৌশলগত উড্ডয়নের প্রয়োজনে তাদের সাবসনিক বিমান নিয়ে দ্র€তগতিতে ভূমির দিকে ছুটে যেতেন। এরপর খুব কম চালকই বিমানটিকে ঘুরিয়ে স্বাভাবিক উড্ডয়নে ফিরিয়ে নিয়ে আসতে পারতেন। অন্যদের মৃত্যুই হত পরিনতি। ভাগ্যবান যে কয়জন চালক ডাইভ দেয়ার পরও বেঁচে ছিলেন। তাদের অভিজ্ঞতা থেকে জানা যায়, সে সময় বিমান ভয়ানকভাবে কেঁপে উঠে দুলতে থাকত। চালক হারিয়ে ফেলতেন বিমানের উপর সকল নিয়ন্ণ। প্রথম দিকে এর কারন ছিল অজানা।
এ সমস্যা সমাধানে বিমান বিজ্ঞানী এবং প্রকৌশলীগণ এগিয়ে আসেন। শব্দের গতির কথা মনে রেখে বিমান ডিজাইনারগণ উŽচগতি সম্žন্ন বিমানের ডিজাইনে সচেষ্ট হন। অবশেষে তাদের প্রচেষ্টা সফল হ’ল। তারা বুঝতে সমর্থ হলেন, যখন কোন বিমান শব্দের গতিতে উড়ে চলে, তখন সেটি প্রেসার ওয়েভ (চৎবংংঁৎব ধিাব) সৃষ্টি করে। আসলে শব্দই প্রেসার ওয়েভ, নিম্ন সাবসনিক গতি সম্žন্ন বিমান প্রেসার ওয়েভকে বহু সম্মুখ দিয়ে ঠেলে নিয়ে যায়। গতি বৃদ্ধির সাথে সাথে প্রেসার ওয়েভ ও বিমানের দরত্ব কমতে থাকে। বিমানের গতি যখন .৮ মেকে পৌছে তখন উল্লেখিত সমস্যাসমহ দেখা দেয়। কারণ তখন প্রেসার ওয়েভ বিমানের খুবই নিকট চলে আসে। শব্দের গতির এ পর্যায়কে বলে ট্রানসনিক গতি। এটি ১.২ মেক পর্যন্ প্রলম্বিত। এ জোনটিই শব্দের গতির নিকটস্থ অঞ্চল। এ জোনে উল্লিখিত সমস্যার সৃষ্টি হয় বলে বিমানের এ গতি ক্রিটিক্যাল মেক নাম্বার নামে পরিচিত।
আরও গতি বৃদ্ধিতে বিমানটি নিজেই শব্দের গতিতে পৌছে এবং ওইটি ঢেউগুলিকে ধরে ফেলে। সেখানে বায়ু প্রাচীরের মত জরো হয়। ইংরেজীতে একে বলে সাউন্ড বেরিয়ার (ঝড়ঁহফ ইধৎৎরবৎ)। নিরাপদে উড্ডয়নের জন্য সুপারসনিক বিমানকে অবশ্যই এ বেরিয়ার বা বাধা অতিক্রম করে যেতে হবে। আর সে সময়ই শোনা যায় বজ্রের মত প্রচন্ড শব্দ। কখনো কখনো এ শব্দ দু’বারও শোনা যেতে পারে। ইংরেজীতে এটি সনিক বুম নামে পরিচিত।
একদিন শব্দের গতিকে জয় করলো মানুষ অনেক বৈমানিকের জীবনের বিনিময়ে। বিমান বিজ্ঞানীদের প্রচেষ্টা সফল হল। আমেরিকার একজন বৈমানিক সর্বপ্রথম শব্দের গতিকে তার বিমান নিয়ে পরাস্ করতে সমর্থ হলেন। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ শেষ হওয়ার অল্পপর্বে তারা আকাশে উড়াল প্রথম সুপারসনিক জেট বিমান। বিশ্ব অনেক এগিয়েছে। নির্মিত হয়েছে অত্যাধুনিক সুপারসনিক জঙ্গী ও যাত্রীবাহী বিমান। উড্ডয়ন কালে এদের পর্বে উল্লেখিত সকল পর্যায়ই অতিক্রম করে সুপারসনিক গতিতে পৌছতে হয়।
এরা সাবসনিক গতিতে উড্ডয়ন শুর€ করে। তখন শব্দ (ঝড়ঁহফ ডধাব) থাকে সম্মুখে বহুদরে। ক্রমে দ্র€ত বাড়তে থাকে বিমানের গতি। এক সময়ে সেটি শব্দ প্রাচীরের মত শক ওয়েভ (ঝযড়পশ ডধাব) কে ধরে ফেলে। সে সময়টি বিমানটির জন্য খুবই বিপদজ্জনক। ক্রমে বেড়ে যায় আরও গতি। বিমানটি প্রচন্ড শব্দ সৃষ্টি করে অবলিলায় শব্দ প্রাচীরে সৃষ্ট বাধা অতিক্রম করে সম্মুখে এগিয়ে যায়। এক সময় শেষ হয় উড্ডয়ন কাল। এদের নেমে আসতে হবে বিমান ঘাটিতে। আস্ে আস্ে কমানো হয় গতি। ফিরে আসে সাবসনিক জোনে ও নেমে আসে রানওয়েতে।

কৌশলগত উড্ডয়ন

ফ্লাইট অর্থ উড্ডয়ন আর ম্যানুভার অর্থ কৌশলগত উড্ডয়ন। এ পৃথিবীতে মানুষের অবির্ভাবের বহু শত কোটি বছর পর্বে সম্ভবতঃ পাখি ও উড্ডয়নক্ষম পতঙ্গদের অস্িত্ব ছিল। আদিম যুগের কিছু মাছির কথা জানা গেছে যেগুলো নাকি একটি ড্রোন টারগেট বিমানের প্রায় সমান ছিল। মনের আনন্দে তারা আকাশে উড়ে বেড়াতো। শিকারের খোজে সতর্ক দৃষ্টিতে বিবিধ কৌশলে ওরা কখনো উপরে কখনো নিচে বা ডানে অথবা বায়ে খুবই স্বŽছন্দে বাতাসে ভেসে বেড়াত। হঠাৎ দর্বার বেগে ঝাপিয়ে পড়ত শিকার অথবা প্রতিদ্বন্ধির উপর। কখনো আশ্চর্য কৌশলে ওরা সেগুলোর পিছু ধাবমান হত। সেগুলোও আত্মরক্ষার্থে ডানে বায়ে অথবা উপরে নিচে ভিষন বেগে উড়ে গিয়ে কেটে পড়তে চাইত। একসময় মানুষের পদভারে কম্žিত হ’ল এ পৃথিবী। পাখির মত উড়তে চেয়ে বহু জীবনের বিনিময়ে মানুষ এক সময় বানিয়ে ফেলল আকাশযান। অনেক পথ পাড়ি দিয়ে মানুষ বানিয়েছিল গ্লাইডার। এগুলো ইঞ্জিনবিহীন বিমান। ১৮১০ সালে ইংল্যান্ডের জর্জ ক্যালে বানিয়েছিলেন একটি দুইডানা বিশিষ্ট ইঞ্জিনবিহীন বিমান। এটি বায়ুতে ভেসে উড়তে পারত শুধু বায়ুর স্রোতের পথ ধরে। আকাশে একে নিয়ন্ণ করার কোন উপায়ই ছিলনা। বায়ুপ্রবাহকে অনুসরন করত বলে এটাকে কৌশলে কোন ভাবেই উড্ডয়ন করানো যেতনা। নিয়ন্িত উড্ডয়নের যাএা শুর€ রাইট ব্রাদার্সের ধাতব বিমান আবিস্কারের পর থেকে। অবশ্য এরজন্য তাদের নিজস্ব গ্লইডারে বহুবার আকাশে উড়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাতে হয়েছিল। ১৯০০ সাল নির্মিত এ গ্লইডারটিই তাদের ইঞ্জিনচালীত বিমানে আকাশ জয়ের স্বপ্নে বিভোর করেছিল। তাঁরা এলিভেটর, রাডার ও প্রপেলার সহ একটি দুইডানা বিশিষ্ট বিমান বানিয়ে এতে ইঞ্জিন লাগালেন। এর নাম দেওয়া হয়েছিল “ফ্লায়ার”। এ বিমান নিয়ে প্রথমবার ছোটভাই অরভিল আকাশে উড়লেন। ১২ সেকেন্ড পরে মাত্র ১২০ ফুট অতিক্রম করে তিনি মাটিতে নেমে এলেন। এর পরেরবার উইলবার আকাশে উড়েছেন প্রায় ৬০ সেকেন্ডে ৮০০ ফুট। তাদের বিমান সর্বপ্রথম আকাশে উড়েছিল ১৯০৩ সালের ডিসেম্বর মাসে। এটি গ্যাসোলিন ইঞ্জিন দ্বারা আকাশে উড়ত। এর ছয় বৎসর পর লুই ব্লিরিও একটি বিমান নিয়ে ইংলিশ চ্যানেল অতিক্রম করে ফ্রান্স থেকে ইংল্যান্ডে পৌছে তার পছন্দমত স্থানে অবতরন করতে সমর্থ হয়েছিলেন। উড্ডয়নের ইতিহাস থেকে এ ঘটনা কখনো মুছে যাবেনা। তার বিমানটি ছিল একডানা বিশিষ্ট বা মনোপ্লেন। তিনিই এ ধরনের বিমানের প্রথম সফল নির্মাতা।
ক্রমে উন্নত হয়েছে বিমান। ক্রমে উন্নত হয়েছে বিমানের নিয়ন্ন পদ্বতি। এখন বিমানের লেভেল ফ্লাইট(খবাবষ ঋষরমযঃ)স্থলপথে বাইসাইকেল চালনার চেয়েও নিরাপদ। এর ক্লাইম্বিং(ঈষরসনরহম)বা উর্দ্বালোকে আরোহন এবং গ্লাইডিং (এষরফরহম)বা ইঞ্জিনের শক্তি ব্যতিত অবতরন আর ঝুকিপর্ন নয়। আধুনিক যুদ্ব বিমানের সুপারসনিক বেগে নিচের দিকে ডাইভ(উরাব) দিয়ে অপর্ব কৌশলে খুব সহজে ক্লাইম্বিং অবস্থায় ফিরে যেতে বেগ পেতে হয় না।
লিফ্‌ট(খরভঃ) ও ওজন (বিরমযঃ) এবং থ্রাসট্র (ঞযৎঁংঃ) ও ড্র্যাগ(ফৎধম) উড্ডয়নের পরস্žর বিরোধী শক্তি। উড্ডয়নকালে এ চারটি শক্তিই বিমানের উপর কার্য্য করে থাকে। অবশ্য উড্ডয়নের উল্লেখিত তিন অবস্থায় বিমানের উপর এগুলো বিভিন্ন অবস্থানে থেকে ক্রিয়া করে থাকে।
লেভেল ফ্লাইটকালে লিফট নামক শক্তিটি বিমানের উড্ডয়ন পথের সমকোনে অবস্থান করে আর সে শক্তিটি ক্রিয়া করে থাকে বিমানের চাপ কেন্দ্র(ঈচ)দিয়ে পক্ষান্রে বিমানের ওজন ক্রিয়া করে থাকে সোজা নিচের দিকে মাধ্যাকর্ষণ কেন্দ্র(ঈএ)দিয়ে। উড্ডয়নের অপর শক্তি ইঞ্জিন অথবা প্রপেলারের থ্রাসট উড্ডয়ন পথের প্রায় সমান্রালে ক্রিয়া করে থাকে কিন্তু ড্র্যাগ ক্রিয়া করে থাকে এর উল্টা দিকে। লেভেল ফ্লাইটে পরস্žর বিরোধী শক্তিসমহ অবশ্যই সমান এবং বিপরীত দিকে থাকবে। সুতরাং লিফট=ওজন এবং থ্রাস্‌ট= ড্র্যাগ। যথার্থ লিফ্‌টের জন্যে এ্যারোফয়েলের অবস্থান যথাযথ হতে হবে যাতে এ্যাংগেল অব এটাক (ধহমষব ড়ভ ধঃঃধপশ) অর্থ্যাৎ ডানার কর্ডলাইন এবং বায়ু প্রবাহের (ধরৎভষড়)ি মাঝে সৃষ্ট কোণ ওজনের সাথে লিফ্‌টের সমতা বিধান করতে পারে। উল্লেখ্য যে, ডানার বক্র আকৃতির জন্যে ০০এ্যাংগেল অব এ্যাটাকেই কিছু না কিছু লিফ্‌ট পাওয়া যায়। ১২০এ্যাংগেল অব এ্যাটাক পর্যন্ লিফ্‌ট তরিৎ বৃদ্ধি প্রাপ্ত হয়, ১৫০ তে সর্বাধিক লিফ্‌ট পাওযা যায় কিন্তু এরপর লিফ্‌ট হ্রাস পেতে থাকে। যে ডিগ্রীতে লিফ্‌ট হ্রাস পাওয়া শুর€ হয় সে স্থান কে ষ্টলিং এ্যাংগেল (ঝঃধষষরহম ধহমষব) বলে। বিমানের এ্যারোফয়েলের এ্যাংগেল অব এ্যাটাক বৃদ্ধির সাথে সাথে চাপকেন্দ্রও (ঈ.চ) সম্মুখে অগ্রসর হতে থাকে কিন্তু এ্যারোফয়েলটি যদি সমতল (ঋষধঃ ঢ়ষধঃব) হয় তবে কোণটি বৃদ্ধির সাথে সাথে চাপ কেন্দ্রও পেছনে যেতে থাকে। লেভেল ফ্লাইট থেকে এ্যাংগেল অব এ্যাটাকের হ্রাস বৃদ্ধি করেই বিমানকে গ্লাইডিং অথবা ক্লাইম্বিং অবস্থায় নিয়ে যাওয়া হয়। সে সময়ও উডডয়নের পরস্žর বিরোধী শক্তিগুলো সাম্যাবস্থায় থাকে, কিন্তু চাপকেন্দ্রের অবস্থান পরিবর্তনের কারণে পরস্žর বিরোধী শক্তি গুলোর রিজালট্যান্ট ফোর্সের (জবংঁষঃধহঃ) অবস্থান পরিবর্তন হয়।
শান্ গ্লাইডিং (ঝঃবধফু মষরফরহম) অবস্থায় বিমান ইঞ্জিন থেকে কোন থ্রাসট পায় না তবে তখন লিফ্‌ট,ড্র্যাগ ও ওজন সাম্যাবস্থায় (বয়ঁরষরনৎরঁস) থাকে। এ সময় লিফ্‌ট এবং ড্র্যাগের ফলাফল (জবংঁষঃধহঃ) দ্বারা ওজন সমতা প্রাপ্ত হয়। এ অবস্থায় লিফ্‌ট বিমানটির উড্ডয়ন পথের সমকোন অবস্থা থেকে কিছুটা সম্মুখে অগ্রসর হয় কিন্তু ড্র্যাগ উডডয়ন পথের সমান্রালই থেকে যায়। উডডয়ন পথে যদি অল্প ড্র্যাগ থাকে তবে গ্লাইডিং কোণও ছোট হবে কিন্তু উডডয়ন পথে ড্র্যাগ বৃদ্ধি প্রাপ্ত হলে গ্লাইডিং কোণ বৃদ্ধি প্রাপ্ত হবে।
যতক্ষন পর্যন্ বিমান সোজা খাড়া (ঠবৎঃরপধষ পষরসন) উড্ডয়ন করতে না থাকে ততক্ষন পর্যন্ ডানা বিমানের লিফ্‌টের প্রধান উপকরণ। সোজা খাড়া উডডয়ন কালে বিমান ডানা থেকে কোন লিফ্‌ট পায় না। এ সময় ইঞ্জিনের থ্রাস্‌ট বিমানটির ড্র্যাগ ও ওজনের সাথে সমতা বিধান করে থাকে। উল্লেখ্য, এ সময় ড্র্যাগ এবং ওজন উভয়টিই থ্রাস্‌টের বিপরীত অবস্থানে নিম্ন দিকে বিরাজমান থাকে।
বিমানের সাধারণ দিক পরিবর্তন অথবা ম্যানুভার এর তিনটি এঙ্সিকে কেন্দ্র করে সংঘটিত হয়ে থাকে। বিমানের নোজ থেকে লেজ পর্যন্ যে এঙ্সি বা কাল্পনিক অক্ষরেখা লম্বালম্বি ভাবে বিমানটিকে অতিক্রম করেছে সেটিকে বাংলায় নাম দেওয়া যায় লম্বালম্বি অক্ষরেখা (খড়হমরঃঁফরহধষ ধীরং)। একে কেন্দ্র করে বিমান চালনাকে বলা হয় রোলিং(জড়ষষরহম)। তাই এ এঙ্সিটির অপর নাম রোল এঙ্সি(জড়ষষ ধীরং)। দ্বিতীয় কাল্পনিক অক্ষরেখাটিকে বাংলায় বলা যায় পার্শ্বাভিমখীন অক্ষরেখা(খধঃবৎধষ ধীরং)। এটি এক ডানার প্রান্ থেকে অপর প্রান্ পর্যন্ কল্পনা করা হয়েছে। এ এঙ্সিকে কেন্দ্র করে বিমান চালনার নাম পিচিং(চরঃপযরহম), সুতরাং এটি পিচ এঙ্সি(চরঃপয ধীরং) নামেও পরিচিত। সর্বশেষ কাল্পনিক অক্ষরেখাটি বিমানের সর্বনিম্ন স্থান থেকে সর্বোŽচ স্থান পর্যন্ খাড়াভাবে প্রলম্বিত। ইংরেজীতে এর নাম নরমাল এঙ্সি(ঘড়ৎসধষ অীরং)। বাংলায় একে বলা যেতে পারে উলম্ব অক্ষরেখা,এটিকে কেন্দ্র করে বিমান চালনাকে বলা হয় ইয়াঅ(ণধ)ি। তাই এর অপর নাম ইয়াঅ এঙ্সি(ণধি ধীরং)। এ এঙ্সিগুলো বিমানের ভারকেন্দ্র( ঈ.এ) দিয়ে অতিক্রম করে এবং একটি অপরটির সমকোনে অবস্থান করে।
নিয়ন্ন দন্ড ডানে অথবা বামে চাপ দিয়ে রোলিং(জড়ষষরহম) সম্žন্ন করতে হয়। নিয়ন্ন দন্ড সামনের দিকে ঠেলে দিয়ে পিচিং(চরঃপযরহম)সম্žন্ন করতে হয়। রাডার প্যাডাল ডানে অথবা বামে চাপ দিয়ে ইয়াঅয়িং(ণধরিহম)সম্žন্ন করতে হয়। নিয়ন্ন দন্ড ও রাডার প্যাডাল ব্যবহার করে সম্žন্ন করতে হয় সাধারন দিক পরিবর্তন(ঘড়ৎসধষ :ঁৎহ)।
বিমানকে তিন সেট নিয়ন্ন সারফেস(ঈড়হঃৎড়ষ ঝঁৎভধপবং) উল্লিখিত কৌশলসমুহে উড্ডয়নে সহায়তা করে থাকে। বিমানের এইলরন দ্বারা রোলিং সম্žন্ন করা হয়ে থাকে। ককপিট থেকে কন্ট্রোল কলাম দ্বারা কািখত দিক দিয়ে রোলিং সমাপনের উদ্দেশ্য যথাযথ এইলরনের স্থান পরিবর্তন করা হয়। উভয় ডানার পেছনে বাইরের দিকে একটি করে এইলরন সংযুক্ত থাকে। এগুলোকে ম্যানুভারের প্রয়োজনে উপরে নিচে উঠানো নামানো যায়। এগুলো কন্ট্রোল কলামের সাথে দু’টি লৌহ শলাকা অথবা তার দিয়ে কৌশলে যুক্ত থাকে। খুবই মজার ব্যাপার,কন্ট্রোল কলামের মাএ একবারের অপারেশনে একদিকের ডানার এইলরন উপরের দিকে উঠবে এবং অপর ডানার এইলরনটি নিচে যাবে। উদাহরণ স্বর€প উল্লেখ করা যায়, যখন কন্ট্রোল কলামটির ডান দিকে চাপ প্রদান করা হয় তখন ডান ডানার লিফ্‌ট হ্রাস পায় এবং বাম ডানার লিফট বৃদ্বি পায়, ফলে বিমানটিকে ডান দিকে কাত হয়ে আবর্তিত(জড়ষষ) হতে থাকে। একইভাবে বিমানটিকে বামে আবর্তিত করার প্রয়োজনে কন্ট্রোল কলামটির বাম দিকে চাপ প্রদান করতে হয় এবং এতে বাম এইলরন উপরে উঠে এবং ডান এইলরন নিচে নেমে যায়, ফলে বিমানটি বাম দিকে কাত হয়ে আবর্তিত হতে থাকে।
বিমানের পিচিং (চরঃপযরহম) সম্žন্ন হয় এলিভেটরের সহায়তায়। উভয় আনুভূমিক লেজের (ঐড়ৎরুড়হঃধষ ঝঃধনরষরুবৎ বা ঞধরষ চষধহব) পেছনে একটি করে এগুলো সংযুক্ত থাকে। এলিভেটরগুলো ককপিটস্থিত কন্ট্রোল কলাম দ্বারা উপরে এবং নিচে উঠানো নামানো যায়। এগুলোর স্থান পরিবর্তনের ফলে আনুভূমিক লেজের (ঞধরষ চষধহব) বক্রতার (ঈধসনবৎ) পরিবর্তন হয়। উদারহণ স্বরূপ উল্লেখ করা যায়,কন্ট্রোল কলামটিকে সম্মুখের দিকে চাপ প্রদান করলে উভয় এলিভেটর নিম্ন দিকে নেমে যায় ফলে আনুভুমিক লেজের (ঞধরষ চষধহব) বক্রতা নিম্ন দিকে বৃদ্ধির কারনে সে অংশের লিফট বৃদ্ধি পায়। এতে বিমানের পেছনের অংশ উর্ধ্বগামী হয় কিন্তু সম্মুখভাগ নিম্নগামী হয় এবং বিমানটি ডাইভিং (উরারহম) অবস্থায় চলে যায়।পক্ষান্রে কন্ট্রোল কলামটির পেছনের দিকে চাপ প্রদান করা হলে এলিভেটরগুলি উপরের দিকে উঠে যায় ফলে আনুভূমিক লেজের(ঞধরষ চষধহব) লিফ্‌ট হ্রাস পেয়ে বিমানটির পেছনের অংশ নিম্নগামী হয়। এতে বিমানটির সম্মুখ ভাগ উর্ধ্বগামী হয় এবং বিমানটি ক্লাইম্বিং (ঈষরসনরহম) অবস্থায় চলে যায়। অবশ্য বহু আধুনিক বিমানের রোলিং এবং পিচিং উভয় ধরনের অপারেশনই এলিভন (ঊষবাড়হ) নামে বিশেষ অংগ দ্বারা সমাপন করা হয়। এটি দ্বারা এইলরন ও এলিভেটর উভয়টির কার্য সমাধা হয় বিধায় এ ধরনের নিয়ন্ন সারফেসযুক্ত বিমানে আলাদা ভাবে কোন এলিভেটর থাকে না।
বিমানের ইয়াঅ(ণধ)ি নিয়ন্ণ করা হয় এর খাড়া লেজের(ঠবৎঃরপধষ ঝঃধনরষরুবৎ) পেছনে সংযুক্ত রাডারের (জঁফফবৎ) এর সাহায্যে। এটি ডানে এবং বায়ে যেতে পারে। এটি তারের (ঈধনষব) সাহায্যে ককপীটে রাডার প্যাডালের সাথে সংযুক্ত। বিমানকে বাম দিকে ঘুরাতে চাইলে বাম রাডার প্যাডালটিকে সম্মুখে ধাক্কা দিতে হবে। এতে রাডারটি বাম দিকে যাবে। উডডয়নকালে বায়ু সমুদ্রের বায়ুর স্রোত বিমানের রাডারটিকে ধাক্কা দিয়ে লেজের অংশকে ডানে সরিয়ে দিবে এবং বিমানের সম্মুখ অংশ বামে ঘুরবে। এভাবে সম্žর্ন বিপরীত প্রক্রিয়ায় বিমানের গতিপথ ডানদিকে পরিবর্তীত করা যাবে। অত্যাধুনিক সুয়িং উইং (ঝরিহম রিহম) বিমানসহ সকল স্থির পাখা (ঋরীবফ রিহম) যুক্ত বিমান উল্লিখিত পদ্ধতিতে উডডয়ন ও ম্যানুভার সম্žন্ন করে থাকে। সুয়িং উইং বিমানের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হ’ল এ বিমান গতি পরিবর্তনের সাথে এর আকৃতিও পরিবর্তন করতে পারে। ডানার অবস্থান পরিবর্তনের জন্যে এমনটি হয়। নিম্নগতিতে উডডয়নের সময় এ ধরনের বিমানের ডানা স্বাভাবিক অবস্থায় থাকে কিন্তু উŽচ গতিতে উডডয়নের সময় এর ডানা (ডরহম) গুলো অস্বাভাবিকভাবে পেছনে সরে যায়। যে কোন ধরনের বিমানকেই উডডয়নকালে দিক পরিবর্তনের সময় (হড়ৎসধষ নধহশবফ :ঁৎহ) পর পর ইয়াঅ (ুধ)ি এবং বাঁকের (ঃঁৎহ) ভিতরের দিকে রোল (জড়ষষ) করতে হয়। ভেতরের দিকে কাত হওয়ার কারনে বিমানটির ভারসাম্যতা বজায় রাখা সম্ভব হয়।
আধুনিক গ্লাইডার উড্ডয়নের সময় বিমানের মত এর বিবিধ কন্ট্রোল সমহ ব্যবহৃত হয়। অর্থাৎ নিয়ন্ন দন্ড টেনে নিজের দিকে আনলে এলিভেটরও উপরে উঠবে ফলে গ্লাইডার নাক উচ ুকরে আকাশের দিকে উঠবে। আর দন্ডটিকে সামনের দিকে ঠেলে দিলে এলিভেটর নিচের দিকে নামবে ফলে গ্লাইডারও নাক নিচু করে মাটির দিকে নামতে থাকবে। এর অন্যান্য নিয়ন্ন সমহ বিমানের মত একই পদ্ধতিতে কাজ করে থাকে। তবে তা বিমানের মত জটিল নয়। টেকঅফ এবং ল্যান্ডিংকালে যথেষ্ট দক্ষতা দেখাতে না পারলে সমহ বিপদের সম্ভাবনা থাকে। এর ডানা এমন ভাবে নির্মিত যাতে এর উপরের প্রবাহিত বাতাস নিয়ন্ন করে সহজে গ্লাইড ও ল্যান্ডিং করা যায়। কোন কোন গ্লাইডারের গ্লাইডিং কোণ একের চব্বিশ এবং কোনটির একের ছত্রিশ ইত্যাদি। অর্থাৎ ১ মাইল উŽচতায় থাকলে গ্লাইডার ২৪ বা ৩৬ মাইল উড়ে বেড়াতে সক্ষম। গ্লাইডার টার্ণ, ব্যাঙ্ক ইত্যাদি করে থাকে। গতি শ্লথ হওয়ার কারনে এগুলো নিয়ন্নে চালককে তেমন কষ্ট করতে হয় না।
ঘর্ণমান ডানাযুক্ত (জড়ঃড়ৎু রিহমবফ) বিমান(হেলিকপ্টারের) লেভেল ফ্লাইট এবং অন্য সকল ধরনের উডডয়নে পর্বে উল্লিখিত চারশক্তি থ্রাসট,ড্র্যাগ এবং লিফ্‌ট, ওজন ক্রিয়া করে থাকে। লেভেল ফ্লাইটে অবশ্যই থ্রাসট=ড্র্যাগ এবং লিফ্‌ট=ওজন। যদিও সকল বিমানের লেভেল ফ্লাইটে পরস্žর বিরোধী শক্তিসমহ সমান কিন্তু উভয় জোড়া শক্তির মধ্যে সাধরণতঃ উল্লেখযোগ্য ব্যবধান থাকে। উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় লিফ্‌ট অথবা ওজন ২০,০০০ পাউন্ড হলেও একই বিমানের অন্য জোড়া অর্থাৎ থ্রাসট অথবা ড্র্যাগ, ২,০০০ পাউন্ড হওয়াও বিচিত্র নয়। এটি নির্ভর করে ইঞ্জিনের শক্তি ও বিমানের গতির উপর। হেলিকপ্টারের সকল ধরনের ম্যানুভার অন্য সকল ধরনের বিমানের মতই উল্লেখিত তিন এঙ্সি অর্থাৎ রোল এঙ্সি পিচ এঙ্সি এবং ইয়াঅ এঙ্সিকে কেন্দ্র করে সম্žন্ন হয়। অবশ্য জঙ্গী বিমানের মত বিপজ্জনক ম্যানুভার উল্টা উড্ডয়ন অথবা চরকির মত ঘর্ণমান অবস্থায় উড্ডয়নসহ যে কোন ধরনের ঝুকিপুর্ন উড্ডয়ন কৌশল প্রায় সকল ধরনের হেলিকপ্টারই এড়িয়ে চলতে চেষ্টা করে।
হেলিকপ্টার সোজা খাড়া (ঠবৎঃরপধষ) উপরের দিকে উড্ডয়ন করতে সমর্থ। একে এক স্থান থেকে গন্ব্যে যেতে সমান্রাল (ঐড়ৎরুড়হঃধষ)ভাবে উড়ে যেতে হয় এবং উড্ডয়নকালে প্রয়োজনে একে দিক পরিবর্তন (উরৎবপঃরড়হধষ) করে চলতে হয়। সুতরাং একজন হেলিকপ্টার পাইলটকে দক্ষতার সাথে তার হেলিকপ্টার চালনার জন্য উল্লিখিত তিন প্রকারের কৌশল অবশ্যই জানতে হবে।
হেলিকপ্টারের ডিজাইনের বিভিন্নতার কারণে এদের নিয়ন্ণ পদ্ধতিও (ঈড়হঃৎড়ষ) অল্পবিস্র ভিন্ন হতে পারে। নিম্নে বেল(ইবষষ) মডেল-৪৭ হেলিকপ্টারের সকল প্রকার উড্ডয়নের জন্য প্রয়োজন প্রধান যন্াংশের নাম দেয়া হল।
খাড়া উডডয়ন নিয়ন্ণ (ঠবৎঃরপধষ ঈড়হঃৎড়ষ) : উল্লিখিত হেলিকপ্টারের খাড়া উডডয়ন নিয়ন্ণের জন্য প্রয়োজনঃ
ক) মেইন রোটর পিচ কন্ট্রোল লিভার (গধরহ ৎড়ঃড়ৎ ঢ়রঃপয পড়হঃৎড়ষ ষবাবৎ)
খ) কলেকটিভ পিচ লিংকেজ (ঈড়ষষবপঃরাব চরঃপয ষরহশধমব)
গ) শ্লিভ এবং ইউক এসেম্বলি (ঝষববাব ধহফ ুড়শব ধংংবসনষু)
ঘ) মিঙ্ংি লিভারস্‌ (গরীরহম ষবাবৎং)
ঙ) রোটর ব্লেডস্‌ (জড়ঃড়ৎ নষধফবং)
সমান্রাল উড্ডয়ন নিয়ন্ণ (ঐড়ৎরুড়হঃধষ ঈড়হঃৎড়ষ) : এ ধরনের উড্ডয়ন নিয়ন্ণের জন্যে প্রয়োজনঃ
ক) কন্ট্রোল ষ্টিক(ঈড়হঃৎড়ষ ঝঃরপশ)
খ) সাইক্লিক কন্ট্রোল লিংকেজ (ঈুপষরপ ঈড়হঃৎড়ষ ষরহশধমব)
গ) শোয়াস প্লেট এসেম্বলি(ঝধিংয ঢ়ষধঃব অংংবসনষু)
ঘ) সিজার লিভার এবং কন্ট্রোল লিংকেজ (ঝপরংংড়ৎ ষবাবৎ ধহফ ঈড়হঃৎড়ষ ষরহশধমব)
ঙ) মেইন রোটর হাব এবং ইকুইলাইজার লিংকেজ (গধরহ ৎড়ঃড়ৎ যঁন ধহফ বয়ঁরষরুবৎ ষরহশধমব)
দিক পরিবর্তন নিয়ন্ণ (উরৎবপঃরড়হধষ ঈড়হঃৎড়ষ) : এ ধরনের উডডয়ন নিয়ন্ণের জন্য প্রয়োজন :
ক) টেইল রোটর কন্ট্রোল প্যাডালস্‌ (ঞধরষ ৎড়ঃড়ৎ ঈড়হঃৎড়ষ চবফধষং)
খ) টেইল রোটর কন্ট্রোল লিংকেজ (ঞধরষ ৎড়ঃড়ৎ ঈড়হঃৎড়ষ খরহশধমব)
গ) টেইল রোটর কন্ট্রোল ক্যাবল (ঞধরষ ৎড়ঃড়ৎ ঈড়হঃৎড়ষ ঈধনষব)
ঘ) টেইল রোটর গীয়ার বঙ্ পিচ চ্যাঞ্জিং ম্যাকানিজম (ঞধরষ ৎড়ঃড়ৎ মবধৎ নড়ী ঢ়রঃপয পযধহমরহম সবপযধহরংস)
সফল উড্ডয়ন সম্ভব হবে, যদি বিমান চালকের সকল প্রকার নিয়ন্ণের জন্য প্রয়োজন সকল যন্াংশ সম্বন্ধে সম্যক জ্ঞান থাকে। সেগুলোর ব্যবহার পদ্ধতি এবং সেগুলোর কাজও তাঁর জানা থাকতে হবে। হেলিকপ্টার পাইলট তার আকাশযানকে চালকের কেবিন থেকে চালনা করে থাকেন। উল্লিখিত তালিকা থেকে বুঝা যায় খাড়া উড্ডয়ন ও সমান্রাল উড্ডয়নের জন্য চালককে বিভিন্ন যন্াংশের সহায়তায় মেইন রোটরের সাহায্য নিতে হয় এবং দিক পরিবর্তনের জন্য নিতে হয় টেইল রোটরের সাহায্য। টেইল রোটর হেলিকপ্টারের টর্ক ইফেক্টও(ঞড়ৎয়ঁব বভভবপঃ) প্রতিরোধ করে থাকে। অবশ্য সিকরস্কি কামান এইচ-৪৩(মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র), কামভ-৩২(র€শ) হেলিকপ্টারের মত টুইন ইন্টার্মেশিং(ওহঃবৎসবংযরহম) এবং বোয়িং হারকিউলিস হেলিকপ্টারের মত টেনডম(ঞধহফবস) রোটর ও অন্যন্য বিশেষ ধরনের হেলিকপ্টারের দিক পরিবর্তন পদ্ধতি বেল -৪৭ হেলিকপ্টার থেকে ভিন্ন এবং সেগুলোর টর্ক ইফেক্ট প্রতিরোধ করা হয় ভিন্ন পদ্ধতিতে। এগুলোর একাধিক মেইন রোটর থাকে এবং সেগুলো একটিকে অপরটির উল্টাদিকে ঘর্ননের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এ পদ্ধতিতে এসকল কপ্টারের টর্ক ইফেক্ট (মেইন রোটর ঘুর্ননের উল্টা দিকে কপ্টারের ঘুরে যাওয়ার প্রবনতা প্রতিরোধ) করা হয়।
যেহেতু একটি বিমানকে উর্ধ্বমখি, সমান্রাল ও দিক পরিবর্তন করে উড্ডয়ন করতে হয় সেহেতু চালককেও হতে হবে খুবই সচেতন। তাকে যথাসময়ে সঠিক যন্াংশের সাহায্য নিতে হবে। ঠান্ডা মাথায় সঠিক দন্ড অথবা বুতাম তাকেই চালনা করতে হবে। তার সামনের ইনুষ্ট্রুমেন্ট প্যানেলের সকল ইনুষ্ট্রুমেন্টও তার থাকতে হবে নখদর্পণে। জানতে হবে বিমান চালনার জন্য প্রয়োজন সুইচ ও বুতামের সঠিক ব্যবহার যথাযথ জ্ঞান, তিক্ষ উপস্থিত বুদ্ধি, সদা-সচেতনতা, ঠান্ডা মাথায় যন্ের সঠিক ব্যবহার, সর্বোপরি যথেষ্ট অভিজ্ঞতা একজন পাইলটকে দক্ষতার সাথে নিপুনভাবে বিমান চালনায় সহায়তা করে থাকে।
রাইট ব্রাদার্সের প্রথম ধাতব বিমান আকাশে উড্ডয়নের পর বহু বর্ষ অতিক্রান্ হয়েছে। বিমান বিদ্যা লাভ করেছে যথেষ্ট অগ্রগতি। আবিস্কৃত হয়েছে জটিল থেকে জটিলতর বিমান এবং হেলিকপ্টার। সুতরাং জটিল হয়েছে সেগুলোর নিয়ন্ণ পদ্ধতি। সময়ের চাহিদায় অত্যাধুনিক বিমানের দুর্ঘটনা এড়ানোর জন্য বিমানে রাখা হয়েছে বিকল্প উপায়। আজ সর্বাধুনিক কোন কোন বিমান নিয়ন্ণ করা হয় অত্যাধুনিক কম্žিউটারের সাহায্যে। এর পরও বিমান বিজ্ঞানীরা স্বল্প খরচে সহজে চালনা করার মত নতুন ধরনের বিমান আবিস্কারের নেশায় মত্ত। ইদানিং নির্মিত ‘সান সীকার’ নামে বিমান এ প্রচেষ্টারই ফল।
এটি নির্মিত হয়েছে জাপান ও আমেরিকার যৌথ প্রচেষ্টায়। এর আবিস্কারক একজন জাপানী প্রকৌশলী এবং নির্মাতা একটি আমেরিকান কোম্žানী। এটি একটি সৌরশক্তিচালিত বিমান এবং এর ওজনও খুব কম। অর্থাৎ এর ব্যবহার তেমন জটিল নয়। সুতরাং এর নিয়ন্ণ পদ্ধতিও জটিল নয়। সাধারণ হাল্‌কা স্বল্প গতিসম্žন্ন স্থির পাখা বিশিষ্ট অন্যান্য বিমানের মত এটিকেও সহজেই ককপিট থেকে নিয়ন্ণ করা যায়। তবে বৃহৎ বিমান নির্মানে এ কৌশল সফল হবে কিনা তা শুধু ভবিষ্যতে জানা যাবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাসা ২০০১ সালের আগষ্ট মাসে এ ধরনের বৃহৎ একটি বিমানের তথ্য প্রকাশ করে। এক লক্ষ ফুট উপর দিয়ে এটি মনুষ্যবিহীন ভাবে স্বল্প গতিতে উড্ডয়নে সক্ষম। এ সকল বিমান পরিবহন কজে ব্যবহার করা যাবে কি না তা শুধু সময়ই বলতে পারবে। তবে বহু উŽচতায় থেকে গোয়েন্দা কার্যক্রম পরিচালনা। স্যাটেলাইটের মত যোগাযোগে সহায়তা প্রদান ইত্যাদির জন্য এ ধরনের বিমান ব্যবহার করা যেতে পারে। সৌর শক্তিতে পরিচালিত বিধায় এগুলো বহু উŽচতায় বহুদিন ধরে উড্ডয়ন করতে পারবে বলে আশা করা যায়। চালক বিহীন এ সকল বিমানকে পৃথিবী থেকে নিয়ন্ন করা যাবে।
বিশেষ বিশেষ প্রয়োজনে নির্মিত অত্যাধুনিক চালকবিহীন বিমান এবং মনুষ্যবিহীন মহাকাশযান শন্যপথে সহজে পরিচালনার জন্য জটিলতর নিয়ন্ণ পদ্ধতি উদ্ভাবন করতে হয়েছে। এগুলোর নিয়ন্ণ পদ্ধতির জটিলতার কারণ, এগুলোকে দর থেকে নিয়ন্ণ করতে হয়। এগুলো পরিচালনার জন্য ভূমিতে একটি নিয়ন্ণ কক্ষ প্রয়োজন। এ কক্ষ থেকে জটিল ইলেক্ট্রনিঙ্ যন্পাতির মাধ্যমে সেগুলোতে প্রেরণ করা হয় প্রয়োজনীয় সংকেত। সেগুলোর জটিল যন্পাতি সে সংকেত গ্রহন করে। অতঃপর স্বয়ংক্রিয় ভাবে যথাযথ কন্ট্রোল সারফেস স্থান পরিবর্তন করে। এভাবে ওরা উড়ে বেড়ায় স্থান থেকে স্থানান্রে অথবা গ্রহ থেকে গ্রহান্রে। এ সমস্ আকাশযানকে আকাশে নিয়ন্ণের জন্য যে পদ্ধতিটি সর্বাধিক ব্যবহৃত হয় সে পদ্ধতিটি হলো কম্žিউটার নিয়ন্িত ইনারশিয়াল গাইডেন্স পদ্ধতি। সামরিক সদস্যদের কাছে টারগেট বিমান ড্রোন এবং গোয়েন্দা বিমান ‘ফ্লায়িং ফোরট্রেস’ নামের চালকহীন বিমান খুবই পরিচিত। কন্ট্রোল কক্ষ থেকে বেতার সংকেতের মাধ্যমে এগুলি চালানো হয়। বিমানগুলিতে থাকে প্রয়োজনীয় সংখ্যাক রেডিও রিসিভার। এর কোনটি টেক অফ, কোনটি কাৎ হওয়া,কোনটি সোজা হওয়া,কোনটি লেভেল ফ্লাইট, কোনটি নেমে আসা ইত্যাদি সকল কিছুতে সহায়তা দিবে। বিস্ময়কর বৈকি। অবশ্য জটিল যুদ্ধ অভিযানে চালকহীন বিমান এখন পর্যন্ তেমন ফলপ্রসু নয় ঠিক যেমনটি মহাশন্যযান সমহ গ্রহ গ্রহান্রে ভ্রমনে সফলতা অর্জন করেছে। দর থেকে নিয়ন্িত ক্ষেপনাস্ সমহ বিশেষ জটিল পদ্ধতিতে পরিচালনা করা হয়। তাইত দেখা যায় বহুদর থেকে নিক্ষেপ করা আন্মহাদেশীয় ব্যালিষ্টিক, স্কাড বা টোমাহক ক্ষেপনাস্ সফলভাবে লক্ষ্য বস্তুতে আঘাত হানছে।

ডিসি-১০যাত্রীবাহী বিমানের সংক্ষিপ্ত পরিচয়ঃ-

বিমানটির পর্ন নাম ম্যাকডোনেল ডগলাস ডিসি-১০(ইউ, এস, এ)। মধ্যমে অথবা দরপাল্লার আকাশ ভ্রমনের জন্য এ বিমানটি বিশেষভাবে নির্মিত। বৃহদায়তন এ বিমানটি বহুযাত্রী এবং প্রচুর মালামান পরিবহণে সমর্থ। নিম্নে এর সংক্ষিপ্ত বিবরণ তুলে ধরা হল।
প্রথম উডডয়নঃ ১৯৭০ সন

পাওয়ার প্লান্টঃ এ বিমানে সাধারণতঃ তিনটি জেনারেল ইলেকট্রিক সি, এফ. ৬-৫০ এ টার্বোফ্যান ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়(প্রত্যেকটি ইঞ্জিনই ৪৯০০০ পাউন্ড; ২২২২৬ কেজি এস,টি শক্তি সম্žন্ন)।
ডানার স্žান : ১৬১ ফিট ৪ইঞ্চি (৪৯.১৭ মিটার)।
পর্ন দৈর্ঘ্যঃ ১৮১ ফিট ৪৩৪ ইঞ্চি (৫৫.২৯মিটার)।
যাত্রী কেবিন :
দৈঘ্যর্ঃ-ফ্লাইট ডেকের পিছনের বাল্ক হেড থেকে কেবিনের পিছনের বাল্ক হেড পর্যন্ প্রায় ১৩৬ ফিট ০ ইঞ্চি (৪১.৪৫ মিটার) সর্বাধিক প্রস্থ-১৮ফিট ৯ইঞ্চি (৫.৭২ মিটার)
উŽচতা ( মল)৮ -ফিট ০ ইঞ্চি (২.৪৪)
সর্ব্বোŽচ পেলোডঃ ১০৪৯১৩ পাউন্ড (৪৭৫৪৭ কেজি)
সর্ব্বোŽচ উড্ডয়ন ওজন : ৫৫৫০০০ পাউন্ড (২৫১৭৪৫ কেজি) ৩১০০০ ফুট (৯৪৫০মিটার) উŽচতায় ৫২০,০০০ পাউন্ড (২৩৫৮৬৮কেজি) সার্বিক ওজনসহ সর্বোŽচ ক্রুজ গতি : ৪৯৫ নট (৫৭০ মাইল /প্রতি ঘন্টায় বা ৯১৭ কিলো মিটার/ প্রতিঘন্টায়)০.৮২ ম্যাক ক্রুজ গতি এবং ২০০ নটিক্যাল মাইল, (২৩০ মাইল, ৩৭০ কিলোমিটার ) সংরক্ষণসহ (সর্বাধিক পে-লোড সহ) পাল্লা : ৩৭১০ নটিক্যাল মাইল (৪২৭২ মাইল; ৬৮৭৫ কিলোমিটার)
সমুদ্র সমতলে সর্ব্বোŽচ আরোহন হার : ২৩২০ ফিট (৭০৭মিঃ)/প্রতি মিনিটে।
যাত্রী বহন ক্ষমতা (ডিসি-১০ সিরিজ ৩০ বিমানে) : পাঁচজন ফ্লাইট ক্রু এবং ৩৮০ জন পর্যন্ যাত্রী বহন করা যায়।
বিভিন্ন বিমান বহরের ব্যবহৃত ডিসি-১০বিমানঃ ডিসি-১০সিরিজ১০,ডিসি-১০ সিরিজ ১০সি এফ, ডিসি-১০সিরিজ৩০, ডিসি-১০ সিরিজ ৩০সি এফ, ডিসি-১০ সিরিজ ৪০ ইত্যাদি।

এফ-২৮ যাত্রীবাহী বিমানের সংক্ষিপ্ত পরিচয়ঃ
বিমানটির পর্ননাম ফকক্‌ার-ভি এফ ২৮ ফেলোশীপ (নেদারল্যান্ড)। স্বল্প পাল্লার এ পরিবহন বিমানটি বিশ্বের বহু বিমান বহরই সফলতার সাথে ব্যবহার করছে। নিম্নে এ বিমানের সংক্ষিপ্ত বিবরণ তুলে ধরা হল। প্রথম উড্ডয়নঃ ১৯৬৭ সাল
পাওয়ার প্লান্টঃ এ বিমানে দু’টি রোল-রয়েস আর বি ১৮৩ -২স্žী এম কে ৫৫৫-১৫ টার্বোফ্যান ইঞ্চিন (প্রত্যেকটি ৯৮৫০ পাউন্ড এস, টি; ৪৩.৮২ কে এন শক্তিসম্žন্ন) ব্যবহৃত হয়।
ডানার স্žান : ৭৭ ফিট ৪১৪ ইঞ্চি (২৩.৫৮ মিটার)
পর্ন দৈর্ঘ্য : ৮৯ফিট ১০৩৪ ইঞ্চি (২৭.৪০মিটার)
ফ্লাইট ডেক বাদে যাত্রী কেবিনঃ
দৈর্ঘ্য-৪৩ ফিট ০ ইঞ্চি (১৩.১০মিটার)
আসন এলাকার সর্বোŽচ দৈর্ঘ্য -৩৫ ফিট ২৩৪ ইঞ্চি (১০.৭৪মিটার)
সর্বোŽচ প্রস্থ-১০ফিট ২ ইঞ্চি (৩.১০ মিটার)
সর্বোŽচ উŽচতা-৬ফিট ৭১৪ ইঞ্চি (২.০২ মিটার)
ঘনমান-২৫২৫কিউবিক ফিট (৭১.৫ ঘনমিটার)
সর্বোŽচ সীমিত পে লোড :১৮,৯৭৭ পাউন্ড( ৮৬০৮ কেজি)
সর্ব্বোŽচ উড্ডয়ন ওজন : ৬৫০০০ পাউন্ড (২৯৪৮০ কেজি)
২৩০০০ ফিট (৭০০০মিঃ) উŽচতায় ৫৯০০০ পাউন্ড ( ২৬৭৬০ কেজি)
সার্বিক ওজনসহ সর্বোŽচ ক্রুজ গতি :৪৫৫ নট ( ৫২৩ মাইল/ঘন্টায় বা ৮৪৩ কিলোমিটার /ঘন্টায়)
উল্লেখিত ওজন সহ ৩০,০০০ ফিট (৯১৫০ মিটার ) উŽচতায়
সুলভ ক্রুজ গতি : ৩৬২ নট (৪১৬ মাইল /প্রতি ঘন্টায়, ৬৭০ কিলোমিটার/ঘঃ)
উল্লিখিত ওজন সহ পাল্লা/দর পাল্লাঃ ১১৩০ নটিক্যাল মাইল (১৩০০ মাইল বা ২০৯৩ কিলোমিটার)
যাত্রীবহন ক্ষমতা : দুই অথবা তিনজন ফ্লাইট ক্রু এবং ৬৫ জন পর্যন্ যাত্রী এবং /অথবা মালামাল।
এ বিমানের অন্যান্য মডেল সমহ : এম কে ১০০০,এম কে ২০০০, এম কে ৩০০০, এম কে ৪০০০ এম কে ৬০০০,এম কে ৬৬০০, সুপার এফ-২৮ ইত্যাদি।

নিরাপদ উড্ডয়ন

ডিসি-১০,এফ-২৮ ইত্যাদি যাত্রীবাহী বিমান। আমাদের পতাকাবাহী এয়ারলাইনার বাংলাদেশ বিমানের বহরেও আছে। প্রশস্ কাঠামো বড় বড় বিমান আন্র্জাতিক উড্ডয়ন পথে চলাচল করে থাকে। এ সকল বিমানকে ৩০,০০০ থেকে ৪০.০০০ ফুট উর্দ্ধ দিয়ে উড়ে যেতে হয়। আকাশের এ উŽচতায় বায়ুর স্র খুবই হাল্‌কা বলে বিশাল যাত্রীবাহী বিমানগুলোকে উল্লিখিত উŽচতায় নিয়ে যেতে হয়। বহু দরের যাত্রাপথে পাইলটকে দ্র€ত বিমান চালাতে হয়। ৩০,০০০ থেকে ৪০,০০০ ফুট উŽচতায বায়ুস্র হালকা হওয়ার কারনে দ্র€তগতি বিমান তুলনামলক কম বায়ু সৃষ্ট ড্র্যাগের মুখোমুখি হয়, ফলে তা সহজেই কািখত গতিবেগ অর্জন করতে পারে। বলা যেতে পারে এসকল বিমানের লেভেল ফ্লাইটের জন্য এ উŽচতাই আদর্শ উŽচতা।
এগুলো ছাড়া বিবিধ বানিজ্যিক বিমান বহর অধিকতর সুপরিসর বিমান পরিচালনা করছে। কোন কোন বিমান বহর সুপারসনিক যাএীবাহী বিমানের কথা ভাবছে। সুপারসনিক কনকর্ড বা টুপোলেভ-১৪৪বিমানের আদেশ পাŽেছ নির্মাতাগন। বৃহৎ শক্তিসমুহের সামরিক বাহিনী এসকল বিমান,লকহীড সি-১৩০ বিমান,বিভিন্ন মডেলের আন্নভ বিমান,সি২২২ বিমান ইত্যাদি ব্যবহার করছে। সামরিক বা বেসামরিক চিহ্ন বহন করে আকাশে উড়ছে মিল এম আই-২৬, লিনঙ্,রবিনসন আর-২২,ম্যাকডোনেল ডগলাস এমভি-৫৩০ এন, সিকরস্কি এম-৯২,কামান এইচ ৪৩ বি, ই এইচ -১০১, আর এ এইচ-৬৬ কমানচি,বেল নির্মিত বিবিধ চপার, বোয়িং ভি-২২,কামভ কে এ-৩২, বোয়িং ২৩৪ এস আর ভারটুল-১০৭ ইত্যাদি হেলিকপ্টার বা ভারতীয়, ইরানী কোম্žানী নির্মিত ক্ষুদ্রকায় হেলিকপ্টার। বিমান বাহিনী ব্যবহার করছে দ্র€ত গতির জঙ্গী ও বোমার€ বিমান। এগুলো নিরাপদে উড্ডয়নের সর্বাধুনিক ব্যবস্থা নিয়ে আকাশে উড়ে। অতপরও দর্ঘটনা কবলিত হয়ে বিমানের আকাশে বিধ্বস্ হওয়ার খবর আমরা শুনতে পাই। এতে হয়ত মৃত্যুবরন করেন বিমানের সকল ক্রু। পাইলটদের মাঝে ভাগ্যবান কেউ কেউ নিরাপদে বেল আউট করে প্যারাসুটের সাহায্যে আকাশে ডানা মেলে মাটিতে নেমে আসতে সমর্থ হন। সুতরাং এটি জঙ্গী বিমানের জন্য খুবই প্রয়োজন। আকাশে সে সকল বিমানের অন্িম মহুর্তে এ প্যারাসুটই পাইলটদের বেচে থাকার স্বপ্ন জিয়িয়ে রাখে। এটি ভাঁজ করা অবস্থায় জঙ্গী বিমানের চালকের আসনে আটকানো থাকে। ককপিটে বসে চালক বেল্টের সাহায্যে সেটি নিজের পিঠে আটকিয়ে নেন। তখন সেটি তাঁর আসনের পিছনের কুশন রূপে কাজ করে। আকাশে বিধ্বস্ বিমান থেকে বেল আউট করার পর এটি চালকের পিঠে আটকানো থাকে। অতপর চালক ‘রিপকর্ড” বা বিশেষ দড়ি টেনে প্যারাসুটের মুখ খুলে দেন। তখন চালক প্যারাসুটের নিচে এক জায়গায় জড়ো হওয়া দড়িতে ঝুুলতে থাকেন। দড়িগুলোর অপর প্রান্ ছাতার মত প্যারাসুটটির চারিদিকেই আটকাণো থাকে। তখন এর ভিতরের অংশ থাকে বাতাসে পর্ণ। তা চালকসহ প্যারাসুটকে উপরে উঠাতে চেষ্টা করে। কিন্তু মাধ্যাকর্ষন সেটিকে মাটিতে টেনে নেয়। নতুন জীবন ফিরে পান চালক। আধুনিক প্যারাসুটগুলি অধিকতর স্বয়ংক্রিয়। এগুলো যথাসময়ে খোলার জন্য কার্টিজসহ বিশেষ যন্পাতি ব্যবহার করা হয়। মনে রাখতে হবে নিরাপদ উড্ডয়নে প্যারাসুট চালক ও প্যারাটুপারদের জন্য খুবই প্রয়োজন। এটি আকাশে বিপন্ন বৈমানিকের লাইফ বয়া হিসাবে কাজ করে। যে বৈমানিক বা প্যারাট্রুপার আকাশে দুর্ঘটনা কবলিত বিমানে মৃত্যুর মুখোমুখী হন প্যারাসুট তাদের জীবনের স্বপ্ন দেখায়। বিমান থেকে প্যারাসুট নিয়ে বেল আউট করার পর তা ছাতার মত খুলে গিয়ে আরোহীসহ ক্রমে মাটিতে নেমে আসে। মহাযুদ্ধের স্বল্পগতি সম্žন্ন বিমানগুলির যুদ্ধের ময়দান থেকে ফিরে যাওয়ার খুব কমই সুযোগ হত। সুতরাং জ্বলন্ এরোপ্লেন থেকে বৈমানিক,এয়ারগানার বা প্যারাট্রুপারদের প্যারাসট নিয়ে লাফিয়ে পড়া ছাড়া আর কোন উপায় ছিল না।
নিরাপদ উড্ডয়নের জন্য আধুনিক বিমানে মল ব্যবস্থাসহ বিকল্প ব্যবস্থা রয়েছে। বিমানের ককপিটে আছে রেডিও কম্žাস। এটি বিমানবন্দরের রেডিও বিকন নামের বেতার প্রেরক যন্ের প্রেরিত বেতার তরঙ্গ গ্রহন করে। এ দ্বারা চালক তার দিক নির্ণয় করতে পাবেন। রাডারের সাহায্যে ঘাটি থেকে বিমানের সঠিক অবস্থা ও দরত্ব নির্ণয় করে বিপন্ন বিমানকে যথাযথ দিক নির্দেশনা দেওয়া যায়। বিমানের বেতার গ্রাহক যন্ের সাহায্যে বিমানটি থেকে গ্রেরিত নির্দ্দিষ্ট তরঙ্গ অনুসরন করে অগ্রসর হলে চালক সহজে অবতরন ক্ষেত্রে পৌছতে পারবেন। সেখানে সার্চ লাইট দ্বারা চালক সেটির প্রকৃত অবস্থান জানতে পারেন। বিমানে বেতার সংকেতের সাহায্যে নিয়ে অবতরনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। রানওয়ের দু’পাশে স্থাপন করা হয় বিশেষ বেতার যন্। এ গুলোর ছড়িয়ে দেওয়া তরঙ্গ রানওয়ের মাঝে পরস্žর ছেদ করে। বিমানের বেতার যন্ে সংযুক্ত বিশেষ ব্যবস্থা এ পথ চিনে নিয়ে বৈমানিককে রানওয়ের ঠিকমাঝ দিয়ে অবতরনে সহায়তা করে। এর জন্য বিমানে এবং রানওয়ের স্থানে স্থানে বিবিধ বেতার ট্রান্সমিটার ও রিসিভার যন্ স্থাপন করা হয়ে থাকে। অন্ধকার রাতে রানওয়েকে যথাযথ চেনার জন্য রানওয়ের দুই পাশে ঋষধৎব ঢ়ধঃয নামে দুই সারি আলোক জ্বলিয়ে রাখা হয়। অন্ধকার রানওয়েতে নামার জন্য বিমানের সার্চলাইট সহায়তা করে থাকে। অবশ্য দিনের বেলায় স্বাভাবিক আবহাওয়ায় দক্ষ চালক বেলা ভূমি,পাহাড়, পর্বত, নদী, খাল, বৃহৎ জলাধার ইত্যাদি দেখে এলাকা সম্বন্ধে ধারনা পেয়ে থাকে। পরিচিত, মসজিদ, মন্দির, গির্জা, দালানকোঠা, বড় পুকুর বিখ্যাত গাছপালা ইত্যাদি দেখে রানওয়ের অবস্থান অনুধাবন করতে পারেন এবং নিরাপদে অবতরনের সকল ব্যবস্থা গ্রহন করতে পারেন। রানওয়ের দিকে অগ্রসর হওয়ার সময় কন্ট্রোল টাওয়ার প্রয়োজনে পাইলটকে বিমানের অবস্থান, কত উŽচতায় এগোতে হবে, কোন দিক দিয়ে অবতরন করতে হবে ইত্যাদি সকল কিছু জানিয়ে দেয়। উড্ডয়নকালে নিরাপত্তার জন্য পাইলকে ঈগল, শকুন,চিল, বাজ, কাক, দেশান্রী পাখী ইত্যাদি এড়িয়ে চলতে হয়। এগুলো বিমান কাঠামো, ডানা বা ইঞ্জিনের মারাত্মক ক্ষতি সাধন করতে পারে। পর্বে অধিক উŽচতায় উড্ডয়ন বিমানের জন্য নিরাপদ ছিল না। এর একটি কারণ ছিল তখনকার বিমানের ইঞ্জিনগুলো বহু উŽচতায় আরোহনের উপযোগী করে নির্মিত ছিল না। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় মার্কিন বিমান বিজ্ঞানী ডঃ মস সুপার চার্জার আবিষ্কার করে এ সমস্যার সমাধান করেন। তিনি ইঞ্জিনের নির্গমন নলের ডিজাইনে বিশেষ পরিবর্তন করে এ ক্রম নির্গমনরত তপ্ত গ্যাসের গতিপথ পরিবর্তন ও কম্ž্রসোরের স্থান পরিবর্তন করে এমনটি করতে সমর্থ হয়েছিলেন। টার্বো সুপার চার্জারের কল্যানে এখন সমুদ্র সমতল থেকে ৬১/২-৭ মাইল উপর দিয়েও নিরাপদে বিমান চালনা করা সম্ভব।
ঘাটির নিয়ন্নকক্ষ থেকে বৃহৎ বৃহৎ চালক বিহীন গোয়েন্দা বিমান নিরাপদে পরিচালক করা সম্ভব। এরজন্য বিমানের বিশেষ বিশেষ অবস্থানে স্থাপন করা থাকে অনেকগুলি বেতার গ্রাহক যন্। ভূমির নিয়ন্কের নির্দ্দেশে এদের কোনটি বিমানটিকে উড্ডয়ন করিয়ে থাকে। কোনটি বিমানকে কাৎ হতে সাহায্যে করে, কোনটি সোজা করে দেয়। লেভেল ফ্লাইটের জন্য কোনটি প্রয়োজন। কোনটি ইনফ্রা রেড ক্যামেরা দিয়ে শক্র এলাকায় গোয়েন্দা কার্যক্রম তথা ছবি গ্রহন এবং কোনটি অবতরনে সহায়তা করে। এগুলো কম্žিউটার দ্বারা সুচার€রূপে হিসাব নিকাশ করে যথাযথ নিয়ন্ন সারফেস বা যন্াংশ পরিচালনা করে।
বিমানে আছে উŽচতা পরিমাপক,চাপ পরিমাপক, বিবিধ ইলেক্ট্রনিকস ইনষ্ট্রুমেন্টস্‌সহ বহু সক্ষ যন্পাতি। যেগুলো নিরাপদ উড্ডয়নে সহায়ক। যুদ্ধবিমানের বিবিধ ম্যানুভার, ফ্লিক রোল বা রোল অথবা হাফরোল ইত্যাদি আজ ঝুকিপর্ণ নয়। তবে নিরাপদ উড্ডয়নের জন্য যথাযথ প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা অবশ্যই থাকবে।
নিরাপদ উড্ডয়ন নিশ্চিত করার জন্য বিমান বিজ্ঞানীগন বহু উপায় উদ্ভাবন করেছেন। সে সকল পদ্ধতিসমহ বিমানে ব্যবহার করে সুফলও পাওয়া যাŽেছ। অতপরও ঘটছে দুর্ঘটনা। আকাশে বিধ্বস্ হŽেছ বিমান। এগুলোর কোন কোনগুলিকে অবিশ্বাস্যও ব্যাখ্যাহীন বলে মনে হয়। নিয়তিবাদীগন কোন কোন দুর্ঘটনাকে অলৌকিক বলে চালিয়ে দিতে চেষ্টা করেন। আসলে সেসবে রহস্যময়তা থাকতে পারে কিন্তু কারনহীন- তা কিন্তু বিজ্ঞানীগন স্বীকার করতে পারেন না। সুতরাং আকাশে বিমানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বিজ্ঞানীদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে। উদ্ভাবন করতে হবে আকাশে সন্াসী তৎপরতায় বিধ্বস্ হওয়া থেকে বিমানকে রক্ষার জন্য আগাম সতর্কতার উপায়। নতুবা ২০০১ সালের ১১ই সেপ্টেম্বরের মত যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ব বাণিজ্য কেন্দ্র এবং পেন্টাগনের উপর আত্নঘাতমলক তৎপরতার অনুরূপ ঘটনা রোধ করা সম্ভব হবে না। উল্লেখ্য, সে দিন বিমান সন্াসীগন যুক্তরাষ্ট্রের বোয়িং ৭৪৭ সহ চারটি যাত্রীবাহী বিমান ছিনতাই করে সেসব দিয়ে তাদের ধ্বংসকরী পরিকল্পনা বাস্বায়ন করে। এছাড়া প্রতি বছরই আকাশে বিমান দস্যতার ঘটনা ঘটছে। একারনে বিমান বিধ্বস্ হওয়ার নজিরেরও অভাব নাই। এয়ারপোর্ট এবং বিমানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করে বিশ্বের সকল দেশই এ মোকাবেলা করার চেষ্টা করছে। তবুও এসবের সম্žর্ন উŽেছদ সম্ভব হŽেছ না। হতাশার কথা হল যে অস্ পর্বে বিমান সন্াসীদের জানা ছিল না এখন থেকে তারা তা নিয়ে পরিকল্পনা করতে উদ্ভূদ্ধ হবে। ভবিষ্যতেও হয়ত কোন প্রতিশোধ নেওয়ার দোহাই দিয়ে অন্য কোথাও ছিনতাই করা বিমান নিয়ে আঘাত হানবে। সামরিক ও রাষ্ট্রীয় সন্াস নামে আর এক ধরনের সন্াস মাঝে মাঝে উড্ডয়নে হুমকি সুষ্টি করে। ইসরাইলের সামরিক বাহিনীর লিবিয় যাত্রীবাহী বিমান গুলি করে নামানো, মার্কিন বাহিনীর ইরানী যাত্রীবাহী বিমান মিসাইল নিক্ষেপ করে দুইশতাধীক যাত্রীসহ ধ্বংস এবং ১০/০৮/৯৯ ইং তারিখে ভারতীয় মিগ-২১ বিমানের পাকিস্ানী নৌ বাহিনীর ‘ব্রেগুয়ে আটলান্টিক’ পর্যবেক্ষন বিমানকে ১৬জন যাত্রীসহ গুলি করে ভূপাতিত করন ইত্যাদি কোন ক্রমে নিরাপদ উড্ডয়ন সহায়ক নয়। বিশ্বমানবতার স্বার্থে, নিষ্žাপ যাত্রীদের প্রাণ রক্ষার স্বার্থে নিরাপদ উড্ডয়নের স্বার্থে সকল পক্ষেরই সংযত হওয়া উচিৎ। বন্ধ হোক আকাশ সন্াস। ক্ষুদ্র -বৃহৎ সকল সন্াস পরিকল্পক সংস্থার মনে রাখতে হবে, “এক সন্াস অন্য সন্াসের জন্ম দেয়।” মহান বুদ্ধদেবের অমর বাণী, “হিংসা হিংসারই জন্ম দেয়।”
উল্লেখ্য টুইন টাওয়ার ও পেন্টাগনের হামলার জন্য ওসামা বিন লাদেনকে দায়ী করে যুক্তরাষ্ট্র অফগানিস্ানে স্মরনাতীত কালের প্রচন্ডতম বিমান হামলা চালায়। ওরা ক্রুশেড ঘোষনা করে। ওসামা বিন লাদেনও যুক্তরাষ্ট্রকে সন্াসী দেশ ও প্রেসিডেন্ট বুশকে সন্াসী আখ্যায়িত করে জেহাদের ডাক দিয়েছেন। যদি ভবিষৎ বক্তা নষ্ট্রাডামাসের ভবিষৎ বাণী সত্য হয় তবে এ যুদ্ধ তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের রূপ নিতে পারে। সম্ভবত আনবিক যুদ্ধের মাধ্যমে এর পরিসমাপ্তি ঘটবে। ধ্বংস প্রাপ্ত হবে মানব সভ্যতা। নিরাপদ উড্ডয়নের জন্য যুদ্ধ কখনও সহায়ক হতে পারে না।

নবযুগের আকাশ ও মহাকাশযান

মহাকাশযান উৎক্ষেপণ অথবা নভোখেয়া পৃথিবীতে ফিরে এলে যেন একটি চমক সৃষ্টি হয়। নতুন তথ্য ভাবুকমনে নতুন চিন্ার খোরাক এনে দেয়। ২২ শে আগষ্ট,২০০১ বুধবার মহাকাশ ষ্টেশনের তিন নভোচারীকে নিয়ে ডিসকভারি নিরাপদে পৃথিবীতে অবতরন করেছে। নতুন মহাকাশ ষ্টেশনে র€শ নভোচারী ইউরি উসাচেভ এবং মার্কিন নাগরিক সুসান হেমস্‌ ও জিম ভস ১৬৭ দিন গবেষণা কার্য চালিয়েছেন। এ অভিযানে তারা ২ হাজার ৬ শত বার পৃথিবী প্রদক্ষিণ করেন এবং ৭ কোটি মাইল (১১ কোটি ২৬ লক্ষ কিলোমিটার) ভ্রমণ করেন। তাদের স্থলে ডিস্‌কভারি তিনজন নতুন নভোচারী মার্কিন নাগরিক ফ্রাঙ্ক কুলবার্টসন এবং র€শ নাগরিক ভ্লাদিমির দেঝুরভ ও মিখাইল তিউরিনকে রেখে এসেছে। তারা ২০০১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ মহাকাশে গবেষণা চালাবেন। এ অভিযানে ডিস্‌কভারি ১২ দিন মহাকাশে ছিল। এটি নতুন মহাকাশ ষ্টেশনে বহন করে নিয়ে গিয়েছিল ৫ টন মালামাল এবং সেখান থেকে নিয়ে এসেছে ১২ টন ময়লা কাপড়-চোপড়, খালি কন্টেনার, অপ্রয়োজনীয় যন্পাতি, ময়লা অবর্জনা ইত্যাদি। মহাকাশ অভিযানে নতুন মহাশন্য ষ্টেশনটি নবতর মাত্রা যোগ করেছে। এ অগ্রযাত্রা একদিনে সম্ভব হয় নাই। বেলুনে ইঞ্জিন সংযোজনের পর থেকেই একের পর এক চমকপ্রদ অবিষ্কার মানুষকে বর্তমান অবস্থানে উন্নিত করেছে।
১৯৩৭ সালে হিন্ডেনবার্গ নামের এয়ারশিপ বিধ্বস্ হওয়ার পর অক্ষরিক অর্থে বায়ু থেকে হাল্‌কা জাতীয় আকাশ পরিবহন যানের যুগের মরনঘন্টা বাজল। কিন্তু বেলুন যুগের অবসান ঘটল না। আবহাওয়া বিভাগসহ সামরিক বেসামরিক বহু কাজে বেলুন এখনো ব্যবহৃত হŽেছ। কোন কোন দুঃসাহসী অভিযাত্রী বেলুনে চেপে বিশ্বভ্রমনে বের হয়ে সাগর মহাসাগরের উপর দিয়ে উড়ছে। অধনা বেলুন নির্মাতারা রাবার, পলিথিন ও শক্ত কাপড় বেলুন নির্মানে ব্যবহার করছে। জিরো প্রেশার বা সুপার প্রেশারের বেলুন বিজ্ঞানী বা ব্যবহারকারী সংস্থা সমহ আকাশে উড়াŽেছন। শন্য প্রেশার হল মালপত্রসহ বেলুনের ওজন শন্যে নিয়ে আসা। এ ধরনের বেলুনে সাধারনত হিলিয়াম গ্যাস ব্যবহৃত হয়। বেলুনের সে যুগে এয়ারশিপগুলি ছিল শন্য প্রেশার ধরনের। অবশ্য সুপার প্রেশার ধরনের বেলুনও তখন গবেষকদের নিকট অপরিচিত ছিল না।
আধুনিক যুগের বিজ্ঞানীগন মহাকাশে বা পৃথিবীর আকাশে বহু উŽচতায় প্রেরনের জন্য যুৎসই সুপার প্রেশার বেলুন নিয়ে গবেষনা করছেন। ১৯৯৭ সালে নাসা চালু করেছে আলট্রা লং ডিরেশন বেলুন প্রকল্প। এ প্রকল্পের উদ্দেশ্য হলো উন্নত প্রযুক্তির বেলুন উদ্ভাবন যা ব্যবহার করে গ্রহান্রের বাযুমন্ডলে গবেষনা করা যাবে। নাসার কাজ দ্র€ত এগিয়ে চলেছে। হিসাব নিকাশ করে নতুন নতুন বেলুন নিয়ে পরীক্ষা করছে। এ ধরনের একটি বেলুন তারা ২০০১ সালের ডিসেম্বর মাসে বাযুমন্ডলের শেষ প্রান্ের উদ্দেশ্যে ছেড়ে দিবে। এটি হবে একটি আবদ্ধ বেলুন। পলিস্টার কাপড়, পলিস্টার ফিল্ম এবং পলিথিলিন ফিল্ম এর তিনটি স্র দিয়ে নির্মিত হবে এ বেলুনটি। বহু বৈজ্ঞানিক যন্পাতিসহ এটি পৌঁছবে পৃথিবীর বাযুমন্ডলের প্রায় প্রান্সীমায়। অতঃপর নাসার পরিকল্পনা অনুসারে তথ্য পাঠাতে থাকবে। অবশ্য নাসা ১৯৬০ সালে যে ইকো-১ নামের যোগাযোগ উপগ্রহটি উৎক্ষেপণ করেছিল তাতে সংযুক্ত ছিল একটি বেলুন। ইকো -১ এর কক্ষপথ ছিল পৃথিবী থেকে ১৬০০ কিলোমিটার উর্ধ্বে। মহাকাশ বিজ্ঞানীগণ ১৯৮৫ সালে শুক্রগ্রহের বাযুমন্ডলে সফল ভাবে দুটি বেলুন ভাসাতে সমর্থ হয়েছিলেন। এ কথা সত্য যে বেলুন জাতীয় বাহন সম্ভবত আর কখনো ব্যাপকভাবে বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত হবে না। সামরিক প্রয়োজনেও এর ব্যবহার থাকবে সীমিত তবে অনাগত কালের বিজ্ঞানীরা সম্ভবত মঙ্গল,শুক্র, বৃহস্žতি, শনি, ইউরেনাস, নেপচুন এবং শনির চাঁদ টাইটানসহ যে সকল চাঁদে বায়ুমন্ডল আছে সে সকলে বেলুন ও গবেষনা যন্পাতিসহ মহাকাশযান পাঠাবে। এ গুলো সে সমহের বায়ুমন্ডলে বহুদিন ভেসে থাকে। মানুষকে অনুসন্ধান কাজে সহায়তা করবে। পাথ-ফাইন্ডারের সুজার্নার নামক গ্রহযানের চেয়ে এগুলোর সুবিধা অনেক। গ্রহযান খুবই সীমিত এলাকায় চলাচলে সমর্থ পক্ষান্রে বেলুনকে যতদিনই ভাসিয়ে রাখা যাবে ততদিনই গ্রহান্রের বিশাল এলাকার ওপর এদিয়ে পর্যবেক্ষন চালানো যাবে। গবেষনার জন্য পাওয়া যাবে মল্যবান উপাত্ত। মজার ব্যাপার এইযে পাথ ফাইন্ডারকেও মঙ্গল গ্রহে অবতরন করানো হয়েছিল ফুটবলের মত দেখতে বহু ছোট ছোট মোটা বেলুনের মাঝে স্থাপন করে।
আমাদের বৈমানিকেরা স্যাবর জেট, মিগ-১৭,মিগ-১৯, মিগ-২১, মিগ-২৯ ইত্যাদি বিমানের সাথে পরিচিত। বাঙ্গালী বৈমানিক স্কোয়াড্রন লিডার আলম ১৯৬৫ সালের যুদ্ধে স্যাবর জেট ফাইটার নিয়ে মাত্র একবারের ডগ ফাইটে ৫টি ভারতীয় হান্টার এবং অন্যান্য যুদ্ধে আরও কিছু হান্টার ও ন্যাট যুদ্ধবিমান ধ্বংস করে আলোড়ন সৃষ্টি করেছিলেন। তিনি জেট যুগের প্রথম বিমান বীর (অরৎ ধপব)। এখন আরো উন্নততর যুদ্ধবিমান নির্মান করা হয়েছে। একুশ শতকের প্রথম থেকেই আকাশে উড়বে অগ্রগামী ফাইটার সুইডেনের জাস- ৩৯ গ্রীপেন। এটি সুইডেনের অত্যাধুনিক প্রকৌশল ও প্রযুক্তিসম্žন্ন নতুন প্রজন্মের জঙ্গী বিমান। ১৯৮২ সালে জাস প্রকল্প শুর€র আগে গঅঈ-উড়হবষষ উড়ঁমষধং ঋ-১৮অ,ঘড়ৎঃযৎড়ঢ় ঋ-১৮খ, এবহবৎধষ উুহধসরপং ঋ-১৬,ঘড়ৎঃযৎড়ঢ় ঋ-৫ং(ঋ-২০) বিমানগুলি উৎকৃষ্ট হিসাবে বিবেচিত হত। এ গুলোর সার্বিক বৈশিষ্ট্য ও উপযোগিতাকে অতিক্রম করে আরও উৎকর্ষ সাধনের মধ্যদিয়ে জাস-৩৯কে আরও উন্নততর করা হয়েছে। পর্ববতী সর্বশেষ উন্নততর বিমান ভিগ্যান – ৩৭ এর চেয়ে জাস আকারে প্রায় অর্ধেক(৮ টন)। এতে সংযোজিত হয়েছে ৬০ হাজার যন্াংশ। সাথে আছে ৪০ টি উŽচ ক্ষমতাসম্žন্ন কম্žিউটার। একটি কেন্দ্রিয় ডাটা সিষ্টেমের মাধ্যমে এগুলো পরিচালিত হবে। এরা পরস্žর সার্বক্ষনিক যোগাযোগ রক্ষা করবে। এর কম্žিউটারে রয়েছে শক্তিশালী মাল্টিপ্রসেসর ডি-৮০ যা রাডারের মল ফাংশন প্রতিরোধ ব্যবস্থা এবং উপস্থাপনা সিষ্টেমকে তুলে ধরবে।সেই সাথে আছে বিশেষ ভাষা কৌশলে নির্মাণ করা একটি অত্যাধুনিক প্রোগ্রাম ডেভলপিং সিষ্টেম। কম্žিউটারের এই প্রকৌশল প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছে ঊৎরপংংড়হ কোম্žানি। প্রোগ্রাম তৈরিতে ঝঅঅই ঋষুরহম উরারংরড়হ-ঈ.
একুশ শতকের এই জঙ্গী বিমানের অনেক সুবিধা রয়েছে। এর ইনস্ট্রুমেন্ট প্যানেলের দিকে মনোযোগ নিবন্ধন ছাড়াই অবস্থার তাগিদে পশ্চাৎধাবন,আক্রমণ বা অনুসন্ধানের যে কোন একটি উদ্দীষ্ট লক্ষ্যে বিমানের নির্ধারিত কাজ কেবল একটি বোতাম টিপেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিবর্তন/সম্žাদন করতে পারবে। ইলেকট্রনিঙ্ মানচিত্র, পথ প্রতিবন্ধকতাসহ যাবতীয় তথ্য জাস এর শক্তিশালী রাডার চঝ-০৫/অ সেন্সর সিষ্টেমের মাধ্যমে পাইলটকে সর্বক্ষণ সচেতন রাখবে। চলন্ অবস্থায় যে কোন অবস্থানে নিজের কৌশল ও দিক পরিবর্তনে মানুষ এবং যন্ের সমন্বিত ও স্বতন্ পরিচালন পদ্ধতির যে প্রযুক্তিগত কৌশলের সন্নিবেশ ঘটানো হয়েছে তা শতাব্দীর আবিস্কারে নতুন দিগন্ের উন্মোচন করেছে।
পশ্চাৎধাবন, আক্রমণ এবং অনুসন্ধান এ তিনটি সমন্বিত কার্যকর বৈশিষ্ট্য নিয়ে জাসকে যেভাবে অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে তৈরী করা হয়েছে তাতে বর্তমান বিশ্বে আধুনিক ফাইটার বিমানের মধ্যে জাস হলো তার প্রথম নমুনা। জাস এমনভাবে তৈরী হয়েছে যে,জর€রী অবস্থায় এবং অনিবার্য্য কারনবশত সৃষ্ট পরিস্থিতিতে সঙ্কীর্ণ কিংবা বিপর্যস্ স্থল সীমানায় এ বিমান অনায়াসে অবতরণ, চলন এবং উড্ডয়নে সক্ষম। স্থিতিশীল অবস্থায় যে কোন পরিস্থিতিতে বা আত্নরক্ষার্থে চোখের পলকে জাস-৩৯ উড্ডয়ন করে প্রতিঘাত হানতে নিমিষেই তৎপর হয়ে উঠবে। ঠড়ষাড় অবৎড় ঈড়ৎঢ়ড়ৎধঃরড়হ-ঈ এর উদ্ভাবনী প্রযুক্তি দিয়ে আমেরিকার জেনারেল ইলেকট্রিক এর সহায়তায় সুইডেনে বিশেষভাবে তৈরী করা হয়েছে একটি অসাধারণ মটর জগ১২ঈ. অসাধারণ বৈশিষ্ট্যসম্žন্ন এই মটর জাস এ সংযোজিত হওয়ায় ওজন ও জালানি খরচ অর্ধেক হ্রাস, অতিরিক্ত সময় উড্ডয়ন ও অতিরিক্ত রসদ পরিবহণ ক্ষমতা ছাড়াও উড়ন্ অবস্থায় কোন সংঘর্ষে বিপর্যস্ হবার সম্ভাবনা থেকে নিজেকে নিরাপদ রাখার বৈশিষ্ট্যগুলো এক যুগান্কারী সংযোজন হিসাবে কৃতিত্বের স্বাক্ষর বহন করছে। জাস(ঔঅঝ) ব্যবহারে যে অত্যাধুনিক বহুমুখী সুবিধা, জীবনভর অতিসহজ পরীক্ষা নিরীক্ষা, সংকেত প্রপ্তির মাধ্যমে নির্দিষ্ট ত্র€টি গোচর, সীমিত জ্বালানি খরচে প্রচুর অর্থ সাশ্রয় এবং সুলভে রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয়সহ নতুন সফ্‌টওয়্যার প্রতিস্থাপনের কারনে একুশ শতকের এই জঙ্গী বিমান একটি বিরাট সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিয়েছে।
বর্তমান বিমান নির্মাতাদের মনে রাখতে হয় যুদ্ধ কৌশল, নেতৃত্ব, শৃখলা, সরবরাহ, যুদ্ধ ইউনিট, যুদ্ধ পরিকল্পনা ও যথাসময়ে যুদ্ধাদে ইত্যাদি আধুনিক যুদ্ধ জয়ের জন্য মাত্র এক শতাংশ সহায়তা করে। পক্ষান্রে অত্যাধুনিক ও যথাযথ অস্ বাকী ৯৯ শতাংশ কাজ করে থাকে। তাইত কুয়েত ইস্যু নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের ইরাকের বির€দ্ধে এবং উসামা বিন লাদেন ইস্যু নিয়ে আফগানিস্ানের বির€দ্ধে যুদ্ধ উল্লেখিত উভয় পক্ষের জেহাদী জোশ ও শহিদী মেজাজের অগুনিত মুজাহিদ থাকা সত্বেু সরাসরি যুদ্ধ থেকে বিরত হয়ে জীবন ও সম্žদ থেকে দেশকে রক্ষা করার প্রয়াসে নিরাপদ স্থানে সৈন্য প্রত্যাহার করে নেয়।এর প্রধান কারন মিত্রদের অত্যাধুনিক জঙ্গী বিমানের সাহায্যে ব্যাপক বিধ্বংশী মারনাস্ নিক্ষেপ ও অত্যাধুনিক নৌ যুদ্ধ প্রযুক্তি ব্যবহার। দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধে সেকালের সবচেয়ে ক্ষমতা সম্žন্ন মারণাস্ ছিল আনবিক বোমা। এর প্রয়োগে সে মহাযুদ্ধ অবসান তরান্বিত হয়েছিল। প্রথম পারমানবিক বোমাবাহী বিমানের নাম এনোলা গে। উল্লেখ্য এই বিমানটিই দ্বিতীয় মহাযুদ্ধকালে হিরোসিমায় লিটলবয় ও নাগাসাকীতে ফ্যাটম্যান নামক আনবিক বোমা নিক্ষেপ করেছিল(মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রথম পরীক্ষামলক পারমানবিক বিস্ফোরন ঘটিয়েছিল ১৯৪৫ সালের ১৬ ই জুলাই নিউ মেঙ্েিকার আলামাগারদোতে)। তখন থেকে বিবিধ দেশ পারমানবিক ক্ষমতা অর্জনের প্রচেষ্টা চালায়। ফলে বহু বিমানে পারমানবিক বোমা বহনের ও বিস্ফোরন ঘটানোর প্রযুক্তি সংযোজন করতে হয়। কারন পারমানবিক বোমা সাধারনত আকাশে বিস্ফোরন ঘটানো হয়। ১৯৪৫ সালের ৬ই আগষ্ট সকাল ৮টা ১৫ মিনিটে হিরোসিমার উপর লিটলবয় বিস্ফোরন ঘটানো হয়েছিল ৫১০ মিটার উর্ধ্বাকাশে এবং ১৯৪৫ সালের ৯ই আগষ্ট দুপুর ১১টায় নাগাসাকির উপর ফ্যাটম্যান বিস্ফোরন ঘটানো হয়েছিল ৫০০ মিটার উর্ধ্বকাশে। উল্লেখ্য, আধুনিক আনবিক বোমা পর্বের বোমাসমহ (প্রায় ১২কিলোটন) থেকে বহুগুন বিস্ফোরন ক্ষমতা সম্žন্ন। সুতরাং এগুলো বহন করার জন্য প্রয়োজন অধিকতর নিরাপত্তা ব্যবস্থা সম্žন্ন সুপারসনিক যুদ্ধ বিমান। তাই সর্বশেষ জঙ্গী বিমান ডিজাইনের সময় এ দিকটির প্রতিও নজর রাখা হয়।
মহাকাশযানের দ্র€ত উন্নতি হয় ১৯৫৭ সালের সোভিয়েত রাশিয়ার ‘স্žুটনিক’ উৎক্ষেণের পর থেকে। তখন থেকে সুপারসানিক যুদ্ধ বিমানের উন্নতি ঘটে দ্র€ত। জঙ্গী বিমানের পথ ধরে সুপারসনিক যাত্রীবাহী বিমানের গবেষণা চলতে থাকে। ১৯৭৬ সালে রাশিয়া টুপলেভ-১৪৪ এবং বৃটেন ও ফ্রান্স সম্মিলিত ভাবে কনকর্ড নামের যাত্রীবাহী সুপারসনিক বিমান আকাশে উড়ায়। মানুষ এখন হাইপারসনিক বিমানে যাত্রীবহনের কথা ভাবছে। বিজ্ঞানীরা ব্যালিস্‌টিক মিসাইলের মত বিমানকে বায়ুমন্ডলের বাইরে দিয়ে চালিয়ে নিয়ে পুনরায় গন্ব্যের নিকটে বাযুমন্ডলে ফিরিয়ে নেওয়ার উপায় গবেষণা করছেন। মহাকাশের দিকে মার্কিন নভোখেয়া উৎক্ষেপন করা হয় ১৯৮১ সালে। মহাকাশে মিশন শেষে এটি ঠিক বিমানের মত উড়ে পৃথিবীতে ফিরে আসে। ১৯৮৫ সালে ‘চ্যালেঞ্জার’ নামের স্žেস শাটলটি মাত্র ৭৩ সেকেন্ড পর বিস্ফোরিত হয় এবং মৃত্যুবরন করেন এর সকল ক্রু। ১৯৯০ সালে সফলভাবে কক্ষপথে স্থাপন করা হয় ‘হাবল’ নামের মহাকাশ টেলিস্কোপ। এর মাধ্যমে ও মহাকাশের বিভিন্ন স্থানে স্থাপিত বিবিধ উপগ্রহ এবং অন্যান্য অবলোকন যন্ের সহায়তায় ১৯৯৪ সালে ‘শুমেকার -লেভি’ ধমকেতুর বৃহস্žতির পৃষ্ঠে আঘাত হানার দৃশ্য অবলোকন করা হয়। ১৯৯৭ সালে মঙ্গল গ্রহে অবতরন করে পাথ ফাইন্ডার। ১৯৯৯ সালে নতুন আন্র্জাতিক মহাকাশ ষ্টেশন স্থাপনের কাজ শুর€ হয়।র€শ মহাশন্যযান সয়জ এবং মার্কিন নভোখেয়া সমহ সেখানে দফায় দফায় রসদ, প্রকৌশলী,কারিগর ও বিজ্ঞানী বহন করে নিয়ে যাŽেছ এবং ফেরত আসছে। আংশিক নির্মিত মহাকাশযানটিতে এখন গবেষনা চলছে। এর সকল অংশ সংযোজনের পর (২০০৩ সালে) এতে গবেষনার সুযোগ বহুগুন বৃদ্ধি পাবে।
এখন মহাকাশ বিজ্ঞানীদের জন্য মহাকাশে নভোযান পাঠানো কোন সমস্যাই নয়। মানুষের পাঠানো মহাকাশযানগুলো গ্রহ – গ্রহান্রের দিকে ছুটে যাŽেছ। বিবিধ গ্রহ-উপগ্রহের মাটিতে অবতরণ করছে। তথ্য পাঠাŽেছ।
রকেট এর কাঠামোর খোলে উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট নিয়ে বা নভোখেয়া পিঠে আটকিয়ে মহাকাশের নির্দিষ্ট কক্ষের দিকে ছুটছে। স্যাটেলাইটগুলো নির্দিষ্ট কক্ষে স্থাপন করছে বা নভোখেয়াকে মহাকাশে ছেড়ে দিŽেছ। নভোখেয়ার নভোচারীগন তাদের বাহনের খোল থেকে যথাস্থানে কোন স্যাটেলাইট স্থাপন করছে বা তাদের উপর আর্পিত অন্য গবেষণা কর্ম চালাŽেছ। অতঃপর বিমানের মত উড়ে পৃথিবীতে ফিরে আসছে।
এখন মহাকাশে সার্ভে, সামরিক গোয়েন্দা, নেভিগেশন, যোগাযোগ, আবহাওয়া ইত্যাদি নামের বহু স্যাটেলাইট নিজ নিজ কক্ষপথে থেকে পৃথিবী প্রদক্ষিণ করে চলেছে। আর তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব স্বয়ংক্রিয় ভাবে সমাপন করে যাŽেছ।
সার্ভে স্যাটেলাইট পাঠাŽেছ চিত্র। এদিয়ে নতুন মানচিত্র অংকন করা যায়, ভূপৃষ্ঠের পরিবর্তন এর দ্বারা নিশ্চিত হায় এবং পুরানো মানচিত্র পরিমার্জন করে মানচিত্রের নতুন সংস্করণ বের করা যায়। পৃথিবীর কোন বনাঞ্চলে দাবাগ্নি সৃষ্টি হলে তাও সঠিক ভাবে চিহ্নিত করা যায় এর পাঠানো তথ্যসমহ বিশ্লেষণ করে।
সামরিক গোয়েন্দা স্যাটেলাইট পৃথিবী থেকে শত শত মাইল দরে থেকেও এর শক্তিশালী ক্যামেরা এবং অন্যান্য অবলোকন যন্ের সহায়তায় যুদ্ধক্ষেত্রে শত্র€র অবস্থান এর সাঁজোয়া ও ট্যাংক চলাচল সনাক্ত করতে পারে।
নেভিগেশন স্যাটেলাইট পাঠানো তথ্য বিশ্লেষণ করে জাহাজ ও বিমান চালকগন নিজ অবস্থান ও চলার পথ নিশ্চিত করতে পারে। এর জন্য অবশ্য জাহাজ ও বিমানে বিশেষ নেভিগেশনাল যন্-পাতি থাকা প্রয়োজন। আধুনিক স্থলবাহিনী এবং অভিযাত্রীগনও বিশেষ যন্পাতির সহায়তায় সুনির্দিষ্ট পথে তাদের চলাচল নিশ্চিত করতে পারে। যথাযথ স্যটেলাইটের দেয়া তথ্য বিশ্লেষণ করে। যোগাযোগ স্যাটেলাইট পৃথিবীর এক প্রান্ থেকে অপর প্রান্ে নিমিশে খবর পৌছে দিয়ে থাকে। বর্তমানে বেতার, টেলিভিশন ও টেলিযোগাযোগে এ প্রযুক্তি ব্যবহৃত হŽেছ। ফ্যাঙ্, ইন্টারনেট ইত্যাদির মাধ্যমে যোগাযোগেও স্যাটেলাইটের সহায়তা নেওয়া হŽেছ। এগুলো পৃথিবীতে স্থাপিত ষ্টেশন পাঠানো সংবাদ গ্রহন করে পুনরায় তা পৃথিবীর দিকে প্রেরন বা রিলে করে।
আবহাওয়া স্যাটেলাইট এর অবলোকন যন্ দিয়ে বায়ুমন্ডলের দিকে নজর রাখে। আবহাওয়ার পরিবর্তন, নিম্নচাপ,কুয়াশা, কুব্জঝটিকা ইত্যাদি তথ্য পৃথিবীতে পাঠায়। গ্রাহক যন্ের মাধ্যমে এ সকল অবগত হয়ে আবহাওয়া বিশেষজ্ঞগণ আবহাওয়ার আগাম ভবিষ্যদ্বাণী করে থাকেন।
নিঃসন্দেহে এগুলো মানব জাতির প্রভূত কল্যাণ করে যাŽেছ। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হল এগুলো প্রদত্ত কক্ষপথে থেকে যুগ যুগ ধরে পৃথিবীর চারিদিকে আবর্তনে সক্ষম। এগুলোর নির্মাতা প্রদত্ত গতিতে এগুলো পৃথিবী প্রদক্ষিণ করে থাকে। গোয়েন্দা উপগ্রহগুলো পৃথিবীর উপর একই স্থানে স্থির থাকে। অর্থাৎ পৃথিবীর সমান গতিতে এ গুলোকে কক্ষে আবর্তন করার উপযোগী করে ডিজাইন করা হয়। এগুলোর কক্ষপথ নির্দিষ্ট করা হয় সাধারণতঃ ২২০০০ মাইল(৩৫০০০ কিলো মিটার) বা তদুর্ধ্বের কোন স্থানে। এ ধরনের কক্ষপথ ‘জিওষ্টেশনারি অরবিট’ নামে পরিচিত। এ গুলো লেখক আর্থার সি ক্লার্কের নামানুসারে ‘ক্লার্ক অরবিট’ নামেও আলোচিত হŽেছ। এসকল অরবিটে পৌঁছার জন্য অবশ্যই রকেটের সহায়তা প্রয়োজন।
রকেট তথা মহাকাশযান উড্ডয়ন পদ্ধতি ঠিক বিমানের মত নয়। এ গুলো মুক্তবেগে উৎক্ষেপণ করতে হয়। মুক্তবেগ হল পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ থেকে মুক্তি পেয়ে মুক্ত মহাকাশে পথ চলার জন্য প্রয়োজনীয় গতিবেগ। পৃথিবীর জন্য এ বেগ হল ঘন্টায় প্রায় ২৫০০০ মাইল। অন্য গ্রহের মুক্ত বেগ আয়তন ও বিবিধ কারণে কম – বেশী হয়ে থাকে। মুক্তবেগের সত্রটি নিম্নরূপঃ-
ঠ= এখানে, া=মুক্তবেগ, ম = অভিকর্ষীয় ত্বরণ, ৎ= ব্যাসার্ধ,
পৃথিবীর ক্ষেত্রে ম=৯৮০পস/ংবপ, ৎ = ৬৪০০শস বা ৬.৪ ১০৮পস
সুতরাং পৃথিবীর মুক্তবেগ বা ঠ=
ঠ=
বা ঠ= ১১২০,০০০পস/ংবপ
বা ১১.২কগ/ংবপ(অঢ়ঢ়.)
বা ৭সরষবং/ংবপ(অঢ়ঢ়.)
সুতরাং ঘন্টায় ঠ = ৬.৯৫সরষবংঢ৬০ঢ৬০
= ২৫০০০ সরষবং/যড়ঁৎ
অনাগত ভবিষ্যতে কোনকালে হয়ত মানুষের মহাকাশযান সৌরজগতের গ্রহ থেকে গ্রহান্রে ঘুরে বেড়াবে। পৃথিবী থেকে মুক্তবেগে চাঁদ এবং বিবিধ গ্রহের দিকে ছুটে যাবে সেগুলো। ফিরতি ফ্লাইট সেগুলো পৃথিবীর পথ ধরবে। পুনরায় সে সব থেকে মহাকাশে পৌছতে চালককে মুক্তবেগে ছুটাতে হবে তাদের পৃথিবীমখী মহাকাশযান। উল্লেখ্য যে সকল গ্রহ এবং উপগ্রহের মুক্তবেগ কিন্তু এক নয়। বিজ্ঞানীরা প্রদত্ত ফমর্লা ব্যবহার করে নিশ্চিত হয়েছেন চাঁদের মুক্তবেগ সেকেন্ডে ১.৫ মাইল (ব্যাস ২,১৭০ মাইল), বুধ গ্রহের মুক্তবেগ সেকেন্ডে২.৬ মাইল (ব্যাস ৩,১০০ মাইল),শুক্র গ্রহের মুক্তবেগ সেকেন্ডে ৬.৪ মাইল (ব্যাস ৭,৭৫০ মাইল), মঙ্গলগ্রহের গ্রহের মুক্তবেগ সেকেন্ডে ৪ মাইল (ব্যাস ৪,১৪০ মাইল), বৃহস্žতি গ্রহের মুক্তবেগ সেকেন্ডে ৩৭ মাইল (ব্যাস ৮৭,৩০০ মাইল), শনি গ্রহের মুক্তবেগ সেকেন্ডে ২২ মাইল (ব্যাস ৭১,০০০ মাইল), ইউরেনাস গ্রহের মুক্তবেগ সেকেন্ডে ১৩ মাইল (ব্যাস ৩২,০০০ মাইল) ইত্যাদি। নেপচুন, প্লুটো, ভলকান, এঙ্ গ্রহ ও সকল গ্রহের চাঁদসমহের মুক্তবেগ একই পদ্ধতিতে বের করা যাবে। প্রয়োজনে মহাকাশে নভোযানের গতিবৃদ্ধির জন্য বর্তমানে বিজ্ঞানীগন অদ্ভদ প্রক্রিয়া অনুসরন করে থাকেন। চলার পথে অধিক গতিসম্žন্ন গ্রহের কক্ষের নিকট দিয়ে মহাকাশযান চালিয়ে নিলে সেটির গতি বৃদ্ধি হয়। মানুষ যখন আলোর গতিতে ভ্রমন করার ক্ষমতা অর্জন করবে তখনকার মহাকাশযানগুলি অবশ্যই সেসময়ের যুৎসই ডিজাইনে নির্মিত হবে যাতে আলোর গতিতে নক্ষত্রলোকে ভ্রমনকালে সেগুলো অক্ষয় থাকে। তখন বিজ্ঞানীরা মুক্তবেগের কথা ভাববেন না। তাদেরকে নক্ষত্রলোকে ভ্রমনের জন্য আরো জটিল হিসাব করতে হবে। মানব জাতিকে সে দিনটির জন্য সম্ভবত আরো বহুকাল অপেক্ষা করতে হবে। আমার বিশ্বাস অনাগতকালের অজানা বিজ্ঞানীরা সে লক্ষ্যে অবিরাম কাজ করে যাবেন। উদ্ভাবনীগুন সম্žন্ন প্রানের এটাই ধর্ম। অবশেষে বাস্বতাবাদী কবি সুকান্ের ভাষায় বলতে হয়”প্রাণ যার আছে, গতি তার অবিরাম, নদীর স্রোতের মত……………….।” মহাকালের অজানা মহাপ্রাণের নক্ষত্রলোকে ভ্রমন প্রচেষ্টা সফল হোক। যারা এই পৃথিবী থেকে অন্য নক্ষত্রলোকের বুদ্ধিমান প্রাণীজগতে মানুষের বার্তা বহন করে নিয়ে যাবে। তাদেরকে সেকালের মানুষ অবশ্যই প্রয়োজনীয় সহযোগীতা করবে। তাদের সাফল্যে তারা আনন্দিত হবে, গর্ববোধ করবে আর ব্যর্থতায় দুঃখিত হবে।
(সৌজন্যেঃ বিজ্ঞান শিক্ষক জনাব মোঃ আনোয়ার, সাবেক বেসরকারী ক্যাডেট কলেজ মিরপুরস্থ ইসলামী একাডেমি,দৈনিক ইত্তেফাক,দৈনিক জনকন্ঠ ও অন্যান্য পত্রিকা, লেখক এনামুল হকের লিখা প্রবন্ধ, এ লেখকের রহস্যময় মহাকাশে মানুষের অভিযান এবং উড্ডয়নের ইতিহাস পুস্ক ও বাংলা একাডেমিতে জমা দেওয়া “নেভিগেশন যুগে যুগে”,” প্রাথমিক বিমান বিদ্যা”,”বিমান যুদ্ধের কাহিনী” পান্ডুলিপি, মর্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রকাশিত নাসা প্রদত্ত গুর€ত্বপর্ণ তথ্য সম্বলিত ুএঁরফবহপব ধহফ ঈড়হঃৎড়ষ ড়ভ ঝঢ়ধপব পৎধভঃচ্ পুস্কের সহায়তায় এ নিবন্ধটি লিখা হয়েছে।)

ইধহমষধফবংয অরৎ ঋড়ৎপব
ঝুবফ গড়যফ. ঝধষবয ঁফফরহ

(ঞযব ৎিরঃবৎ রং ধহ ঊী. অরৎসধহ (চঅঋ ধহফ ইঅঋ) ধহফ ওহংঃৎঁপঃড়ৎ ড়ভ অঊঈ যিবৎব যব ঁংবফ :ড় :বধপয গরষরঃধৎু ঝপরবহপব ৎবষধঃবফ ংঁনলবপঃং(গধঢ় জবধফরহম, অংঃৎড়-ঘধারমধঃরড়হ, অরৎপৎধভঃ ৎবপড়মহরঃরড়হ বঃপ ) ্‌ হড়ি রং ংবৎারহম রহ :যব জধসঢ়ঁৎধ ঊশৎধসঁহহবংধ উবমৎবব ঈড়ষষবমব, জধসঢ়ঁৎধ, উযধশধ-১২১৯ ধং ধহ অংংরংঃধহঃ চৎড়ভবংংড়ৎ )
ঊাড়ষঁঃরড়হ ড়ভ ইধহমষধফবংয অরৎভড়ৎপব : ইধহমষধফবংয অরৎভড়ৎপব যধং বংঃধনষরংযবফ ড়হ ২৮/৯/১৯৭১. ঞযরং ভড়ৎপব ভড়ঁমযঃ াবৎু নৎধাবষু ধমধরহংঃ চধশরংঃধহর অৎসু. গধহু ড়ভ রঃং ধরৎসবহ ংধপৎরভরপবফ :যবরৎ ষরাবং ভড়ৎ :যব ষরনবৎধঃরড়হ রহ ১৯৭১. ইধহমষধফবংয অরৎ ঋড়ৎপব রং ঢ়ৎড়ঁফ ভড়ৎ রঃং ভড়ষষড়রিহম সধৎঃুৎং ড়ভ ষরনবৎধঃরড়হ. ঞযবু ধৎব ঋষঃ.খঃ .গ. গধঃরঁৎ জধযসধহ ইরৎ ঝযবৎবংঃড়, ঋষঃ.খঃ অ.অ. গধযসঁফ ঝধশষধহ, ঋষঃ.ঝমঃ.গ.ডধযবফ ঞধষঁশফবৎ, ঋষঃ.ঝমঃ. অ.জধযরস ইযুঁধহ, ঈযরবভ ঞবপয. গ. গধঃরঁৎ জধযসধহ, ঝমঃ. অ.ঐ.গ. গধযর অষধস,ঝমঃ. ঝযধসংঁষ কধৎরস কযধহ, ঝমঃ. গ.অনফঁৎ জধঁভ, ঝমঃ. গ.জধভরয়ঁষ অষধস ঈযধঁফযঁৎু, ঝমঃ. গ. ঐবফধুধঃ ঁষষধয, ঝমঃ. গ. অশনবৎ ঐড়ংংধরহ, ঝমঃ.গ. গড়হঃধু ঁফফরহ, ঝমঃ. গ. অনঁ ইধশৎ ঝরফফরয়ঁব, ঝবহরড়ৎ ঞবপয. গ. ঐধনরন ঁষষধয, ঈঢ়ষ. গ. অনফঁষ ইধৎর, ঈঢ়ষ. গ. অনফঁৎ জড়ন, ঈঢ়ষ. ঘঁৎ গঁযধসসধফ, ঈঢ়ষ. গ. অনফঁষ গধঃরহ, ঈঢ়ষ. গ. অসরহঁষ ঐড়য়ঁব, ঈঢ়ষ. গ.অনফঁষ গধহহধহ, ঈঢ়ষ. গ. ঝযধয অষধস, ঔ.ঞ. গ. অনঁ ঐধহরভ, ঔ.ঞ. গ. জড়যঁষ অসরহ, ঔ.ঞ. ঝধষবয অযসবফ, ঔ.ঞ. গ. অনফঁং ঝধসধফ,ঔ.ঞ. গ. গধহুঁৎ ঐড়ংংধরহ, ঔ.ঞ. গ. ঝযধয অষধস, ঔ.ঞ. গ. গড়ুধভভধৎ ঐড়ংংধরহ, ঔ.ঞ. গ. অনফঁষ এধহর, ঔ.ঞ. গ. ঝযধসংঁষ অষধস, ঔ.ঞ. ঝ গ. কধৎরস, ঔ.ঞ. গ. তধযরৎঁষ ওংষধস, ঔ.ঞ. গ.ওংষধস ঁফফরহ, ঔ.ঞ. গ. অনফঁং ঝধষধস, ঝ.অ.ঈ. গরৎ ঝযধসংঁফফরহ অযসবফ, ঝ.অ.ঈ. গ. ঘঁৎঁষ ঐড়য়ঁব, ঝ.অ.ঈ. গ. ঘড়ুিবংয অষর, ঝ.অ.ঈ. গ. অসরহ, ঝ.অ.ঈ. গ. গধঃরঁৎ জধযসধহ, খ.অ.ঈ. অনফঁং ঝধনড়ৎ, খ.অ.ঈ. জধরং ঁফফরহ অযসবফ, খ.অ.ঈ. গ. অনফঁষ তধষরষ, খ.অ.ঈ. গ.অ. ঝধষধস, খ.অ.ঈ. গ. অহধিৎ ঐড়ংংধরহ, খ.অ.ঈ. গ. ঘড়ৎঁষ ঐড়য়ঁব ঈযধঁফযঁৎু, অ.ঈ. গ. ঙসবৎ ঋধৎঁয়ঁব, অ.ঈ. গ. ঔধযধহমরৎ ঐড়ংংধরহ. ঞযবু বিৎব ফরবফ নু াধৎরড়ঁং ধপঃরড়হং ড়ভ চধশরংঃধহর ভড়ৎপবং ড়ৎ রহ :যব ভৎড়হঃ নধঃঃষবং ধমধরহংঃ চধশরংঃধহর অৎসু. ঞযবু বিৎব ধষষ বী- সবসনবৎং ড়ভ :যব চঅঋ. ইঁঃ :যবু ধৎব :যব যবৎড়বং ড়ভ :যব ষরনবৎধঃরড়হ ধিৎ ড়ভ ইধহমষধফবংয. ঞযবু রিষষ ধষধিুং ৎবসধরহ রহ :যব যরংঃড়ৎু ড়ভ ইধহমষধফবংয. ঐবৎড়বং হবাবৎ ফরব. ঞযবু ষরাব ভড়ৎবাবৎ. অষঃযড়ঁময ইঅঋ পধসব রহঃড় নবরহম ৎবপবহঃষু ুবঃ রঃং বাড়ষঁঃরড়হ ংঃধৎঃবফ ফঁৎরহম ইৎরঃরংয চবৎরড়ফ.
ইবভড়ৎব :যব ঝবপড়হফ ডড়ৎষফ ডধৎ :যবৎব বিৎব ভবি ধরৎ-পৎধভঃং ড়ভ জড়ুধষ অরৎ ঋড়ৎপব রহ ওহফরধ. ঞযবু বিৎব বসঢ়ষড়ুবফ রহ ড়ঢ়বৎধঃরড়হং ধমধরহংঃ :ৎরনধষ চবড়ঢ়ষব ড়ভ :যব ঘড়ৎঃযবিংঃ ভৎড়হঃরবৎ. ঋড়ৎ :যব ঢ়ঁৎঢ়ড়ংব ড়ভ ওহফরধহরুধঃরড়হ ড়ভ ড়ভভরপবৎং ধহফ ধরৎসবহ ড়ভ :যব ধরৎভড়ৎপব ড়হ ০১ অঢ়ৎরষ ১৯৩৩ ওহফরধহ অরৎ ঋড়ৎপব ধিং ভড়ৎসবফ নু ৎধরংরহম ঘড়.-১ ওহফরধহ ঝয়ঁধফৎড়হ ধঃ উরৎময জড়ধফ রিঃয ভড়ঁৎ ডধঢ়রঃর ধরৎ-পৎধভঃং. ওঃং ওহফরধহ ড়ভভরপবৎং বিৎব :ৎধরহবফ ধঃ জঅঋ :ৎধরহরহম পবহঃবৎ রহ ঈৎধহবিষ, এৎবধঃ ইৎরঃধরহ. ঝড়সব ওহফরধহ :বপযহরপরধহং :ৎধরহবফ রহ অবৎড়হধঁঃরপধষ বহমরহববৎরহম বিৎব ঢ়ড়ংঃবফ :ড় ংবৎারপব ধহফ সধরহঃবহধহপব ড়ভ :যড়ংব ধরৎ-পৎধভঃং রহ :যব ঘড়.-১ ঝয়ঁধফৎড়হ ড়ভ ওঅঋ. ঙহ ১ অঢ়ৎরষ ১৯৩৬ :যব ওঅঋ ঝয়ঁধফৎড়হ ধিং ধঃঃধপযবফ :ড় জঅঋ ংঃধঃরড়হ ধঃ গরৎধহ ঝযধয ভড়ৎ ড়ঢ়বৎধঃরড়হধষ বীঢ়বৎরবহপব. অঃ :যধঃ :রসব রঃ ধিং ভষুরহম রঃং রহরঃরধষ ধরৎ-পৎধভঃং ডধঢ়রঃর যিরপয বিৎব নরঢ়ষধহবং. উঁৎরহম ঝবপড়হফ ডড়ৎষফ ডধৎ হড়-১ ওহফরধহ ঝয়ঁধফৎড়হ ধিং রহ মড়ড়ফ ংযধঢ়ব :ড় পড়ঢ়ব রিঃয :যব বীঢ়ধহংরড়হ ড়ভ :যব ওঅঋ. ওঃং ভষুরহম ংপযড়ড়ষং বিৎব ংবঃ ঁঢ় রহরঃরধষষু ধঃ ডধষঃড়হ, হবধৎ খধযড়ৎব, ধহফ ধঃ :যব অসনধষধ. খধঃবৎ, ধং ধিৎ ৎবয়ঁরৎবসবহঃ সড়ঁহঃবফ, :ড়ি ড়ঢ়বৎধঃরড়হধষ ঁহরঃং, ড়হব ভড়ৎ ভরমযঃবৎং ধহফ ধহড়ঃযবৎ ভড়ৎ মৎড়ঁহফ ধঃঃধপশ অরৎপৎধভঃং বিৎব ংবঃ ঁঢ় ধঃ জরংধষঢ়ঁৎ ধহফ চবংযধধিৎ ৎবংঢ়বপঃরাবষু. ঝবাবৎধষ মৎড়ঁহফ ংপযড়ড়ষং ভড়ৎ :ৎধরহরহম :বপযহরপরধহং ধহফ ধফসরহরংঃৎধঃরাব ঢ়বৎংড়হহবষ বিৎব বংঃধনষরংযবফ ভড়ৎ ড়ভভরপবৎং ধহফ ধং বিষষ ধং ভড়ৎ ধরৎসবহ. ইবভড়ৎব :যব ধিৎ :যবৎব বিৎব ৩,০০০ ড়ভভরপবৎং ধহফ ২৫,০০০ সবহ. ঞযবু বিৎব ফবঢ়ষড়ুবফ ধষড়হম রিঃয জঅঋ. ঞযবু ংধি ধপঃরড়হ রহ :যব ইঁৎসধ :যবধঃৎব ধহফ মধরহবফ ধিৎ বীঢ়বৎরবহপব. ইবভড়ৎব :যব ধিৎ ওহফরধহ অরৎ ঋড়ৎপব াড়ষঁহঃববৎ ৎবংবৎাব ঁহরঃং বিৎব ধষংড় বংঃধনষরংযবফ :ড় ঢ়ধঃৎড়ষ :যব ষড়হম, বীঢ়ড়ংবফ পড়ধংঃষরহব. উঁৎরহম ধিৎ ধ পড়ধংঃধষ ফবভবহংব ঁহরঃ নধংবফ ধঃ ারংধশযধ চঁঃহধস ংরমযঃবফ ভরৎংঃ ঔধঢ়ধহবংব ভষববঃ     ড়ভভ :যব ঊধংঃ ঈড়ধংঃ ড়ভ ওহফরধ.
উঁৎরহম ধিৎ ওঅঋ যধং রহপৎবধংবফ ভৎড়স ড়হব ংয়ঁধফৎড়হ :ড় ৯ ংয়ঁধফৎড়হং. অঃ :যধঃ :রসব ংঃৎবহমঃয ড়ভ :যব জঅঋ ধরৎ-পৎধভঃং বিৎব ধনড়ঁঃ ঘরহবঃু ংয়ঁধফৎড়হং. ইঁঃ ওঅঋ যধফ :ড় ভষু ঢ়যধংবফ ড়ঁৎ ধরৎ-পৎধভঃং ড়ভ জঅঋ. অং ভড়ৎ বীধসঢ়ষব যিবহ জঅঋ ভষবি ংঁঢ়বৎরড়ৎ ধরৎ-পৎধভঃং ষরশব ঞযঁহফবৎনড়ষঃং ধহফ গড়ংয়ঁরঃড়বং ধঃ :যধঃ :রসব ওঅঋ ঁংবফ :ড় ভষু ঐঁৎৎরপধহবং ধহফ ঝঢ়রঃভরৎবং. ঝঃরষষ ধরৎসবহ ড়ভ ওঅঋ বধৎহবফ ভধসব ফঁৎরহম ধিৎ ভড়ৎ বভভরপরবহপু. ঝড়, ওঅঋ ধিং যড়হড়ৎবফ নু :যব :রঃষব জড়ুধষ (জওঅঋ) ধহফ রঃং ধরৎসবহ মড়ঃ াধৎরড়ঁং ফবপড়ৎধঃরড়হ ধভঃবৎ :যব ধিৎ রহ ৎবপড়মহরঃরড়হ ড়ভ :যবরৎ ভধরঃযভঁষ ংবৎারপব :ড় :যব ইৎরঃরংয বসঢ়রৎব. অঃ :যধঃ :রসব ভবি চরষড়ঃং ড়ভ :যরং ংঁন পড়হঃরহবহঃ ফরফ বিষষ ধহফ বধৎহবফ ভধসব. অসড়হম :যবস গধুঁসফধৎ ধহফ ইধনধ গবযবৎ ঝরহময নবপধসব ভষুরহম ষবমবহফং. ওহ :যব জওঅঋ :যবৎব বিৎব ভবি ইবহমধষবব গঁংষরস ধরৎসবহ ধষংড়. ওঃ রং শহড়হি :যধঃ ঝয়ফহ. খফৎ. অভধুঁৎ জধযসধহ ধিং :যব ভরৎংঃ ইবহমধষর গঁংষরস ধরৎসধহ. ঞরষষ :যব ধিৎ ধিং ড়াবৎ :যবৎব ধিং হড় :ৎধহংঢ়ড়ৎঃ ংয়ঁধফৎড়হ ড়ভ ওঅঋ্থং ড়হি. ঞড় ড়াবৎ পড়সব :যরং ংযড়ৎঃপড়সরহম ধ :ৎধহংঢ়ড়ৎঃ ংয়ঁধফৎড়হ ধিং ৎধরংবফ ধভঃবৎ :যব ধিৎ. ঞযরং ংয়ঁধফৎড়হ যধফ উধশড়ঃধং ড়হষু. ঞযবংব বিৎব :ৎধহংভবৎৎবফ ভৎড়স ধিৎ ংঁৎঢ়ষঁং ড়ভ জঅঋ. ওঃং ভরৎংঃ ংয়ঁধফৎড়হ পড়সসধহফবৎ ধিং ঝযরনফবা ঝরহময (উঁৎরহম ওহফড়-চধশ পড়হভষরপঃ ড়ভ ১৯৭১, যব ধিং ঠরপব ঈযরবভ ড়ভ ওহফরধহ অরৎ ঋড়ৎপব, ংড় যব ধিং ধষংড় রহ ঢ়ষধহহরহম ধহফ ফরৎবপঃরহম ড়ভ :যধঃ ধিৎ). অভঃবৎ :যব ধিৎ :যব ংঃৎবহমঃয ড়ভ :যব ওঅঋ ধিং ১০ ংয়ঁধফৎড়হ ড়ভ ভরমযঃবৎং, নড়সনবৎং ্‌ :ৎধহংঢ়ড়ৎঃ ধরৎপৎধভঃং. ঐড়বিাবৎ, ইৎরঃরংয সরষরঃধৎু ধফসরহরংঃৎধঃরড়হ বংঃরসধঃবফ রহ ঙপঃড়নবৎ ১৯৪৬ :যধঃ ভড়ৎ ঢ়ড়ংঃ ধিৎ ৎবয়ঁরৎবসবহঃ ধনড়ঁঃ ২০ ংয়ঁধফৎড়হং ড়ভ াধৎরড়ঁং ধরৎপৎধভঃং হববফবফ ভড়ৎ ওঅঋ :ড় ড়নঃধরহ ধষষ-ঢ়ঁৎঢ়ড়ংব পড়সনধঃ যরঃঃরহম ঢ়ড়বিৎ.
উঁৎরহম ঢ়ধৎঃরঃরড়হ ড়ভ ১৯৪৭, জওঅঋ ধংংবঃং বিৎব ধষংড় ফরারফবফ নবঃবিবহ ওহফরধ ধহফ চধশরংঃধহ. ওহফরধ মড়ঃ ৎড়ঁমযষু :ড়ি-ঃযরৎফং, যিরপয যধফ ংবাবহ ভরমযঃবৎ ংয়ঁধফৎড়হং ধহফ ড়হব :ৎধহংঢ়ড়ৎঃ ংয়ঁধফৎড়হ. ওঃং ভরমযঃবৎং বিৎব ইৎরঃরংয নঁরষঃ ৩৩ ঝঢ়রঃভরৎবং ধহফ ঞবসঢ়বংঃং. ওঃ ধষংড় ঢ়ঁৎপযধংবফ ধহড়ঃযবৎ ৬৭ ড়ভ ধনড়াব ধরৎপৎধভঃং ভৎড়স :যব জঅঋ ধিৎ ংঁৎঢ়ষঁং ংঃড়ৎবফ ধঃ কধৎধপযর. অষসড়ংঃ ধষষ :ৎধরহরহম বংঃধনষরংযসবহঃং ড়ভ জঅঋ ধিং রহ চধশরংঃধধহ. গধহঢ়ড়বিৎ বিৎব ধষংড় ফরারফবফ নবঃবিবহ :ড়ি পড়ঁহঃৎরবং. অষসড়ংঃ ধষষ গঁংষরস ধরৎসবহ ড়ঢ়ঃবফ ভড়ৎ চধশরংঃধহ ধহফ ংড় :যবু নবপধসব চঅঋ ঢ়বৎংড়হহবষ. অসড়হম :যবস ংড়সব ইবহমধষর ধরৎসবহ বিৎব ধষংড় :যবৎব. ইঁঃ ফঁৎরহম :যব ংবপড়হফ ড়িৎষফ ধিৎ যড়ি সধহু ইবহমধষর ধরৎসবহ :ড়ড়শ ঢ়ধৎঃ রহ :যব ধিৎ ধৎব হড়ঃ পষবধৎ. ওহ :যব জওঅঋ ঝঃধঃরড়হ উযধশধ :যবৎব ধিং হড়হব. ঝড়ড়হ ধভঃবৎ :যব ধিৎ যধং নৎড়শবহ ড়ঁঃ ইৎরঃরংয ধঁঃযড়ৎরঃু ভবষঃ :যব হববফ ড়ভ পড়হংঃৎঁপঃরহম জওঅঋ ংঃধঃরড়হং রহ উযধশধ ধহফ ড়ঃযবৎ াঁষহবৎধনষব ঢ়ষধপবং ড়ভ ঢ়ৎবংবহঃ ইধহমষধফবংয ধৎবধ (ধষড়হম রিঃয ড়ঃযবৎ ঢ়ষধপবং ড়ভ ইৎরঃরংয ওহফরধ). ঐঁহফৎবফং ড়ভ ষড়পধষ ড়িৎশবৎং বিৎব বসঢ়ষড়ুবফ :ড় সধঃবৎরধষরুব :যবরৎ ঢ়ষধহ রহ ঞবলমধড়হ, উযধশধ ধহফ বষংব যিবৎব. ঞযব ভরৎংঃ জওঅঋ ষরমযঃ ভরমযঃবৎ (ধরৎভৎধসব পড়াবৎবফ রিঃয ভধনৎরপং) ষধহফবফ রহ :যব ঁহফবৎ পড়হংঃৎঁপঃবফ ৎঁহধিু ড়ভ উযধশধ ংঃধঃরড়হ ধঃ :যব নবমরহহরহম ড়ভ ১৯৪৩. জওঅঋ ংঃধঃরড়হ উযধশধ বিহঃ ড়হ ড়ঢ়বৎধঃরড়হ রহ ধনড়ঁঃ ১৯৪৩-৪৪. ঝযরশয, চঁহলধনর, চধঃযধহ ধরৎসবহ ধহফ ধরৎসবহ ড়ভ ড়ঃযবৎ বঃযহরপ ওহফরধহ হধঃরড়হধষরঃরবং বিৎব ঢ়ড়ংঃবফ যবৎব. ইঁঃ :যবৎব ধিং হড়ঃ ধ ংরহমষব ইবহমধষর ধরৎসধহ রহ :যব ঢ়ড়ংঃবফ ংঃৎবহমঃয . অঃ :যধঃ :রসব :যবৎব বিৎব ভবি ইবহমধষর পরারষরধহ বসঢ়ষড়ুববং ড়িৎশরহম রিঃয অসবৎরপধহ ধহফ ইৎরঃরংয অরৎভড়ৎপব ফবঃধপযসবহঃং. ঋড়ৎ ধিৎ ৎবয়ঁরৎবসবহঃং ংঃৎবহমঃয ড়ভ ধরৎ-পৎধভঃং যধফ :ড় নব রহপৎবধংবফ. ইঁঃ :ড় সধরহঃধরহ :যড়ংব ঢ়ৎড়ঢ়বৎ হঁসনবৎং ড়ভ অরৎসবহ পড়ঁষফ হড়ঃ নব ঢ়ড়ংঃবফ রহ :রসব ফঁব :ড় ংষড়ি পড়সসঁহরপধঃরড়হ ংুংঃবস ধহফ ধষংড় ভড়ৎ ষধপশ ড়ভ :ৎধরহবফ ওহফরধহ ধরৎসবহ. ঝড়, :যবু বহৎড়ষষবফ ষড়পধষ ুড়ঁঃযং :ড় যবষঢ় জওঅঋ ধহফ অসবৎরপধহ ধরৎসবহ রহ ধরৎ-পৎধভঃং সধরহঃবহধহপব ধহফ ধফসরহরংঃৎধঃরাব লড়নং. ঝড়সব বিৎব রহ :যব লড়ন :রষষ :যব ধিৎ ধিং ড়াবৎ. অসড়হম :যবস ভবি নবপধসব ধরৎসবহ রহ :যব চঅঋ ধভঃবৎ :যব ঢ়ধৎঃরঃরড়হ. ঈরারষরধহ বসঢ়ষড়ুববং যিড় ংবৎাবফ :যব অরৎভড়ৎপব ফঁৎরহম ড়িৎষফ ধিৎ ধসড়হম :যবস হধসবং ড়ভ ঝুবফ ঝযধযধফড়ঃ ঐড়ংংধরহ, অনফঁং ঝধযবফ, কধহহঁ গরধহ, অনফঁষ কযধষবয়ঁব উযধষর, অনফঁষ গধহহধহ উযধষর, ঝরৎধল ঁফফরহ অযসবফ, গড়যর টফফরহ অযসবফ ধৎব শহড়হি. অসড়হম :যবস গড়যর ঁফফরহ অযসবফ ধিং ংঁপপবংংভঁষ রহ নবপড়সরহম ধহ ধরৎসধহ রহ :যব চঅঋ. উঁৎরহম ধিৎ যব ধিং ড়িৎশরহম ধং ধহ ধরৎপৎধভঃ সধরহঃবহধহপব ংঁঢ়বৎারংড়ৎ রহ :যব অসবৎরপধহ অরৎ ঋড়ৎপব ফবঃধপযসবহঃ ংঃধঃরড়হবফ ধঃ জওঅঋ ঝঃধঃরড়হ উযধশধ. খধঃবৎ ড়হ যব ধিং ৎবঃরৎবফ (১৯৭৭) ধং :যব ইধংব ডধৎৎধহঃ ড়ভভরপবৎ ভৎড়স :যব ইধহমষধফবংয অরৎভড়ৎপব. ওহ :যব নবমরহহরহম চঅঋ ধরৎসবহ বহঃৎরবং :যবৎব বিৎব ভবি ইবহমধষর ধরৎসবহ. ঝড়সব ইবহমধষর ধরৎসবহ ড়ভ জওঅঋ ধষংড় লড়রহবফ :যব চঅঋ. অসড়হম :যবস :যব হধসবং ড়ভ ঋষঃ.খঃ. অষধস ধহফ ঋষঃ.ঝমঃ. জধসরু সধু নব সবহঃরড়হবফ. অভঃবৎ ঢ়ধৎঃরঃরড়হ গৎ. অষধস ধিং পড়সসরংংরড়হবফ রহ :যব চঅঋ রহ :যব এউচ নৎধহপয. অসড়হম ড়ঃযবৎ ধরৎসবহ ড়ভ ভরৎংঃ ভবি বহঃৎরবং ড়ভ চঅঋ ঋষঃ.ঝমঃ. অনফঁৎ জধযসধহ, ঈঢ়ষ. এধুর গড়যধসসধফ কধযভবষ ডধৎধ,বঃপ হধসবং সধু নব সবহঃরড়হবফ. টঢ়ঃড় :যব ষরনবৎধঃরড়হ ড়ভ ১৯৭১ইবহমধষর ঢ়রষড়ঃং ধহফ ড়ঃযবৎ ধরৎসবহ ংবৎাবফ :যব চঅঋ রিঃয হধসব ধহফ ভধসব.
ওহ :যব ১৯৬৫ ধিৎ ভবি ঊধংঃ চধশরংঃধহর ইবহমধষর চরষড়ঃং ভড়ঁমযঃ াবৎু নৎধাবষু ধহফ সধফব যরংঃড়ৎু রহ :যব ভরবষফ ড়ভ গরষরঃধৎু আরধঃরড়হ. অসড়হম :যবস ঝয়ফহ. খফৎ. (১৯৬৫) অষধস সধু নব হধসবফ. ঐব নবপধসব :যব ভরৎংঃ অরৎ অপব ড়ভ ঔবঃ ধরৎ ধিৎ ধমব. ওহ :যব ৬:য ঝবঢ়ঃবসনবৎ যরং ঢ়ৎবু ধিং :ড়ি ওহফরধহ ধরৎপৎধভঃ ড়াবৎ :যব ঝধৎমড়ফযধ. ওহ :যব ৭:য ঝবঢ়ঃবসনবৎ যব ফবংঃৎড়ুবফ ভরাব ওহফরধহ ঐঁহঃবৎং. ঋরৎংঃ ড়হব নু ঝরফব রিহফবৎ ধরৎ :ড় ধরৎ সরংংরষব ধহফ ড়ঃযবৎ ভড়ঁৎ নু যরং সধপযরহব মঁহ নৎঁংয ভরৎব ড়ভ যরং ঝধনবৎ লবঃ ভরমযঃবৎ. ঙহ ১৭:য ঝবঢ়ঃবসনবৎ যব ফবংঃৎড়ুবফ :ড়ি ড়ঃযবৎ ওহফরধহ ভরমযঃবৎং. ঝয়ফহ. খফৎ. অষধঁফফরহ ধিং ড়হব ড়ভ :যব ইবহমধষর চরষড়ঃ যিড় ধিং ধ সধৎঃুৎ ড়ভ ১৯৬৫ ধিৎ. ঙঃযবৎ ইবহমধষর ঢ়রষড়ঃ ধিং গৎ. ঝধরভঁষ অুধস. ঐব ভড়ঁমযঃ ধমধরহংঃ ওংৎধবষ রহ :যব অৎধন-ওংৎধবষ ধিৎ ড়ভ ১৯৭৩ (ংঃধৎঃবফ ড়হ ৬:য ঙপঃড়নবৎ). ঐব ফবংঃৎড়ুবফ ভড়ঁৎ ওংৎধবষর ভরমযঃবৎং রহ :যধঃ ধরৎ ধিৎ.
চরড়হববৎং ড়ভ :যব ইধহমষধফবংয অরৎভড়ৎপব : ঞযব ভড়ঁহফধঃরড়হ ংঃড়হব ড়ভ ভঁঃঁৎব ইধহমষধফবংয অরৎ ঋড়ৎপব রং ঢ়ৎধপঃরপধষষু ষধরফ নু ঈরারষরধহ ঢ়বৎংড়হহবষ, অরৎসবহ ধহফ ঢ়রষড়ঃং যিড় ংবৎাবফ রহ :যব জঅঋ ধহফ ওঅঋ ফঁৎরহম ঝবপড়হফ ডড়ৎষফ ডধৎ. অঃ :যধঃ :রসব :যবৎব বিৎব ভবি ইবহমধষর ধরৎসবহ ড়ভ ফরভভবৎবহঃ ধবৎড়হধঁঃরপধষ :ৎধফবং. উঁৎরহম ঝবপড়হফ ডড়ৎষফ ডধৎ ড়হষু ঢ়রষড়ঃ ড়ভ :যব ধৎবধ ড়ভ ঢ়ৎবংবহঃ ইধহমষধফবংয ধিং এৎড়ঁঢ় পধঢ়ঃধরহ (জবঃফ) ঐড়য়ঁব. খধঃবৎ ড়হ :ড়ি ড়ঃযবৎ ইবহমধষর ঢ়রষড়ঃং ংবৎাবফ রহ :যব ওঅঋ যিড় মড়ঃ পড়সসরংংরড়হ ধভঃবৎ :যব ধিৎ. ঞযবু বিৎব গৎ. ঞ.ঐ. অযসবফ (ফরবফ রহ ধ পৎঁংয যিরষব যব ধিং ঋখঞ. খঞ.) ধহফ গৎ. অননধং . ডযড় ধিং :ৎধরহবফ রহ ধ ইৎরঃরংয ঋষুরহম পষঁন রহ ঊহমষধহফ ফঁৎরহম ইৎরঃরংয ৎঁষব . ওহ ১৯৪৮ যব লড়রহবফ :যব চঅঋ ধহফ নবপধসব ধ ঋষুরহম ওহংঃৎঁপঃড়ৎ. ঙহ রহফবঢ়বহফবহপব ড়ভ ওহফরধ ধহফ চধশরংঃধহ রহ ১৯৪৭, ড়ঁৎ সড়ঃযবৎষধহফ ধিং হধসবফ ঊধংঃ চধশরংঃধহ. ঝড় সড়ৎব ধহফ সড়ৎব ইবহমধষর অরৎসবহ ধহফ চরষড়ঃং মড়ঃ পযধহপব :ড় ংবৎাব রহ :যব চধশরংঃধহ অরৎ ঋড়ৎপব. ঙহ ঢ়ধৎঃরঃরড়হ :যব ভরৎংঃ এউচ পড়সসরংংরড়হবফ রহ :যব চঅঋ ধিং গৎ. অষধস (৫:য এউচ পড়ঁৎংব). ঐব ধিং ধহ ধরৎসধহ ড়ভ ড়ঃযবৎ :ৎধফব ড়ভ ওঅঋ. ঞযবহ গৎ. অনফঁষ অুরু ঐধষিধফবৎ মড়ঃ পড়সসরংংরড়হ ভৎড়স ঊধংঃ চধশরংঃধহ (৬:য এউচ পড়ঁৎংব). এৎধফঁধষষু সধহু ড়ঃযবৎং লড়রহবফ রহ :যব চঅঋ( পড়ঁৎঃবংু : ঋষঃ.খঃ. অনফঁষ অুরু ঐড়ষিধফবৎ নবভড়ৎব যরং ফবধঃয রহ ১৯৯৯). অষষ :যব অরৎসবহ (ঘড়হ ঈড়সসরংংরড়হবফ ধহফ ড়ভভরপবৎং) ংবৎাবফ রহ :যব চঅঋ বধৎহবফ ভধসব ভড়ৎ ঊধংঃবৎহ রিহম ড়ভ চধশরংঃধহ. ওহ ১৯৬৫ ধিৎ, :যবু ফরংপযধৎমবফ :যবরৎ ফঁঃু াবৎু যড়হবংঃষু. ইবহমধষবব ংবৎারপব ঢ়বৎংড়হহবষ ড়ভ চঅঋ ধিং বীঢ়বপঃরহম ধ ভৎবব ইধহমষধফবংয.ঝমঃ. তধযঁৎঁষ ঐড়য়ঁব যধফ :ড় ংধপৎরভরপব যরং ষরভব রহ :যরং ফৎবধস (ঋবন. ১৫, ১৯৬৯ ). ওহ ষরনবৎধঃরড়হ ধিৎ ড়ভ ১৯৭১ ফবভবপঃবফ চঅঋ ধরৎসবহ ( ড়ভভরপবৎং ধহফ ড়ঃযবৎ ৎধহশং)ধহফ চওঅ চরষড়ঃং বংঃধনষরংযবফ :যব ইধহমষধফবংয অরৎভড়ৎপব. ঞযব ভরৎংঃ ঈযরবভ ড়ভ অরৎ ংঃধভভ ধিং অ.ঠ.গ. কযড়হফড়শবৎ. টহফবৎ যরং ষবধফবৎংযরঢ় সধহু ফধৎরহম ধরৎ ধিৎৎরড়ৎং ধহফ ধষংড় ফবাড়ঃবফ ধরৎ ধহফ মৎড়ঁহফ পৎবংি বিৎব ড়িৎশরহম. অসড়হম :যবস ঝয়ফহ. খফৎ. ঝঁষঃংহ গধযসড়ড়ফ (এউচ), ঋষঃ. খঃ. ঝযধসংঁষ অষধস (এউচ), ঋষঃ. খঃ. ইধফৎঁষ অষধস (এউচ), ঈধঢ়ঃ. কযধষধয়ঁব (চওঅ), ঈধঢ়ঃ. ঝযধযধন ঁফফরহ (চওঅ), ঈধঢ়ঃ. অশৎধস (চওঅ), ঈধঢ়ঃ. ঝযধৎভঁফফরহ (চওঅ), ঈধঢ়ঃ. কধলর অ. ঝধঃঃবৎ (চওঅ), ঈধঢ়ঃ. অনফঁষ গঁশরঃ (চওঅ), ঋষঃ. ঝমঃ. অষর অংমধৎ (চঅঋ), ঝমঃ. গ.অ. ঐধষরস (চঅঋ), ঝমঃ. কধফবৎ (চঅঋ), ঝমঃ. অ. ঐড়ংংধরহ ঝধৎশবৎ (চঅঋ), ঝমঃ. কধুর গ. অযসবফ (চঅঋ), ঝমঃ. অ. খধঃরভ গধলঁসফবৎ (চঅঋ), ঝমঃ. অশঃযবৎ টফফরহ (চঅঋ), ঝবহ. ঞবপয. অনফঁষ অধিষ (চঅঋ), ঝবহ. ঞবপয. ঝরৎধুঁষ ঐড়য়ঁব (চঅঋ), ঝবহ. ঞবপয. কযধষরষঁৎ জধযসধহ (চঅঋ), ঝমঃ. ঝযধযরফ টষষধয (চঅঋ), ঈঢ়ষ. ঞবপয. ঐধংযসধঃ টষষধয (চঅঋ), ঈঢ়ষ. ঞবপয. কধসধষ টফফরহ (চঅঋ), ঈঢ়ষ. ঞবপয. ঝ. ওংষধস ঈযধঁফযঁৎু (চঅঋ), ঈঢ়ষ. ঘঁৎ গড়যধসসবফ (চঅঋ), ঈঢ়ষ. ঞবপয. কধসধষ ঁফফরহ (চঅঋ), ঈঢ়ষ. খঁঃভধৎ জধযসধহ (চঅঋ), ঈঢ়ষ. অ. কধৎরস (চঅঋ), ঈঢ়ষ. অ জধংযরফ (চঅঋ), ঈঢ়ষ. গড়রহ টফফরহ (চঅঋ), ঈঢ়ষ. গড়হরৎ অযসবফ (চঅঋ), ঈঢ়ষ. ঐধয়ঁব (চঅঋ), ঔ.ঞ. অনঁ ঞধযবৎ (চঅঋ), ঔ.ঞ. ঝযধযধন টফফরহ (চঅঋ), ঔ.ঞ. ঘঁৎ টফফরহ অযসবফ (চঅঋ), ঔ.ঞ. ঐধভরু টফফরহ অযসবফ (চঅঋ), ঔ.ঞ. কযধষরষঁৎ জধযসধহ (চঅঋ), ঔ.ঞ. অনফঁষ অুরু কযধহ (চঅঋ), ঔ.ঞ. ঝযধযরফ টষষধয (চঅঋ), ঔ.ঞ. গ. ওংষধস ইযুঁধহ (চঅঋ), খঅঈ. ঝধফবয় ঐড়ংংধরহ (চঅঋ), খঅঈ. ঋধৎঁশ (চঅঋ), খঅঈ. অননধং কযধহ (চঅঋ), খঅঈ. ঐধহহধহ (চঅঋ), খঅঈ. অনঁ ঝযধভর (চঅঋ), খঅঈ. জধনরঁষ অধিষ (চঅঋ), খঅঈ. ঐধভরু অযসবফ (চঅঋ), খঅঈ. জঁংঃধস অষর (চঅঋ), খঅঈ, গুঁধসসধষ ঐড়য়ঁব (চঅঋ), খঅঈ. অংযৎধভ ঁফফরহ (চঅঋ), খঅঈ. ঝধরভঁষষধয (চঅঋ), ঈঢ়ষ. জধযসধঃ টষষধয(চঅঋ), ঈঢ়ষ. গ. অষর অশনধৎ (চঅঋ) বঃপ. সধু নব হধসবফ (পড়ঁৎঃবংু ইঅঋ সঁংবঁস). ঞযবু ধষষ ফবভবপঃবফ ভৎড়স :যবরৎ ঢ়ৎবারড়ঁং ংবৎারপব ধহফ লড়রহবফ :যব ওহরঃরধষ ইঅঋ. ইু উবপবসনবৎ ১৯৭৩ ধষষ ংঃৎধহফবফ ইবহমধষর চঅঋ ঢ়বৎংড়হহবষ ৎবঢ়ধঃৎরধঃবফ ধহফ লড়রহবফ :যব ইঅঋ. ঋৎড়স :যবহ ইঅঋ ধিং ধফাধহপরহম ংঃবঢ় নু ংঃবঢ়. অভঃবৎ :যব অঠগ অ. ক. কযড়হফড়শবৎ ড়হব ধভঃবৎ ধহড়ঃযবৎ অঠগ গ.এ. ঞড়ধিন, অঠগ কযধফবসঁষ ইধংযবৎ, অঠগ অ.এ. গধযসড়ড়ফ :ড়ড়শ :যব ষবধফবৎংযরঢ় ড়ভ ইঅঋ. ওহ ১ংঃ ঝবঢ়ঃবসনবৎ, ১৯৭৬ :যবৎব বিৎব ধ ভধঃধষ ধরৎ পৎধংয ড়ভ অরৎ- ঞড়ঁৎবৎ :ৎধরহরহম অরৎপৎধভঃ. ওহ :যধঃ ধপপরফবহঃ অঠগ শযধফবসঁষ ইধংযবৎ :যব ঈযরবভ ড়ভ অরৎ ঝঃধভভ ড়ভ :যধঃ :রসব ধহফ ধহড়ঃযবৎ ধরৎ পৎবি ঝয়ফ. খফৎ. গড়ভরু ফরবফ. ইবভড়ৎব :যধঃ ধহড়ঃযবৎ ধরৎ পৎধংয ড়পপঁৎবফ রহ ১২:য ঔঁষু,১৯৭৬ নু :যব ংধসব :ুঢ়ব ড়ভ ধরৎ পৎধভঃ. খধঃবৎ ড়হ ভবি ড়ঃযবৎ ভরমযঃবৎং ধহফ যবষরপড়ঢ়ঃবৎং বিৎব পৎধংযবফ ধহফ :যবৎব বিৎব ভবি ফবধঃয.ঞযবংব বিৎব াবৎু ংযড়পশরহম রহপরফবহঃং রহ :যব যরংঃড়ৎু ড়ভ ইঅঋ. ঐড়বিাবৎ :যবু ধষষ বিৎব :যব চরড়হববৎং ড়ভ হবষিু নড়ৎহ ইঅঋ.
এৎড়ঃিয ড়ভ ইধহমষধফবংয অরৎ ভড়ৎপব : ওফবধ ড়ভ ধরৎ ধিৎ রং াবৎু ড়ষফ. গড়ংঃ ঢ়ৎড়নধনষু রঃ ধিং ধহ ড়ৎরবহঃধষ রফবধ. ঠধৎরড়ঁং ওহফরধহ সুঃযড়ষড়মরবং ংঢ়বধশ ধনড়ঁঃ রঃ. ঐরংঃড়ৎু ড়ভ ঢ়ৎধপঃরপধষ ভষুরহম নু :যব যবষঢ় ড়ভ রিহমং রং ধষংড় ংঃধৎঃবফ রহ ঈযরহধ নঁঃ ৎবপড়ৎফবফ ভষুরহম যিধঃ বি শহড়ি ধিং ড়াবৎ ঈড়ৎফড়াধ, ঝঢ়ধরহ নু ধ ঝরপরষরধহ গঁংষরস রহ :যব হরহঃয পবহঃঁৎু. ঞযব হধসব ড়ভ :যধঃ ভধসড়ঁং ভষুবৎ ধিং অনঁ ধষ কধংযবস অননধং ওনহ ঋরৎহধং যিড় ফরবফ রহ ৮৮৮ অ উ. ঞযবহ ডবংঃ :ড়ড়শ :যব ষবধফ. ওহ ১৯০৩ :যব ভরৎংঃ যবধারবৎ :যধহ ধরৎ ভষুরহম পৎধভঃ ভষড়হি যিরপয ধিং পড়হংঃৎঁপঃবফ নু :যব ডৎরমযঃ নৎড়ঃযবৎং ড়ভ টহরঃবফ ঝঃধঃবং ড়ভ অসবৎরপধ. ঝরহপব :যবহ ধরৎপৎধভঃং ড়ভ াধৎরড়ঁং সড়ফবষং ধহফ ফবংরমহং বিৎব পড়হংঃৎঁপঃবফ ভড়ৎ াধৎরড়ঁং ঢ়ঁৎঢ়ড়ংবং.গধহু ফবংরমহং বিৎব পধঢ়ধনষব :ড় ভষু রহ :যব ধরৎ ধং বিষষ ধং ঢ়ষু ড়াবৎ :যব ধিঃবৎ ধহফ বাবহ ৎঁহ রহ :যব ংঃৎববঃ.জড়নবৎঃ ঊফরংড়হ ঋঁষঃড়হ ঔঁহরড়ৎ ধহ অসবৎরপধহ ংপরবহঃরংঃ ফবংরমহবফ ধহ ধরৎপৎধভঃ যিড়ংব ঢ়ৎড়ঢ়বষষবৎ, সধরহঢ়ষধহব, :ধরষ ংবপঃরড়হ বঃপ পড়ঁষফ নব ফরংসধহঃষবফ :ড় ফৎরাব :যধঃ রহ :যব ংঃৎববঃ ষরশব ধ পধৎ. উধু নু ফধু ফবংরমহং ড়ভ ধরৎপৎধভঃং ধৎব ফবাবষড়ঢ়রহম. ওহ :যব ুবধৎ ২০০১ :যৎবব ংপরবহঃরংঃং ধধিৎফবফ হড়নষব ঢ়ৎরুব ভড়ৎ :যব রহাবহঃরড়হ ড়ভ ধ হবি ঢ়ৎড়ঢ়বৎঃু ড়ভ সধঃঃবৎ. ঞযরং ঢ়ৎড়ঢ়বৎঃু রিষষ যবষঢ় ধবৎড়হধঁঃরপধষ ংপরবহঃরংঃং :ড় ফবাবষড়ঢ় হবি :ুঢ়বং ড়ভ ধরৎপৎধভঃং ধহফ ঁঃরষরঃু পড়সঢ়ঁঃবৎং ভড়ৎ ধরৎপৎধভঃ ড়ঢ়বৎধঃরড়হ. ওঃ রং রসঢ়ড়ৎঃধহঃ :ড় শহড়ি :যধঃ অরৎ ঋড়ৎপবং ঁংব ড়হষু :যড়ংব ধরৎপৎধভঃং যিরপয সধু ংড়ষাব :যবরৎ ঢ়ঁৎঢ়ড়ংবং রহ ধিৎ ধহফ ঢ়বধপব :রসব.ঘড়ি ধরৎ-পৎধভঃং ধৎব :যব সধলড়ৎ ধিৎ ফবারপবং ড়ভ ধহ ধরৎভড়ৎপব. ওঃং ড়ঃযবৎ রসঢ়ড়ৎঃধহঃ ফবারপব রং বীঢ়ষড়ংরাব. ওঃ রং ধষংড় ফবাবষড়ঢ়বফ রহ :যব ড়ৎরবহঃ (ঈযরহধ). গড়মঁষ বসঢ়বৎড়ৎ ইধনঁৎ ভরৎংঃ ঁংবফ রঃ রহ :যব ঈধহড়হ. ওহ :যব :যরৎঃববহঃয পবহঃঁৎু ঊঁৎড়ঢ়বধহ পধসব :ড় শহড়ি ধনড়ঁঃ মঁহ ঢ়ড়ফিবৎ ভৎড়স অৎধন গঁংষরস :ৎধফবৎং. ওহ :যবরৎ যধহফ রঃ ফবাবষড়ঢ়বফ :ৎবসবহফড়ঁংষু. ঘড়ি াধৎরড়ঁং :ুঢ়বং ড়ভ রসঢ়ৎড়াবফ বীঢ়ষড়ংরাবং ধৎব ঁংবফ রহ ধসসঁহরঃরড়হং, ংযবষষ ভরষষরহম, নড়সনং বঃপ ধিৎ ফবারপবং. ইু :যব যবষঢ় ড়ভ :যড়ংব ভরৎংঃ অরৎভড়ৎপব ধিং বংঃধনষরংযবফ রহ :যব বিংঃ. ঐরংঃড়ৎু ড়ভ জঅঋ, জওঅঋ, ওঅঋ ধহফ চঅঋ বিৎব ফরংপঁংংবফ বধৎষরবৎ. ইধহমষধফবংয অরৎভড়ৎপব ধিং বংঃধনষরংযবফ ড়হ ২৮:য ঝবঢ়ঃবসনবৎ ১৯৭১ রহ উরসধঢ়ঁৎ অরৎ ইধংব ড়ভ ঘধমধষধহফ রহ ওহফরধ. ওহরঃরধষষু রঃ যধফ ড়হব উধশড়ঃধ, ড়হব ঙঃঃবৎ ধহফ ধ অষড়ঁবঃঃব ুররর যবষরপড়ঢ়ঃবৎ. ১৭ ফবভবপঃবফ ড়ভভরপবৎং ধহফ ৫০ :বপযহরপধষ ধরৎসবহ যবধফবফ নু অরৎ ঈফৎ. অ.ক. কযড়হফড়শবৎ ইধহমষধফবংয অরৎ ঋড়ৎপব ংঃধৎঃবফ রঃং ড়ঢ়বৎধঃরড়হ. টঢ়ঃড় ষরনবৎধঃরড়হ রঃ ধঃঃধপশবফ ধনড়ঁঃ ১২ :রসবং ড়াবৎ চধশ :ধৎমবঃ. ওঃং ঢ়রষড়ঃং, ধরৎ মঁহহবৎং ধহফ ড়ঃযবৎ ধরৎসবহ ফরংপযধৎমবফ :যবরৎ ফঁঃরবং াবৎু নৎধাবষু রহ :যধঃ ধিৎ. ওহ :যব যরংঃড়ৎু ড়ভ ইঅঋ :যব ধপঃরড়হ ড়ভ ধরৎ মঁহহবৎ ঋখঞ. ঝএঞ.( ঝমঃ. রহ ১৯৭১) ঝযধযরফ ঁষষধয, ইরৎ চৎড়ঃরশ রিষষ ৎবসধরহ ধং ষবমবহফ. ওহ বাবৎু ড়ঢ়বৎধঃরড়হ যব ভরৎবফ ধপপঁৎধঃবষু :ড়ধিৎফং বহবসু ঢ়ড়ংরঃরড়হং ভৎড়স :যব ংশু. ডযরষব :যবৎব ধিং ষরনবৎধঃরড়হ ধিৎ রহ ইধহমষধফবংয ধঃ :যধঃ :রসব সধহু ংঃৎধহফবফ ধরৎসবহ :ৎরবফ :ড় ভষবব ভৎড়স চধশরংঃধহর পধসঢ়ং. ইরৎ ঝযবৎবংঃড় ঋষঃ. খঃ. গধঃরঁৎ জধযসধহ ফধৎবফ :ড় :ধশব ৎরংশ ড়ভ ষরভব :ড় ভষু ভৎড়স চধশরংঃধহ রিঃয যরং :ৎধরহরহম ধরৎপৎধভঃ ড়াবৎঢ়ড়বিৎরহম চধশরংঃধহর ংঃঁফবহঃ ঢ়রষড়ঃ জধংবফ গরহযধু রহ ২০:য অঁমঁংঃ ১৯৭১. ঞযবু বিৎব রহ ধ :ৎধরহরহম ভষরমযঃ. ঞযবু :ড়ড়শ ড়ভভ ভৎড়স চঅঋ ইধংব গধঁৎরঢ়ঁৎ (গধংৎড়ড়ৎ).গধঃরঁৎ জধযসধহ :ৎরবফ :ড় সধফব রঃং পড়ঁৎংব :ড়ধিৎফং তধস হড়মড়ৎ অরৎ ইধংব ড়ভ ওহফরধ.ইঁঃ :যব ধরৎপৎধভঃ ভধরষবফ :ড় পৎড়ংং নড়ৎফবৎ. ওঃ ধিং ফবংঃৎড়ুবফ রহ :যব ধরৎ ধহফ নড়ঃয :যব পৎবংি ফরবফ. ঐব রং :যব ড়হষু ঢ়রষড়ঃ ড়ভ অরৎভড়ৎপব যিড় মড়ঃ যরমযবংঃ সরষরঃধৎু ধধিৎফ রহ ইধহমষধফবংয. ঐব ধিং ধ ংঃঁফবহঃ ড়ভ চঅঋ ঢ়ঁনষরপ ঝপযড়ড়ষ, ঝধৎমড়ফযধ ধহফ মড়ঃ পড়সসরংংরড়হ রহ :যব চঅঋ রহ ১৯৬১. ঐব ধষংড় ড়নঃধরহবফ ঝরঃধৎধ ুঊ-ঐধৎন ধ সরষরঃধৎু ধধিৎফ রহ চধশরংঃধহ ( ৪ ড়পঃ .১৯৬৭) . গধহু ড়ঃযবৎ ধরৎসবহ যিড় বংপধঢ়বফ ভৎড়স াধৎরড়ঁং চঅঋ পধসঢ়ং ঔড়রহবফ :যব ষরনবৎধঃরড়হ ধিৎ ড়ভ ইধহমষধফবংয. ঙহ ০৩ উবপবসনবৎ ১৯৭১ ওহফরধহ ভড়ৎপবং :ড়ড়শ ঢ়ধৎঃ ফরৎবপঃষু রহ :যব ষরনবৎধঃরড়হ ধিৎ. ইবভড়ৎব :যধঃ ধিৎ চঅঋ যধফ ড়হষু ২০ ঝধনৎবং যবৎব (ধঃ :যধঃ :রসব চঅঋ যধফ ২৬৫ ধরৎপৎধভঃং রহ ধষষ ) ইবভড়ৎব উবপবসনবৎ ০৩ ড়হ ঘড়াবসনবৎ ২৯ :যবৎব বিৎব ফড়ম ভরমযঃ নবঃবিবহ ওঅঋ ধহফ চঅঋ রহ :যব ংশু ড়ভ ঐরষষু ইধষঁৎমযধঃ ধৎবধ .চঅঋ ষড়ংঃ :যৎবব ঝধনৎবং :যবৎব. ওঅঋ :ড়ড়শ বাবৎু ঢ়ড়ংংরনষব ধপঃরড়হ :ড় মধরহ সধংঃবৎু ড়াবৎ চধশরংঃধহর ভড়ৎপবং. ইু ধনড়ঁঃ ৭ উবপবসনবৎ ১৯৭১ চধশরংঃধহর অরৎ ঋড়ৎপব বষবসবহঃং রহ ঊধংঃ চধশরংঃধহ ষড়ংঃ ধিৎ পধঢ়ধনরষরঃু. ওহফরধহ ষধহফ ভড়ৎপব ধিং ধফাধহপরহম :ড়ধিৎফং উযধশধ পৎড়ংংরহম াধৎরড়ঁং নড়ৎফবৎং. ঞযব ২ (গধৎধঃযধ) চধৎধ ইধঃঃধষরড়হ যবধফবফ নু খঃ পড়ষ. কঁষধিহঃ ঝরহময চধহহঁ বিৎব ফৎড়ঢ়ঢ়বফ ংঁপপবংংভঁষষু ড়হ ১১ উবপবসনবৎ ১৯৭১ ধঃ গধফযঁঢ়ঁৎ ভড়ৎবংঃ ধৎবধ রহ ঞধহমধরষ. ওহ :যধঃ ঢ়ধৎধ ফৎড়ঢ়ঢ়রহম ৫০ ওহফরধহ ধরৎপৎধভঃং :ড়ড়শ ঢ়ধৎঃ. ঞযবরৎ ংশরষষ রহ :যরং ধৎস ড়ভ সরষরঃধৎু ংপরবহপব সধফব :যব ফৎড়ঢ় য়ঁরঃব ংধঃরংভধপঃড়ৎরষু. ইঁঃ :ড়ি ড়ভ :যব ধরৎপৎধভঃং পড়ঁষফ হড়ঃ ফৎড়ঢ় :যবরৎ ষড়ধফং. ঙহব ফৎড়ঢ়ঢ়বফ রঃ :ৎড়ড়ঢ়ং হবধৎ কধষর ঐধঃর, ধনড়ঁঃ ১৫ সরষবং হড়ৎঃয ড়ভ :যব ফৎড়ঢ়ঢ়রহম ুড়হব ধহফ ড়ঃযবৎ ফরংপযধৎমবফ ড়হব লববঢ় ধনড়ঁঃ ভড়ঁৎ সরষবং ংড়ঁঃয ড়ভ :যব ফৎড়ঢ়ঢ়রহম ুড়হব, ভড়ঁৎ লববঢ়ং ষধহফবফ রহ ঢ়ড়হফং. ঋবি ংঁপয নৎধাব ড়ঢ়বৎধঃরড়হং :যবু যধাব পড়হফঁপঃবফ রহ :যধঃ ধিৎ নু ড়হষু :ড়ি বিবশং. চধৎধ ঈড়সসধহফড় ইধঃঃধষরড়হ রং :যব ঢ়ধৎঃ ড়ভ সরষরঃধৎু ধারধঃরড়হ ভৎড়স :যব ঝবপড়হফ ডড়ৎষফ ডধৎ. খধঃবৎ ড়হ নড়ঃয ওহফরধ ধহফ চধশরংঃধহ রহঃৎড়ফঁপবফ রঃ. অঃ ঢ়ৎবংবহঃ রঃ রং ধষংড় রহপষঁফবফ রিঃয ড়ঁৎ সরষরঃধৎু ধারধঃরড়হ. ইঅঋ চধৎধ পড়সসধহফড়ং ধৎব ধষংড় বিষষ :ৎধরহবফ হড়.ি
অরৎপৎধভঃং রহ :যব ইধহমষধফবংয অরৎভড়ৎপব: ঘড়ি ইঅঋ রং যধারহম ভবি গরম-২৯ ধরৎপৎধভঃং. ওঃ রং ধ সঁষঃরৎড়ষব ংড়ঢ়যরংঃরপধঃবফ ভরমযঃবৎ. ওঃ যধং ধ ভঁষষু পড়সনধঃ পধঢ়ধনষব সড়ফবৎহ বিধঢ়ড়হ পড়হঃৎড়ষ ংুংঃবস পবহঃবৎবফ ধৎড়ঁহফ :ড়ি জধফধৎ ড়ভ পধহঃৎরসবঃৎরপ ধহফ সরষষরসবঃৎরপ ভৎবয়ঁবহপু. ওঃ রং পধঢ়ধনষব ড়ভ ঁংরহম :যব ভঁষষ ধৎংবহধষ ড়ভ ধরৎ :ড় ধরৎ ধহফ ধরৎ :ড় মৎড়ঁহফ বিধঢ়ড়হং, রহপষঁফরহম জ-৭৭ ধপঃরাব ৎধফধৎ মঁরফবফ ধরৎ :ড় ধরৎ সরংংরষবং, :যব :বষবারংরড়হ মঁরফবফ কঅই-৫০০ কজ মষরফব নড়সন ধহফ কয-২৯ঞ সরংংরষব ধহফ :যব কয-৩১ ঢ়ধহঃর ৎধফধৎ ধহফ কয-৩১অ ধহঃর-ংযরঢ় সরংংরষবং. ওঃ রং রহফববফ ধ াবৎু মড়ড়ফ ভষুরহম সধপযরহব, যিরপয রং পধঢ়ধনষব :ড় ভধপব নৎধাবষু :যব ষধঃবংঃ ভরমযঃবৎ ড়ভ ড়ঃযবৎ সধহঁভধপঃঁৎবৎং. ঘড়ি ভবি ড়ভ :যবংব ভষুরহম সধপযরহবং ধৎব ভষুরহম রহ :যব ইধহমষধফবংযর ংশু. ঋড়ৎ :যব রহপষঁংরড়হ ড়ভ :যরং অরৎপৎধভঃ রিঃয ইঅঋ অঠগ ঔধসধষ টফফরহ অযসবফ (ঈযরবভ ড়ভ অরৎ ংঃধভভ রহ ২০০০ অ.উ) :ড়ড়শ ষবধফরহম ঢ়ধৎঃ. ঐব যধং ৎবঃরৎবফ ভৎড়স :যব ইঅঋ ধং ধহ অরৎ গধৎংযধষষ রহ ঔঁহব ০৩, ২০০১ যিবহ অরৎ ঠরপব গধৎংযধষষ জধভরয়ঁব নবপধসব :যব হবি ঈযরবভ ড়ভ :যব ইধহমষধফবংয অরৎ ঋড়ৎপব.
ইঅঋ ধষংড় ংরমহবফ ধ :ৎবধঃু :ড় মবঃ ভবি ঈ-১৩০ ঢ়ধৎধঃৎড়ড়ঢ়বৎং ভৎড়স টঝঅ. গড়ংঃ ড়ভ :যব ঢ়ড়বিৎভঁষ ধরৎভড়ৎপবং ড়ভ :যরং ড়িৎষফ ধৎব যধারহম :যরং ধরৎপৎধভঃ. ওঃ রং ধ ষড়হম-ৎধহমব সরষরঃধৎু ভৎবরমযঃবৎ. ওঃ পধহ ভষু হরপবষু ধনড়াব :যব সড়ঁহঃধরহং, ধৎড়ঁহফ :যঁহফবৎংঃড়ৎস, ধপৎড়ংং ড়পবধহং ধাড়রফরহম বাবৎু ড়নংঃধপষব :যধঃ হধঃঁৎব পধহ সঁংঃবৎ. ওঃ যধং রহঃবমৎধঃবফ পড়সসঁহরপধঃরড়হ, হধারমধঃরড়হ ধহফ ংঁৎাবরষষধহপব ংুংঃবসং. ঘড়ি ভবি ড়ভ :যরং শরহফ রং ভষুরহম রহ :যব ইধহমষধফবংযর ংশু ঁহফবৎ :যব নধহহবৎ/পড়ষড়ৎ ড়ভ :যব ইধহমষধফবংয অরৎ ঋড়ৎপব.
ডরঃয ঢ়ড়বিৎভঁষ ধরৎপৎধভঃং ইধহমষধফবংয ধষংড় মধরহরহম সড়ংঃ সড়ফবৎহ বিধঢ়ড়হৎু ংুংঃবসং ংঁরঃধনষব ভড়ৎ সড়ফবৎহ ধরৎ-ধিৎ ফধু নু ফধু. অভঃবৎ রহফবঢ়বহফবহপব ইঅঋ যধং রঃং ড়হি অরৎ ঞবপয ঈধহধফধ ১০০০ উঐঈ-৩ ড়ঃঃবৎ উপ-৩ উধশড়ঃধ (ট. ঝ.অ) ধহফ অষড়ঁবঃঃব-ওওও (ঋৎধহপব) যবষরপড়ঢ়ঃবৎং রহংঃরধষষু ঞযবহ ধরৎসধহ ড়ভ ইঅঋ সধফব ংড়সব ধিৎ :ড়ৎহ ঝধনৎব ভষু ড়িৎঃযু . ঞযবহ ইঅঋ পড়ষষবপঃবফ ঞ-৩৭ ই ঞৎধরহবৎ (ট.ঝ.অ) ঋঞ-৭ (ঈযরহধ) ঋড়ঁমধ গধমরংঃবৎ ঈগ-১৭০ (ঋৎধহপব). অ-৫ (ওওও )ঈযরহধ. অঘ ু৩২ (টঝঝজ) . ঋ-৭ গই ঋরমযঃবৎ অরৎমঁধৎফ, খ-৩৯অ ঋরমযঃবৎ ঞৎধরহবৎ (ঈুবপয), গও-১৭ ঐবষরপড়ঢ়ঃবৎ (টঝঝজ), ঋ-৬ ঋরমযঃবৎ (ঈযরহধ), ঋঞ-৫ ঔবঃ :ৎধরহবৎ (ঈযরহধ), গরম- ২১ টগ লবঃ :ৎধরহবৎ(টঝঝজ), গরম ২১ ঔবঃ ঋরমযঃবৎ (টঝঝজ), অঘ ু২৪ (টঝঝজ), ঋঞ ু৬ ঔবঃ ঞৎধরহবৎ(ঈযরহধ),চঞ ু৬ ইধংরপ ঞৎধরহবৎ (ঈযরহধ), অরৎ ঞড়ঁৎবৎ (ঘবুিবষধহফ), অঘ-২৬ ঞৎধহংঢ়ড়ৎঃ অরৎপৎধভঃ (টঝঝজ), ইবষষ ২১২(ট.ঝ.অ), ইবষষ ু২০৬ (ঈধহধফধ), গও-৮ ঐবষরপড়ঢ়ঃবৎ (টঝঝজ), ঋ-৮৬ (ট.ঝ.অ), এষরফবৎ (ঈুবপয), ডবংঃ ষধহফ ডবংংবী (ট.ক) ঐবষরপড়ঢ়ঃবৎ :ড় সববঃ যবৎ ৎবয়ঁরৎবসবহঃং.ঝড়সব ড়ভ :যবংব ধরৎপৎধভঃং ধৎব ংঃরষষ রহ ংবৎারপব ধহফ ংড়সব নবপধসব মৎড়ঁহফবফ ভড়ৎ ংড়সব ৎবধংড়হং.
জধফধৎ, অরৎ উবভবহংব ংুংঃবস ধহফ ইঅঋ: জধফধৎ রং াবৎু রসঢ়ড়ৎঃধহঃ ফবারপব ভড়ৎ ইঅঋ.ঞযরং রং ধহ বষবপঃৎড়হরপ :ৎধহং-ৎবপবরারহম ংুংঃবস নু যিরপয রঃ ফবঃবপঃ ধহফ ষড়পধঃব ড়নলবপঃং. ঞড়ি :ুঢ়বং ড়ভ জধফধৎ সধু নব ঁংবফ রহ :যব অরৎভড়ৎপব. ঈড়হঃরহঁবং ধিাব (ঈড) জধফধৎ ধহফ চঁষংবফ জধফধৎ. ওঃ রং ঁংবফ ভড়ৎ ভরহফরহম ড়ঃযবৎ ধরৎপৎধভঃং (ড়হি ধহফ বহবসু) রহ :যব ধরৎ. ওঃ রং ধষংড় ঁংবফ রহ :যব অরৎঢ়ড়ৎঃ. অরৎ ঞৎধভভরপ ঈড়হঃৎড়ষ. ওহংঃৎঁসবহঃ খধহফরহম ঝুংঃবস. ডবধঃযবৎ পড়হভরৎসধঃরড়হ. ফবঃবপঃরহম ষধহফ, ংবধ. যরষষং বঃপ. জধফধৎং ধৎব ধষংড় ঁংবফ ভড়ৎ অরৎ ফবভবহংব ংুংঃবস মঁহং ষরশব ৩৭ সস :রিহ নধৎৎবষ মঁহং ধহফ ৫৭ সস ংরহমষব নধৎৎবষ মঁহং. অঃ ঢ়ৎবংবহঃ ভড়ৎ ধরৎ ফবভবহংব ংুংঃবস াধৎরড়ঁং :ুঢ়বং ড়ভ সরংংরষবং ধহফ ৎড়পশবঃং সধু নব ঁংবফ. ইঁঃ াধৎরড়ঁং :ুঢ়বং ধপশ ধপশ মঁহং ধৎব রহ পড়সসড়হ ঁংব :ড় ংধভব মঁধৎফ ধরৎভড়ৎপব বংঃধনষরংযসবহঃং
ঞৎধরহরহম রহ :যব ইঅঋ : ইধহমষধফবংয অরৎ ঋড়ৎপব যধারহম ভবি :ৎধরহরহম পবহঃবৎং ভড়ৎ রঃং ঢ়রষড়ঃং ধহফ ড়ঃযবৎ ধবৎড়হধঁঃরপধষ ঢ়বৎংড়হহবষ. ওহ ইঅঋ ধপধফবসু (ইঅঋঅ) ধরৎভড়ৎপব ঢ়রষড়ঃং ধৎব মরাবহ :ৎধরহরহম. ঞযবৎব :যবু যধাব :ড় মবঃ :ৎধরহরহম ভড়ৎ :ড়ি ধহফ যধষভ ুবধৎং রহ ভরাব ংঃধমবং. ঙহ ংঁপপবংংভঁষ পড়সঢ়ষবঃরড়হ ড়ভ :ৎধরহরহম বধপয ঢ়রষড়ঃ রং ধধিৎফবফ মৎধফঁধঃরড়হ (ইঝঈ, অবৎড়) ভৎড়স :যব ঘধঃরড়হধষ টহরাবৎংরঃু.
ওহ ঋষুরহম রহংঃৎঁপঃড়ৎং ংপযড়ড়ষ (ঋওঝ) ঢ়ড়ঃবহঃরধষ ভষুরহম রহংঃৎঁপঃড়ৎং ধৎব মরাবহ ২২ বিবশং :ৎধরহরহম ড়হ ভষুরহম রহংঃৎঁপঃরড়হং.
ওহ ঋষরমযঃ ংধভবঃু ওহংঃরঃঁঃব (ঋঝও) ঢ়রষড়ঃং ধহফ ড়ঃযবৎ ধরৎসবহ ধৎব মরাবহ :ৎধরহরহম ভড়ৎ :যব ঢ়বৎরড়ফ ড়ভ ১২/৮/৩ বিবশং ড়হ ভষরমযঃ ংধভবঃু.
ওহ ড়ভভরপবৎং ঞৎধরহরহম ঝপযড়ড়ষ (ঙঞঝ) ড়ভভরপবৎং ড়ভ এৎড়ঁহফ নৎধহপযবং ড়ভ ইঅঋ বীপবঢ়ঃ উবমৎবব ঊহমরহববৎ ধৎব মরাবহ ৬/৯ সড়হঃযং ঢ়ৎড়ভবংংরড়হধষ :ৎধরহরহম. অঃ ঢ়ৎবংবহঃ ইঅঋ অপধফবসু রং ৎঁহহরহম ইঝঈ ঊহমরহববৎরহম ঈড়ঁৎংব ভড়ৎ ইঅঋ অবৎড়হধঁঃরপধষ ঊহমরহববৎং. উরঢ়ষড়সধ ড়ভ :যরং ঈড়ঁৎংব রং ধধিৎফবফ নু :যব ঘধঃরড়হধষ টহরাবৎংরঃু.
ঝঃধভভ ঈড়ষষবমব/ঘধঃরড়হধষ উবভবহংব ঈড়ষষবমব: ঙভভরপবৎং ড়ভ যরমযবৎ ৎধহশ ড়ভ :যব ইঅঋ ধৎব ংবহঃ :ড় ংঁপয :ৎধরহরহম বংঃধনষরংযসবহঃং যড়সব ধহফ ধনৎড়ধফ ভড়ৎ যরমযবৎ ঢ়ৎড়ভবংংরড়হধষ :ৎধরহরহমং.
ওহ :যব জবপৎঁরঃং ঞৎধরহরহম ঝপযড়ড়ষ (জঞঝ) ধরৎসবহ ড়ভ ধষষ নৎধহপযবং ধৎব মরাবহ ৩৬ বিবশং রহরঃরধষ :ৎধরহরহম ধহফ ড়হ ংঁপপবংংভঁষ পড়সঢ়ষবঃরড়হ ড়ভ :যরং :ৎধরহরহম :যবু ঁহফবৎমড় :ৎধরহরহম ড়হ অবৎড়হধঁঃরপধষ ঊহমরহববৎরহম ধহফ ড়ঃযবৎ :ৎধফবং যিধঃ বাবৎু রহফরারফঁধষং ধৎব রংংঁবফ . অভঃবৎ ফঁব :রসব অরৎসবহ ফড় অফাধহপব ঈড়ঁৎংব. অফাধহপবফ পড়ঁৎংবং ড়হ অবৎড়হধঁঃরপধষ ধহফ ড়ঃযবৎ অরৎভড়ৎপব ঞবপযহরপধষ :ৎধফবং ধৎব বয়ঁরাধষবহঃ :ড় উরঢ়ষড়সধ ড়ভ অংংড়পরধঃব ঊহমরহববৎং ড়ভ ঞবপযহরপধষ ঊফঁপধঃরড়হ ইড়ধৎফ ড়ভ ইধহমষধফবংয. ঞযব রহরঃরধষং রহংঃৎঁপঃড়ৎং ড়ভ :যরং ংপযড়ড়ষ বিৎব :ৎধরহবফ রহ :যব ঝপযড়ড়ষ ড়ভ অবৎড়হধঁঃরপং ধহফ :যব ঝপযড়ড়ষ ড়ভ ঊষবপঃৎড়হরপং ংরঃঁধঃবফ রহ :যব চঅঋ ইধংব কড়ৎধহমর ঈৎববশ, কধৎধপযর :যব াবৎু ৎব-শহড়হি অরৎভড়ৎপব :ৎধরহরহম পবহঃবৎ রহ অংরধ. অফাধহপবফ পড়ঁৎংবং ড়ভ ধনড়াব ংপযড়ড়ষং বিৎব ড়ভ রহঃবৎহধঃরড়হধষ ংঃধহফধৎফ. জঞঝ ড়ভ ইঅঋ ধষংড় ভড়ষষড়রিহম ষধঃবংঃ পঁৎৎরপঁষঁস ড়ভ অবৎড়হধঁঃরপধষ ধহফ ঊষবপঃৎড়হরপং :ৎধরহরহম. ওঃ ধিং ড়ঢ়বহবফ ভড়ৎ :ৎধরহরহম রহ :যব ুবধৎ ১৯৭৬ ধহফ :রষষ ফধঃব রঃ রং ঢ়বৎভড়ৎসরহম রঃং ফঁঃরবং.
অঃ ঢ়ৎবংবহঃ জঞঝ্থং রহংঃৎঁপঃড়ৎং ধৎব :ৎধরহবফ রহ :যব ংধসব ড়ৎমধহরুধঃরড়হ ধহফ ড়ঃযবৎ ইঅঋ :ৎধরহরহম পবহঃবৎং. ঞযরং ড়ৎমধহরুধঃরড়হ ধষংড় ৎঁহং ঝবহরড়ৎ ঞবপযহরপধষ সধহধমবসবহঃ (ঝঞগ) ধহফ ড়ঃযবৎ ঈড়ঁৎংবং. ঘড়ি :যরং ংপযড়ড়ষ রং ধষংড় পড়সঢ়বঃবহঃ বহড়ঁময :ড় :ৎধরহ :বপযহরপধষ ঢ়বৎংড়হহবষ ড়ভ ড়ঃযবৎ অরৎভড়ৎপবং ষরশব ঝঙঅ ধহফ ঝঙঊ ড়ভ চঅঋ কড়ৎধহমর ঈৎববশ. ইঅঋ ফড়রহম রঃং ষবাবষ নবংঃ :ড় সধরহঃধরহ :যব ংঃধহফধৎফ ড়ভ রঃং ধষষ :ৎধরহরহম পবহঃবৎং.
জবভবৎবহপব
১ ইড়ড়শষবঃ ঢ়ঁনষরংযবফ নু ইঅঋ রহভড়ৎসধঃরড়হ পবহঃবৎ, ঞবলমধড়হ, উযধশধ.
২. গধলড়ৎ এবহবৎধষ ঝঁশযধিহঃ ঝরহময, ওহফরধ্থং ধিৎং ংরহপব ওহফবঢ়বহফবহপব্ল থ উবভবহংব ড়ভ :যব ডবংঃবৎহ ইড়ৎফবৎ, ঠড়ষঁসব :ড়ি, ঠরশধং ঢ়ঁনষরংযরহম যড়ঁংব চাঃ. খঃফ.,ঘবি উবষযর, ওহফরধ ১৯৬৮.
৩.ইঅঋ ধহফ উবভবহংব ভড়ৎপবং গঁংবঁস, উযধশধ.
৪. ঠধৎরড়ঁং ঊহপুপষড়ঢ়বফরধং ভড়ৎ মঁরফধহপব .
৫. চধশরংঃধহ অরৎভড়ৎপব ড়ৎফবৎ হড় ৫০-১৪ ফধঃবফ ঋবন. ১৬, ১৯৭০ (পড়ঁৎঃবংু ইঞঊই ).
৬. ঙভভরপব হড়ঃরপব হড়: ৬৪৩ ড়ভ :যব ইধহমষধফবংয ঞবপযহরপধষ ঊফঁপধঃরড়হ ইড়ধৎফ ফধঃবফ ১৬/ ৯/ ৮৫.
৭. চবৎংড়হধষ পড়হঃধপঃ রিঃয ভবি ঢ়বৎংড়হহবষ যিড় ংবৎাবফ রহ :যব জওঅঋ ধহফ অসবৎরপধহ অরৎ ঋড়ৎপব ফবঃধপযসবহঃং ফঁৎরহম ঝবপড়হফ ডড়ৎষফ ডধৎ রহ :যব জওঅঋ ংঃধঃরড়হ উযধশধ ধহফ ঈযরবভ ঊহমরহববৎ গৎ. ঔধরহধষ ড়ভ আরধঃরড়হ ডরহম ( চ চ উ).
ইঅঘএখঅউঊঝঐ ঘঅঠণ

ওহঃৎড়ফঁপঃরড়হ : ইধহমষধফবংয ঘধাু ধিং বংঃধনষরংযবফ ড়হ ১০/১২ /১৯৭১. ঞযরং ভড়ৎপব ভড়ঁমযঃ াবৎু নৎধাবষু ধমধরহংঃ রহাধফবৎ চধশরংঃধহর অৎসু ধহফ ড়ঃযবৎ ভড়ৎপবং. গধহু ড়ভ রঃং সবহ ংধপৎরভরপবফ :যবরৎ ষরাবং ভড়ৎ :যব ষরনবৎধঃরড়হ রহ ১৯৭১. ইধহমষধফবংয ঘধাু রং ঢ়ৎড়ঁফ ভড়ৎ রঃং ভড়ষষড়রিহম সধৎঃুৎং ড়ভ ষরনবৎধঃরড়হ. ঞযবু ধৎব ধং ভড়ষষড়ংি. ১.(ঊ) ইঘ খঃ. ঈফৎ. গড়ধুুবস ঐড়ংংধরহ ২. ঊজঅ-১ গফ. জড়যঁষ অসরহ, ইরৎ ঝযবৎংঃড় ৩. ঈচঙ(ডৎরঃবৎ) অনফঁৎ জধযসধহ গরধহ ৪. খঝ অশৎধস ঐড়ংংধরহ ৫. খঞঙ গ.ঝ. ঐঁফধ ৬.খ/গঊ ঋধুধষ অষর ৭. খঝ.ঐবষধষ অযসবফ ৮. গঊ-১ গগ টফফরহ ৯. অইগ ঐঁয় ১০. গড়যফ. গড়যরন টষষধয, ইরৎ ইরশৎধস ১১. অই কধুর ঘধুরৎ টফফরহ ১২. অই গড়যফ. উধঁষধঃ ঐড়ংংধরহ গড়ষষধয, ইরৎ ইরশৎধস ১৩. অই অনফঁষ খধঃরভ ১৪. অইগও ঝধৎফধৎ .১৫. গঊ-১ গফ.কযধষরয়ঁব-ুঁ-তধসধহ অষ-গধুরফ.১৬. গঊ-১ অষর অযসবফ .১৭.জঊঘ-১গফ,ঋধৎরফ টফফরহ,অযসবফ, ইরৎ ইরশৎধস.১৮.ঈড়ড়শ-১ ঝঁষঃধহ অযসবফ.১৯.অইগ জধযসধহ.২০. উঊ/টঈ গফ. ইধফরুঁ-তধসহ. ২১.অই গফ. অশঃধৎ-ঁফফরহ. ঞযবু বিৎব ফরবফ নু াধৎরড়ঁং ধপঃরড়হং ড়ভ চধশরংঃধহর ভড়ৎপবং ড়ৎ রহ :যব ভৎড়হঃ নধঃঃষবং ধমধরহংঃ চধশরংঃধহর অৎসু. ঞযবু বিৎব ধষষ বী- সবসনবৎং ড়ভ :যব চধশরংঃধহ ঘধাু ড়ৎ ঘধাধষ ঈড়সসধহফড়ং ড়ভ :যব হবষিু বংঃধনষরংযবফ ইধহমষধফবংয ঘধাু. ইঁঃ :যবু ধৎব :যব যবৎড়বং ড়ভ :যব ষরনবৎধঃরড়হ ধিৎ ড়ভ ইধহমষধফবংয. ঞযবু রিষষ ধষধিুং ৎবসধরহ রহ :যব যরংঃড়ৎু ড়ভ ইধহমষধফবংয. ঐবৎড়বং হবাবৎ ফরব. ঞযবু ষরাব ভড়ৎবাবৎ. অষঃযড়ঁময ইধহমষধফবংয ঘধাু পধসব রহঃড় নবরহম ৎবপবহঃষু ুবঃ রঃং বাড়ষঁঃরড়হ ংঃধৎঃবফ ফঁৎরহম ইৎরঃরংয চবৎরড়ফ.
ডধু :ড় ইধহমষধফবংয ঘধাু: ঞযবৎব বিৎব ইৎরঃরংয ঘধাু রহ ওহফরধ যিবহ ঊধংঃ ওহফরধ ঈড়সঢ়ধহু বংঃধনষরংযবফ রহ ওহফরধ. ঋধপঃ রং :যধঃ :যবু যধাব ষধহফবফ রহ :যব ওহফরধহ পড়ধংঃ নু ঘধাধষ ংযরঢ়ং.ওহ :যব ভরৎংঃ ড়িৎষফ ধিৎ :যবু(ঘধাু) বিৎব রহ :যব ওহফরধহ ধিঃবৎ. উঁৎরহম ংবপড়হফ ড়িৎষফ ধিৎ ংড়সব ওহফরধহ হধাধষ পৎধভঃং ধিং রহ ধপঃরড়হ রহ ইঁৎসবংব ধিঃবৎং ড়ভভ :যব অৎধশধহ পড়ধংঃ ধমধরহংঃ :যব ঔধঢ়ধহবংব ধহফ যধফ ড়ফফ পড়ঁহঃবৎং রহ :যব চবৎংরধহ এঁষভ ড়হ বংপড়ৎঃ ফঁঃু. উঁৎরহম ঝবপড়হফ ডড়ৎষফ ডধৎ ইৎরঃরংয ৎধরংবফ :যব ওহফরধহ ঘধাু ধং ধহ ধীঁরষরধৎু ভড়ৎপব ড়ভ :যব জড়ুধষ ঘধাু. ওহরঃরধষষু রঃ যধফ ভবি ংসধষষ াবংংবষং, যিরপয বিৎব পধঢ়ধনষব ড়ভ ঢ়ধঃৎড়ষষরহম ওহফরধহ ঈড়ধংঃধষ ধিঃবৎ. ঐড়বিাবৎ, জড়ুধষ ঘধাু যধফ ধ মষড়ৎরড়ঁং ঢ়ধংঃ ষরশব ইৎরঃরংয বসঢ়রৎব. ঞযরং ঘধাু ঢ়ৎড়ঃবপঃবফ :যব ৎরমযঃ ড়ভ ধিু ড়ভ সবৎপযধহঃ ংযরঢ়ঢ়রহম রহ :যব যরময ংবধং ধহফ ফবভবহফবফ :যব পড়ষড়হরধষ পড়ধংঃষধহফ. ওঃ ধষংড় ধঃঃবহফবফ হধাধষ নধংবং ভৎড়স যড়ংঃরষব ংবধধিৎফ রহাধংরড়হ. অঃ :যধঃ :রসব :যব ভধসড়ঁং ংষড়মধহ ধিং ুইৎরঃধহহরধ ৎঁষবং :যব ধিাবং.চ্
ঙহ ঢ়ধৎঃরঃরড়হ ড়ভ ১৯৪৭ ষরশব অৎসু ধহফ অরৎভড়ৎপব জড়ুধষ ওহফরধহ ঘধাু (জওঘ) ধিং ধষংড় ফরারফবফ. ইবভড়ৎব :যধঃ :যবৎব ধিং সঁঃরহু রহ ইড়সনধু ধহফ কধৎধপযর ঘধাধষ বংঃধনষরংযসবহঃং রহ ঋবনৎঁধৎু ১৯৪৭. ঋড়ৎ :যধঃ :যবৎব ধিং ফৎধংঃরপ পঁঃং রহ জওঘ ংঃৎবহমঃয. ণবঃ ফঁৎরহম ংযধৎরহম, ওহফরধ মড়ঃ ৩২ ষরমযঃ াবংংবষং ধহফ চধশরংঃধহ মড়ঃ ১৬. ঞযবংব বিৎব হড়ঃ নরমমবৎ ংযরঢ়ং নঁঃ :যবু বিৎব সবধহঃ :ড় ংঁঢ়ঢ়ড়ৎঃ ষধৎমব ভরমযঃরহম ংযরঢ়ং রহ পড়ধংঃধষ ধিঃবৎং. ঐড়বিাবৎ, ওহফরধহ ংযধৎব পড়সঢ়ৎরংবফ ভড়ঁৎ ংষড়ড়ঢ়ং, :ড়ি ভৎরমধঃবং, ড়হব ঈড়ৎাবঃঃব, ১২ সরহবংবিবঢ়বৎং, ভড়ঁৎ :ৎধষিবৎং, ভড়ঁৎ সড়ঃড়ৎ ষধঁহপযবং ্‌ ধ ংঁৎাবু ংযরঢ়. অঃ :যধঃ :রসব ওহফরধহ ঘধাু যধফ ১০০০ ড়ভভরপবৎং ধহফ ধনড়ঁঃ ১০,০০০ ড়ঃযবৎ ৎধহশং ঢ়বৎংড়হহবষ. চধশরংঃধহ্থং ংযধৎব ড়ভ ঢ়বৎংড়হহবষ ধিং ধষংড় ষবংং রহ ঢ়ৎড়ঢ়ড়ৎঃরড়হ. ওহ ১৯৪৮ ওহফরধহ ঘধাু ঢ়ৎড়পঁৎবফ ড়হব খঝঞ ধহফ ংরী খঈঞং.ওহ :যব ংধসব ুবধৎ :যবু ঢ়ঁৎপযধংবফ ধ ষরমযঃ পৎঁরংবৎ ধহফ :যৎবব জ পষধংং ফবংঃৎড়ুবৎং ভৎড়স ইৎরঃধরহ. ঞযবু যধাব পড়ষষবপঃবফ :ড়ি ড়রষবৎং রিঃয :যবস..ওঃ ঢ়ঁৎপযধংবফ ধ ভষববঃ ৎবঢ়ষবহরংযসবহঃ ংযরঢ় ভৎড়স ওঃধষর ধহফ নড়ৎৎড়বিফ :যৎবব ঐঁহঃ পষধংং বী-বংপড়ৎঃ উবংঃৎড়ুবৎং ভৎড়স ইৎরঃধরহ. ঋৎড়স ১৯৫৫ নু হবীঃ ংরী ুবধৎং :যবু যধাব পড়ষষবপঃবফ :ড়ি পড়ধংঃধষ সরহবংবিবঢ়বৎং, ভরাব ধহঃর ংঁনসধৎরহব ভৎরমধঃবং ধহফ :যৎবব ধহঃর ধরৎপৎধভঃ ভৎরমধঃবং ধষড়হম রিঃয ড়ঃযবৎ ফবারপবং.
ওহ ১৯৫৫ ধহফ ১৯৫৭ ওহফরধহ ঘধাু ঢ়ৎড়পঁৎবফ :ড়ি অরৎ-পৎধভঃ পধৎৎরবৎং.এৎধফঁধষষু রঃ ড়নঃধরহবফ সড়ফবৎহ হধাধষ ভরমযঃবৎং, ভরমযঃবৎ-নড়সনবৎং, ধহঃর ংঁনসধৎরহব ধরৎপৎধভঃ ষরশব :বহ ঝবধ- ষধহফ ধসঢ়যরনরড়ঁং পৎধভঃ (১৯৫৩), ঋধরৎু ভষু পৎধভঃ (১৯৫৫), ঐরহফঁংঃধহ ঐঞ-২ ধহফ ঠধসঢ়রৎব :ৎধরহবৎ (ঔবঃ) ধরৎপৎধভঃং. অসবৎরপধহ-ঝবধ ঐধশি ঔবঃ ভরমযঃবৎ-নড়সনবৎং, ঋৎবহপয অষরুব ৎবপড়হহধরংংধহপব ধহফ ধহঃর-ংঁনসধৎরহব :ঁৎনড় চৎড়ঢ়বষষবফ ধরৎপৎধভঃং, ঈড়ধংঃধষ সরহবংবিবঢ়বৎং, ধহঃরংঁনসধৎরহব ভৎরমধঃবং, ধহঃর-ধরৎপৎধভঃ ভৎরমধঃবং, ফবংঃৎড়ুবৎ, ংঁনসধৎরহবং, সরংংরষব নড়ধঃং, ঢ়ধঃৎড়ষ নড়ধঃং বঃপ. ওহ ১৯৬১ ওহফরধহ ঘধাু পড়হংরংঃবফ ৫০ ধিৎংযরঢ়ং ড়ভ ধষষ :ুঢ়বং. ওঃ যধফ ১৪৫০ ড়ভভরপবৎং ধহফ ১৪,৫৫০ ৎধঃরহমং. ওঃং ভষববঃ ধিং নধংবফ ড়হ :যব বিংঃ পড়ধংঃ ড়ভ ইড়সনধু ধহফ ঈড়পযরহ. ইু অঢ়ৎরষ ১৯৬২ রঃ যধফ ধষষ :ুঢ়বং ড়ভ রঃং ভধপরষরঃরবং. ইঁঃ রঃং ংযরঢ়ং বিৎব বহঃরৎবষু ড়ভ ইৎরঃরংয ড়ৎরমরহ. ঙহষু :যব ভষববঃ ৎবঢ়ষবহরংযসবহঃ ংযরঢ় ধিং নঁরষঃ নু ড়ঃযবৎ পড়ঁহঃৎু. ওঃং ঝধারঃৎু পষধংং ংবধধিৎফ ফবভবহংব নড়ধঃং বিৎব নঁরষঃ নু ওঃধষরধহ, ণঁমড়ংষধা ধহফ উঁঃপয ঢ়ধৎঃং. ঞযবু পধঢ়ঃঁৎবফ ধ চড়ৎঃঁমঁবংব ভৎরমধঃব রহ :যব এড়ধ ড়ঢ়বৎধঃরড়হ রহ ১৯৬১ ধিং ধষংড় :যব ধংংবঃ ড়ভ ওহফরধহ ঘধাু.ঋবি ংসধষষবৎ নড়ধঃং নঁরষঃ রহ ওহফরধহ উড়পশুধৎফ বিৎব ধষংড় পড়সসরংংরড়হবফ রিঃয ওহফরধহ ঘধাু ধহফ যবহপব নবভড়ৎব ১৯৬৫ রঃ ধিং ধ ঢ়ড়বিৎভঁষ ঘধাধষ ভড়ৎপব.
ওহ ১৯৬৫ ধিৎ চধশরংঃধহর ঘধাধষ চড়বিৎ ধিং সঁপয বিধশবৎ :যধহ :যধঃ ড়ভ ওহফরধ. চধশরংঃধহ ফরফ হড়ঃ যধাব ধহু ধরৎপৎধভঃ পধৎৎরবৎ, ংঁনসধৎরহবং ধহফ ড়ঃযবৎ াধংংধষং বিৎব ধষংড় ষবংং. ঞযব ভধপঃ ধিং ধঃ :যধঃ :রসব চধশরংঃধহর হধাধষ পধঢ়ধনরষরঃু ধিং াবৎু ষরসরঃবফ যিরপয পড়ঁষফ মঁধৎফ :যব পড়ধংঃষরহব ড়ভ :ড়ি রিহমং ড়ভ :যধঃ পড়ঁহঃৎু ংবঢ়ধৎধঃবফ নু ধনড়ঁঃ ৩,০০০ সরষবং ড়ভ ংবধ. ঊাবহ ৎরাবৎরহব ধিৎভধৎব ভধপরষরঃু রহ :যব বধংঃবৎহ রিহম ধিং ধষংড় ড়াবৎষড়ড়শবফ. ইবভড়ৎব ১৯৬৫ ধিৎ চধশরংঃধহ যধফ ড়হব ংবপড়হফ যধহফ পৎঁরংবৎ, ভরাব ড়ষফ ফবংঃৎড়ুবৎং, ধ ভষববঃ ড়রষবৎ ড়নঃধরহবফ ভৎড়স ইৎরঃধরহ ধহফ ধহ টঝ মরভঃবফ ংঁনসধৎরহব হধসবফ ্তুউরধনষড়্থ যিরপয ধিং ৎব-হধসবফ নু চধশরংঃধহর ধঁঃযড়ৎরঃু ্তুএর্ধুথ. ঞযব যড়ংঃরষরঃু ংঃধৎঃবফ রহ ১৯৬৫ ভৎড়স রহপঁৎংরড়হং রহ :যব জধহহ ড়ভ কঁঃপয ড়হ অঢ়ৎরষ ৯, ১৯৬৫ ভড়ষষড়বিফ নু চধশরংঃধহর ংঢ়ড়হংড়ৎবফ রহভরষঃৎধঃরড়হ নু গঁলধযববফং রহঃড় ঔধসসঁ ধহফ কধংযসরৎ রহ বধৎষু অঁমঁংঃ. ঙহ ঝবঢ়ঃবসনবৎ ৬,১৯৬৫ ওহফরধ রহাধফবফ ডবংঃ চধশরংঃধহ. ঝড়ড়হ ঘধারবং ড়ভ নড়ঃয :যব পড়ঁহঃৎরবং বহমধমবফ রহ ধিৎ.অ চধশরংঃধহর ভষড়ঃরষষধ ধফাধহপবফ :ড়ধিৎফং ভরংযরহম ঢ়ড়ৎঃ ড়ভ ঝধঁৎধংযঃৎধ পড়ধংঃ উধিৎশধ ধহফ ধঃঃধপশবফ ড়াবৎ ধনড়হফড়হবফ ডড়ৎষফ ধিৎ ওও জধফধৎ ংঃধঃরড়হ. ঝঁনসধৎরহব এধুর ধিং ধষংড় ধৎড়ঁহফ ইড়সনধু যধৎনড়ঁৎ.ঝড়সব ওহফরধহ ধহঃর ংঁনসধৎরহব ভৎরমধঃবং পযধংবফ এধুর নধপশ ঁঢ়ঃড় কধৎধপযর যধৎনড়ঁৎ .
অভঃবৎ :যব ১৯৬৫ ধিৎ ঁহঃড় ১৯৭১ ওহফরধহ ঘধাু পড়ষষবপঃবফ ধ ভষববঃ ড়ভ হবি ধহঃরংঁনসধৎরহব ধিৎংযরঢ়ং, ভবি সরহবংবিবঢ়বৎং ধহফ ংড়সব ঙংংধ গরংংরষব নড়ধঃং. অ ষধৎমব হঁসনবৎ ড়ভ চধঃৎড়ষ নড়ধঃং বিৎব ধষংড় পড়ষষবপঃবফ ভৎড়স াধৎরড়ঁং ংড়ঁৎপবং. ঋড়ৎ সধৎরঃরসব ৎবপড়হহধরংংধহপব ওহফরধহ ঘধাু বসঢ়ষড়ুবফ :যৎবব ঈড়হংঃবষষধঃরড়হ ধরৎপৎধভঃং ড়ভ অরৎ ওহফরধ ভরঃঃবফ রিঃয ংঁৎাবরষষবহপব জধফধৎ ধহফ ড়ঃযবৎ ফবঃবপঃরড়হ বয়ঁরঢ়সবহঃং. চধশরংঃধহ ঘধাু বসঢ়ষড়ুবফ ঋড়শশবৎ ভৎরবহফংযরঢ় (ঋ-২৭) ড়ভ চওঅ ভড়ৎ :যব ংধসব ঢ়ঁৎঢ়ড়ংব. অভঃবৎ :যব ১৯৬৫ ধিৎ চধশরংঃধহ ঢ়ঁৎপযধংবফ :যৎবব উধঢ়যহব পষধংং ংঁন-সধৎরহব ভৎড়স ঋৎধহপব.অভঃবৎ :যব ১৯৭১ ধিৎ চধশরংঃধহ :ৎরবফ :ড় সধফব ঁঢ় ষড়ংংবং ংঁভভবৎবফ রহ :যব ধিৎ.ওহ ১৯৮১ রঃ যধফ ১৭ সধলড়ৎ ংঁৎভধপব ধিৎংযরঢ়ং, হরহব ংঁনসধৎরহবং, ংড়সব পড়ধংঃধষ ঢ়ধঃৎড়ষ নড়ধঃং, সরহব ংবিবঢ়বৎং, :ধহশং ধহফ :ঁমং. খধঃবৎ চধশরংঃধহ ঢ়ঁৎপযধংবফ বরমযঃ গরফমবঃ ংঁনসধৎরহবং ড়ভ :যব ঝ ঢ ৪০৪ পষধংং ভৎড়স ওঃধষর, :ড়ি সড়ৎব ডযরঃনু পষধংং ভৎরমধঃবং, ঝযধহযর ওও পষধংং ৮ ষধৎমব ঢ়ধঃৎড়ষ পৎধভঃং.জবপবহঃষু ধষংড় রঃ রহপষঁফবফ ংড়সব সড়ৎব পৎধভঃং বঃপ.
অং ভড়ৎ বীধসঢ়ষব চধশরংঃধহ ৎবপবহঃষু যধং ধফফবফ ধ ঋৎবহপয নঁরষঃ অমঁংঃধ ই-৯০ পষধংং ংঁনসধৎরহব রহ যবৎ ঘধাু ধহফ :ড়ি ড়ঃযবৎ ংঁনসধৎরহবং ড়ভ ংধসব পষধংং রিষষ নব নঁরষঃ রহ ধ ফড়পশ ুধৎফ ংরঃঁধঃবফ ধঃ শধৎধপযর ঢ়ড়ৎঃ নু :যব :বপযহরপধষ ধংংরংঃধহপব ড়ভ ঋৎবহপয (জবভ: ঞযব উধরষু ওঃঃবভধয়, ঝবঢ়ঃ. ১০, ১৯৯৯) :ড় নব পড়সসরংংরড়হবফ রহ চধশরংঃধহ ঘধাু. ঝঁপয ংঁনসধৎরহবং পধহ পধৎৎু াধৎরড়ঁং :ুঢ়বং ড়ভ সরংংরষবং. ঋবি ঋৎবহপয নঁরষঃ চবঃৎড়ষ ধরৎপৎধভঃং ধৎব ধষংড় ঈড়সসরংংরড়হবফ রহ :যব চধশরংঃধহ ঘধাু. ঙহব ড়ভ :যব ংঁপয ধরৎপৎধভঃ (ইৎরমযধিু অঃষধহঃরপ ধরৎপৎধভঃ) ধিং ংযড়ঃ ফড়হি নু ওহফরধহ গরম-২১ ড়হ ১০/৮/৯৯ যিরষব রঃ ধিং ঢ়ধঃৎড়ষষরহম ড়াবৎ :যব নড়ৎফবৎ ধৎবধ রিঃয ংরীঃববহ ড়ভভরপবৎং ধহফ পৎবংি. ওঃ সধু নব :যব ভড়ষষড়ি ঁঢ় ধপঃরড়হ ড়ভ ষধংঃ কধৎমরষ ধিৎ পড়সসবহপবফ রহ ১৯৯৯ (ধষঃযড়ঁময রৎৎবষবাবহঃ ধনড়াব ঢ়ড়রহঃং ধৎব ৎিরঃঃবহ ড়হষু ভড়ৎ :যব রহভড়ৎসধঃরড়হং ড়ভ :যব ৎবধফবৎং ড়হষু).
গরষরঃধৎু ঘধারমধঃরড়হ ড়ভ ১৯৭১ ধহফ বসবৎমবহপব ড়ভ ওহফবঢ়বহফবহঃ ইধহমষধফবংয ঘধাু: ওহ ১৯৭১ যিবহ ওহফরধ :ড়ড়শ ফবপরংরড়হ :ড় যবষঢ় ষরনবৎধঃব ইধহমষধফবংয, ওহফরধহ ঘধাধষ গরষরঃধৎু চষধহহবৎং ধিহঃবফ :ড় নষড়পশধফব কযঁষহধ-ঈযধষহধ ধহফ ঈযরঃঃধমড়হম ঢ়ড়ৎঃং. ঝড় :যব লড়ন ধিং ধংংরমহবফ :ড় ধরৎপৎধভঃ পধৎৎরবৎ ঠরশৎধহঃ নধংবফ :ধংশ ভড়ৎপব. ওঃ পড়হংরংঃবফ :যব ফবংঃৎড়ুবৎ জধলঢ়ঁঃ, :ড়ি ভৎরমধঃবং ইৎধযসধযঢ়ঁঃৎধ ধহফ ইবধং, :ড়ি ধহঃর ংঁনসধৎরহব ঢ়ধঃৎড়ষ নড়ধঃং ধহফ :ড়ি :ড় :যৎবব খঝঞং. ওহ ঘড়াবসনবৎ ১৯৭১ :যব ভষববঃ ধিং ধিরঃরহম রহ রঃং নধংব রহ :যব অহফধসধহং . অঃ :যধঃ :রসব রহ
:যরং রিহম চধশরংঃধহর হধাধষ ংঃৎবহমঃয পড়হংরংঃবফ ড়হষু ২৪ নড়ধঃং ভড়ৎ ৎরাবৎরহব ধিৎভধৎব ঁহফবৎ অফসরৎধষ ঝযধৎরভ. ওহ গধৎপয ১৯৭১ যবৎব চধশরংঃধহ ঘধাু যধফ ড়হব ফবংঃৎড়ুবৎ, :যব ভষববঃ ড়রষবৎ ধহফ ভড়ঁৎ ঢ়ধঃৎড়ষ পৎধভঃং. উঁৎরহম ফরৎব হববফ রঃ ধিং ঁহফবৎ ৎবঢ়ধরৎ রহ ধ হধাধষ ফড়পশ- ুধৎফ ড়ভ কধৎধপযর. ঐড়বিাবৎ চঘ ধপঃরাধঃবফ ংড়সব মঁহনড়ধঃং ভড়ৎ ৎরাবৎরহব ধিৎ যবৎব. ইঁঃ ফৎধরহ ড়ভ ইবহমধষর ড়ভভরপবৎং ধহফ ংবধসবহ( ধনড়ঁঃ ৩৮ ঢ়বৎপবহঃ ড়ভ :ড়ঃধষ চঘ ংঃৎবহমঃয বিৎব ইবহমধষর ) ভৎঁংঃৎধঃবফ চধশরংঃধহর ধঁঃযড়ৎরঃু ধহফ যবহপব যবৎব :যবৎব বিৎব ষবংং ড়ভ ংশরষষ সধহঢ়ড়বিৎ.
চধশরংঃধহ ঘধাু ধংংরমহবফ ংঁনসধৎরহব এধুর :ড় :ৎধঢ় ঠরশৎধহঃ রহ ঠরংধশযধঢ়ধঃহধস ধিঃবৎং. ঝড়, ড়হ ঘড়াবসনবৎ ১৪, ১৯৭১ রঃ ষবভঃ কধৎধপযর ভড়ৎ :যব ইধু ড়ভ ইবহমধষ. ওঃ ৎবধপযবফ :যব ধংংরমহবফ ধৎবধ ড়হ ২৪ ঘড়াবসনবৎ .ঙহ :যব হরমযঃ ড়ভ ৩ উবপবসনবৎ রঃ ধিং ফবংঃৎড়ুবফ ঁহফবৎ ধিঃবৎ নু ধহ বীঢ়ষড়ংরড়হ ভড়ৎ ধহ ঁহশহড়হি ৎবধংড়হ. ঝড়, ঠরশৎধহঃ ৎবধপযবফ রঃং ধংংরমহবফ ধৎবধ রহ :যব ইধু ড়ভ ইবহমধষ ংধভবষু. ঙহ :যব সড়ৎহরহম ড়ভ ৪ উবপবসনবৎ রঃং ধরৎপৎধভঃং ৎধরফবফ ঈড়্থীং ইধুধৎ্থং ধরৎভরবষফ ধহফ যধৎনড়ঁৎ ভধপরষরঃরবং. ওহ :যব ধভঃবৎহড়ড়হ ড়ভ :যব ংধসব ফধু চধঃবহমধ ধরৎভরবষফ ধহফ পযরঃঃধমড়হম যধৎনড়ঁৎ বিৎব ধঃঃধপশবফ ধহফ ফধসধমবফ. ঞযঁং নষড়পশধফব ড়ভ ঈযরঃঃধমড়হম ধহফ কযঁষহধ ঢ়ড়ৎঃং ধিং পড়সঢ়ষবঃবফ. ওহফরধহ ভষববঃ পধঢ়ঃঁৎবফ :ড়ি ৮,০০০:ড়হং চধশরংঃধহর সবৎপযধহঃ ংযরঢ়ং ( অহধিৎ ইধশংয ধহফ ইধয়রৎ ), :ড়ি :ঁমং, ংরী ড়ঃযবৎ চধশরংঃধহর পৎধভঃং :ৎুরহম :ড় ভষবব ঁহফবৎ ভধষংব পড়ষড়ৎং ধহফ হধসবং. ঞযবু ধষংড় ংবরুবফ বরমযঃ চধশরংঃধহর ংযরঢ়ং যিরপয ধিং পযধৎঃবৎবফ ভৎড়স ড়ঃযবৎ পড়ঁহঃৎরবং. অঃ ধনড়ঁঃ ংধসব :রসব ওঅঋ ধিং ৎধরফরহম ৎরাবৎরহব মঁহনড়ধঃং ধহফ ফবংঃৎড়ুবফ :যবস. অসড়হম ভড়ঁৎ ংবধমড়রহম ঢ়ধঃৎড়ষ নড়ধঃং ড়হব রং ংঁহশ নু ওহফরধহ ভরমযঃবৎ, ড়হব ৎধহ ধধিু :ড় হবঁঃৎধষ ধিঃবৎং হবধৎ ইঁৎসধ ধহফ ড়ঃযবৎ :ড়ি বিৎব পধঢ়ঃঁৎবফ নু ওহফরধহ ঘধাু রহ :যব যধৎনড়ঁৎ ফঁৎরহম ংঁৎৎবহফবৎ .ওহ :যব ডবংঃবৎহ ডরহম চধশরংঃধহ ষড়ংঃ ড়হব ফবংঃৎড়ুবৎ ধহফ ড়হব সরহবংবিবঢ়বৎ, :যৎবব মঁহনড়ধঃং নু হধাধষ ধপঃরড়হ ধহফ ংঁনসধৎরহব এধুর ভড়ৎ ধহ ধপপরফবহঃ. ওহফরধহ ষড়ংং ধিং ড়হব ংযড়ৎব নধংবফ অষরুব ধরৎপৎধভঃ ড়ভ :যব ভষববঃ ধরৎ ধৎস ধহফ ধ ভৎরমধঃব কযঁশৎর রিঃয ১৮ ড়ভভরপবৎং ধহফ ১৭৬ পৎবংি রহপষঁফরহম রঃং ঈড়সসধহফরহম ড়ভভরপবৎ ঈধঢ়ঃ. গঁষষধ যিড় ফবপরফবফ :ড় মড় ফড়হি রিঃয যরং ভৎরমধঃব রহংঃবধফ ড়ভ নবরহম ৎবংপঁবফ ধপপড়ৎফরহম :ড় :যব যরমযবংঃ :ৎধফরঃরড়হ ড়ভ গরষরঃধৎু হধারমধঃরড়হ ( ঘধাু ) ধঃ ধিৎ. ইবভড়ৎব রঃ ধিং ংধহশ (৯/১২/৭১) যব ধিং ড়হ :যব নৎরফমব ধহফ ংঁঢ়বৎারংরহম ৎবংপঁব ধপঃরারঃরবং. ঙহ উবপবসনবৎ ১০, ১৯৭১ চৎবংরফবহঃ ঘরীড়হ :ড়ড়শ ফবপরংরড়হ :ড় ংবহফ ধ হধাধষ :ধংশ ভড়ৎপব :ড় ইধু ড়ভ ইবহমধষ ভৎড়স ওহফড়-ঈযরহধ (ভৎড়স :যব ঝবাবহঃয ভষববঃ). ওঃ পড়হংরংঃবফ ধরৎপৎধভঃ পধৎৎরবৎ ঊহঃবৎঢ়ৎরংব (রিঃয চযধহঃড়সং ধহফ ঘঁপষবধৎ ধিৎযবধফং ),ধসঢ়যরনরড়ঁং ধঃঃধপশ-ংযরঢ় ঞৎরঢ়ড়ষর (পড়সসধহফড় পধৎৎরবৎ) রিঃয ৎবয়ঁরৎবফ সধৎরহবৎং, ধ মঁরফবফ সরংংরষব ভৎরমধঃব, ংড়সব ফবংঃৎড়ুবৎং ধহফ ফড়পশ ষধহফরহম ংঁঢ়ঢ়ষু ংযরঢ়. উঁব :ড় ওহফরধহ য়ঁরপশ ধপঃরড়হ রঃং রহঃবহঃরড়হ :ড় যবষঢ় চধশরংঃধহ ধিং হড়ঃ ঢ়ড়ংংরনষব .ঞযব ধিৎ ধিং ড়াবৎ.     ইবহমধষর সধৎরহবৎং যধং বংঃধনষরংযবফ ইধহমষধফবংয ঘধাু. ওঃ বংঃধনষরংযসবহঃ ফধু ধিং ১০:য উবপবসনবৎ, ১৯৭১. ইবপধঁংব ড়হ :যধঃ ফধু :যবরৎ ঘধাধষ ংযরঢ় চধফসধ ধহফ চধষধংয বিৎব ফবংঃৎড়ুবফ ধহফ ংঁহশ নু ওহফরধহ ধরৎ ধঃঃধপশ (নু সরংঃধশব, ংঃরষষ ংঢ়বপরধষরংঃং যধারহম সরীবফ ৎব-ধপঃরড়হ ধনড়ঁঃ :যরং সুংঃবৎরড়ঁং ধঃঃধপশ). (সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, মুক্তি যুদ্দের ইতিহাস চর্চা – তত্ত্ব ও পদ্ধতি, অনুপম প্রকাশনী ঢাকা, ২০০০).
ইবভড়ৎব ইধহমষধফবংয ঘধাু ঘধাধষ পড়সসধহফড় ভড়ৎপব ধিং বংঃধনষরংযবফ. ওহ :যব গধৎপয ২৭,১৯৭১বরমযঃ ংবধসবহ ড়ভ :যব চধশরংঃধহ ঘধাু যিড় বিৎব রহ ঞড়ষঁহব, ঋৎধহপব ড়হ পবৎঃধরহ ফঁঃু ফরংংবৎঃবফ ভৎড়স :যবৎব :ড় লড়রহ ষরনবৎধঃরড়হ ধিৎ. অঃ ভরৎংঃ :যবু বংঃধনষরংযবফ ঘধাধষ পড়সসধহফড় ভড়ৎপব রিঃয ১৮৮ ুড়ঁহম ভৎববফড়স ভরমযঃবৎং ধহফ ধনংপড়হফবফ ংবধসবহ ভৎড়স :যব চধশরংঃধহ ঘধাু. খধঃবৎ হঁসনবৎ ড়ভ :যব হধাধষ পড়সসধহফড়ং রহপৎবধংবফ :ড় ৩৫৭. এধুর জধযসধঃ ঁষষধয, অ.ড.ঈযধঁফযঁৎু ধহফ ড়ঃযবৎং ষবধফবফ :যরং ভড়ৎপব. গধহু ংঁপপবংংভঁষ ড়ঢ়বৎধঃরড়হ ড়ভ :যরং ংযধঃঃবৎবফ চধশরংঃধহ ঘধাু যবৎব. অসড়হম :যড়ংব ড়ঢ়বৎধঃরড়হং ড়ঢ়বৎধঃরড়হ ্তুঔধপশঢ়ড়ঃ্থ ড়ভ অঁমঁংঃ ১৫, ১৯৭১ রং সঁপয শহড়হি. ওহ :যব হরমযঃ ড়ভ :যধঃ ফধু পড়সসধহফড়ং ফবংঃৎড়ুবফ ৫ ঢ়ধশরংঃধহর ংযরঢ়ং রহ গড়হমষধ, ৫ রহ ঘধৎধুধহমড়হম, ৩ রহ উধঁফশধহফর ধহফ ১০ রহ ঈযরঃঃধমড়হম.
ঞড় বংঃধনষরংয ইধহমষধফবংয ঘধাু, রহ :যব সড়হঃয ড়ভ ঝবঢ়ঃবসনবৎ ১৯৭১ ভৎড়স ঢ়ড়ৎঃ পড়সসরংংরড়হবৎ ড়ভ পধষপঁঃঃধ ইধহমষধফবংয এড়াবৎহসবহঃ পড়ষষবপঃবফ :ড়ি ংযরঢ়ং. ঞযবু বিৎব ৎব-হধসবফ গ.ঠ. চধষধংয ধহফ গ.ঠ. চধফসধ. ওহ বধপয ংযরঢ় :ড়ি ৪০সস মঁহং বিৎব রহংঃধষষবফ :ড় সধশব :যড়ংব ধিৎ ড়িৎঃযু. ওহরঃরধষষু ৪৫ ফবভবপঃবফ ংবধসবহ ভৎড়স চধশরংঃধহ ঘধাু ড়ঢ়বৎধঃবফ :যবস. ইু ঘড়াবসনবৎ ১৯৭১ ধনড়ঁঃ ৮৬০ ঘধাধষ ঈড়সসধহফড়ং বিৎব :ৎধরহবফ. ওহ ঘড়াবসনবৎ ১০, ১৯৭১ ভড়ৎ ধ ড়ঢ়বৎধঃরড়হ ধনড়াব ংযরঢ়ং ষবভঃ ঐড়ষফরধ, ঈধষপঁঃঃধ যবধফবফ নু ওহফরধহ ঘধাধষ ড়ভভরপবৎ খঃ. ঈফৎ. জড়ু ঈযধঁফযঁৎু ধহফ খঃ. গরঃৎধ. ওহ ১০ ধহফ ১১ ঘড়াবসনবৎ :যবু ফবংঃৎড়ুবফ ৫ চধশরংঃধহর ংযরঢ়ং রহ :যব ৎরাবৎ ঢ়ড়ংঁৎ. খধঃবৎ ওহফরধহ ঘধাধষ ংযরঢ় ্তুচধহাবষ্থ ধহফ ্তুঈযরঃৎধমধফধ্থ লড়রহবফ রিঃয ধনড়াব ংযরঢ়ং. ঞযবু ধঃঃধপশবফ ধহফ ফবংঃৎড়ুবফ গড়হমষধ চড়ৎঃ( উবপবসনবৎ ১০, ১৯৭১).
ইধহমষধফবংয ধিষশবফ ষড়হম ধিু ধভঃবৎ :যব রহফবঢ়বহফবহপব. ইধহমষধফবংয এড়াবৎহসবহঃ রং াবৎু পধঁঃরড়ঁং ধনড়ঁঃ রঃং ঢ়ড়বিৎভঁষ ধহফ গড়ফবৎহ ঘধাু. উধু নু ফধু ইধহমষধফবংয ঘধাু রং মবঃঃরহম হববিৎ ডধৎংযরঢ়ং ধহফ ড়ঃযবৎ ফবারপবং ভৎড়স াধৎরড়ঁং পড়ঁহঃৎরবং. ওঃ রং :যব ফবসধহফ ড়ভ :যব ফধু :যধঃ রঃ ংযড়ঁষফ নব সড়ৎব ঢ়ড়বিৎভঁষ রিঃয ষধঃবংঃ হধাধষ ধিৎ বয়ঁরঢ়সবহঃং :যধঃ রিষষ নব পধঢ়ধনষব বহড়ঁময :ড় ংধভবমঁধৎফ রঃং ংবধ ধৎবধ ভৎড়স ভড়ৎবরমহ রহাধংরড়হং. ঈড়ধংঃ এঁধৎফ ড়ভ ইধহমষধফবংয রিষষ যধাব ধষংড় :ড় নব বয়ঁরঢ়ঢ়বফ রিঃয ষধঃবংঃ বয়ঁরঢ়সবহঃং ধহফ ংশরষষ সধহঢ়ড়বিৎ :ড় ংধভবমঁধৎফ হধঃরড়হধষ ঢ়ৎড়ঢ়বৎঃরবং ভৎড়স ষড়পধষ ধহফ রহঃবৎহধঃরড়হধষ ( ঞযধর, ইঁৎসবংব ড়ভ গুধহসধৎ বঃপ.) ংসঁমমষবৎং ্‌ ঢ়রৎধঃবং. ঝবধসবহ ড়ভ নড়ঃয :যব ড়ৎমধহরুধঃরড়হং সঁংঃ ধষংড় নব :ৎধরহবফ :ড় যবষঢ় হধঃঁৎধষ পধষধসরঃু ধভভবপঃবফ ঢ়বৎংড়হং ড়ভ পড়ধংঃধষ ধৎবধ ধহফ রংড়ষধঃবফ রংষধহফং ড়ভ ইধহমষধফবংয ধহফ ড়ভ হবরমযনড়ৎরহম পড়ঁহঃৎরবং .ঞযবু সঁংঃ ধষংড় যধাব :ড় ড়িৎশ রিঃয সধৎরহবং ড়ভ ড়ঃযবৎ পড়ঁহঃৎরবং ভড়ৎ :যব ংধসব ঢ়ঁৎঢ়ড়ংব. ওহ :যব ঢ়ধংঃ ধষংড় টঝ ঘধাু ধহফ ঘধারবং ড়ভ ড়ঃযবৎ পড়ঁহঃৎরবং পধসব :ড় যবষঢ় ড়ঁৎ পুপষড়হব ধভভবপঃবফ ঢ়বড়ঢ়ষব ড়ভ পড়ধংঃধষ ধৎবধং ধহফ রংড়ষধঃবফ রংষধহফং.
ঈড়হপষঁংরড়হ: গড়ফবৎহ ঘধাু হববফং ডধৎ-ঝযরঢ় ষরশব ঈৎঁরংবৎ, উবংঃৎড়ুবৎ, ঋৎরমধঃব, গরংংরষব ইড়ধঃ, এঁহনড়ধঃ, চবঃৎড়ষ-ইড়ধঃ, এঁহ-ঝযরঢ়, ঝঁনসধৎরহব বঃপ. চড়বিৎভঁষ ঘধারবং সধরহঃধরহরহম অরৎপৎধভঃ পধৎৎরবৎং, অরৎপৎধভঃং ভড়ৎ হধাধষ ধিৎভধৎব. ঙঁৎ হবরনড়ঁৎং ংঁপয ধং ওহফরধ ধহফ চধশরংঃধহ যধারহম ধফাধহপবফ হধাধষ ধিৎ ফবারপবং. ওহফরধ রং যধারহম অরৎপৎধভঃ পধৎৎরবৎং, ঝঁনসধৎরহব, ঘধাধষ ঋরমযঃবৎং/ ইড়সনবৎং/ জবপ. অরৎ-পৎধভঃং/ ঐবষরপড়ঢ়ঃবৎং বঃপ. চধশরংঃধহ ফড়বং হড়ঃ যধাব অরৎপৎধভঃ পধৎৎরবৎ নঁঃ ংযব যধং খধহফরহম পৎধভঃং ধহফ :ৎুরহম :ড় যধাব অরৎ-পৎধভঃং পধৎৎরবৎং. ঝযব রং যধারহম ংযড়ৎব নধংবফ ঘধাধষ অরৎ-পৎধভঃং ধহফ ড়ঃযবৎ ফবারপবং ধষসড়ংঃ ষরশব ওহফরধ. ঞযবু নড়ঃয যধারহম ঞড়ৎঢ়বফড়, গরহবং, গরংংরষবং বঃপ বিধঢ়ড়হং ড়ভ
ষধঃবংঃ ফবংরমহং. ডব ধষংড় ষড়ড়শ ভড়ৎধিৎফ :ড় ংবব ড়ঁৎ ঘধাু ধ ঢ়ড়বিৎভঁষ ড়হব যিরপয রং পধঢ়ধনষব :ড় ংধাব মঁধৎফ ড়ঁৎ ড়হি ধিঃবৎং ভৎড়স ধহু ভড়ৎবরমহ রহাধংরড়হ. ঙঁৎ ঘধাু রং পড়সসরংংরড়হরহম হবি পৎধভঃং, বিধঢ়ড়হং (সরংংরষবং,মঁহং) বঃপ. ওহ :যব ুবধৎ ২০০১ ধ হবি সড়ফবৎহ ভৎরমধঃব নঁরষঃ রহ ধ কড়ৎবধহ ফড়পশুধৎফ হধসবফ ইধহমড় ইধহফযঁ ঝযবরশয গঁলরনঁৎ জধযসধহ রং ধফফবফ রিঃয :যব ইধহমষধফবংয ঘধাু. ইধহমষধফবংয এড়াবৎহসবহঃ রং ফড়রহম বাবৎুঃযরহম :ড় সধশব ড়ঁৎ ঘধাু ধ ঢ়ড়বিৎভঁষ ড়হব ভঁষভরষষরহম ৎবয়ঁরৎবসবহঃং ড়ভ সড়ফবৎহ ঘধাু.
জবভবৎবহপব:

১.    ঝরহময ঝঁশযধিহঃ গধলড়ৎ এবহবৎধষ, ওহফরধ্থং ডধৎং ঝরহপব ওহফবঢ়বহফবহপব, উবভবহপব ড়ভ :যব ডবংঃবৎহ ইড়ৎফবৎ (াড়ষ. :ড়ি ), ঠরশধং চঁনষরংযরহম ঐড়ঁংব চাঃ. খঃফ. ঘবি উবষযর, ১৯৮১.
২.    অ সধহঁংপৎরঢ়ঃ ড়ভ :যব পড়হঃৎরনঁঃড়ৎ ধনড়ঁঃ ঘধারমধঃরড়হ যিরপয রং ংঁনসরঃঃবফ :ড় ইধহমষধ অপধফবসু ভড়ৎ ঢ়ঁনষরপধঃরড়হ.
৩.    জবপড়ৎফং ড়ভ :যব সধৎঃুৎং ড়ভ :যব ইধহমষধফবংয ঘধাু ভৎড়স :যব ঝধসড়হহধঃধ ঝধিফযরহড়ঃধ এধঃব ড়ভ :যব ইধহমষধফবংয অৎসু
৪.    উবভবহংব ংবৎারপবং সঁংবঁস

গরষরঃধৎু ঐরংঃড়ৎু
(অহপরবহঃ ধহফ গবফরধবাধষ)

অৎপযবড়ষড়মরপধষ উরংপড়াবৎু রহ ইবহমধষ ধহফ গরষরঃধৎু ঐরংঃড়ৎু: ওহ :যব যরংঃড়ৎু ড়ভ :যরং ংঁন-পড়হঃরহবহঃ ধহপরবহঃ ধমব ফবহড়ঃবং ভৎড়স ৎবসড়ঃব ঢ়ধংঃ :ড় :যব ধফাবহঃ ড়ভ গঁংষরসং, সবফরধাধষ ধমব সবধহং ঝঁষঃধহং, গড়মযঁষং ধহফ ঘড়নধনং ঢ়বৎরড়ফং, ভৎড়স ইৎরঃরংয ঢ়বৎরড়ফ :রষষ :ড় ফধঃব রং :যব ঢ়ৎবংবহঃ ধমব.
ঋৎড়স ভবি ধৎপযবড়ষড়মরপধষ ফরংপড়াবৎরবং সরষরঃধৎু যরংঃড়ৎু ড়ভ ধহপরবহঃ ধহফ সবফরধাধষ ইবহমধষ পড়ঁষফ নব বসধমরহবফ. ওহ :যব অংযৎধভঢ়ঁৎ (ঈযধশৎধ উধযধ) ারষষধমব ড়ভ ঝযরনঢ়ঁৎ ঁঢ়ধুরষধ (উরংঃৎরপঃ: ঘড়ৎংযরহমফর) যিরষব ফরমমরহম ধ ফববঢ় পধহধষ ভবি ধহঃরপং বিৎব ঁহবধৎঃযবফ. ঘবধৎ অংযৎধভঢ়ঁৎ :যবৎব রং ধ ৎবফ ংড়রষ ফঁহব (ংসধষষ যরষষং/ :রষধ) হধসবফ ‘কঁসধৎঃবশ’. উরমমরহম :যরং ধৎবধ সধহু াধষঁধনষব ধহঃরপং বিৎব ফরংপড়াবৎবফ. অপপড়ৎফরহম :ড় বীঢ়বৎঃং :যবংব বিৎব ড়ভ :যব ৮:য পবহঃঁৎু ইঈ, ঁংবৎং ড়ভ :যবংব বিৎব পঁষঃরাধঃড়ৎং. ঋড়ঁৎ ৎড়ঁহফ :বৎৎধ পড়ঃঃধ নষড়পশং ভড়ঁহফ ঢ়ৎড়াবফ :যধঃ :যবু বিৎব ধষংড় ভড়হফ ড়ভ যঁহঃরহম. ঊীপবঢ়ঃ ‘কঁসধৎঃবশ’ হড় যিবৎব ড়ভ ঢ়ৎবংবহঃ ইধহমষধফবংযর ধৎবধ ংঁপয ড়ষফ ধহঃরপং বিৎব ঁহবধৎঃযবফ. ইঁঃ রহ াধৎরড়ঁং ঢ়ষধপবং ড়ভ বধংঃবৎহ ওহফরধ রহপষঁফরহম :যব নধহশ ড়ভ এধহমবং ধহফ ঔধসঁহধ (ডবংঃ ইবহমধষ) :যবৎব বিৎব সধহু ধৎপযবড়ষড়মরপধষ ফরংপড়াবৎরবং. অসড়হম :যবস নৎড়হুব সধফব ধীব, ংসধষষ পযরংবষ, ভরংযরহম ফবারপব (কঁঃপয) বঃপ. ধৎব ধষংড় :যবৎব. অপপড়ৎফরহম :ড় বীঢ়বৎঃং :যড়ংব ঢ়ৎড়াব :যব বীরংঃবহপব ড়ভ পরারষরুধঃরড়হ ড়ভ ১১:য পবহঃঁৎু ইঈ রহ :যরং ধৎবধ. ঝড়, :যবৎব বিৎব ধিৎৎরড়ৎং রহ :যব চৎব-যরংঃড়ৎরপ :রসব যবৎব.
ওহ :যব ‘কধহধ জধুধ’ৎ এযধৎ’ ড়ভ ঋঁষনধৎর (উরংঃ. উরহধলঢ়ঁৎ) যিরষব ফরমমরহম ধ মৎধাব রহ ১৯৬৬ ধ ইধপঃবৎরধহ পড়রহ ধহফ ভবি ঢ়রবপবং ড়ভ ধহপরবহঃ যড়ৎংব নড়হব বিৎব ভড়ঁহফ. ওঃ ঢ়ৎড়াবফ :যধঃ :যবৎব ধিং ধ :ড়হি নবভড়ৎব ঈযৎরংঃ ধহফ যবহপব :যবৎব ধিং সরষরঃধৎু ঢ়ৎবংবহপব. ঋৎড়স :যব ংড়ঁৎপবং ড়ভ ঈযরহবংব :ৎধাবষষবৎ ঐঁধহ ঝঁহম (৬৩৮ অউ), ঝড়হম ঈযবব (৬৫৮ অউ), ঊ ঈযরহম (৬৭৩ অউ) রঃ রং শহড়হি ভরৎংঃ ভড়ঁৎ শরহমং ড়ভ কযধৎধম উুহধংঃু ড়ভ ঝড়সড়ঃধঃ ৎঁষবফ :যব ধৎবধ ভৎড়স ৬০০-৬৫৫ অউ. ঞযবু যধাব সরষরঃধৎু ভড়ৎপবং. ঋৎড়স :যব ইধমৎধ এৎধস হবধৎ :যব ধনড়াব ঋঁষনধৎরধ পড়ঢ়ঢ়বৎ ৎিরঃরহম ড়ভ উযধৎসধ চধষ উবা ধিং ভড়ঁহফ যিরপয ধিং ৎিরঃঃবহ ফঁৎরহম যরং :যরৎফ পড়ৎড়হধঃরড়হ (৮:য পবহঃঁৎু অউ). ওঃ রং ড়িৎঃয সবহঃরড়হরহম যবৎব :যধঃ ৪০ সরষবং ংড়ঁঃয ড়ভ ঋঁষনধৎর ষরবং ধহপরবহঃ ইঁফফযধ ইরযধৎ ড়ভ চধযধৎঢ়ঁৎ ধহফ রহ ৪০ সরষবং ংড়ঁঃযবধংঃ গঁৎলধ’ং ধহপরবহঃ পধঢ়রঃধষ চঁহফৎধ হড়মড়ৎ ধহফ ২০ সরষবং বধংঃ :যবৎব রং এঁঢ়ঃধ’ং যরংঃড়ৎরপধষ ‘ইড়রমৎধস’. ঝড়, ধঃ :যধঃ :রসব ধষংড় :যবৎব ধিং গরষরঃধৎু চৎবংবহপব.
ঞযবৎব রং ধ ারষষধমব হধসবফ জধযড়ঃ হড়মড়ৎ হবধৎ জধহর-ঝধহশধরষ ড়ভ উরহধলঢ়ঁৎ. ঞযবৎব ধৎব ধষংড় ভবি ধৎপযবড়ষড়মরপধষ ফরংপড়াবৎরবং, যিরপয ঢ়ৎড়াব :যবৎব ধিং ধ ষরাবষু :ড়হি ভৎড়স :যব চধষ উুহধংঃু :ড় গঁংষরস ংঁষঃধহং. ঝড় :যবৎব বিৎব সরষরঃধৎু ঢ়ৎবংবহপব. জধযড়ঃ রঃংবষভ সবধহং ‘ঊষবঢ়যধহঃ সড়ঁহঃবফ ধিৎৎরড়ৎ’. ওহ :যব ১৫ সরষবং ঘড়ৎঃয বিংঃ ড়ভ জধযড়ঃ হড়মড়ৎ :যবৎব রং ধ ঢ়ষধপব হধসবফ ঘবশ গধৎফধহ :ড়হি. ঞযব করষষবৎ ড়ভ ইধশযঃরধৎ, অষর গধৎফধহ ধিং শরষষবফ নু ঘবশ গধৎফধহ যবৎব. ঝড়, :যবৎব ধিং সরষরঃধৎু ঢ়ৎবংবহপব. ওহ ১৯৬৫ সধহু ধহঃরপং ড়ভ চধষ ধহফ ঝঁষঃধহ’ং :রসব বিৎব ফরংপড়াবৎবফ.
ওহ :যব কধৎহধঢ়ঁৎ ারষষধমব (৩ সরষবং ধধিু ভৎড়স ঝৎববঢ়ঁৎ, এধুরঢ়ঁৎ) :যবৎব ভড়ঁহফ সধহু ধহঃরপং হবধৎ ধহ ধহপরবহঃ নরম ঢ়ড়হফ হধসবফ ‘ইধৎড় উরমযর’. ঋৎড়স াধৎরড়ঁং ংড়ঁৎপবং রঃ রং শহড়হি :যধঃ ধহ রহাধফবৎ শরহম জধলশধৎহধ ফবভবধঃবফ ইরমৎধযধ চধষ ধহফ পড়হয়ঁবৎবফ বিংঃ ধহফ ঘড়ৎঃয ইবহমধষ. ঐরং ারপঃড়ৎরড়ঁং পধাধষৎু ৎবধপযবফ ঁঢ়-ঃড় :যব নধহশ ড়ভ ঝযরঃধষধশযধ. ঞযবু ফঁম :যব ‘ইধৎড় উরমযর’ ভড়ৎ ধিঃবৎ. ওহ ফঁব :রসব :যবু ধঃঃধপশবফ :যব ভড়ৎঃ ড়ভ এড়ারহফধ ঈযধহফৎধ, ৎিবপশ ড়ভ যিরপয রং ংঃরষষ ংববহ রহ :যব ‘ইরফযধপড়ঃ এৎধস’ হবধৎ ঝযরঃধষধশযধ. ওহ :যধঃ নধঃঃষব এড়ারহফধ ঈযধহফৎধ ধিং ফবভবধঃবফ ধহফ শরষষবফ.
ওহ :যব এযড়ৎধমযধঃ ড়ভ উরহধলঢ়ঁৎ ফরংঃৎরপঃ :যবৎব ধিং ধ গড়মযধষ পধহঃড়হসবহঃ. ঞযবৎব ধৎব াধৎরড়ঁং ধৎপযবড়ষড়মরপধষ ঢ়ৎড়ড়ভং ড়হ :যব পষধরস :যবৎব. ওহ :যব এধৎ-ইধৎর ধৎবধ হবধৎ ঝযরনঢ়ঁৎ (উরংঃ. ঘড়ৎংযরহমফর) যিরষব ফরমমরহম ভবি ংড়িৎফং ধহফ ংঢ়বধৎং বিৎব ঁহবধৎঃযবফ. ওঃ রং ধংংঁসবফ :যধঃ রঃ ধিং ধহ ড়ৎফহধহপব ভধপঃড়ৎু ড়ভ ঊংযধ কযধহ ধহফ যরং যবরৎং. ডবধঢ়ড়হং সধফব :যবৎব বিৎব ঁংবফ ধমধরহংঃ গড়মযধষং. ওহ :যব নধহশ ড়ভ ঐধৎরফযঁধ জরাবৎ (ধ নৎধহপয ড়ভ ঝযরঃধষড়শযধ) :যবৎব রং ধ ারষষধমব হধসবফ ঞধৎঁধ. ঞযবৎব রং ধ গধলধৎ হধসবফ ‘ঞধৎঁধৎ সধলধৎ’. ঊীঢ়বৎঃং ংধরফ :যধঃ :যরং রং :যব সধলধৎ ড়ভ গধংঁস কযধহ কধনঁষর যিড় ধিং ধ এবহবৎধষ ড়ভ ঊংযধ কযধহ. ঐরংঃড়ৎু ংধরফ রহ ১৫৮৫ গড়মযধষ ঝঁনধফবৎ ঝযধয ইধু কযধহ ধঃঃধপশবফ :যব ধৎবধ ড়ভ ঊংযধ কযধহ ধহফ পধঢ়ঃঁৎবফ ঝড়হধৎমধড়হ, কধঃৎধনড়, অমধৎড়-ঝযরহফযঁ যিরষব ঊংযধ কযধহ ধহফ গধংঁস কযধহ ধিং ভরমযঃরহম ধমধরহংঃ ধ ঐরহফঁ শরহম ড়ভ কঁপয ইরযধৎ. অভঃবৎ :যব ফবধঃয ড়ভ ঊংযধ কযধহ রহ ১৫৯৯ ধমধরহংঃ গড়মযধষ ঝঁনধফবৎ ওংষধস কযধহ :যবৎব ধিং ধ হধাধষ ধিৎ ষবধফবফ নু গঁংধ কযধহ কধনঁষর, :যব ংড়হ ড়ভ ঊংযধ কযধহ. ওহ :যধঃ ধিৎ গধংঁস কযধহ কধনঁষর ধিং :যব পযরবভ নধঃঃষব পড়সসধহফবৎ. ঐড়বিাবৎ রহ :যধঃ ধিৎ গঁংধ কযধহ ধিং ফবভবধঃবফ ্‌ ধঢ়ঢ়ৎবযবহফবফ. অনড়াব ধৎপযবড়ষড়মরপধষ ধংংঁসঢ়ঃরড়হং ধৎব ুবঃ :ড় নব ঢ়ৎড়াবফ.
ঐরংঃড়ৎরপধষ ভধপঃ : ঊধৎষরবৎ ধষংড় রঃ রং ফরংপঁংংবফ :যধঃ ধৎপযবড়ষড়মরপধষ ফরংপড়াবৎরবং ঁহবধৎঃযবফ সধহু যরফফবহ :ৎবধংঁৎবং রহ ডবংঃ ইবহমধষ ধহফ ইধহমষধফবংয. ওহ :যব ংড়ঁঃযবৎহ নধহশ ড়ভ অুড়ু জরাবৎ ড়ভ ইধৎফযধসধহ ফরংঃৎরপঃ সধহু ধহঃরপং ড়ভ ধহপরবহঃ পরারষরুধঃরড়হ ধিং ভড়ঁহফ. ঞযব হধসব ড়ভ :যরং ফরমমরহম ঢ়ড়রহঃ রং চধহফড় জধুধৎ উযরনর. ওঃ রং ধংংঁসবফ :যধঃ :যব ড়ষফবংঃ পরারষরুধঃরড়হ ড়ভ ইবহমধষ রং :যব অুড়ু জরাবৎ পরারষরুধঃরড়হ. ঞযবহ ঘরংধফ, চঁহফৎধ ধহফ ইধহমধ পরারষরুধঃরড়হ ধিং বংঃধনষরংযবফ. ডযবহ অষবীধহফবৎ ধঃঃধপশবফ ওহফরধ রহ ৩২৭ ইঈ :যবহ ইবহমধষ ধিং শহড়হি ধং এধহমধৎববফর. ওহ ধহপরবহঃ ইবহমধষ চঁহফৎধ, ইধৎবহফৎধ, ইধহমধ, ঝধসধঃধঃ, ঐড়ৎৎরপধষ ধহফ এধঁৎধ বিৎব রহযধনরঃধঃবফ. ওহ চঁহফৎধ হধমড়ৎ ধহ ড়ৎফবৎ ড়ভ বসঢ়বৎড়ৎ অংযড়শধ ধিং ভড়ঁহফ রহ ইযৎধসধষরঢ়র রহ যিরপয এড়াবৎহড়ৎ ড়ভ চঁহফৎধ ঘড়মড়ৎ ধিং রহংঃৎঁপঃবফ :ড় যবষঢ় :যব ঋষড়ড়ফ-ংঃরপশবহ ঢ়বড়ঢ়ষব.
ঋৎড়স :যব ধনড়াব ফরংপঁংংরড়হ রঃ সধু নব ধংংঁসবফ :যধঃ ধং :যবংব ধিং পরারষরুধঃরড়হ রহ :যব ফরংপঁংংবফ ঢ়বৎরড়ফ, :যবৎব বিৎব ঢ়ৎবংবহপব ড়ভ ধিৎৎরড়ৎং ধহফ ধিৎং রহ :যরং ধৎবধ. ঞযরং ধংংঁসঢ়ঃরড়হ রং ংঃৎবহমঃযবহ নু ড়ঃযবৎ ফরংপড়াবৎরবং ড়ভ ঝঁংহরধ, তধস :যড়ষ, কধশৎধ ফধৎধ, কঁৎধস নবৎধ, ঐধঃর সধৎধ, ঘধঃর লঁৎর, উবধিষ ঢ়ঁঃধ (ডবংঃ ইবহমধষ) বঃপ ঢ়ষধপবং.
উঁৎরহম গঁৎলধ’ং :যব ঈধঢ়রঃধষ ড়ভ ইবহমধষ ধিং চঁহফৎধ ঘড়মড়ৎ. অহপরবহঃ চঁহফৎধ রহপষঁফবফবফ ঢ়ৎবংবহঃ ইড়মৎধ, জধলংযধযর, জধহমঢ়ঁৎ ধহফ উরহধলঢ়ঁৎ. ওঃ ধিং :যব পধঢ়রঃধষ ড়ভ এঁঢ়ঃধ পড়হয়ঁবৎবফ ইবহমধষ. টঢ়-ঃড় :যব সরফফষব ড়ভ :যব ভরভঃয পবহঃঁৎু :যবৎব ধিং এঁঢ়ঃধ জঁষব রহ ইবহমধষ. ঘড়ি রঃ রং বংঃধনষরংযবফ ভধপঃ :যধঃ নড়ঃয ফঁৎরহম :যব গঁৎলধ ধহফ এঁঢ়ঃধ পধঢ়রঃধষ ড়ভ ইবহমধষ ধিং চঁহফৎধ ঘড়মড়ৎ রং হড়ি শহড়হি ধং ‘গড়যধংঃযধহ এধৎয (হবধৎ ইড়মৎধ)্থ. অং :ড়ি নরম ফুহধংঃরবং ৎবধপযবফ ঁঢ়-ঃড় চঁহফৎধ ঘড়মড়ৎ, পবৎঃধরহষু :যবৎব ধিং সরষরঃধৎু ঢ়ৎবংবহপব.
ওহ ধ পড়ঢ়ঢ়বৎ ৎিরঃরহম ড়ভ গধযধৎধল ইড়রহধ এঁঢ়ঃধ (৫০৮ অউ) ভড়ঁহফ রহ :যব এড়হধর এধৎয, ঈড়সরষষধ রঃ রং শহড়হি :যধঃ ঝধসড়ঃধঃ ধিং ৎঁষবফ নু ধ ভবঁফধষ শরহম ঁহফবৎ এঁঢ়ঃধ ফুহধংঃু.
ঋরৎংঃ ভধসড়ঁং শরহম ড়ভ ইবহমধষ ধিং ঝযধংযধহশধ. ঐব নবপধসব শরহম ড়ভ এধঁৎধ নরঃ নবভড়ৎব ৬৬০ অউ. ঞযবহ রঃং পধঢ়রঃধষ ধিং :যব কধৎহধ-ঝযঁনধৎহধ. ঝযধংযধহশধ’ং ধৎসু রহাধফবফ টঃশধষ, কড়হমড়ফ, ধহফ গড়মড়ফ ধহফ পধঢ়ঃঁৎবফ :যড়ংব. ঝযধংযধহশধ ধষংড় ভড়ঁমযঃ ধমধরহংঃ জধল-ইধৎফযধহ. অভঃবৎ :যব ফবধঃয ড়ভ ঝযধংযধহশধ বিংঃবৎহ ংরফব ড়ভ যরং শরহমফড়স ফরারফবফ :ড় ঐধৎংযধ-ইধৎফযধহ ধহফ বধংঃবৎহ ংরফব :ড় ইযধংশধৎ ইধৎফযধহ. ঞযবহ :যবৎব বিৎব ভঁষষ ড়ভ রহফরংপরঢ়ষরহব রহ ইবহমধষ পধষষবফ ‘গধঃংধহুধ’. অঃ :যধঃ :রসব ংসধষষ শরহমং বিৎব ভরমযঃরহম বধপয ড়ঃযবৎ. অভঃবৎ :যরং এড়ঢ়ধষ ধিং সধফব শরহম (৭৫০অউ) নু :যব ষড়পধষ ষবধফবৎং. ঐরং বংঃধনষরংযবফ ফুহধংঃু ধিং :যব চধষ ফুহধংঃু. ঞযবু ংবৎাবফ ইবহমধষ ধহফ ইরযধৎ ভড়ৎ ধনড়ঁঃ ৪০০ ুবধৎং. উযধৎসধঢ়ধষ ড়ভ :যরং ফুহধংঃু ভড়ঁমযঃ ধমধরহংঃ এঁৎলধ চৎড়ঃরযধহ ফুহধংঃু ড়ভ জধলঢ়ঁঃহধ ধহফ জধসধশধহঃ ফুহধংঃু ড়ভ ঝড়ঁঃযবৎহ ওহফরধ. ঐব ধষংড় ভড়ঁমযঃ ধমধরহংঃ ইধঃংযধৎধু ড়ভ কধহহড়ু. উবাধঢ়ধষ ড়ভ :যরং ফুহধংঃু যধফ :ড় ভরমযঃ ধমধরহংঃ জধংঃড়শড়ঃ ধহফ চৎড়ঃরযধহ করহমং. এড়ঢ়ধষ, উযধৎসধঢ়ধষ, ধহফ উবাধঢ়ধষ বিৎব শরহমং ভড়ৎ ধনড়ঁঃ ১০০ ুবধৎং ধহফ যধফ :ড় ভরমযঃ সধহু নধঃঃষবং. অভঃবৎ :যবস, ফঁৎরহম :যব ংবপড়হফ গধযরঢ়ধষ :যবৎব ধিং কড়রনধৎঃধ গঁঃরহু রহ ইধৎবহফৎধ ঁহফবৎ :যব ষবধফবৎংযরঢ় ড়ভ উরননধশ.
ঞযবহ উবাধ ফুহধংঃু ধিং বংঃধনষরংযবফ ধঃ :যব নবমরহহরহম ড়ভ বরমযঃয পবহঃঁৎু. ওঃং ভরৎংঃ ভড়ঁৎ শরহম বিৎব ঝযধহঃর উবা, ইরৎ উবা, অহধহফধ উবা ধহফ ইযধনধ উবা. ঞযবরৎ ঈধঢ়রঃধষ ধিং রহ উবাধ চধৎনধঃ (ঝড়ঁঃয ড়ভ গধরহধসড়ঃর). ঞযবু ধষংড় ভড়ঁমযঃ সধহু ইধঃঃষবং ভড়ৎ বীরংঃবহপব. ঞযবহ বি শহড়ি ধনড়ঁঃ :যব ঈযধহফৎধ ফুহধংঃু রহ :যব ংড়ঁঃযবধংঃ ইবহমধষ. ঐরং শরহমফড়স ধিং খধষসধর ঐরষষ ধৎবধ ড়ভ ঈড়সরষষধ. ঞৎরষড়ঁশধ ঈযধহফৎধ, কষধুধহ ঈযধহফৎধ, খধফবয ঈযধহফৎধ ধহফ এড়ারহফধ ঈযধহফৎধ বিৎব :যব শরহমং ড়ভ :যরং ফুহধংঃু. ঞৎরষড়ঁশধ ঈযধহফৎধ বংঃধনষরংযবফ পধঢ়রঃধষ রহ ইরশৎধসঢ়ঁৎ, গঁহংযরমধহল. অং :যৎড়হব ধিং হবাবৎ নবফ ড়ভ ৎড়ংবং :যবু যধফ :ড় ভরমযঃ ধমধরহংঃ :যবরৎ বহবসরবং ভড়ৎ :যবরৎ বীরংঃবহপব. ঝড় :যবু যধফ :ড় সধরহঃধরহ ধিৎৎরড়ৎং.
ঞযবহ বি শহড়ি ধনড়ঁঃ ঝবহ ফুহধংঃু. ঋধসড়ঁং শরহম ড়ভ :যরং ফুহধংঃু ধিং ইরলড়ু ঝবহ (১০৯৮-১১৬০). ঐরং ভরৎংঃ ঈধঢ়রঃধষ ধিং রহ ইরলড়ুহধমড়ৎ (জধলংযধযর). ঞযবহ রঃ ধিং ংযরভঃবফ :ড় ইরশৎধসঢ়ঁৎ রহ গঁহংযরমধহল. ইরলড়ু ঝবহ যধফ :ড় ভরমযঃ ধমধরহংঃ কধসৎঁঢ়, কধষরহমধ ধহফ গরঃযরষধ. ঞযবহ যরং ংড়হ ইধষষধষ ঝবহ নবপধসব :যব শরহম. ঐব পড়হয়ঁবৎবফ গড়মড়ফ ধহফ গরঃযরষধ. খধংঃ শরহম ড়ভ :যরং ফুহধংঃু ধিং খধশযধহ ঝবহ. গঁংষরস ঐরংঃড়ৎরধহ গরহযধু ঊ ঝরৎধু ঢ়ৎধরংবফ যরং মৎবধঃহবংং. ঐড়বিাবৎ ভৎড়স যরস ওশযঃরধৎ টফফরহ গড়যধসসধফ ইরহ ইধশযঃরধৎ কযরষুর পড়হয়ঁবৎবফ ইবহমধষ (১২০৩-১২০৫). ঐব ফরবফ রহ ১২০৬ অউ.
গরষরঃধৎু যরংঃড়ৎু ড়ভ :যব সরফফষব ধমব (১২০৪-১৭৫৭) রহ ইবহমধষ রং পষবধৎষু ৎিরঃঃবহ রহ াধৎরড়ঁং ংড়ঁৎপবং. ওহ ১২০৩ ওশযঃরধৎ টফফরহ গড়যধসসধফ ইরহ ইধশযঃরধৎ কযরষুর পড়হয়ঁবৎবফ ঘধফরধ, :যব পধঢ়রঃধষ ড়ভ খধশযধহ ঝবহ. ঙহষু ১৮ ড়ভ ইধশযঃরধৎ’ং যড়ৎংব সড়ঁহঃবফ ংড়ষফরবৎং পড়ঁষফ ধপপড়সঢ়ধহু যরং ভধংঃ ৎঁহহরহম যড়ৎংব. ঝড়, :যবু ঢ়ষধুবফ :যব ৎড়ষব ড়ভ ঢ়রড়হববৎ ধঃঃধপশবৎং. ঞযবৎব বিৎব পযধড়ং ধহফ পড়হভঁংরড়হ রহ :যব খধীসধহ ঝবহ’ং ঢ়ধষধপব. ইধশযঃরধৎ’ং ভড়ৎপব শরষষবফ ংবহঃৎরবং ড়ভ :যব ঢ়ধষধপব. ঞযব শরহম ঁংবফ নধপশ ফড়ড়ৎ :ড় ৎঁহ ধহফ যব ভষবফ ধধিু :ড় ঊধংঃ ইবহমধষ নু নড়ধঃ. ঞযঁং াবৎু বধংরষু ইধশযঃরধৎ পড়হয়ঁবৎবফ :যব ইবহমধষ. ওহ ১২০৫ যব বহঃবৎবফ এধঁৎধ ধং ধ ারপঃড়ৎরড়ঁং এবহবৎধষ. ঐরং ভরৎংঃ ঈধঢ়রঃধষ ধিং খধশযধহধনধঃর (এধঁৎধ), ষধঃবৎ রঃ ধিং ংযরভঃবফ :ড় উবাধশড়ঃ. ইু ঠধৎরড়ঁং রহাধংরড়হং যব পড়হয়ঁবৎবফ :যব যিড়ষব ঘড়ৎঃয ইবহমধষ ধৎবধ. ঋৎড়স উবাধশড়ঃ যব ধফাধহপবফ ঁঢ়-ঃড় ঞরনবঃ. ঐরং াবহঃঁৎব ভধরষবফ ধহফ যব পধসব নধপশ ঁহংঁপপবংংভঁষ. ওহ ১২০৬ যব ফরবফ. ঐরং সরষরঃধৎু ধফাবহঃঁৎব :ড়ধিৎফং ইবহমধষ পযধহমবফ :যব ংড়পরধষ পড়হফরঃরড়হ ড়ভ :যব ধৎবধ মৎধফঁধষষু. অভঃবৎ :যব ফবধঃয ড়ভ :যরং অভমযধহ ইবহমধষ বিৎব ৎঁষবফ নু ড়ঃযবৎ অভমযধহ এবহবৎধষং. ঋৎড়স ১২০৬ :ড় ১২১২ গড়যধসসধফ ঝযরৎড়হ কযরষুর ধহফ ষধঃবৎ অষর গড়ৎফধহ কযরষুর ৎঁষবফ ইবহমধষ ভৎড়স উবাধশড়ঃ. ঞযবহ পধসব অহড়ঃযবৎ এবহবৎধষ এযরঁং টফফরহ ঊষরধং কযরষুর. ঋৎড়স ১২১২ :ড় ১২২৭, যব ৎঁষবফ ইবহমধষ. ঐব যধং ংযরভঃবফ যরং ঈধঢ়রঃধষ ভৎড়স উবাধশড়ঃ :ড় খধশযহড়ঃর. ঞড় ঢ়ৎড়ঃবপঃ যরং হবি ঈধঢ়রঃধষ যব যধং পড়হংঃৎঁপঃবফ ধ ঋড়ৎঃ রহ ইড়ংড়ৎ ঈড়ঁৎঃ. ঐব রং :যব ভরৎংঃ গঁংষরস ৎঁষবৎ যিড় ভবষঃ :যব রসঢ়ড়ৎঃধহপব ড়ভ ধ ঘধাু রহ :যরং ৎরাবৎরহব ধৎবধ. ঋড়ৎ সরষরঃধৎু ধহফ হধারমধঃরড়হধষ ৎবধংড়হ যব ফঁম ধ রিফব ধহফ ফববঢ় পধহধষ ধৎড়ঁহফ :যব :যৎবব ংরফবং ড়ভ খধশযহড়ঃর. ঐব যধং সধফব পষবধৎ ফরারংরড়হ নবঃবিবহ গরষরঃধৎু ধহফ ঈরারষ নৎধহপযবং. ঐব :ড়ড়শ াধৎরড়ঁং ংঃবঢ়ং :ড় সধশব যরং সরষরঃধৎু ভড়ৎপবং ঢ়ড়বিৎভঁষ ধহফ সধশব সরষরঃধৎু সধহবাঁবৎ বধংরবৎ. ঝড়, যব যধং পড়হংঃৎঁপঃবফ ধ ৎড়ধফ ভৎড়স উবাধশড়ঃ :ড় খধশযহধঁৎ. ঐব ভড়ঁমযঃ ভড়ৎ ষড়ংঃ খধশযহধঁৎ ধহফ ৎব-পধঢ়ঃঁৎবফ রঃ. ঐরং নড়ৎফবৎ বীঢ়ধহফবফ ভৎড়স অুড়ু জরাবৎ ড়ভ :যব ংড়ঁঃয :ড় উধসড়ফধৎ জরাবৎ ধহফ ইরংযহঁঢ়ঁৎ ইড়ৎফবৎ. ঐব যধফ :ড় ভধপব :যব ংঁষঃধহ ড়ভ উবষযর রহ ১২২৭ ধহফ ফরবফ রহ :যধঃ নধঃঃষব.
ঘবীঃ ৬০ ুবধৎং ইবহমধষ ধিং ফরৎবপঃষু ৎঁষবফ নু এড়াবৎহড়ৎং ড়ভ :যব ংঁষঃধহং ড়ভ উবষযর ভৎড়স ১২২৭ :ড় ১২৮৭. ইু :যরং ঢ়বৎরড়ফ :যবৎব বিৎব ১৫ এড়াবৎহড়ৎং. ঙঁঃ ড়ভ :যবস সধহু মড়হব ৎবনবষষরড়হ হড়ি ধহফ ধমধরহ. ঝড়, ইবহমধষ ধিং হধসবফ ‘ইঁষমধশঢ়ঁৎ’ র.ব. ‘জবনবষ ঈরঃু’. অসড়হম :যব ৎবনবষ এড়াবৎহড়ৎং ঞঁমৎরষ ধহহড়ঁহপবফ রহফবঢ়বহফবহপব ধহফ :ড়ড়শ :যব :রঃষব ‘ঝঁষঃধহ গঁমরং টফফরহ ঞঁমৎরষ’. ঐব পড়হয়ঁবৎবফ উযধশধ ধহফ ঋধৎরফঢ়ঁৎ. ঐব যধং পড়হংঃৎঁপঃবফ ধ ভড়ৎঃ রহ :যব ঘধৎরশধষষধ হবধৎ ঝড়হধৎমধড়হ.. এরধং টফফরহ ইধষনধৎ :যব ঝঁষঃধহ ড়ভ উবষযর পধসব :ড় ইবহমধষ :ড় ঢ়ঁহরংয :যরং ৎবনবষ. ঞযরং ঞঁৎশরংয ৎবনবষ :যব ঝঁষঃধহ ড়ভ ইবহমধষ ধিং ফবভবধঃবফ নু ইধষনধহ্থং অৎসু. ঐব ধিং শরষষবফ. গধহু ড়ভ :যব এবহবৎধষং বিৎব যধহমবফ রহ :যব :ৎববং. ইধষনধৎ ধঢ়ঢ়ড়রহঃবফ যরং ংড়হ ইড়ড়মৎধ কযধহ ধং :যব এড়াবৎহড়ৎ ড়ভ খধশযহধঃর ধহফ যব ৎবঃঁৎহবফ :ড় উবষযর. অভঃবৎ :যব ফবধঃয ড়ভ ইধষনধহ, ধ ংড়হ ড়ভ ইড়ড়মৎধ শযধহ কধরশড়নধফ নবপধসব :যব ঝঁষঃধহ ড়ভ উবষযর. ঞযবহ ইড়ড়মৎধ কযধহ :ড়ড়শ :যব :রঃষব ঘধংরৎ টফফরহ গধযসড়ড়ফ ঝযধয. ঐব ধিং ৎঁষরহম ইবহমধষ রহফবঢ়বহফবহঃষু নঁঃ যিবহ কধরশড়নধফ ধিং সঁৎফবৎবফ রহ উবষযর যব ষবভঃ :যব ঢ়ড়বিৎ :ড় যরং ধহড়ঃযবৎ ংড়হ কধরশধড়ং. ওহ ১৩০১ কধশধড়ং ফরবফ. ঐব যধফ হড় ংড়হ. ঞযবহ গধষরশ ঋরৎড়ু ওঃমরহ মড়ঃ :যব :যৎড়হব ড়ভ ইবহমধষ. ঐব :ড়ড়শ :যব :রঃষব ঝযধসংঁফফরহ ঋরৎড়ু ঝযধয. ঐরং :বহঁৎব ধিং ১৩০১:ড় ১৩২২. ঐব ধিং ধ মৎবধঃ মবহবৎধষ :ড়ড়. ডযবহ যব মড়ঃ :যব :যৎড়হব :যবহ যরং ঝঁষঃধহধঃব ধিং ঁঢ়-ঃড় ইরযধৎ, ঘড়ৎঃযবিংঃ ইবহমধষ, ঝড়ঁঃযবিংঃ ইবহমধষ, (ঁঢ়-ঃড় খধশযধহধঃর) ধহফ রহ ংড়সব ধৎবধ ড়ভ ংড়ঁঃযবধংঃ ইবহমধষ. উঁৎরহম যরং :রসব ইবহমধষ ধহফ ঝধঃমধড়হ ধিং পড়হয়ঁবৎবফ ভঁষষু. গুসবহংরহময ধহফ ঝুষযবঃ ধষংড় পধসব ঁহফবৎ যরং ৎঁষব. অভঃবৎ ঝযধসংঁফফরহ ঋরৎড়ু ঝযধয যরং ংড়হ এযরঁংঁফফরহ ইধযধফঁৎ নবপধসব :যব ঝঁষঃধহ ড়ভ খধশযহড়ঃর. ইঁঃ যরং ুড়ঁহমবৎ নৎড়ঃযবৎ ঘধংরৎঁফফরহ ওনৎধযরস রহারঃবফ এযরঁংঁফফরহ ঞঁমযষধশ, :যব ঝঁষঃধহ ড়ভ উবষযর :ড় ধঃঃধপশ ইবহমধষ. ইধযৎধস কযধহ, :যব ধফড়ঢ়ঃবফ ংড়হ ড়ভ এযরঁংঁফফরহ ঞঁমযষড়শ ধিং ংবহঃ :ড় খধশযহড়ঃর :ড় ভধপব :যব ঝঁষঃধহ ড়ভ ইবহমধষ. এযরঁংঁফফরহ ইধযধফঁৎ ধিং ফবভবধঃবফ. অমধরহ, ইবহমধষ নবপধসব ধ ঢ়ধৎঃ ড়ভ :যব ঝঁষঃধহধঃব ড়ভ উবষযর. ইু উবষযর ইবহমধষ ধিং ফরারফবফ রহঃড় খধশযহড়ঃর, ঝড়হধৎমধড়হ ধহফ ঝধঃমধড়হ. এযরঁং টফফরহ ইধযধফঁৎ ধিং ৎবষবধংবফ ভৎড়স :যব পধঢ়ঃরারঃু ধহফ ধিং সধফব :যব অফফরঃরড়হধষ এড়াবৎহড়ৎ ড়ভ ঝড়হধৎমধড়হ. ঐব ধিং ড়িৎশরহম রিঃয ইধযৎধস কযধহ. ঞযবহ :যব এড়াবৎহড়ৎ ড়ভ ঝধঃমধড়হ ধিং ওুুঁফফরহ ধহফ এড়াবৎহড়ৎ ড়ভ খধশযহড়ঃর ধিং কধফবৎ কযধহ. অপপড়ৎফরহম :ড় ঢ়ড়ষরপু ড়ভ :যধঃ :রসব, :যবু যধফ ধষংড় :ড় ংবব :যব সরষরঃধৎু রহঃবৎবংঃ. ঞযবু যধফ ধষংড় :ড় পড়সসধহফ :যবরৎ ভড়ৎপবং ধমধরহংঃ রহাধফবৎং ড়ৎ ৎবনবষং. ঞযবু যধফ :ড় :ধশব বাবৎু ঢ়ড়ংংরনষব ংঃবঢ় ভড়ৎ বীঢ়ধহংরড়হ ড়ভ :যব উবষযর ঝঁষঃধহধঃব ধং ফরৎবপঃবফ নু :যব ংঁষঃধহ ড়ভ উবষযর.
ঋৎড়স ১৩৩৮ :ড় ১৩৫২ :যবৎব ধিং ঋড়শযড়ৎ টফফরহ গড়নধৎড়শ ঝযধযর ফুহধংঃু রহ ঝড়হধৎমধড়হ. ঞযব ভরৎংঃ রহফবঢ়বহফবহঃ ৎঁষবৎ ড়ভ :যরং ফুহধংঃু ধিং ঋড়শযড়ৎ টফফরহ গড়নধৎধশ ঝযধয. ঐরং হধসব ধিং ঋধশযৎধ ধহফ যব ধিং :যব ‘ঝযরষধযফবৎ’ (ঝযরবষফ কববঢ়বৎ) ড়ভ ইধযৎধস কযধহ :যবহ ৎঁষবৎ ড়ভ ঝড়হধৎমধড়হ. ঙহপব যব শরষষবফ যরং সধংঃবৎ ধহফ পধঢ়ঃঁৎবফ :যব ঢ়ড়বিৎ ড়ভ ঝড়হধৎমধড়হ. ঐব ধিং ৎঁষরহম ঝড়হধৎমধড়হ ধং ধহ রহফবঢ়বহফবহঃ ৎঁষবৎ. ঝড়, এড়াবৎহড়ৎ ড়ভ খধশযহড়ঃর কধফবৎ কযধহ ধহফ এড়াবৎহড়ৎ ড়ভ ঝধঃমধড়হ লড়রহঃষু ধঃঃধপশবফ ঝড়হধৎমধড়হ. ঋধশযড়ৎ টফফরহ ধিং ফবভবধঃবফ ধহফ ভষবফ ধধিু. ইঁঃ ষরশব ধ রিংব সরষরঃধৎু ঢ়ষধহহবৎ যব ঢ়ষধহহবফ যরং হবীঃ ংঃবঢ়ং ধহফ ধিং ধিরঃরহম ভড়ৎ :যব ৎধরহু ংবধংড়হ. ওহ ফঁব :রসব যব ধঃঃধপশবফ কধফবৎ কযধহ. ঐব নৎরনবফ কধফবৎ কযধহ’ং ংড়ষফরবৎং. গধহু ড়ভ :যবস নবঃৎধুবফ ধহফ লড়রহবফ যরস. ঝড়, রহ :যব নধঃঃষব কধফবৎ কযধহ ধিং ফবভবধঃবফ ধহফ শরষষবফ. টঢ়-ঃড় ১৩৪৯ ঋধশযড়ৎ টফফরহ ৎঁষবফ ঝড়হধৎমধড়হ রহফবঢ়বহফবহঃষু. ডযবহ ঝঁষঃধহ ঋধশযড়ৎ টফফরহ ধিং ঝঁষঃধহ ড়ভ ইবহমধষ(১৩৩৮-১৩৪৯) ওনহব ইধঃঁঃধ পধসব :ড় ারংরঃ :যরং ধৎবধ. ঐব :বৎসবফ ইবহমধষ ধং ” অ ঐবষষ রিঃয ঋঁষষ ড়ভ এড়ড়ফ ঞযরহমং”. ঐব :ধষশবফ ধনড়ঁঃ “ঝধঃশধধিহ”- ধ :ড়হি রহ ধ ংবধপড়ধংঃ. ঐব :ড়ষফ হবধৎ :যব :ড়হি এধহমধ ধহফ ঔধহঁ (ঔধসঁহধ) জরাবৎ সরীবফ :ড়মবঃযবৎ ধহফ ভধষষবহ রহ :যব হবধৎনু ংবধ. ঞযবৎব ধিং ধ নরম ঘধাু যিরপয ঁংবফ :ড় ভরমযঃ রিঃয ্তুখধশযহধি ইধর্ঃথ. ঐব :ড়ষফ ধনড়ঁঃ ধহ রহাধফবৎ অষর ঝযধয রিঃয যিড়স ঝঁষঃধহ ঋধশযড়ৎ টফফরহ ভড়ঁমযঃ. ঐব ধষংড় :ড়ষফ ধনড়ঁঃ ঐধলধহম ধহফ কধসৎঁঢ়. ঐব :ড়ষফ :যড়ংব ধৎবধ বিৎব ৎঁষবফ নু গঁংষরস ঝঁষঃধহ ধষঃযড়ঁময রহযধনরঃধহঃং বিৎব হড়হ-সঁংষরসং. ঐব ধষংড় ারংরঃবফ ‘ঝড়হধৎ কধধিহ’. ঝড়সব ংধু ‘ঝধঃশধধিহ’ ড়ভ ওনহব ইধঃঁঃধ ধিং ‘ ঝধঃএধড়হ’ হবধৎ ঐঁমষর. ইঁঃ ংড়সব ংধু রঃ ধিং ঈযরঃঃধমড়হম ধহফ ঝড়হধৎশধধিহ রং ঝড়হধৎমধড়হ. অভঃবৎ যরং ফবধঃয যরং ংড়হ ওশযঃরধৎ টফফরহ এধুর পড়ৎড়হধঃবফ রহ :যব :যৎড়হব ড়ভ ঝড়হধৎমধড়হ রহ ১৩৪৯. ওহ :যব ুবধৎ ১৩৫২ ঝযধসং-টফফরহ ওষরধং ঝযধয রহাধফবফ ধহফ ড়পপঁঢ়রবফ ঝড়হধৎমধড়হ. ঐব ধিং :যব ঝঁষঃধহ ড়ভ খধশযহড়ঃর. ঐব ধষংড় পধসব রহ :যব ঢ়ড়বিৎ নু ধ পড়ঁঢ় নু শরষষরহম অষধঁফফরহ অষর ঝযধয. ঐরং বংঃধনষরংযবফ ফুহধংঃু ধিং রহ :যব ঢ়ড়বিৎ ঁঢ়-ঃড় ১৪১২.
ঋৎড়স :যব :যৎড়হব ড়ভ খধশযহড়ঃর ঝযধসং-টফফরহ ওষরধং ঝযধয ভরৎংঃ পড়হয়ঁবৎবফ ঝধঃমধড়হ. ঞযবহ যব রহাধফবফ ঘবঢ়ধষ ধহফ পধসব নধপশ রিঃয বহড়ঁময নড়ড়ঃু. ঞযবহ যব াবহঃঁৎবফ :ড়ধিৎফং ঞৎরযঁঃ (ঘড়ৎঃয ইরযধৎ) ধহফ ধফফবফ ঢ়ড়ৎঃরড়হ ড়ভ রঃ রিঃয যরং ঝঁষঃধহধঃব. ঈড়হয়ঁবৎরহম ঝড়হধৎমধড়হ রহ ১৪৫২ ধিং যরং মৎবধঃ ধপযরবাবসবহঃ নু যিরপয যব ৎব-ৎিরঃযবফ ইবহমধষ. ঐব ধষংড় পড়হয়ঁবৎবফ ভবি ধৎবধং ড়ঁঃংরফব ইবহমধষ ষরশব ‘ঈযধসঢ়ধৎড়হ’ এড়ৎধশযধঢ়ঁৎ ধহফ কধংযর. ঞড় ৎবপধঢ়ঃঁৎব ইবহমধষ ধহফ :ড় ঢ়ঁহরংয ঝযধসং টফফরহ ওষরধং ঝযধয ঝঁষঃধহ ড়ভ উবষযর ঋরৎড়ু ঝযধয ঞঁমষধশ ধঃঃধপশবফ ইবহমধষ (১৩৫৩) ওষরধং ঝযধয :ড়ড়শ ংযবষঃবৎ রহ :যব ঢ়ড়বিৎভঁষ ঊশফযধষধ ঋড়ৎঃ. অভঃবৎ ংরমহরহম ধহ যড়হড়ৎধনষব :ৎবধঃু ঝঁষঃধহ ড় উবষযর ৎবঃঁৎহবফ নধপশ. ঝযধসং টফফরহ ওষরধং ঝযধয ধিং ধহ বীঢ়বৎঃ ঝঁষঃধহ. ঐরং সরষরঃধৎু ভড়ৎপব ধিং ধষংড় ংঃৎড়হম. অপপড়ৎফরহম :ড় ঐরংঃড়ৎরধহ ঝযধসং-ব-ঝরৎধু অভরভ ড়ভ উবষযর ওষরধং ঝযধয ধিং ‘ঝযধয-ঊ-ইবহমধষধয’ ড়ৎ ‘ঝযধয-ব-ইধহমধষরধহ’ (ঝঁষঃধহ ড়ভ ইবহমধষ, ঝঁষঃধহ ড়ভ ইধহমধষববং”. ঞযরং মৎবধঃ ঝঁষঃধহ ড়ভ ইবহমধষ ফরবফ রহ ১৩৫৭. ঐরং ংড়হ ঝঁষঃধহ ঝরশধহফবৎ ঝযধয (১৩৫৭-১৩৯৩) ধিং ধষংড় ধহ বীঢ়বৎঃ ৎঁষবৎ ষরশব যরং ভধঃযবৎ. ঋরৎড়ু ঝযধয ঞঁমষধশ ধষংড় ধফাধহপবফ ঁঢ়-ঃড় ইবহমধষ :ড় ফবংঃৎড়ু যরং ঢ়ড়বিৎ ধহফ :ড় পধঢ়ঃঁৎব ইবহমধষ. ইঁঃ ষরশব যরং ভধঃযবৎ ঝরশধহফবৎ ঝযধয :ড়ড়শ ংযবষঃবৎ রহ :যব ঊশফযধষধ ঋড়ৎঃ. ঐড়বিাবৎ ঋরৎড়ু ঝযধয ড়হপব ধমধরহ ৎবঃঁৎহবফ ধভঃবৎ :যরং ঁহংঁপপবংংভঁষ সরংংরড়হ. ঝরশধহফবৎ ঝযধয ৎঁষবফ ইবহমধষ রিঃয হধসব ধহফ ভধসব. অভঃবৎ যরং ফবধঃয যরং ংড়হ ঝঁষঃধহ এযরঁং টফফরহ অুধস ঝযধয (১৩৯৩-১৪১১) নবপধসব :যব ংঁষঃধহ ড়ভ ইবহমধষ. ঞযরং মৎবধঃ ংঁষঃধহ ষরশবফ ঢ়বধপব সড়ৎব :যধহ ংড়িৎফ. ঐব ফরবফ রহ :যব ুবধৎ ১৪১১. ঞযবহ যরং ংড়হ ঝধরভ টফফরহ ঐধসুধয ঝযধয ধিং পড়ৎড়হধঃবফ নঁঃ ধভঃবৎ যরস ওষরধং ঝযধযর ফুহধংঃু ধিং ড়াবৎ. ঐরং ংষধাব ঝযরযঁন টফফরহ পধঢ়ঃঁৎবফ :যব :যৎড়হব ড়ভ ইবহমধষ. ঞযবহ যরং ংড়হ অষধঁফফরহ ঋরৎড়ু নবপধসব :যব ংঁষঃধহ. ঞযবহ যব ধিং ড়াবৎঃযৎড়হি নু করহম এধহবংয(১৪১৫). ঞযরং ফুহধংঃু ৎঁষবফ ঁঢ়-ঃড় ১৪৪২. করহম এধহবংয ধিং ধ :ুৎধহঃ ৎঁষবৎ. ঝড়, গঁংষরসং ড়ভ ইবহমধষ বিহঃ :ড় ভধসড়ঁং ঝঁভর ঐধুৎধঃ ঘঁৎ কঁঃঁন অষধস যিড় ৎবয়ঁবংঃবফ ওনৎধযরস ঝধৎশর, :যব ঝঁষঃধহ ড়ভ তধঁহঢ়ঁৎ :ড় ধঃঃধপশ শরহম এধহবংয. করহম এধহবংয ধিং ফবভবধঃবফ. ঐরং ংড়হ তধফঁ বসনৎধপবফ ওংষধস ধহফ নবপধসব ঝঁষঃধহ ড়ভ ইবহমধষ রিঃ গঁংষরস হধসব তধষধষ ঁফফরহ গধযসঁফ ঝযধয রহ ১৪১৮. ঐব ংবৎাবফ ইবহমধষ ঁঢ়-ঃড় ১৪৩১ :রষষ ফবধঃয. ঞযবহ যরং ংড়হ ঝযধসংঁফফরহ অযসবফ ঝযধয নবপধসব :যব ংঁষঃধহ ধহফ ৎঁষবফ ইবহমধষ ঁঢ়-ঃড় ১৪৪২.
ঙভ :যব ভড়ৎসবৎ ওষরধং ঝযধযর ফুহধংঃু ঘধংরৎ টফফরহ গধযসঁফ নবপধসব ঝঁষঃধহ রহ ১৪৪২. ঞযবহ যরং ংড়হ জড়শধহ টফফরহ ইধৎনধশ ঝযধয নবপধসব :যব ঝঁষঃধহ রহ ১৪৫৯. ঐব রহাধফবফ ঙৎরংযধ ধহফ কধসৎঁঢ়. ঐরং ঝঁষঃধহধঃব বীঢ়ধহফবফ ঁঢ়-ঃড় ঈযরঃঃধমড়হম, ঔবংংড়ৎব, কযঁষহধ ধহফ ইধশবৎমড়হল. ঐব ধিং রহ :যব :যৎড়হব ঁঢ়-ঃড় ১৪৭৪. অভঃবৎ যরস :যরং ফুহধংঃু ষধংঃবফ ঁঢ়-ঃড় ১৪৮৭. ঞযবু বিৎব বিধশবৎ ঝঁষঃধহং. ঞযবহ পধসব ঐধনংর উুহধংঃু রহ ইবহমধষ রহ ১৪৮৭ শরষষরহম ঋধঃবয ঝযধয, :যব ষধংঃ ংঁষঃধহ ড়ভ ওষরধং ঝযধযর ফুহধংঃু. ঋড়ঁৎ ঐধনংর ঝঁষঃধহং ৎঁষবফ ইবহমধষ ভড়ৎ ধনড়ঁঃ ঝরী ুবধৎং. ওহ ১৪৯৩ :যব ষধংঃ ঐধনংর ঝঁষঃধহ ঝযধসং ঁফফরহ গড়ুধভভধৎ ঝযধয ধিং শরষষবফ নু যরং অসরৎং ধহফ ারুরৎং ঝুবফ ঐড়ংংধরহ ধিং সধফব :যব ঝঁষঃধহ ড়ভ ইবহমধষ নু :যবস রহ ১৪৯৩. ঐব ধিং ঞঁৎশরংয রহ ড়ৎরমরহ. ঐব ধিং ধ াবৎু বভভরপরবহঃ ৎঁষবৎ. ঞধশরহম ঢ়ড়বিৎ যব ভড়ঁমযঃ ধমধরহংঃ ষধষিবংংহবংং ধহফ ধহধৎপযরংস. ঐব নৎড়ঁমযঃ নধপশ ঢ়বধপব রহ ইবহমধষ. ঞযবহ ঢ়ষধহহবফ ভড়ৎ রহাধংরড়হ, বংঃধনষরংযবফ ধ ফরংপরঢ়ষরহবফ ধৎসু. ঐব পড়হয়ঁবৎবফ কধসৎঁঢ় ধহফ কধসঃধ, যব ধষংড় ড়পপঁঢ়রবফ ঢ়ধৎঃং ড়ভ ঙৎরংংধ, ঞৎরঢ়ঁৎধ ধহফ ইরযধৎ. ঐব পধঢ়ঃঁৎবফ ঈযরঃঃধমড়হম ঢ়ঁংযরহম নধপশ অৎশধহ রহাধফবৎং. ঐব ংবহঃ ধহ ঁহংঁপপবংংভঁষ াবহঃঁৎব :ড় অংংধস, :ড়ড়. ঞযরং মৎবধঃ ঝঁষঃধহ ড়ভ ইবহমধষ ফরবফ রহ ১৫১৯. ঞযবহ যরং ংড়হ অনঁষ গড়ুধভভবৎ ঘধংরৎঁফফরহ ঘধংৎধঃ ঝযধয নবপধসব ঝঁষঃধহ ড়ভ ইবহমধষ. ঐরং সরষরঃধৎু ধপযরবাবসবহঃ ধিং ধষংড় মৎবধঃ. ঐব যধং বীঢ়ধহফবফ :যব নড়ৎফবৎ ড়ভ ইবহমধষ ঁঢ়-ঃড় অুধসমধৎয ড়ভ ইরযধৎ. ঐব যধফ :ড় ভরমযঃ ধমধরহংঃ ইধনঁৎ :ড় ংধাব ইবহমধষ ভৎড়স যরস রহ ১৫২৯. ওঃ রং ড়িৎঃয সবহঃরড়হরহম যবৎব :যধঃ ওনৎধযরস খঁফযর ধিং ফবভবধঃবফ নু ইধনঁৎ রহ ১৫২৬ রহ :যব ভরৎংঃ নধঃঃষব ড়ভ চধহরঢ়ধঃয ধহফ ইধনঁৎ বংঃধনষরংযবফ :যব গঁমধষ ঊসঢ়রৎব রহ ওহফরধ. উবভবধঃবফ ভবি মবহবৎধষং ড়ভ ওনৎধযরস খঁফযর :ড়ড়শ ংযবষঃবৎ রহ :যব পড়ঁৎঃ ড়ভ ঘঁংৎধঃ ঝযধয. ঋড়ৎ :যরং ধহফ ড়ঃযবৎ ৎবধংড়হং ইধনঁৎ ধিহঃবফ :ড় পড়হয়ঁবৎ ইবহমধষ ধহফ যব ধঃঃধপশবফ ঘঁংৎধঃ ঝযধয. ঐরং ধৎসু ধিং ফবভবধঃবফ নু ইধনঁৎ্থং ধৎসু. ঐড়বিাবৎ, নড়ঃয ড়ভ :যবস ংরমহবফ ধ :ৎবধঃু. ইধনঁৎ পধঢ়ঃঁৎবফ বধংঃবৎহ ংরফব ড়ভ এড়মৎধ ৎরাবৎ. ঞযরং :রসব ইবহমধষ ধিং ংধাবফ নু ধ :ৎবধঃু. ঙঃযবৎ পড়হফরঃরড়হ ড়ভ :যরং ভৎরবহফংযরঢ় :ৎবধঃু ধিং :যধঃ নড়ঃয ঢ়ধৎঃরবং ড়িঁষফ হড়ঃ ংযড়ি বহবসরঃু :ড় বধপয ড়ঃযবৎ. উঁৎরহম ঘঁংৎধঃ ঝযধয’ং :রসব :যব চড়ৎঃঁমঁবংব চরৎধঃবং :ৎরবফ :ড় সধশব :যবরৎ ংঃধঃরড়হ রহ ইবহমধষ. ঘঁংৎধঃ ঝযধয নরফ :যবরৎ বভভড়ৎঃ ভধরষবফ. ওহ ১৫৩৮ ঘঁংৎধঃ ঝযধয ধিং ধংংধংংরহধঃবফ. অভঃবৎ যরস যরং ংড়হ অষধঁফফরহ ঋরৎড়ু নবপধসব ঝঁষঃধহ. ঞযবহ যরং ঁহপষব এযরঁংঁফফরহ গধযসড়ড়ফ ঝযধয শরষষবফ যরস ধহফ নবপধসব :যব ঝঁষঃধহ. অভমযধহ এবহবৎধষ ঝযবৎ কযধহ ধঃঃধপশবফ যরস ধহফ পধঢ়ঃঁৎবফ এধঁৎধ ভৎড়স যরস. ঐব ধষংড় ঢ়বৎসরঃঃবফ চড়ৎঃঁমঁবংব :ড় বংঃধনষরংয ভবি ংঃধঃরড়হং রহ ইবহমধষ. গধযসড়ড়ফ ঝযধয :ড়ড়শ ংযবষঃবৎ ঁহফবৎ :যব ৎঁষব ড়ভ গড়মযঁষ ঊসঢ়রৎব ঐঁসধুঁহ ধহফ ফরবফ রহ যরং পধসঢ় রহ :যব ুবধৎ ১৫৩৮. ঞযব ২০০ ুবধৎং রহফবঢ়বহফবহপব ড়ভ ইবহমধষ ধিং বহফবফ.
ঐঁসধুঁহ :ৎরবফ :ড় পধঢ়ঃঁৎব ইবহমধষ ভৎড়স ঝযবৎ কযধহ. ওহ ১৫৩৮ ঝযবৎ কযধহ পধঢ়ঃঁৎবফ এধঁৎধ ধহফ জড়যঃধং ভড়ৎঃ. ওহ :যব ংধসব ুবধৎ ঐঁসধুঁহ ধঃঃধপশবফ এধঁৎধ ধহফ ড়পপঁঢ়রবফ রঃ. ওঃ ধিং হধসবফ তধহহধঃধনধফ. এধঁৎধ ধিং ঁহফবৎ যরং পড়হঃৎড়ষ ভড়ৎ ধনড়ঁঃ ৮ সড়হঃযং. ওহ ১৫৩৯ ঐঁসধুঁহ ধিং ভধঃধষষু ফবভবধঃবফ নু ঝযবৎ কযধহ রহ :যব নধঃঃষবভরবষফ ড়ভ ঈযধঁংধ ধহফ যবহপব ইবহমধষ পধসব ধমধরহ :ড় ঝযবৎ কযধহ. ঋৎড়স ১৫৪০ :ড় ১৫৫৩ :যব ঝঁষঃধহ ড়ভ উবষযর ধিং ঝযবৎ ঝযধয ধহফ যরং ংড়হ ওংষধস ঝযধয. অঃ :যধঃ :রসব ইবহমধষ ধিং ধষংড় ঁহফবৎ :যবস. অভঃবৎ :যব ফবধঃয ড়ভ ওংষধস ঝযধযরহ ১৫৫৩ :যবৎব বিৎব পরারষ ধিৎ ধসড়হম :যব অভমধহ ষবধফবৎং. ঞযবহ গঁযধসসধফ ঝযধয ঝযঁৎ নবপধসব ংঁষঃধহ ড়ভ ইবহমধষ ধহফ অৎধশধহ্থং শরহম গবহম ইবহম পধঢ়ঃঁৎবফ ঈযরঃঃধমড়হম যিড় ধিং ফবভবধঃবফ নু গঁযধসসধফ ঝযধয ঝযঁৎ ষধঃবৎ. ওহ ১৫৫৫ যব ধিং শরষষবফ. টঢ়ঃড় ১৫৬০ যরং ংড়হ ইধযধফঁৎ ঝযধয ধিং :যব ঝঁষঃধহ ড়ভ ইবহমধষ যিড় ধিং শরষষবফ নু এযরঁং ঁফফরহ রহ ১৫৬৪ যিড় নবপধসব ঝঁষঃধহ ড়ভ ইবহমধষ ষধঃবৎ ড়হ.
ওহ ১৫৬৪ ৎঁষবৎ ড়ভ ঝড়ঁঃযবৎহ ইরযধৎ ঝঁষধরসধহ কধৎৎধহর ড়পপঁঢ়রবফ এধঁৎধ. ঞরষষ যরং ফবধঃয যব ংযড়বিফ যরং ড়নবফরবহপব :ড় অশনবৎ. ইঁঃ যরং ুড়ঁহমবৎ ংড়হ উধঁফ কযধহ ফবহরবফ যরং ড়নবফরবহপব ধহফ পধঢ়ঃঁৎবফ তধসধহরধ ভড়ৎঃ ধঃ :যব বধংঃবৎহ নড়ৎফবৎ. ওহ ১৫৭৪ অশনবৎ যরসংবষভ ভধপবফ উধঁফ ধহফ ঢ়ঁংযবফ যরস নধপশ :ড় চধঃহধ ধহফ ংবহঃ গঁহরস কযধহ :ড় পধঢ়ঃঁৎব ইবহমধষ. উধঁফ ধিং ফবভবধঃবফ নু :যধঃ ড়ষফ এবহবৎধষ নঁঃ ফঁব :ড় যরং ফবধঃয উধঁফ পড়ঁষফ ংধাব ইবহমধষ ভৎড়স গড়মঁষ :যধঃ :রসব. ওহ ১৫৭৬ ঞড়ফবৎসধষ ধিং ংবহঃ ধমধরহংঃ উধঁফ. ওহ :যব সড়হঃয ড়ভ ঔঁষু ড়ভ ১৫৭৬ রহ ধ নধঃঃষব ভরবষফ হবধৎ জধলসধযধষ উধঁফ ধিং ফবভবধঃবফ ধহফ শরষষবফ নু :যব গড়মঁষ ধৎসু. ঞযঁং ধভঃবৎ ২৪০ ুবধৎং :যব রহফবঢ়বহফধহঃ ঝঁষঃধহধঃব ড়ভ ইবহমধষ ভধষষবহ :ড় অশনবৎ. অভঃবৎ :যধঃ রঃ ধিং ৎঁষবফ নু গড়মঁষ ঝঁনধফবৎং. ঝঃরষষ :যবৎব বিৎব ১২ রহফবঢ়বহফবহঃ ইযুঁধহং ৎঁষরহম াধৎরড়ঁং ধৎবধং ড়ভ ইবহমধষ. ঞযবু বিৎব ওংযধ কযধহ. ড়ভ ঝড়হধৎমধড়হ, কবফধৎ জড়ু ড়ভ ঠরশৎধসঢ়ঁৎ, কধহফৎঢ়ধ ঘধৎধুধহ ড়ভ ঈযধহফৎধফরঢ় (ইধৎরংধষ), গঁশধহফধ জধস ড়ভ ইযড়ংহধ (ঋধৎরফঢ়ঁৎ), খধশযসধহ গধহরশশধ ড়ভ ঘড়ধশযধষর( ইযঁষংধ), কড়হমংড় ঘধৎধুধহ ড়ভ ঘধঃড়ৎব, ঈযধফ এধুর ড়ভ ঈযধহফ চৎড়ঃধঢ় (গধহরশমড়হল), চরঃধসনবৎ জড়ু ড়ভ চঁঃরধ ৫/(জধলংযধযর) ধহফ চৎড়সড়ঃয জড়ু ড়ভ উরহধলঢ়ঁৎ. ঋধুধষ এধুর ড়ভ ইযধধিষ, গধুষরং চৎড়ঃধন ধহফ গধুষরং কঁঃঁন ড়ভ গুসবহংরহম, কধৎরস গঁংধ তধর ড়ভ ঝুষযবঃ, ওনৎধযরস গঁৎধষ ড়ভ করংযড়ৎবমড়হল, অহধিৎ কযধহ ড়ভ ইধহরবৎ ঈযড়হম বিৎব ধষংড় ভধসড়ঁং ষধহফষড়ৎফং.
অভঃবৎ উধঁফ রহ ১৫৮০ কযধহ-ব-ঔধযধহ নবপধসব :যব ৎঁষবৎ ড়ভ ইবহমধষ ধহফ ধভঃবৎ যরং ফবধঃয গঁলধভভবৎ কযধহ ঞরৎনধঃর ধিং ংবহঃ :ড় ৎঁষব ইবহমধষ. ঐব ধিং ধ ৎড়ঁময ধহফ :ড়ঁময ৎঁষবৎ. ঋড়ৎ :যরং ধহফ ড়ঃযবৎ পরারষ ধহফ সরষরঃধৎু ৎবধংড়হং :যবৎব ধিং সঁঃরহম রহ ইবহমধষ ঁহফবৎ :যব ষবধফবৎংযরঢ় ড়ভ ঈযধমঃধর :ৎরনধষ ষবধফবৎ ইধপযধ কযধহ. অশনবৎ ধমধরহ ংবহঃ ঞড়ফবৎসধষ ধহফ অুরু কড়শধ রহ ইবহমধষ. ঞযবু ঁঢ়ৎড়ড়ঃবফ :যব সঁঃরহম. অং অশনবৎ ধিং :যব ঝঁপপবংংভঁষ গড়মঁষ ঊসঢ়রৎব :ড় :ধশব ইবহমধষ ঁহফবৎ উবষযর, ংড় যরং সরষরঃধৎু ধফসরহরংঃৎধঃরড়হ সঁংঃ ধষংড় নব ফরংপঁংংবফ. ওহ যরং সরষরঃধৎু ভড়ৎপব :যবৎব বিৎব ওহভধহঃৎু, ঈধাধষৎু, অৎঃরষষবৎু ধহফ ঘধাু. ঐরং ওহভধহঃৎু যধফ এঁহহবৎং (ইধহফড়শ পযরংং), ঝড়িৎফ ডধৎৎরড়ৎং (ঝযধসংবৎ ইধল), ইড়সিধহ, এধঃব শববঢ়বৎ ড়ভ :যব চধষধপব (উধৎধিহ), ঝবহঃৎু ড়ভ :যব চধষধপব (কযরফসধঃরধ), চধষধিহ ধহফ কধযবৎ (চধষশর পধৎৎরবৎ). ওহ :যব সরষরঃধৎু যরংঃড়ৎু ড়ভ ওহফরধ ইধনঁৎ ভরৎংঃ রহঃৎড়ফঁপবফ অৎঃরষষবৎু. উঁৎরহম অশনবৎ ষরমযঃ পধহড়হং বিৎব নঁরষঃ ভড়ৎ বধংু :ৎধহংঢ়ড়ৎঃধঃরড়হ ধহফ ড়ঃযবৎ :ুঢ়বং ড়ভ মঁহং ধহফ ধসসঁহরঃরড়হং বিৎব ধষংড় সধফব. ওহ যরং অৎঃরষষবৎু(ঞড়ড়ঢ় কযধহধ) ঞঁৎশং (জড়সু) বিৎব বসঢ়ষড়ুবফ. ঞযব :রঃষব ড়ভ রঃং পযরবভ ধিং ‘গরৎ অঃরং’. ঈধাধষৎু ধিং শবঢ়ঃ নু গধংহধনফবৎং, যিরপয ঢ়ষধুবফ াবৎু রসঢ়ড়ৎঃধহঃ ৎড়ষব ভড়ৎ :যব ংবপঁৎরঃু ধহফ ফরংপরঢ়ষরহব ড়ভ :যব ঈড়ঁহঃৎু. অশনবৎ যরসংবষভ ধিং াবৎু রহঃবৎবংঃবফ ধনড়ঁঃ পধাধষৎু ড়িঁষফ হড়ি ধহফ ধমধরহ রহংঢ়বপঃ :ড় লঁফমব রঃং ংশরষষ, ঢ়ৎড়ভবংংরড়হধষরংস ড়ভ ংড়ষফরবৎং ধহফ পড়হফরঃরড়হং ড়ভ যড়ৎংবং. গধলড়ৎরঃু ড়ভ রঃং ংড়ষফরবৎং বিৎব ভৎড়স চধঃযধহ ধহফ জধলঢ়ঁঃ.অশনবৎ ভরৎংঃ :যড়ঁমযঃ ধনড়ঁঃ ঘধাু যিবহ যরং ভড়ৎপব ভধপবফ চড়ৎঃঁমঁবংব. ঐব যধং নঁরষঃ নরম ংযরঢ়ং পধঢ়ধনষব :ড় :ৎধহংঢ়ড়ৎঃ বাবহ বষবঢ়যধহঃং ভড়ৎ যরং ঘধাু. ঐব বসঢ়ষড়ুবফ রহ যরং ঘধাু বীঢ়বৎঃ সধৎরহবৎং ধহফ হধারমধঃড়ৎং. ওহ :যব গড়মঁষ ধৎঃং ধহফ ঢ়ধরহঃরহম পধহড়হ পধৎৎুরহম ধহফ বষবঢ়যধহঃ পধৎৎুরহম নড়ধঃং ধৎব ংববহ. ঙহব ড়ভ :যব সধলড়ৎ ভড়ৎপব ড়ভ যরং ধৎসু ধিং :যব বষবঢ়যধহঃ ভড়ৎপব. ঐড়বিাবৎ, চড়ৎঃঁমঁবংব ঘধাু ধিং সড়ৎব ঢ়ড়বিৎভঁষ ধঃ :যধঃ :রসব.
ঊষবঢ়যধহঃং, যিরপয বিৎব ঁংবফ নু অশনবৎ বিৎব হধসবফ ‘কযধংধ’. ঝবপঃরড়হ ড়ভ ১০,২০ ধহফ ৩০ বষবঢ়যধহঃং ধিং হধসবফ ‘ঐধষধশধ’. ঋড়ৎ ধিৎ ঢ়ঁৎঢ়ড়ংবং অশনবৎ যধফ :ড় সধরহঃধরহ ধ নরম সরষরঃধৎু ভড়ৎপব. ঝসধষষ ঢ়ড়ৎঃরড়হ ড়ভ রঃ রহাধফবফ ইবহমধষ রহ াধৎরড়ঁং নধঃঃষবং. ওহ ১৫৬৫, অশনবৎ সধফব ইবহমধষ ধ ঢ়ধৎঃ ড়ভ যরং ঊসঢ়রৎব. অভঃবৎ :যধঃ :যবৎব বিৎব সধহু নধঃঃষবং যিরপয গড়মযঁষ ভড়ঁমযঃ ধমধরহংঃ াধৎরড়ঁং ৎঁষরহম ষবধফবৎং ড়ভ ইবহমধষ, ংঁপয ধং নধঃঃষবং ড়ভ চধঃহধ ধহফ ইরযধৎ, নধঃঃষব ড়ভ ঞড়শধরৎ :ড় পধঢ়ঃঁৎব ঝধঢ়ঃধমৎধস(১৫৭৫) যবধফবফ নু গঁহরস কযধহ কযধহ ঊ কযধহধহ, নধঃঃষব ড়ভ জধল-গড়যধষ যবধফবফ নু ঐড়ংংধরহ কড়ষর কযধহ কযধহ ঊ কযধহধহ ধহফ ঞড়ফবৎসধষ বঃপ. ইঁঃ ফঁৎরহম তধযধহমরৎ অভমযধহ ষবধফবৎং নবপধসব ৎবনবষং. ঞযবহ ৎঁষবৎ ড়ভ ইবহমধষ ধিং ওংষধস কযধহ. ঐব যধফ :ড় ভরমযঃ ধমধরহংঃ ৎবনবষং যবধফবফ নু ঙংসধহ কযধহ রহ ১৬১২. উযধশধ ধিং সধফব ঢ়ৎড়ারহপরধষ পধঢ়রঃধষ. ঙংসধহ কযধহ :যব ংড়হ ড়ভ ওংযধ কযধহ ফরবফ রহ :যধঃ পড়হভষরপঃ.
ঐবৎব সরষরঃধৎু ধপঃরারঃরবং ড়ভ ১২ ইযুঁধহং সঁংঃ নব ফরংপঁংংবফ. ইবপধঁংব সধহু যরংঃড়ৎরধহং :বৎসবফ ইবহমধষ ধং :যব ষধহফ ড়ভ ইযঁরুধহং . ইঁঃ ধনড়ঁঃ :যবরৎ ধিৎ ভৎড়হঃং ধহফ ফধঃবং ড়ভ :যবরৎ াধৎরড়ঁং নধঃঃষবং ধৎব হড়ঃ ৎিরঃঃবহ পষবধৎষু রহ :যব যরংঃড়ৎু. ইঁঃ রঃ রং পষবধৎ :যধঃ ধষষ ড়ভ :যবস ধৎব হড়ঃ ৎঁষরহম :যবরৎ ধৎবধং ধঃ :যব ংধসব :রসব. ওহ :যব নড়ড়শ ড়ভ ‘ইধযধৎবংঃধহ-ঊ-এধবনবধ’, গরৎুধ ঘধঃযড়হ ৎিরঃঃবহ ধনড়ঁঃ সধহু নধঃঃষবং ড়ভ চৎধঃধঢ়ধফরঃঃধ ড়ভ ঔবংংড়ৎব ধমধরহংঃ গড়মঁষং. ঐব, যড়বিাবৎ, ভধরষবফ :ড় রিহ ধহু ধিৎ. ওহ :যব নধঃঃষব ড়ভ ঐড়ষফরমযধঃ যব ভধপবফ গড়মঁষ এবহবৎধষ জধহধ চৎড়ঃধন. কবফধৎ জড়ু ড়ভ ইরশৎধসঢ়ঁৎ যধফ ধ ঢ়ড়বিৎভঁষ ধৎসু. ইঁৎসবংব ঢ়রৎধঃবং বিৎব যরং ংঁঢ়ঢ়ড়ৎঃবৎং ধহফ যব বসঢ়ষড়ুবফ সধহু চড়ৎঃঁমঁবংব ঢ়রৎধঃবং রহ যরং ঘধাু. ঞযরং মৎবধঃ যবৎড় ধহফ সরষরঃধৎু ড়ৎমধহরুবৎ ধিং ধঃঃধপশবফ নু গড়মঁষ এবহবৎধষ গধহ ঝরহময রহ ১৬০৪. ঐব ষড়ংঃ :যব নধঃঃষব ধহফ যব ধিং সধফব পধঢ়ঃরাব. কধহফধৎঢ়ধ ঘধৎধুধহ ড়ভ ঈযধহফৎধ ফরা ধিং ধষংড় ধ ঢ়ড়বিৎভঁষ ইযঁরুধহ. অভঃবৎ যরং ফবধঃয যরং ংড়হ জধসপযধহফৎধ ধিং ৎঁষরহম :যব ধৎবধ. ঐব ধিং ধ ংড়হ রহ ষধি ড়ভ জধলধ চৎধঃধনধফরঃঃধ ড়ভ ঔবংংড়ৎব. জধসপযধহফৎধ ধিং ধষংড় ফবভবধঃবফ নু গড়মঁষং. ইযুঁধহ ড়ভ ইযড়ংধযধ গড়শধহফধ জধস ধিং ধ ঢ়ড়বিৎভঁষ ষবধফবৎ. ঐরং যবরৎ শরহম জড়মযঁহধঃয ধহফ ষধহফষড়ৎফ ড়ভ ইযড়ংধযধ ঝধঃুধলরঃ নবপধসব ধষষরবং ড়ভ গড়মঁষং ধহফ যবষঢ়বফ গড়মঁষ অৎসু রহ াধৎরড়ঁং নধঃঃষবং ধমধরহংঃ ড়ঃযবৎ ষধহফষড়ৎফং. উঁৎরহম অশনবৎ জবমরসব রহ ইযড়ষঁধ খধশযসধহ গধহরশশধ ধহফ ধভঃবৎ যরস যরং ংড়হ অহধহঃধ গধহরশশধ বিৎব ঢ়ড়বিৎভঁষ ইযঁরুধহং. ঐড়বিাবৎ, ইযড়ষঁধ ধিং ধষংড় পধঢ়ঃঁৎবফ নু গড়মঁষং. ঋৎড়স যবৎব :যবু ংবহঃ সরংংরড়হং ধমধরহংঃ গড়ময (ইঁৎসবংব) ধহফ ভরৎরহমর (চড়ৎঃঁমঁবংব) ঢ়রৎধঃবং. কধহমংধ ঘধৎধুধহ ড়ভ ঘধঃড়ৎব, ইরৎ ঐধসসরৎ ড়ভ ইধশঁৎধ, চরঃধসনবৎ জড়ু ড়ভ জধলংযধযর, চৎড়সড়ঃয জড়ু ড়ভ উরহধলঢ়ঁৎ বিৎব ভৎরবহফং ড়ভ গঁংধ কযধহ, :যব ংড়হ ড়ভ ওংযধ কযধহ. ঐড়বিাবৎ, ঞযবু ধষষ যধফ :ড় ভধষষবহ :ড় গড়মঁষ অৎসু ড়হব ধভঃবৎ ধহড়ঃযবৎ.
ঋধুধষ এধুর ড়ভ ইযধধিষ ধহফ ঈযধফ এধুর ড়ভ ঈযধফ চৎড়ঃধন বিৎব ঢ়ড়বিৎভঁষ ইযঁরুধহং. ঞযবু ৎঁষবফ :যবরৎ ধৎবধং রহফবঢ়বহফবহঃষু. খধঃবৎ ড়হ ইধযধফঁৎ এধুর ড়ভ ইযধধিষ ধষংড় নবপধসব ঢ়ড়বিৎভঁষ. ঐব যধফ ধ নরম ধহফ ঢ়ড়বিৎভঁষ হধাু. ঐব যবষঢ়বফ গঁংধ কযধহ, :যব ংড়হ ড়ভ ওংধ কযধহ ধমধরহংঃ গড়মঁষ. ইঁঃ ধভঃবৎ :যব ভধষষ ড়ভ গঁংধ কযধহ যরং হবঢ়যবি অহধিৎ এধুর ধহফ ষধহফষড়ৎফ ড়ভ ঝড়ৎধরষ ঝড়হধ এধুর ধপপবঢ়ঃবফ :যব ৎঁষব ড়ভ গঁমধষ. ঈযধফ এধুর ড়ভ ঈযধফ চৎড়ঃধঢ় ধিং ধষংড় ভধসড়ঁং ভড়ৎ যরং যবৎড়রপ সরষরঃধৎু ধপঃরারঃরবং. ইবঃরহ জড়ংব, :যব বিংঃবৎহ ৎিরঃবৎ ৎিরঃঃবহ ধনড়ঁঃ ঔঁহধ এধুর ড়ভ ঈযধফ চৎড়ঃধন. গড়ংঃ ঢ়ৎড়নধনষু ঈযধফ এধুর ধহফ ঔঁহধ এধুর ধিং :যব ংধসব ঢ়বৎংড়হ. অসড়হম :যব ইযঁরুধহং ওংযধ কযধহ ধিং :যব সড়ংঃ ঢ়ড়বিৎভঁষ. ঐরং ভধঃযবৎ কধষরফধংধ ঞধলফধহর ধিং ধ যরহফঁ(জধলঢ়ঁঃ) যিড় বসনৎধপবফ ওংষধস ধহফ নবপধসব :যব ষধহফষড়ৎফ ড়ভ ইযধঃর (খড়বিৎ) ধৎবধ. ঐরং গঁংষরস হধসব ধিং ঝঁষবসধহ. অভঃবৎ যরং ফবধঃয যরং ংড়হ ওংযধ কযধহ নবপধসব যরং যবরৎ ধহফ সধফব যরং পধঢ়রঃধষ রহ কধঃৎধন. ঐরং ধৎবধ ধিং রহ ঢ়ৎবংবহঃ উযধশধ, ঈড়সরষষধ ধহফ গুসবহংরহময. ঐব সধফব :যব ভড়ৎঃ ড়ভ কযরুরৎঢ়ঁৎ, অমধৎড় ঝযরহফযঁ ধহফ ঔধহমড়ষনধৎর. অভঃবৎ :যব ফবভবধঃ ধহফ ফবধঃয ড়ভ উধঁফ কধৎৎধহর নবপধসব :যব ষবধফবৎ ড়ভ ইযঁরুধহং. ঐব ভড়ঁমযঃ সধহু নধঃঃষবং ধমধরহংঃ গড়মঁষং. জধুধ গধহ ঝরহময ধিং ধষংড় ভধরষবফ :ড় রিহ রহ ফঁবষ রিঃয যরস. ঝড়হ ড়ভ গধহ ঝরহময উড়ৎুধহ ঝরহময রিঃয যরং গড়মঁষ ভড়ৎপব ফবভবধঃবফ নু ওংযধ কযধহ ধহফ ষধঃবৎ যব ফরবফ রহ ধ নধঃঃষব হবধৎ ঠরশৎধসঢ়ঁৎ. ঋড়ৎ যরং যবৎড়রপ নধঃঃষবং ঊসঢ়রৎব অশনবৎ মধাব যরস :যব :রঃষব ‘গধংহধফ-ঊ-অষধ’ ধহফ ‘গধৎুড়নধহব ইধহমষধ’. ওহ ১৫৯৯ ওংযধ কযধহ ফরবফ ধহফ যরং ংড়হ গঁংধ কযধহ নবপধসব যরং যবরৎ. ইঁঃ ঁহভড়ৎঃঁহধঃবষু যব ধিং ফবভবধঃবফ নু :যব ঝঁনধফবৎ ওংষধস কযধহ রহ ১৬১০.
উঁৎরহম ঔধযধহমরৎ ৎবমরসব ঝঁনধফবৎ জধল গধহ ঝরহময (১৬০৫-৬), ঝঁনধফবৎ কড়ঃঁন টফফরহ কড়শধ (১৬০৬-৭), ঝঁনধফবৎ ঔধযধহমরৎ কঁষর কযধহ (১৬০৭-৭), ঝঁনধফবৎ ওংষধস কযধহ (১৬০৮-১৩), ঝঁনধফবৎ কধংযরস কযধহ (১৬১৩-১৮), ঝঁনধফবৎ ওনৎধযরস কযধহ (১৬১৮-২২), ঝঁনধফবৎ ঝযধযলধফর ঝযধযলধযধহ (১৬২২-২৫), ঝঁনধফবৎ কযধহলবফ কযধহ (১৬২৫-২৫), ঝঁনধফবৎ গঁশধৎধস কযধহ (১৬২৬-২৭), ঝঁনধফবৎ ঋরফধর কযধহ (১৬২৭-২৮) ংববহ :যব সরষরঃধৎু রহঃবৎবংঃ ড়ভ গড়মঁষং রহ ইবহমধষ.
ওহ :যব সরষরঃধৎু যরংঃড়ৎু ড়ভ ইবহমধষ, ঔধযধহমরৎ ধিং াবৎু রসঢ়ড়ৎঃধহঃ গড়মঁষ ঊসঢ়বৎড়ৎ. ইু :যব বভভড়ৎঃ ড়ভ যরং :ড়ি ৎঁষবৎং ঝঁনধফবৎ ওংষধস কযধহ ধহফ ঝঁনধফবৎ ওনৎধযরস কযধহ বাবৎুযিবৎব গড়মঁষ ভষধম যড়রংঃবফ. ওঃ ধিং বীঢ়ধহফবফ ঁঢ়-ঃড় অযড়স ধহফ অৎধশধহ নড়ৎফবৎ.
উঁৎরহম ঝযধযলধযধহ ৎবমরসব :যবৎব বিৎব ভড়ঁৎ ঝঁনধফবৎং যিড় ৎঁষবফ ইবহমধষ. ঞযবু বিৎব কধংরস কযধহ কযড়ৎধংধহর (১৬২৮-১৬৩২), অুরস কযধহ (১৬৩২-৩৭), ওংষধস কযধহ গড়ংধযধফর (১৬৩৭-৩৯), ধহফ ঝযধযলধফধ গড়যধসসধফ ঝঁলধ (১৬৩৯-৬০). ঞযবু বিৎব ধষংড় :ড়ড়শ ঢ়ধৎঃ রহ াধৎরড়ঁং নধঃঃষবং. অসড়হম :যবস ঝঁনধফবৎ ওংষধস কযধহ গড়ংধযধফর ধিং াবৎু ংঁপপবংংভঁষ রহ সরষরঃধৎু ধপঃরারঃরবং. উঁৎরহম যরং :রসব অযড়সং ধঃঃধপশবফ ইবহমধষ ধহফ পধঢ়ঃঁৎবফ ধ ঢ়ড়ৎঃরড়হ ড়ভ রঃ. ওংষধস কযধহ গড়ংধযধফর ভধপবফ :যবস. ঞযবু বিৎব ফবভবধঃবফ. ঐব ভড়ষষড়বিফ :যব ভষববরহম অযড়সং ধহফ :যবহ যব ড়পপঁঢ়রবফ কঁঃপয ইরযধৎ. উঁৎরহম :যধঃ :রসব ইঁৎসবংব ঢ়রৎধঃবং বিৎব যবষঢ়বফ নু :যব চড়ৎঃঁমঁবংব ঢ়রৎধঃবং. ঞযবু বিৎব ষড়ধফরহম ভৎবংয ধঃঃধপশ ড়হব ধভঃবৎ :যব ড়ঃযবৎ ড়াবৎ ঘড়ধশযধষর ধহফ উযধশধ. ওংষধস কযধহ গড়ংধযধফর ধঃঃধপশবফ :যবস নু যরং ঢ়ড়বিৎভঁষ ঘধাু. ঞযবু বিৎব সধফব নড়ঁহফ :ড় ৎবঃৎবধঃ.
এৎবধঃ গঁমধষ ঊসঢ়বৎড়ৎ অঁৎধহমড়লবন ধষংড় ৎঁষবফ ইবহমধষ নু ৯ ঝঁনধফবৎং. ঞযবু বিৎব ঝযধযলধফধ ঝঁলধ (ঁঢ়-ঃড় ১৬৬০), গরৎ তঁসষধ (১৬৬০-৬৩), ঝযধবংঃধ কযধহ (১৬৬৩-৭৭,১৬৭৯-৮৮), ঋবফধর কযধহ (১৬৭৮), ঝঁষঃধহ গড়যধসসধফ অুরস (১৯৭৮-৭৯), কযধহ-ঊ-তধযধহ (১৯৮৮-৮৯), ওনৎধযরস কযধহ (১৬৮৯-৯৭), অুরস-ঁং-ঝযধহ (১৬৯৭-১৭০৭) ধহফ গঁৎংযরফ কঁষর কযধহ (১৭০৪-১৭২৭). ঞযবু ধষংড় ষড়ড়শবফ ধভঃবৎ :যব সরষরঃধৎু রহঃবৎবংঃ ড়ভ :যব গড়মঁষং রহ ইবহমধষ. ঋবি বীধসঢ়ষবং ধৎব মরাবহ নবষড়.ি ইু :যব যবষঢ় ড়ভ গরৎ তঁসষধ অঁৎধহমড়লবন ড়হি ড়াবৎ ঝযধযলধফধ ঝঁলধ. অঁৎড়হমড়লবন মধাব যরস :রঃষব কযধহব-কযধহধহ ধহফ ঝরঢ়ধয-ঝধষধৎ. ঐব ষবধফবফ :যব মৎবধঃ সরষরঃধৎু ভড়ৎপব ড়ভ ১২০০০ ঈধাধষৎু, ৩০০০০ ওহভধহঃৎু, ধহফ ধ নরম ঘধাু ধমধরহংঃ করহম ড়ভ কঁঃপয ইরযধৎ চৎধহ ঘধৎধুধহ. ঐব ৎধহ ধধিু ভৎড়স কঁপয ইরযধৎ ধহফ রঃ পধসব ঁহফবৎ :যব গড়মঁষ ৎঁষব. ওঃ ধিং হধসবফ অষধসহধমড়ৎ. ঞযবহ যব পধঢ়ঃঁৎবফ :যব পধঢ়রঃধষ ড়ভ অংংধস, ইধড়ৎড়মৎধস. ঐব ধষংড় ঢ়ষধহহবফ :ড় রহাধফব ঞরনবঃ নঁঃ নবভড়ৎব :যধঃ যব ফরবফ (১৬.০৩.১৬৬৩). অভঃবৎ যরং ফবধঃয করহম ড়ভ অৎধশধহ পধঢ়ঃঁৎবফ ঈযরঃঃধমড়হম. ঝঁনধফবৎ ঝযধবংঃধ কযধহ ংবহঃ ওনহব ঐড়ংংধরহ ধং :যব ঈড়সসধহফবৎ ড়ভ যরং ঘধাু ধহফ যরং ংড়হ ইড়ঁলড়ৎম ঙসরফ কযধহ ধং :যব পড়সসধহফবৎ ড়ভ যরং ওহভধহঃৎু :ড় ৎবপধঢ়ঃঁৎব ঈযরঃঃধমড়হম. ওহ ১৬৬৬ :যবু পধঢ়ঃঁৎবফ রঃ. ইঁৎসবংব ধহফ চড়ৎঃঁমঁবংব ৎধহ ভড়ৎ ষরভব. ঈযরঃঃধমড়হম ধিং হধসবফ ওংষধসধনধফ. ওহ যরং ংবপড়হফ ফঁৎধঃরড়হ যব যধফ :ড় ভরমযঃ ধমধরহংঃ ঊহমষরংয ঞৎধফবৎং. ঞযবু ধঃঃধপশবফ ঐরুষর (১৬৮৬-৮৭). ইঁঃ :যবু বিৎব ফবভবধঃবফ নু ঝযধবংঃধ কযধহ. ঈধঢ়ঃধরহ ঐবধঃয ধষংড় নড়ঁহফ :ড় ষবধাব ইধষধংযড়ৎব. উঁৎরহম :যব :রসব ড়ভ ঝঁনধফবৎ ওনৎধযরস কযধহ জধযরস ঝযধয’ ড়ভ গড়ৎংযরফধনধফ, নু যরং ১০০০০ পধাধষৎু ধহফ ৬০০০০ রহভধহঃৎু যব পধঢ়ঃঁৎবফ গড়ৎংযরফধনধফ ধহফ কধংযরসনধুধৎ. ইু :যব বহফ ড়ভ ১৬৯৬ যব ড়পপঁঢ়রবফ জধলসধযধষ ধহফ গধষফযধয. ওহ :যরং ংরঃঁধঃরড়হ অঁৎড়হমড়ুবন ঢ়ড়ৎঃবফ অুরস-ঁং-ঝযধহ রহ ঢ়ষধপব ড়ভ ওনৎধযরস কযধহ. ইু :যরং :রসব ারুরৎ কযধুিধ অহধিৎ ধিং শরষষবফ নু জধযরস ঝযধয. ঝড়, অুরস-ঁং-ঝযধহ ংবহঃ ধ ঢ়ড়বিৎভঁষ ধৎসু ধমধরহংঃ যরস. ওহ ১৬৯৮, রহ ধ নধঃঃষব হবধৎ ঈযধহফৎধাড়হব জধযরস ঝযধয ধিং ফবভবধঃবফ ধহফ সধফব পধঢ়ঃরাব ধহফ ঢ়ঁহরংযবফ :ড় ফবধঃয.
ঋৎড়স গঁৎংযরফ কঁষর কযধহ রহ ইবহমধষ হবি পযধঢ়ঃবৎ ড়ভ যরংঃড়ৎু ড়ঢ়বহবফ. ঐব ংঃধৎঃবফ ঘধনধন’ং ৎবমরসব রহ ইবহমধষ. ঘধসবং ড়ভ ঘড়নধনং ধৎব গঁৎংযরফ কঁষর কযধহ (১৭০৪-১৭২৭), যরং ফধঁমযঃবৎ ধহফ ঝঁলধঁফফরহ (১৭২৭-৩৯), ঝযধৎভধৎধু কযধহ (১৭৩৯-৪০), অষরনড়ৎফর কযধহ (১৭৪০-৫৬), যরং ফধঁমযঃবৎ অসরহধ ইবমঁস(১৭৫৬), ঝরৎধু-ঁফ-উধঁষধ (১৭৫৬-৫৭), গরৎ তধভধৎ (১৭৫৭-৬০,১৭৬৩-৬৫), ঐরং উধঁমযঃবৎ ধহফ গরৎ কধংযবস (১৭৬০-১৭৬৩), ঘধুরস-টফ-উধঁষধয (১৭৬৫-৬৬) ধহফ ঝধযরশয-টফ-উধঁষধয (১৭৬৬-৭০).
উঁৎরহম :যরং ঢ়বৎরড়ফ :যবৎব বিৎব সধহু সরষরঃধৎু রহাধংরড়হং. গধৎধঃযধ রহাধফবফ ইবহমধষ রহ অঢ়ৎরষ ১৭৪২, গধৎপয ১৭৪৩, গধৎপয ১৭৪৪, বহফ ড়ভ ১৭৪৫, ঘড়াবসনবৎ ১৭৪৭. ওহ গধু ১৭৫১ গধৎধঃযধ ধহফ ঘড়নধন নড়ঃয বিৎব :রৎবফ ড়ভ নধঃঃষবং. ঝড়, :যবু ংরমহবফ ধ :ৎবধঃু.
ঠরৎঃঁধষষু ঘড়নধন ঝরৎধু-টফ-উধঁষধ ধিং :যব ষধংঃ ঘড়নধন ড়ভ ইবহমধষ. ওহ ১৭৫৭, নবভড়ৎব যরং ভধষষ যব যধফ :ড় ভধপব ংবাবৎধষ :রসব ধমধরহংঃ ঊধংঃ ওহফরধ ঈড়সঢ়ধহু. ওহ ৩ৎফ ঔঁহব ১৭৫৭, খড়ৎফ ঈষরাব ধঃঃধপশবফ ৫০০০০ ংড়ষফরবৎং ড়ভ ঘড়নধন রিঃয ড়হষু ৩০০০ ংড়ষফরবৎং রহ :যব সধহমড় মৎড়ড়াব ড়ভ চধষষধংংু. ঋড়ৎ নবঃৎধুধষ ড়ভ গরৎ তধভধৎ, ঔধমধঃ ঝযবঃঃ, জধল ইধষষড়নয, জড়ু উড়ৎষধা,, টসর ঈযধফ, ণধৎ খধঃরভ ঘড়নধন ষড়ংঃ :যব নধঃঃষব. অষঃযড়ঁময গরৎ গড়ফধহ, গড়যধহ খধষ ভড়ঁমযঃ নৎধাবষু, সধলড়ৎরঃু ড়ভ :যব ঘড়নধন’ং ংড়ষফরবৎং ৎবসধরহবফ রহধপঃরাব. ঐরং ৫০০ ংড়ষফরবৎং বিৎব শরষষবফ ধমধরহংঃ ২৩ ড়ভ ঊধংঃ ওহফরধ ঈড়সঢ়ধহু.
ঝবৎধল ৎবঃঁৎহবফ :ড় গড়ৎংযরফধনধফ নঁঃ ভধরষবফ :ড় নঁরষফ ধ হবি অৎসু ধহফ :ৎরবফ :ড় ৎবধপয চধঃহধ. ওহ :যব ধিু যব ধিং ধঢ়ঢ়ৎবযবহফবফ রহ :যব জধলসধযধষ. ঐব ধিং শরষষবফ নু :যব ড়ৎফবৎ ড়ভ গরৎড়হ (ঃযব ংড়হ ড়ভ গরৎ তধভধৎ). গড়যধসসধফর ইবম করষষবফ যরস. ঞযব ষধংঃ ভধঃবভঁষ নধঃঃষব নবভড়ৎব ষড়ড়ংরহম ঢ়ড়বিৎ :ড় ইৎরঃরংয ধিং :যব নধঃঃষব ড়ভ ইড়ীবৎ রহ ১৭৬৪. ওহ :যধঃ ধিৎ গরৎ কধংযবস ভড়ঁমযঃ নৎধাবষু ধমধরহংঃ ঊধংঃ ওহফরধ ঈড়সঢ়ধহু নঁঃ যব ষড়ংঃ :যব নধঃঃষব. অভঃবৎ যরস :যবৎব ধিং হড় ঢ়ড়বিৎভঁষ ঘড়নধন যিড় পড়ঁষফ ফধৎব :ড় ভধপব :যব পড়সঢ়ধহু নৎধাবষু. টষঃরসধঃবষু ইৎরঃরংয পধসব রহ :যব ঢ়ড়বিৎ.

গরষরঃধৎু যরংঃড়ৎু ড়ভ ইধহমষধফবংয

ওহঃৎড়ফঁপঃরড়হ: গরষরঃধৎু ৎবভবৎং :ড় ংবপঁৎরঃু ভড়ৎপবং ড়ভ ধ পড়ঁহঃৎু. ওঃ’ং ষবীরপধষ সবধহরহম রং ড়ভ ংড়ষফরবৎ ড়ৎ ধৎসরবং ড়ৎ ধিৎভধৎব’. ইধহমষধফবংয রং ধ হবি পড়ঁহঃৎু রহ :যব যরংঃড়ৎু ড়ভ :যব ড়িৎষফ. ওঃ রং :যব ংধসব ষধহফ যিরপয পযধহমবফ রঃং হধসব :রসব :ড় :রসব রিঃয াধৎরধনষব ধৎবধ. ওঃং বাড়ষঁঃরড়হ ংঃধৎঃবফ ভৎড়স :যব অলড়ু ৎরাবৎ পরারষরুধঃরড়হ :যব শহড়হি ড়ষফবংঃ পরারষরুধঃরড়হ ড়ভ ইবহমধষ. অভঃবৎ :যধঃ ঘরংযধফ, চঁহফৎধ ধহফ ইধহমধ পরারষরুধঃরড়হং ভষড়ঁৎরংযবফ. ঞযবহ অৎুধহ রহাধফবফ ইবহমধষ. ঞযবু ৎবধপযবফ ঁঢ়ঃড় ষড়পধষরঃু ড়ভ ইযধধিষ (মধুরঢ়ঁৎ). ইৎধাব পযধহফধষং (ফৎধারফং) ভড়ঁমযঃ ধমধরহংঃ :যবস.ঞযব ভরৎংঃ ভধসড়ঁং শরহম ড়ভ ইবহমধষ ধিং ঝধংধহশধ. ঞযবহ :যবৎব বিৎব সধহু শরহমং. ইবহমধষ পধসব ঁহফবৎ গঁংষরস ৎঁষব রহ ১২০৩/১২০৪. ওহ :যব ঢ়ৎবারড়ঁং ধৎঃরপষব যরংঃড়ৎু ঁঢ়ঃড় সবফরধাধষ :রসব রং ৎিরঃঃবহ. অভঃবৎ ষড়হম ংঃৎঁমমষব ড়ভ ২০০ ুবধৎং ইৎরঃরংয ধিং সধফব নড়ঁহফ :ড় য়ঁরঃ :যরং ংঁন-পড়হঃরহবহঃ. ইবভড়ৎব রহফবঢ়বহফবহপব রহ ১৯৭১ :যরং ষধহফ ধিং শহড়হি ধং :যব ঊধংঃ চধশরংঃধহ যিরপয ধিং ধ ঢ়ধৎঃ ড়ভ চধশরংঃধহ. চধশরংঃধহ মড়ঃ ভৎববফড়স ভৎড়স :যব ইৎরঃরংয ৎঁষব রহ অঁমঁংঃ ১৪, ১৯৪৭. ঘড়ি ইধহমষধফবংয রং ধ ৎবধষরঃু.
চৎবংবহঃষু ইধহমষধফবংয যধং ধ ঢ়ড়বিৎভঁষ গরষরঃধৎু ভড়ৎপবং. ওঃ পড়হংরংঃং ড়ভ ইধহমষধফবংয অৎসু, ইধহমষধফবংয ঘধাু ধহফ ইধহমষধফবংয অরৎভড়ৎপব (ঝবব ইধহমষধফবংয ঘধাু ধহফ ইধহমষধফবংয অরৎভড়ৎপব). ইধহমষধফবংয জরভষবং (ইউজ), চড়ষরপব ধহফ অহংধৎ/ ঠরষষধমব উবভবহংব ঢ়ধৎঃু ধৎব চধৎধ-গরষরঃধৎু ঋড়ৎপবং. উঁৎরহম :যব ডধৎ ড়ভ ওহফবঢ়বহফবহপব রহ ১৯৭১, সরষরঃধৎু ঢ়বৎংড়হহবষ ঢ়ড়ংঃবফ রহ বৎংঃযিরষব ঊধংঃ চধশরংঃধহ মড়হব ৎবনবষষরড়হ ধহফ :ড়ড়শ :যব ষবধফবৎংযরঢ় ড়ভ খরনবৎধঃরড়হ ডধৎ. অষঃযড়ঁময :যবরৎ হঁসনবৎ ধিং হড়ঃ বহড়ঁময, ুবঃ :যবু যধাব মঁরফবফ ধ মৎবধঃ হঁসনবৎ ড়ভ ভৎববফড়স ভরমযঃবৎং. ঞযবু ধৎব :যব ঢ়রড়হববৎ ড়ৎ ঢ়ৎবংবহঃ সরষরঃধৎু ভড়ৎপবং ড়ভ ইধহমষধফবংয. ঞযবু বিৎব ধনড়ঁঃ ৩০০০ সবসনবৎং ড়ভ :যব ঊধংঃ ইবহমধষ জবমরসবহঃ, ১০০০০ সবসনবৎং ড়ভ ঊধংঃ চধশরংঃধহ জরভষবং ধহফ ১৩০০০ সবসনবৎং ড়ভ চড়ষরপব. অঃ :যধঃ :রসব রহ বৎংঃযিরষব ঊধংঃ চধশরংঃধহ :যবৎব বিৎব ভড়ঁৎ উরারংরড়হং ড়ভ চধশরংঃধহর গরষরঃধৎু ঋড়ৎপবং. ওঃ রহপষঁফবফ ৪২ ইধঃঃধষরড়হং. ঞড় ৎবঢ়ষধপব ৎবনবষ ংড়ষফরবৎং ড়ভ ঊচজ ২০০০০ ৎধহমবৎং ভৎড়স ডবংঃ চধশরংঃধহ বিৎব ঢ়ড়ংঃবফ রহ ঊধংঃ চধশরংঃধহ. অনড়ঁঃ ৪০০০০ জধলধশধৎ ধহফ ড়ঃযবৎ ষড়পধষ চধৎধ-গরষরঃধৎু ভড়ৎপবং বিৎব যবষঢ়রহম :যবস. ঐড়বিাবৎ, চধশরংঃধহর অরৎ ধহফ ঘধাধষ ভড়ৎপবং বিৎব াবৎু সরহড়ৎ যবৎব. ঋৎড়স ৩ উবপবসনবৎ :যবরৎ গরষরঃধৎু ভড়ৎপবং ভধপবফ নড়ঃয ওহফরধহ গরষরঃধৎু ঋড়ৎপবং ধহফ ভৎববফড়স ভরমযঃবৎং. টষঃরসধঃবষু :যবু ষড়ংঃ :যব নধঃঃষব ধহফ ংঁৎৎবহফবৎবফ ঁহপড়হফরঃরড়হধষষু. গরষরঃধৎু ভড়ৎপবং ড়ভ ভৎবব ইধহমষধফবংয :ড়ড়শ ঢ়বৎসধহবহঃ ংযধঢ়ব, ষধঃবৎ নু উবপবসনবৎ ১৯৭৩ ৎবঢ়ধঃৎরধঃবফ ইবহমধষর ংড়ষফরবৎং ংঃৎধহফবফ রহ াধৎরড়ঁং ঈধহঃড়হসবহঃং ড়ভ চধশরংঃধহ ংঃৎবহমঃযবহ গরষরঃধৎু ভড়ৎপবং ড়ভ ইধহমষধফবংয. ঔজই (ঔধঃরুড় জধশযর ইধযরহর) ধষংড় সবৎমবফ রহঃড় ইধহমষধফবংয অৎসু. অভঃবৎ :যব রহফবঢ়বহফবহপব ঔজই ধিং বংঃধনষরংযবফ রিঃয :যব সবসনবৎং ড়ভ ংঁরঃধনষব গঁশঃর ঔড়ঁফযধ (ভৎববফড়স ভরমযঃবৎং) ধহফ ধষংড় ভৎড়স ড়ঃযবৎ ুড়ঁঃযং. ঝড়ড়হ ৎবপৎঁরঃসবহঃ রহ :যব ইধহমষধফবংয অৎসু, ইধহমষধফবংয হধাু ধহফ ইধহমষধফবংয অরৎভড়ৎপব ংঃধৎঃবফ. ঞৎধরহরহম ভধপরষরঃরবং বিৎব ধষংড় বংঃধনষরংযবফ. ঘড়ি সবসনবৎং ড়ভ :যরং ভড়ৎপবং ধৎব ৎবধফু :ড় শববঢ় :যব ংড়াবৎবরমহরঃু ড়ভ :যব ষধহফ. ঙঁৎ ংড়ষফরবৎং ধৎব ড়িৎশরহম রহ :যব ঢ়বধপব শববঢ়রহম সরংংরড়হং ড়ভ :যব টহরঃবফ ঘধঃরড়হং. অভঃবৎ :যব :ৎধমবফু ড়ভ ডধংযরহমঃড়হ ধহফ ঘবুিড়ৎশ (ঝবঢ়ঃ. ১১, ২০০১) ড়ঁৎ ংড়ষফরবৎং ধৎব ধষংড় ৎবধফু :ড় ংযড়ঁষফরবৎ ধহু ৎবংঢ়ড়হংরনরষরঃু ধপপড়ৎফরহম এড়াবৎহসবহঃ ঢ়ড়ষরপু.
ঙঁৎ ফবভবহপব ভড়ৎপবং ধৎব ধষংড় ফড়রহম বিষষ রহ ড়ঃযবৎ ংবপঃড়ৎং ংঁপয ধং ঢ়ঁনষরপ বফঁপধঃরড়হ, মধসবং ধহফ ংঢ়ড়ৎঃং বঃপ. ওহ :যব াধৎরড়ঁং পধহঃড়হসবহঃং :যবৎব ধৎব সধহু ভধসড়ঁং ংপযড়ড়ষং ধহফ পড়ষষবমবং. ওহ :যব ভরবষফ ড়ভ মধসবং ধহফ ংঢ়ড়ৎঃং :যবরৎ :বধসং ধৎব ধষংড় ঢ়ষধুরহম রহ :যব হধঃরড়হধষ ষবাবষ. ঞযবরৎ ধঃযষবঃং, ংরিসসবৎং, নড়ীবৎং, ভড়ড়ঃনধষষ ধহফ যড়পশু :বধসং ধৎব ধষংড় বধৎহরহম ভধসব ভৎড়স :যব রহঃবৎহধঃরড়হধষ ধৎবহধ ধষংড়.
চৎবংবহঃ গরষরঃধৎু ঝঃধঃঁং: গরষরঃধৎু ভড়ৎপবং ধৎব ফরংপরঢ়ষরহবফ ড়ৎমধহরুধঃরড়হং. ওঃ রং বংঃধনষরংযবফ ধপপড়ৎফরহম :ড় গরষরঃধৎু খধ.ি ইধহমষধফবংয অৎসু, ঘধাু ধহফ অরৎভড়ৎপব ধৎব ভরমযঃরহম গরষরঃধৎু ভড়ৎপবং. ঞযবু যধাব ংবঢ়ধৎধঃব ড়ৎমধহরুধঃরড়হধষ ৎঁষবং.
ইধহমষধফবংয অৎসু রং ধ নরম ধহফ পড়সঢ়ষবী ড়ৎমধহরুধঃরড়হ. ঞযড়ঁময রঃ ধিং বংঃধনষরংযবফ ফঁৎরহম ষরনবৎধঃরড়হ ধিৎ ুবঃ রঃং বাড়ষঁঃরড়হ নবমধহ ভৎড়স ইৎরঃরংয ঢ়বৎরড়ফ. ঞযবহ রহ ধষসড়ংঃ বাবৎু ধৎসং ড়ভ ইৎরঃরংয অৎসু :যবৎব বিৎব ইবহমধষর ংড়ষফরবৎং ড়ভ নড়ঃয ঊধংঃ ধহফ ডবংঃ ইবহমধষ. ঞযবৎব বিৎব ভবি ড়ভভরপবৎং, :ড়ড়. ওহ :যব ইৎরঃরংয অৎসু রঃ ধিং ধ ৎঁসড়ৎ ড়হ :যব ধরৎ, “ইবহমধষর রং হড়ঃ ধ ভরমযঃরহম হধঃরড়হ. ইধহমধষরং ফড় হড়ঃ শহড়ি যড়ি :ড় ভরমযঃ.” ওঃ ংযড়পশবফ ংড়সব ড়ভ :যব ড়ভভরপবৎং. ইবহমধষর ড়ভভরপবৎ ঈধঢ়ঃধরহ অনফঁষ এধহর ঢ়ৎড়ঢ়ড়ংবফ :ড়ঁৎরহম বৎংঃযিরষব ঈযরবভ ড়ভ ইৎরঃরংয অৎসু :ড় বংঃধনষরংয ধ ৎবমরসবহঃ হধসরহম “ইবহমধষ জবমরসবহঃ”. উঁৎরহম চধশরংঃধহ চবৎরড়ফ রহ ১৫:য ঋবনৎঁধৎু ১৯৪৮ ভরৎংঃ ঊধংঃ ইবহমধষ জবমরসবহঃ (ঝবহরড়ৎ ঞরমবৎ) ধিং বংঃধনষরংযবফ যিরপয রহপষঁফবফ :ড়ি ঢ়রড়হববৎ পড়সঢ়ধহরবং. ঈধঢ়ঃধরহ এধহর ধহফ ঈধঢ়ঃধরহ ঝধসর টষষধয কযধহ’ং হধসব রিষষ ৎবসধরহ ভড়ৎবাবৎ রহ :যব যরংঃড়ৎু ড়ভ ইবহমধষ জবমরসবহঃ ভড়ৎ :যবরৎ ংঁপয মষড়ৎরড়ঁং বভভড়ৎঃং. ঈধঢ়ঃধরহ এধহর ধিং মরাবহ ৎবংঢ়ড়হংরনরষরঃু :ড় ৎবপৎঁরঃ ংড়ষফরবৎং ভড়ৎ ইবহমধষ জবমরসবহঃ. ঝবপড়হফ ইবহমধষ জবমরসবহঃ (ঔঁহরড়ৎ ঞরমবৎ) ধিং বংঃধনষরংযবফ রহ ঋবনৎঁধৎু ৭, ১৯৪৯. ওহ ঔঁহব ১৯৫০ ঊধংঃ ইবহমধষ জবমরসবহঃধষ পবহঃবৎ ধিং বংঃধনষরংযবফ যিবৎব ংড়ষফরবৎং ড়ভ :যব ইবহমধষ জবমরসবহঃ বিৎব মরাবহ :ৎধরহরহম. ঞযরৎফ ইবহমধষ (গরহড়ৎ ঞরমবৎ) ধিং বংঃধনষরংযবফ রহ :যব ুবধৎ ১৯৬২. ঋড়ঁৎঃয ইবহমধষ (ইধনু ঞরমবৎ) ধিং বংঃধনষরংযবফ রহ :যব ুবধৎ ১৯৬৪. ওহ ১৯৬৫ নবভড়ৎব :যব ওহফরধ ধহফ চধশরংঃধহ ডধৎ ঋরভঃয ইবহমধষ (ঠরপঃড়ৎু ঞরমবৎ) ধহফ ধভঃবৎ :যব ধিৎ ঝরীঃয ইবহমধষ ৎড়ংব. এৎধফঁধষষু নবভড়ৎব :যব খরনবৎধঃরড়হ ডধৎ ড়ভ ১৯৭১ ৮:য, ৯:য ধহফ ১০:য ইবহমধষ ধিং বংঃধনষরংযবফ. অভঃবৎ :যব রহফবঢ়বহফবহপব ভঁষষ-ভষবফমবফ অৎসু ধিং বংঃধনষরংযবফ রিঃয :যব ইবহমধষর সবসনবৎং ড়ভ চধশরংঃধহর অৎসু. ঘড়ি রঃ যধং ঈড়ৎঢ়ং, উরারংরড়হ, ইৎরমধফবং ধহফ :যবরৎ ঁহরঃং. টহরঃং ধৎব ওহভধহঃৎু টহরঃ, অৎঃরষষবৎু টহরঃ, অৎসড়ৎবফ ইধঃঃধষরড়হ, ঊহমরহববৎং ইধঃঃধষরড়হ, ঊষবপঃৎরপধষ ধহফ গবপযধহরপধষ ঊহমরহববৎং, ঝরমহধষ ইধঃঃধষরড়হ, অৎসু ংবৎারপব পড়ৎঢ়ং, অৎসু গবফরপধষ পড়ৎঢ়ং/অৎসু উবহঃধষ পড়ৎঢ়ং/ অসনঁষধহপব, অৎসু ঊফঁপধঃরড়হ পড়ৎঢ়ং, জবসড়ঁহঃ ঠবঃবৎরহধৎু ধহফ ঋধৎস পড়ৎঢ়ং বঃপ. ওহ :যব অৎসু ংড়ষফরবৎং/ঘঈঙ/ঔঈঙ ধহফ ঙভভরপবৎং পধঃবমড়ৎরবং ঢ়বৎংড়হহবষ ধৎব রফবহঃরভরবফ রিঃয ৎধহশং. অভঃবৎ :যব রহফবঢ়বহফবহপব বী- ংড়ষফরবৎং ড়ভ :যব চধশরংঃধহ অৎসু লড়রহবফ :যব ইধহমষধফবংয অৎসু রিঃয :যবরৎ ৎধহশ ধহফ ংঃধঃঁং. ঞযব ৎধহশং ড়ভ ঘড়হ পড়সসরংংরড়হবফ ধহফ ঔঁহরড়ৎ পড়সসরংংরড়হবফ ংবৎারপবসবহ বিৎব জবপৎঁরঃ, ঝবঢ়ড়ু, খধহপব ঘধবশ, ঘধবশ, ঐধারষফবৎ, ঘধবন ঝঁনধফবৎ, ঝঁনধফবৎ, ঝঁনধফবৎ গধলড়ৎ, খরবঁঃবহধহঃ (যড়হড়ৎধৎু), ঈধঢ়ঃধরহ (যড়হড়ৎধৎু). জধহশং ড়ভ :যব ড়ভভরপবৎ পধফৎব ংবৎারপব ধৎব ঝবপড়হফ খরবঁঃবহধহঃ, খরবঁঃবহধহঃ, ঈধঢ়ঃধরহ, গধলড়ৎ, খরবঁঃবহধহঃ ঈড়ষড়হবষ, ঈড়ষড়হবষ, ইৎরমধফরবৎ, গধলড়ৎ এবহবৎধষ, খরবঁঃবহধহঃ এবহবৎধষ, এবহবৎধষ, ধহফ ঋরবষফ গধৎংযধষষ (ঋড়ৎ :যব ৎধহশং ড়ভ :যব ইধহমষধফবংয অরৎ ঋড়ৎপব, ইধহমষধফবংয ঘধাু ধহফ হবি ৎধহশং ড়ভ :যব ইধহমষধফবংয অৎসু (ভড়ৎ ঙজ ড়হষু) ঢ়ষবধংব ংবব জধহশ বয়ঁরাধষবহপব).
ওহ :যব ১৯৬৫ ধিৎ নবঃবিবহ ওহফরধ ধহফ চধশরংঃধহ ইবহমধষর গরষরঃধৎু চবৎংড়হহবষ ঢ়ৎড়াবফ :যবরৎ ড়িৎঃয. ওহ ভধপঃ :যবু ংধাবফ খধযড়ৎব ভৎড়স ওহফরধহ ষধহফ ধঃঃধপশ. ঝড়ষফরবৎং ড়ভ ঊধংঃ ইবহমধষ জবমরসবহঃ :রবফ ধহঃর-ঃধহশ সরহবং রহ :যবরৎ পযবংঃং রহ :যব ঝরধষশড়ঃ ংবপঃড়ৎ ধহফ লঁসঢ়বফ নবভড়ৎব ধফাধহপরহম ওহফরধহ :ধহশং. ঞযবরৎ ংঁপয ংঁরপরফধষ নৎধাবৎু ংঃড়ঢ়ঢ়বফ ওহফরধহং. ঞযব ভরৎংঃ ইবহমধষ জবমরসবহঃ ধিং ফবঢ়ষড়ুবফ রহ :যব ইধফরধহ ধহফ কধংড়ৎব ধিৎ ংবপঃড়ৎং. ঞযব ওহফরধহ ধঃঃধপশবৎং বিৎব সধফব নড়ঁহফ :ড় ৎবঃৎবধঃ. ওহ :যধঃ ধিৎ ংড়ষফরবৎং ড়ভ :যব ঊধংঃ ইবহমধষ জবমরসবহঃ ভড়ঁমযঃ াবৎু নৎধাবষু ঁহফবৎ :যব ষবধফবৎংযরঢ় ঈড়সসধহফরহম ঙভভরপবৎ খঃ. ঈড়ষ. অঞক. ঐঁয় ধহফ ঝঁন. গধল. কযঁৎংযবফ অযসবফ ধহফ নৎড়ঁমযঃ ষধঁৎবষং ভড়ৎ ইবহমধষর হধঃরড়হ রহ ভৎড়হঃ ড়ভ :যব ড়িৎষফ. চধশরংঃধহর গরষরঃধৎু চষধহহবৎং পযধহমবফ :যবরৎ ধঃঃরঃঁফব :ড়ধিৎফং ঊধংঃ চধশরংঃধহর ংড়ষফরবৎং. ঝড়সব বিৎব ৎবধিৎফবফ রিঃয কযরঃধনং. গধহু ড়ভ :যবস মড়ঃ চধশরংঃধহর মধষষধহঃৎু ধধিৎফং ষরশব ঞধমযসধ-ব- ঔঁৎধঃ, ঝরঃধৎধ-ব-ঐধৎন, ঝরঃধৎধ-ব-ঔঁহম বঃপ. গড়ৎব ধহফ সড়ৎব ইবহমধষর ুড়ঁঃযং মড়ঃ পযধহপব :ড় লড়রহ গরষরঃধৎু ঝবৎারপবং ড়ভ চধশরংঃধহ. ওহ ১৯৭১ :যবু ভড়ঁমযঃ ধমধরহংঃ চধশরংঃধহরং ভড়ৎ ধ ভৎবব ধহফ ংড়াবৎবরমহ ইধহমষধফবংয. অভঃবৎ :যব হরহব সড়হঃযং :যব ভরবৎপব নধঃঃষব :যবু ড়িহ ড়াবৎ চধশরংঃধহরং. ইবহমধষর গরষরঃধৎু চবৎংড়হহবষ ধহফ ধষষ ড়ঃযবৎ ভৎববফড়স ভরমযঃবৎং বংঃধনষরংযবফ :যব :ৎঁঃয :যধঃ ইবহমধষর রং ধষংড় ধ াবৎু মড়ড়ফ ভরমযঃরহম হধঃরড়হ. ওহ :যধঃ ডধৎ ইবহমধষর গরষরঃধৎু চবৎংড়হহবষ নবপধসব ঝযধযরফ রিঃয ষধঁমযরহম-ভধপব ভড়ৎ ইধহমষধফবংয. ঞযবু ভড়ঁমযঃ ধমধরহংঃ :ুৎধহঃ চধশরংঃধহরং ধহফ :যবরৎ যবরহড়ঁং ধপঃরারঃরবং. অৎসং-রিংব হঁসনবৎ ড়ভ ংযধযরফং ধৎব মরাবহ নবষড়:ি
অৎসং    ঝযধযরফং    অৎসং    ঝযধযরফং
১.    অৎসড়ৎবফ ঈড়ৎঢ়ং    ৫৯    ২.    অগঈ    ১৩৭
৩.    অৎঃরষষবৎু    ১১৭    ৪.    ঙৎফহধহপব    ৩৮
৫.    ঊহমরহববৎং     ৯৫    ৬.    ঊগঊ    ১৬২
৭.    ঝরমহধষ    ৮৬    ৮.    ঈগচ    ১৭
৯.    ওহভধহঃৎু    ৯৩৪    ১০.    অঊঈ    ০২
১১.    অঝঈ    ৮৬    ১২.    ঘধাু    ২১
১৩.    অরৎভড়ৎপব    ৪৭

(ঈড়ঁৎঃবংু: ঋৎড়স :যব বীযরনরঃং ড়ভ :যব বহঃৎধহপব মধঃব (্তুঝধসড়হহধঃধ ঝধিফযরহড়ঃধ্থ) ড়ভ :যব উযধশধ ঈধহঃঃ.)
ওহ :যরং বহঃৎু হধসবং ড়ভ :যব অৎঃরষষবৎু ধহফ অঊঈ ংযধযরফং ধৎব মরাবহ নবষড়:ি
১.গধলড়ৎ ঘধুসঁষ ঐঁয় ২. গধলড়ৎ গ.অ. কযধষবয়ঁব ৩. ঈধঢ়ঃ. ঝযসংঁষ ঐঁফধ ৪. ঈধঢ়ঃ. ঘঁৎঁষ ঐঁফধ কযধহফড়শবৎ ৫. ঈধঢ়ঃ. অকগ ঘঁৎঁষ ওংষধস ৬. ঈধঢ়ঃ. ঝ. গ. অষধঁফফরহ অযসবফ ৭. ঈধঢ়ঃ.গফ. অভঃধনঁষ কধফবৎ ইরৎ ইরশৎধস ৮. খঃ. ঘঁৎঁষ অষধস গড়ষষরপশ ৯. ঐধা. ওুধযধৎ গরধয ১০. ঐধা. অনঁষ কধষধস ১১. ঐধা.অনঁষ ঐধংযবস ১২. ঐধা. গড়ংষবস গরধয ১২. ঐধা. অনফঁৎ জধুুধশ ১৩. ঐধা. ঘধংরৎ টফফরহ ইরৎ ইরশৎধস ১৪. ঐধা. অ. ইধৎবশ ঐধষিধফবৎ ১৫. ঘধবশ ঝড়হধ গরধহ ১৬. ঘধবশ ঘঁৎঁষ ঐঁয় ১৮. ঘধবশ অনফঁৎ জধভরয়ঁব ১৯. ঘধবশ অ. জধঁভ ২০. ঘধবশ ঝযধভরঁষষধয ২১. ঘধবশ অষর অশনবৎ ২২. ঘধবশ অনফঁষ ঐধশরস ২৩. ঘধবশ ঋধুষঁৎ জধযসধহ ২৪. ঘধবশ গফ. টংসধহ এধহর ২৫. ঘধবশ ঝুবফ অষর ঋধশরৎ ২৬. ঘধবশ গফ. অনফঁষ কযধষবয়ঁব ২৭. ঘধবশ ঝযধযরফঁষ ওংষধস ২৮. ঘধবশ অনঁ ইধশধৎ ঝরফফরয়ঁব ২৯. ঘধবশ ঞড়ংধফফবয় ঐড়ংংধরহ ৩০. ঘধবশ গড়যফ. অশৎধঃধৎুঁধসধহ ৩১. ঘধবশ গড়যফ. ঝধলবফঁৎ জধযসধহ ৩২. ঘধবশ কধনরৎ টফররহ অযসবফ ৩৩. ঘধবশ গড়যফ. এড়ষধস ঐড়ংংধরহ ৩৪. গড়যফ.অনফঁষ অধিষ ৩৫. ঘধবশ গড়যফ. অভুধষ ঐড়ংংধরহ ৩৬. ঘধবশ তড়ুহধষ অনবফরহ ঐধষিধফবৎ ৩৭. খ/ঘশ অনফঁং ঝযধযরফ ৩৮. খ/ঘশ অনফঁষ গধঃরহ ৩৯. খ/ঘশ. অনফঁষ গরধয ৪০. খ/ঘশ অনফঁষ অষর ৪১. খ/ঘশ ঋধৎরফ টফফরহ ৪২. খ/ঘশ ঝুবফ অযসবফ ৪৩. খ/ঘশ গফ. ওনৎধযরস ৪৪. খ/ঘশ ঝযধৎধভধঃ অষর ৪৫. খ/ঘশ অহধিৎ ঐড়ংংধরহ ৪৬. খ/ঘশ অনফঁষ ইধৎর ইযুঁধহ ৪৭. খ/ঘশ ঞধঁভরয় টফফরহ ৪৮. খ/ঘশ গড়ভধুুধষ ঐড়ংংধরহ ৪৯. খ/ঘশ ঝুবফ ঐধনরনঁৎ জধযসধহ ৫০. খ/ঘশ অংমধৎ অষর ঝধৎশধৎ ৫১.কযধহফড়শবৎ ঝযধভরঁষ ওংষধস ৫২. খ/ঘশ ঝুবফ অযসবফ ঝধৎশধৎ ৫২. খ/ঘশ অনফঁষ গড়ঃধষবন ইযুঁধহ ৫৪. খ/ঘশ অ.ই.গ. জধভরয়ঁষ ওংষধস ৫৫. ঞঅ গড়যফ. ঝযধযলধযধহ ৫৬. ঙঈট অনফঁৎ জধন ৫৭. ঙঈট ঘড়ড়ৎ ঐড়ংংধরহ ৫৮. ঙঈট ঘঁৎঁষঐঁয় ৫৯. ঙঈট অনঁষ কযধরৎ ৬০. ঙঈট ঐবষধষ টফফরহ ৬১. ঙঈট ঝযবরশয ঝযধনধন টফফরহ ৬২.ঙঈট ঝযধৎরভঁষ ওংষধস ৬৩. ঙঈট অহধিৎঁষ ঐঁয় ৬৪. ঙঈট গ. অুযধৎ ঁফফরহ ৬৫. উগঞ অনফঁষ ঐঁয় ৬৬. উগঞ ঘড়ুরন টষষধয ৬৭. উগঞ অনফঁষ গধুরফ ৬৮. উগঞ অসরৎঁষ ঐঁয় ৬৯. উগঞ তধযরৎঁষ ঐঁয় ৭০. উগঞ কধসধষ ফধৎ কযধহ ৭১. উগঞ অনঁষ কধংযবস ৭২. উগঞ অনফঁষ গধষবয়ঁব ৭৩. উগঞ ঝযধশিধঃ অষর ৭৪. উগঞ অনফঁষ কযধষবয়ঁব ৭৫. উগঞ এড়ষধস ঐধভরু ৭৬. উগঞ ঝরফফরয়ঁব টষষধয ৭৭. উগঞ গড়ঃশধফরৎ অষর ৭৮. উগঞ গড়শঃধৎ ঐড়ংংধরহ ৭৯. উগঞ গড়শযষবংঁৎ জধযসধহ ৮০. উগঞ অনফঁষ গধঃরহ ৮১. উগঞ গ ণধংরহ টফফরহ ৮২. উগঞ গফ. গড়ুরনঁৎ জধযসধহ ৮৩. উগঞ ওংৎধরষ ইরংধিং ৮৪. উগঞ . ঘধুরনঁৎ জধযসধহ ৮৫. উগঞ ইধংযরৎ অযসবফ ইরংধিং ৮৬. উগঞ অকগ ইধঃবংয গড়ষষধয ৮৭. এঁহহবৎ অ. জড়ন ৮৮. এঁহহবৎ অ. কধৎরস ৮৯. এঁহহবৎ অনঁ ঝুববফ ৯০. এঁহহবৎ ঝযধয অষধস ৯১. এঁহহবৎ অনঁ ঝুববফ ৯২.এঁহহবৎ ঝধফবয়ঁব কযধহ ৯৩. এঁহহবৎ কধহপযধহ অষর ৯৪. এঁহহবৎ অনফঁং ঝধষধস ৯৫. এঁহহবৎ অনফঁং ঝধঃঃধৎ ৯৬. ঝবঢ়. গড়যফ. ওংষধস ৯৭. এঁহহবৎ ঐধনরনঁৎ জধযসধহ ৯৮.এঁহহবৎ অনফঁষ কযধষবয়ঁব ৯৯. এঁহহবৎ ঝযধসংঁফফরহ ১০০. এঁহহবৎ অনফঁষ কধফবৎ ১০১. এঁহহবৎ অনঁ ইধশধৎ ঝযবরশয ১০২. এঁহহবৎ অনফঁষ কযধষবয়ঁব ১০৩. ঋরঃঃবৎ গড়ুধসসবষ ঐঁয় ১০৪. এঁহহবৎ গফ. অুরু টফফরহ ১০৫. এঁহহবৎ গফ. অষধ-টফফরহ ১০৬. ঝবঢ়. গধংরঁৎ জধযসধহ ১০৭. ঝবঢ়. ডধযরফঁৎ জধযসধহ ১০৮. এঁহহবৎ ঝড়যৎধন ঐড়ংংধরহ ১০৯. ঝবঢ়. ঝরশধহফধৎ অষর ১১০. এঁহহবৎ গ. ঘড়ৎঁষ অষধস ১১১. ঈষশ ঘধুৎঁষ ওংষধস ১১২. এঁহহবৎ অ গধষবয়ঁব গরধয ১১৩. এঁহহবৎ ঘড়ৎঁষ ওংষধস ১১৪. ঈষশ ঝযধসংঁষ ঐঁয় ১১৫. এঁহহবৎ গ. গড়ংধৎৎধভ ঐড়ংংধরহ ১১৬. এঁহহবৎ ঊহধসঁষ ঐড়য়ঁব ১১৭. ঈড়ড়শ (ঁ) অনফঁষ ইধৎর. অঊঈ ংযধযরফং ধৎব খঃ. ঈড়ষ. গ.গ. জধযসধহ ধহফ ঈধঢ়ঃ. গধয়নঁষ অযসবফ.( ঞড় শহড়ি :যব রফবহঃরঃু ড়ভ :যব ড়ঃযবৎ ঝযধযরফং, ঢ়ষবধংব ারংরঃ :যব ধনড়াব মধঃব ধহফ ধষংড় ংবব সু হবীঃ নড়ড়শ :রঃষবফ ্তুগরষরঃধৎু ঝপরবহপব্থ).
ঈড়হপষঁংরড়হ: ঙঁৎ গরষরঃধৎু যরংঃড়ৎু রং ৎিরঃঃবহ পষবধৎষু নঁঃ :যব সরষরঃধৎু যরংঃড়ৎু ড়ভ ধহপরবহঃ :রসব রং াবৎু ষবংং শহড়হি. ইবভড়ৎব ঝধংধহশধ :যবৎব বিৎব পড়সঢ়ষবঃব রহফরংপরঢ়ষরহব. ঐধৎংযধ ইধৎফযধহ ৎঁষবফ ঁঢ়ঃড় ডবংঃ ইবহমধষ.অভঃবৎ ঝধংধহশধ এড়ঢ়ধষ বংঃধনষরংযবফ চধষ ফুহধংঃু. ঞযবহ উবা, ঈযধহফৎধ ধহফ ঝবহ ৎঁষবৎং ৎঁষবফ ইবহমধষ. ওশযঃরধৎ টফফরহ গড়যধসসধফ নরহ ইধশযঃরধৎ কযরষলর রহঃৎড়ফঁপবফ সঁংষরস ৎঁষব রহ ইবহমধষ ফবভবধঃরহম খধশযসধহ ঝবহ. উঁৎরহম :যরং ষড়হম ঢ়বৎরড়ফ ধহফ ধষংড় ধভঃবৎ :যধঃ ঁঢ়ঃড় ইৎরঃরংয ৎঁষব :যবৎব বিৎব সধহু নধঃঃষবং. ইৎরঃরংয ঊসঢ়রৎব যধফ :ড় য়ঁরঃ :যরং ংঁন-পড়হঃরহবহঃ রহ ১৯৪৭. ঞড় ৎঁষব ইবহমধষ :রসব :ড় :রসব ইৎরঃরংয গরষরঃধৎু চড়বিৎ যধফ :ড় ভধপব সঁঃরহববৎং. অষঃযড়ঁময ধপপড়ৎফরহম :ড় ইৎরঃরংয ৎঁষবৎং সঁঃরহববৎং বিৎব ঁহৎঁষু বষবসবহঃং ুবঃ ধং ধ সধঃঃবৎ ড়ভ ভধপঃ ভড়ষষড়রিহম :যব যবৎড়রপ ঢ়ধঃয ড়ভ :যড়ংব সঁঃরহববৎং ওহফরধ ধহফ চধশরংঃধহ মড়ঃ ভৎববফড়স ভৎড়স :যব ইৎরঃরংয ৎঁষব ধহফ বি ধষংড় ৎড়ংব ধৎসং ধমধরহংঃ :ুৎধহঃ চধশরংঃধহর ৎঁষবৎং. ঝড় :যবু বিৎব :যব ঢ়রড়হববৎং ড়ভ ড়ঁৎ গরষরঃধৎু ঋড়ৎপবং. ঞযড়ংব বিৎব ধপঃঁধষষু হড়ঃ সঁঃরহরবং নধঃঃষবং ধমধরহংঃ :যব রহাধফবৎং নু ভৎববফড়স ষড়ারহম ইবহমধষরবং. ঞযড়ংব বভভড়ৎঃং ড়ভ ষরনবৎধঃরড়হ ভৎড়স ইৎরঃরংয ধহফ খধঃবৎ চধশরংঃধহর ঔঁহঃধ বিৎব ঋধশরৎ-ঝধহহধংযর গঁঃরহু রহ ১৭৬৩-১৮০০, এধৎঁ গড়াবসবহঃ রহ ১৭৭৫, গবফরহরঢ়ঁৎ গঁঃরহু ড়ভ ১৭৬৩-৮৩, ঝযধসংযবৎ এধুর’ং গঁঃরহু (ঈড়সরষষধ)রহ ১৭৬৭- ৬৮, ঝধহফারঢ়ং’ং গঁঃরহু রহ ১৭৬৯, ঋধৎসবৎ ধহফ ডবধাবৎ গড়াবসবহঃ রহ ১৭৭০-৮০, গঁঃরহু ড়ভ ইধৎরংধষ (ঝঁনধহফরধ) ১৭৯২,ঈযধশসধ গঁঃরহু রহ :যব ঐরষষ ঞৎধপঃং ১৭৭৬-১৮০৪, ঝবৎর-পঁষঃঁৎরংঃ গড়াবসবহঃ রহ ১৭৮০-১৮০০, জধহমঢ়ঁৎ’ং গঁঃরহু রহ ১৭৮৩, গঁঃরহু ড়ভ ঔবংংড়ৎব ধহফ কযঁষহধ রহ ১৭৮৪-৯৬, গঁঃরহু ড়ভ ইরৎনযঁস রহ ১৭৮৫-৮৬, ঈযড়ধৎ গঁঃরহু (ংবপড়হফ) রহ ১৭৯৮-৯৯, ইধশঁৎধ (ইরৎনযঁস) চধযধৎরধ গঁঃরহু ড়ভ ১৭৮৯-৯১, ঘধবশ গঁঃরহু ড়ভ গবফরহরঢ়ঁৎ রহ ১৮০৬-১৬, গুসবহংরহম’ং ঋধৎসবৎ গঁঃরহু রহ ১৮১২, গঁঃরহু ড়ভ ঝধহফরিঢ় রহ ১৮১৯,ঐধর কযবফধ ধহফ চধমষধ চড়হঃযর গঁঃরহু ড়ভ গুসবহংরহম রহ ১৮২৫-২৭, ঘববষ গঁঃরহু রহ ১৮৩০-৪৮, ঋধৎসবৎ গঁঃরহু ড়ভ ঞৎরঢ়ঁৎধ রহ ১৮৪৪-৯০, ঝধড়ঃধষ গঁঃরহু ড়ভ ১৮৫৫-৫৭, ঘববষ গঁঃরহু ড়ভ ১৮৫৯-৬১, ঝযঁহফধৎনধহ’ং গঁঃরহু রহ ১৮৬১,ঋড়ঁৎঃয গঁঃরহু ড়ভ ঝধহফরিঢ় রহ ১৮৭০, গঁঃরহু ড়ভ ঝরৎধলমড়হল রহ ১৮৭২-৭৩, ঘববষ গঁঃরহু ড়ভ ঔবংংড়ৎব ১৮৮৯, াধৎরড়ঁং ধৎসবফ সড়াবসবহঃ ভৎড়স ১৯০০ :রষষ :যব রহফবঢ়বহফবহপব ড়ভ ১৯৪৭, ভরহধষষু াধৎরড়ঁং সড়াবসবহঃ ভৎড়স ১৯৫২ :রষষ ষরনবৎধঃরড়হ ড়ভ ১৯৭১ ধমধরহংঃ ডবংঃ চধশরংঃধহর ৎঁষরহম ঔঁহঃধ বঃপ. ধৎব :যব গরষরঃধৎু ংঢ়রৎরঃ ড়ভ ড়ঁৎ ঢ়বড়ঢ়ষব . ঘধঃঁৎধষষু ড়ঁৎ ঢ়বড়ঢ়ষব ফড় হড়ঃ ধপপবঢ়ঃ ধহু রষষবমধষ ধঁঃযড়ৎরঃু. ঙঁৎ ঢ়ৎবংবহঃ সরষরঃধৎু ভড়ৎপবং ধৎব ঢ়ৎড়ঢ়বৎষু :ৎধরহবফ :ড় ংধভব মঁধৎফ :যব ংড়াবৎবরমহঃু ড়ভ ইধহমষধফবংয.
জবভবৎবহপব(ঋড়ৎ ধনড়াব :ড়ি ধৎঃরপষবং) :
১. ঠধৎরড়ঁং বীযরনরঃং ড়ভ :যব উবভবহংব ঋড়ৎপবং গঁংবঁস.
২.ঠধৎরড়ঁং বীযরনরঃং ড়ভ :যব ইরলড়ু কবঃড়হ গঁংবঁস.
৩.ঠধৎরড়ঁং বীযরনরঃং ড়ভ :যব ইধহমষধফবংয অরৎ ঋড়ৎপব গঁংবঁস.
৪.চবৎংড়হধষ পড়হঃধপঃ রিঃয ভবি ঔঁহরড়ৎ ঈড়সসরংংরড়হবফ ঙভভরপবৎং যিড় :ড়ড়শ ঢ়ধৎঃ রহ :যব ১৯৬৫ ধিৎ ধহফ ১৯৭১ ষরনবৎধঃরড়হ ধিৎ.
৫.ঠধৎরড়ঁং ঐওঝঞঙজণ ইঙঙকঝ ড়ভ উবমৎবব ধহফ ওহঃবৎসবফরধঃব ষবাবষ
৬.টহঢ়ঁনষরংযবফ ৎবংবধৎপয ড়িৎশ ড়ভ :যব ৎিরঃবৎ পড়সঢ়ষবঃবফ ধহফ ংঁনসরঃঃবফ চঁনষরংয :ড় :যব অংরধঃরপ ঝড়পরবঃু ঝপরবহঃরভরপ গধমধুরহব.
৭. শফিকুল আসগর (সাবেক সৈনিক), ইতিহাস কথাকয় (গবেষণা কর্ম) ত্রয় প্রকাশনী,১৯৮৫।

ইধহমষধফবংয জরভষবং

ইধহমষধফবংয জরভষবং রং :যব নরমমবংঃ ভড়ৎপব ধভঃবৎ ইধহমষধফবংয অৎসু যিড় রং ড়িৎশরহম ভড়ৎ ংড়াবৎবরমহঃু ড়ভ :যব ষধহফ. ঞযরং চধৎধ-সরষরঃধৎু ভড়ৎপব রং বাবৎ ারমরষধহঃ রহ :যব ভৎড়হঃরবৎ. অভঃবৎ :যব রহফবঢ়বহফবহপব :যরং ভড়ৎপব ৎবংরংঃবফ সধহু :যৎঁংঃ ড়ভ রহাধফবৎং :ড় ংধভব মঁধৎফ ড়ঁৎ ষধহফ ধহফ সধহু ড়ভ :যবস ফরবফ ভড়ৎ :যরং হড়নষব পধঁংব. ঞযবৎব বিৎব সধহু নড়ৎফবৎ পড়হভষরপঃং রহ পড়হহবপঃরড়হং রিঃয ইধহমষধফবংযর পড়ৎৎরফড়ৎং, ঞধষঢ়ধঃঃর রংষধহফ, সধশরহম ধিষষ রহ :যব ঐরষষু নড়ৎফবৎ, পধঢ়ঃঁৎরহম চধফঁধ (রহ ঝুষযবঃ) পড়ৎৎরফড়ৎ, জধঁসধৎর ড়ভ কঁৎরমৎধস নু ইঝঋ ভৎড়স অংংধস ধৎবধ, ইঁৎসবংব ঘধংধশধ ভড়ৎপব ধঃঃধপশ বঃপ. ওহ :যব সড়হঃয ড়ভ অঢ়ৎরষ ২০০১ ধভঃবৎ জধঁসধৎর নড়ৎফবৎ পড়হভষরপঃ গড়যঁৎরৎপযধৎ, চধহপয ইরনর, ঝধমড়ষ ঘরবধ, ঝযধৎরভঢ়ঁৎ, জধসমধৎয ধহফ ড়ঃযবৎ ভৎড়হঃরবৎ ধৎবধ ড়ভ ঘড়ৎঃয ইবহমধষ, ঝুষযবঃ ধহফ :যব মৎবধঃবৎ ঐরষষু ঈযরঃঃধমড়হম বিৎব রহ :যব ভধপব ড়ভ :যৎবধঃ নু ইঝঋ. ঘড়ি ধহফ ধমধরহ ইঝঋ বহঃবৎ ইধহমষধফবংযর ধৎবধ, নঁৎহং যড়ঁংবং ড়ভ ইধহমষধফবংযর রহযধনরঃধহঃং ধহফ ধষংড় ভরৎবং ধঃ ইউজ. ইউজ ধষংড় ঢ়ধঃরবহঃষু নঁঃ নৎধাবষু ভধপরহম :যরং ঢ়ৎড়নষবস. অষঃযড়ঁময ইউজ রং :যব চধৎধ-সরষরঃধৎু ভড়ৎপব ড়ভ :যব পড়ঁহঃৎু ুবঃ রঃং রসঢ়ড়ৎঃধহপব রং হড়ঃ ষবংং :যধহ :যব ৎবমঁষধৎ ভরমযঃরহম ভড়ৎপবং . ওঃং ড়ঃযবৎ ফঁঃরবং ধৎব সধরহঃধরহরহম ফরংপরঢ়ষরহব রহ :যব ভৎড়হঃরবৎং, ংঃড়ঢ়ঢ়রহম নষধপশ-সধৎশবঃরহম, ৎবংরংঃরহম ড়ঃযবৎ রষষবমধষ ধপঃরারঃরবং রহ :যব নড়ৎফবৎ ধহফ বাবহ যবষঢ়রহম এড়াবৎহসবহঃ :ড় নৎরহম নধপশ রহষধহফ ঢ়বধপব ফঁৎরহম ঁহৎবংঃ রহ :যব পড়ঁহঃৎু.
অষঃযড়ঁময ইধহমষধফবংয জরভষবং ড়ভভরপরধষষু বংঃধনষরংযবফ রহ ১৯৭২ ুবঃ রঃ যধফ ধ মষড়ৎরড়ঁং ঢ়ধংঃ. ওঃং বাড়ষঁঃরড়হ ংঃধৎঃবফ ভৎড়স ঊধংঃ ওহফরধ ঈড়সঢ়ধহু চবৎরড়ফ ড়ভ ইৎরঃরংয ওহফরধ. ঞড় মঁধৎফ :যব নড়ৎফবৎ ড়ভ :যব ধৎবধ ড়ভ ঊধংঃ ওহফরধ ঈড়সঢ়ধহু, :যবু বংঃধনষরংযবফ জধসমধৎয খড়পধষ ইধঃঃধষরড়হ রহ ১৭৯৫. অভঃবৎ :যধঃ ভৎড়হঃরবৎ মঁধৎফং ধিং বংঃধনষরংযবফ রহ :যব ুবধৎ ১৮৬১. ঞযবহ ইবহমধষ গরষরঃধৎু চড়ষরপব ধিং বংঃধনষরংযবফ রহ ১৮৯১. ঞযবু বিৎব ফবঢ়ষড়ুবফ রহ াধৎরড়ঁং াঁষহবৎধনষব নড়ৎফবৎ চড়ংঃং :ড় ঢ়ৎড়ঃবপঃ :যবরৎ ভৎড়হঃরবৎ ভৎড়স রষষবমধষ বষবসবহঃং, ভৎড়স :যব রহরঃরধষ ধঃঃধপশ রভ রহাধফবৎং বঃপ.
ওহ :যব ধনড়াব ভড়ৎপবং ঢ়বৎংড়হহবষ ভৎড়স ইবহমধষ ধহফ ধষংড় ভৎড়স াধৎরড়ঁং বঃযহরপ হধঃরড়হধষরঃরবং ড়ভ ওহফরধ ংবৎাবফ :ড় ফবভবহফ :যব রহঃবৎবংঃ ড়ভ :যব ঈড়সঢ়ধহু ধহফ ইৎরঃরংয ঊসঢ়রৎব. ওহ :যব ুবধৎ ১৯২০ ঊধংঃবৎহ ঋৎড়হঃরবৎ জরভষবং ৎবঢ়ষধপবফ ইবহমধষ গরষরঃধৎু চড়ষরপব. ঞযবু ংবৎাবফ :যব বসঢ়রৎব :রষষ :যব রহফবঢ়বহফবহপব ড়ভ ১৯৪৭ যড়হড়ৎধনষু. ঞযবহ রিঃয :যব সবসনবৎং যিড় বিৎব রহঃবৎবংঃবফ ধহফ ড়ঢ়ঃরড়হবফ :ড় নব চধশরংঃধহর হধঃরড়হধষং ঊধংঃ চধশরংঃধহ জরভষবং ধিং বংঃধনষরংযবফ রহ :যব ুবধৎ ১৯৪৭. খধঃবৎ ড়হ নড়ঃয ঊধংঃ ধহফ ডবংঃ চধশরংঃধহরবং ংবৎাবফ রহ :যরং চধৎধ-সরষরঃধৎু ভড়ৎপব. ঙভভরপবৎং ভৎড়স :যব চধশরংঃধহর অৎসু বিৎব ঢ়ড়ংঃবফ :যবৎব. ঞযবৎব বিৎব ভবি ইবহমধষর ড়ভভরপবৎং নঁঃ সড়ংঃ ড়ভ :যবস বিৎব ডবংঃ চধশরংঃধহর. অভঃবৎ চধশরংঃধহর ধপঃরড়হ ধঃ :যব হরমযঃ ড়ভ ২৫:য গধৎপয ইবহমধষর সবসনবৎং ড়ভ ঊচজ :ৎরবফ :ড় ৎবংরংঃ ধহফ ংড়সব বিৎব ংঁপপবংংভঁষ রহ ভষববরহম ভৎড়স চববষ কযধহধ. ঋৎড়স ঔরহমরৎধ :যবু :ৎরবফ :ড় ৎবংরংঃ চধশরংঃধহর অৎসু. খধঃবৎ ড়হ :যবু ধহফ ড়ঃযবৎ ফবভবপঃবফ ঊচজ সবসনবৎং বিহঃ :ড় ওহফরধ ধহফ লড়রহবফ গঁশঃর ইধযরহর. ঞযবু ভড়ঁমযঃ রহ ঈযরঃঃধমড়হম, জধলংযধযর, কযঁষহধ, ঔবংংড়ৎব, গুসবহংরহময, উরহধলঢ়ঁৎ, ঞযধশড়ৎবমধড়হ, জধহমঢ়ঁৎ, ঝুষযবঃ বঃপ. ধিৎ ভৎড়হঃং. ৮১৭ ড়ভ :যবরৎ ংড়ষফরবৎং নবপধসব সধৎঃুৎ ভড়ৎ :যরং পধঁংব. গধহু ড়ভ :যবস বিৎব ধধিৎফবফ মধষষধহঃৎু অধিৎফং.
উঁৎরহম চধশরংঃধহ চবৎরড়ফ ঞযব ঊধংঃ চধশরংঃধহ জরভষবং ধিং রহপষঁফবফ নড়ঃয ইবহমধষর ধহফ ডবংঃ চধশরংঃধহর হড়হ-ইবহমধষরং. ঞযবরৎ সধলড়ৎ ফঁঃু ধিং সধরহঃধরহরহম ংবপঁৎরঃু রহ :যব নড়ৎফবৎ ধৎবধ. ঞযবরৎ ড়ঃযবৎ ফঁঃরবং বিৎব ৎবংরংঃরহম রহরঃরধষ ধঃঃধপশ ড়ভ ভড়ৎবরমহ রহাধফবৎং, ংসঁমমষবৎং, মঁধৎফরহম ভৎড়হঃরবৎ ভৎড়স ঁহধিহঃবফ বষবসবহঃং. ঞযবু ধৎব ধষংড় ড়হব ড়ভ :যব চরড়হববৎ ভড়ৎপব ড়ভ ষরনবৎধঃরড়হ যিড় ৎবাড়ষঃবফ ধমধরহংঃ চধশরংঃধহর ৎঁষব. ডযবহ ‘ঙঢ়বৎধঃরড়হ ঝবধৎপয ষরমযঃ’ ড়ভ চধশরংঃধহর অৎসু ংঃধৎঃবফ ধঃ ধনড়ঁঃ ২৩৩০ যড়ঁৎং ড়ভ গধৎপয ২৫, ১৯৭১ :যরং ভড়ৎপব পধসব ভড়ৎধিৎফ :ড় সধশব যরমযবংঃ ংধপৎরভরপব ভড়ৎ :যব ষরনবৎধঃরড়হ ড়ভ ইধহমষধফবংয. ইধহমধনধহফযঁ’ং ভরৎংঃ ধহহড়ঁহপবসবহঃ ড়ভ ভৎববফড়স ধিং :ৎধহংসরঃঃবফ নু :যব :ৎধহংসরঃঃবৎ ড়ভ :যব ঊচজ :ড় :যব হধঃরড়হ নবভড়ৎব যব ধিং ধঢ়ঢ়ৎবযবহফবফ.
ঞযব হড়হ-ইবহমধষর বষবসবহঃং ড়ভ :যব ঊধংঃ চধশরংঃধহ জরভষবং বিৎব ঁংবফ নু :যব চধশরংঃধহর লঁহঃধ নবভড়ৎব ধহফ রহ :যব ষরনবৎধঃরড়হ ধিৎ.ঞযবু বিৎব ঁংবফ রহ ১৯৫২ ধহফ রহ ধষষসড়ংঃ ধষষ সড়াবসবহঃং ইধহমধষববং. ওহ ১৯৬৯,১৯৭০ ধহফ ১৯৭১ :যবু বিৎব ঁংবফ রহ ধষষসড়ংঃ ধষষ ঁহৎবংঃ. ওহ :যব নবমরহহরহম ড়ভ গধৎপয, ১৯৭১ রিঃয রহঃবহঃরড়হ ড়ভ পড়হঃৎড়ষষরহম ঞড়হমর ওহফঁংঃৎরধষ অৎবধ ঊচজ ভড়ৎপব পধসঢ়বফ রহ :যব গবমযহধ ঞবীঃরষব গরষষং ড়ভ ঞড়হমর. ওহ গধৎপয ৫, ১৯৭১ :যবৎব ধিং পষধংয নবঃবিবহ বসঢ়ষড়ুববং ড়ভ ঞড়হমর ঞবষবঢ়যড়হব বীপযধহমব ধহফ ঊচজ. ওহ গধৎপয ২৭, ১৯৭১ হড়হ-ইবহমধষর সবসনবৎং ড়ভ :যব ঊচজ ধঃঃধপশবফ ড়াবৎ ধ ফবঃধপযসবহঃ ড়ভ :যব ঝবপড়হফ ঊধংঃ ইবহমধষ জবমরসবহঃ রহ গুসবহংরহময. ঐড়বিাবৎ, ১০,০০০ ড়ভ রঃং ইবহমধষর ংড়ষফরবৎং লড়রহবফ :যব ধিৎ ড়ভ ষরনবৎধঃরড়হ. ঞযবু ফধৎবফ :ড় যড়রংঃ :যব ভষধম ড়ভ ভৎবব ইধহমষধফবংয রহ :যব চধৎধফব মৎড়ঁহফ ড়ভ চববষ কযধহধ রহ ২৩ৎফ গধৎপয নঁঃ রহ ২৪:য গধৎপয :যবু বিৎব ফরংধৎসবফ ধহফ :যবু বিৎব নড়ঁহফ :ড় ংঁৎৎবহফবৎ রহ ২৫:য গধৎপয ধঃ হরমযঃ নু ০৪০০ যৎং. ওহ ২৬:য গধৎপয ঋষধম ড়ভ ভৎবব ইধহমষধফবংয ধিং যড়রংঃবফ নু :যব ঊচজ. ওহ ইধৎরংযধষ ঊচজ :ড়ড়শ ষবধফরহম ঢ়ধৎঃ :ড় পড়হঃৎড়ষ রঃ ঁহফবৎ গধলড়ৎ তধষরষ ড়ভ অৎসড়ৎবফ ঈড়ৎঢ়ং. অং ধ সধঃঃবৎ ড়ভ ভধপঃ ঊচজ’ং ইবহমধষর সবসনবৎং বিৎব াবৎু বংংবহঃরধষ ঢ়ধৎঃ ড়ভ ঋৎববফড়স ভরমযঃবৎং রিঃয ড়ঃযবৎ সবসনবৎং ড়ভ অৎসবফ ভড়ৎপবং. ডরঃযড়ঁঃ :যবরৎ চধৎঃরপরঢ়ধঃরড়হ যরংঃড়ৎু ড়ভ ড়ঁৎ ষরনবৎধঃরড়হ ড়িঁষফ নব ষবহমঃযরবৎ.
ঞযব ংড়ষফরবৎং ড়ভ :যব ঊধংঃ চধশরংঃধহ জরভষবং ভড়ঁমযঃ ধহফ মধাব ষবধফবৎংযরঢ় রহ ফরভভবৎবহঃ ধিৎ ভৎড়হঃং. ঋড়ৎ :যবরৎ পড়ঁৎধমব ধহফ নধঃঃষব :ধপঃরপং ভৎববফড়স ভরমযঃবৎং ড়িহ ড়াবৎ চধশরংঃধহর ভড়ৎপবং রহ সধহু ধৎস পষধংযবং ধমধরহংঃ :যবস বিৎব যড়হড়ৎবফ ধং সধৎঃুৎং ড়ভ ড়ঁৎ রহফবঢ়বহফবহপব. ইধহমষধফবংয এড়াবৎহসবহঃ যধং ধধিৎফবফ :ড়ি ইরৎ ঝযৎবংঃড়, হরহব ইরৎ টঃঃধস, ভড়ৎঃু ইরৎ ইরশৎধস ধহফ হরহবঃু-ড়হব ইরৎ চৎড়ঃরপ মধষষধহঃৎু-ধধিৎফং :ড় :যব বী-ংড়ষফরবৎং ড়ভ :যব ঊধংঃ চধশরংঃধহ জরভষবং (ঊচজ)রহ ৎবপড়মহরঃরড়হ ড়ভ :যবরৎ যবৎড়রপ ফববফং ভড়ৎ :যব খরনবৎধঃরড়হ ড়ভ ইধহমষধফবংয.অভঃবৎ :যব ধিৎ ধিং ড়াবৎ ঊচজ ংড়ষফরবৎং ঔড়রহবফ :যব ইধহমষধফবংয জরভষবং(ঋবি ধষংড় লড়রহবফ :যব ঔধঃরড় জধশযর ইধযরহর (ঔজই). ঞযব ঔজই সবৎমবফ রিঃয :যব ইধহমষবফবংয অৎসু ধভঃবৎ :যব ঢ়ড়ষরঃরপধষ পযধহমব ড়ভ ১৫ অঁমঁংঃ ১৯৭৫)
অঃ ঢ়ৎবংবহঃ ইধহমষধফবংয জরভষবং ভড়ৎ রঃং :ৎধফরঃরড়হধষ ফঁঃরবং ধং বিষষ ধং ভড়ৎ রঃং বীঃৎধ-পঁৎৎরপঁষধৎ ধপঃরারঃরবং ফৎধরিহম ধঃঃবহঃরড়হ ড়ভ :যব হধঃরড়হ. ওহ :যব ইউজ :যবৎব রং জরভষবং ঝঢ়ড়ৎঃ ইড়ধৎফ :ড় ফবাবষড়ঢ় মধসবং ধহফ ংঢ়ড়ৎঃং ড়ভ :যব ইউজ. ঞযবৎব রং ধষংড় ধ জরভষবং চধৎরনধৎ কধষুধহ ঝধসরঃবব ভড়ৎ :যব বিষভধৎব ড়ভ :যব ভধসরষু ড়ভ :যব জরভষবং ংঃধভভং. ওহ :যব হধঃরড়হধষ ধহফ রহঃবৎহধঃরড়হধষ ংঢ়ড়ৎঃং ধৎবহধ ঢ়ধৎঃরপরঢ়ধঃরড়হ ড়ভ জরভষবং ংঢ়ড়ৎঃংসবহ ধৎব রহপৎবধংরহম. ওহ :যব ভরবষফ ড়ভ ঠড়ষষবু ইধষষ, ইধংশবঃ ইধষষ, ঐধহফ ইধষষ, ঔঁফড়, ইড়ীরহম, ডৎবংঃষরহম, কধনধফর, অঃযষবঃরপং, ঈুপষরহম বঃপ. ভরবষফ ইউজ রং ফড়রহম বিষষ.
ওহ :যব ভরবষফ ড়ভ চঁনষরপ বফঁপধঃরড়হ জরভষবং চঁনষরপ ঝপযড়ড়ষ ধহফ ঈড়ষষবমব ধহফ ধষংড় ইধহমষধফবংয জরভষবং ঝপযড়ড়ষ ধহফ ঈড়ষষবমব ধৎব াবৎু ভধসড়ঁং. ঋড়ৎসবৎ ড়হব ংঃধৎঃবফ ধং ঔঁহরড়ৎ ঝপযড়ড়ষ রহ ১৯৭৭, রহ ১৯৭৮ রঃ নবপধসব ধ যরময ংপযড়ড়ষ ধহফ রহ ১৯৮১ রঃ নবপধসব পড়ষষবমব. ঞযব ষধঃবৎ ড়হব রং ধ উবমৎবব ঈড়ষষবমব হড়.ি ওঃ ধিং বংঃধনষরংযবফ রহ ১৯৮৪ ধং ধ ঔঁহরড়ৎ ঝপযড়ড়ষ. ওহ ১৯৮৫ রঃ নবপধসব যরময ংপযড়ড়ষ ধহফ রহ ১৯৯৪ রঃ নবপধসব ওহঃবৎসবফরধঃব ঈড়ষষবমব. ওহ ১৯৯৮ নু :যব রহংঢ়রৎধঃরড়হ ড়ভ উএ ইধহমষধফবংয জরভষবং গধলড়ৎ এবহবৎধষ অুরুঁৎ জধযসধহ রঃ নবপধসব ধ উবমৎবব ঈড়ষষবমব.
জবভবৎবহপব:
ঙ্    গঁৎধষ,ইউজ এধঃব,চববষ কযধহধ, উযধশধ.
ঙ্    ইরলড়ু কবঃড়হ গঁংবঁস. উযধশধ ঈধহঃড়হসবহঃ.
ঙ্    ইউজ ংড়ৎধহরশধ-২০০০
ঙ্    সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস চর্চা তত্ত্ব ও পদ্ধতি ঢাকা, ফের€্রয়ারী ২০০০।

ঞযব ঘধঃরড়হধষ গবসড়ৎরধষ

ঞযব হধঃরড়হধষ গবসড়ৎরধষ রং ধ ড়িহফবৎভঁষ ফবংরমহ ড়ভ ধৎপযরঃবপঃ গড়রহঁষ ঐড়ংংধরহ. ঞযব ভড়ঁহফধঃরড়হ ংঃড়হব ড়ভ :যরং সবসড়ৎরধষ ধিং ষধরফ ড়হ ধ ইরলড়ু ফবাড়ং :ড় ংুসনড়ষরুব :যব ঁহরঃু, ংধপৎরভরপব ধহফ যবৎড়রংস ড়ভ :যব ইবহমধষর ঘধঃরড়হ ভড়ৎ :যব ষরনবৎধঃরড়হ ড়ভ ইধহমষধফবংয. ওঃং ভড়ঁহফধঃরড়হ ংঃড়হব ধিং ষধরফ নু ইধহমড় ইধহফযঁ ঝযধরশয গঁলরনঁৎ জধযসধহ ড়হ উবপ ১৬, ১৯৭১. ওঃ রং ধঃ ঝধাধৎ রহ :যব ফরংঃৎরপঃ ড়ভ উযধশধ হবধৎ ঝধাধৎ (ঘধনর ঘড়মড়ৎ) ঈধহঃড়হসবহঃ. ঞযব ৎবধংড়হং ড়ভ পড়হংঃৎঁপঃরহম ঘধঃরড়হধষ গবসড়ৎরধষ :যবৎব বিৎব সধহু. ঝঁপয ধং :যব ষধংঃ নধঃঃষব ড়ভ :যব ষরনবৎধঃরড়হ ধিৎ ভড়ঁমযঃ ধৎড়ঁহফ :যরং ঢ়ষধপব ধহফ সধহু ভৎববফড়স ভরমযঃবৎং বিৎব শরষষবফ :যবৎব বঃপ. ঐড়বিাবৎ, চধশরংঃধহর অৎসু ষড়ংঃ :যব নধঃঃষব. ঞযবু ংঁৎৎবহফবৎবফ. অঃ ধনড়ঁঃ ১০০০ যৎং. ড়ভ :যব ১৬:য উবপবসনবৎ, ১৯৭১. চধশরংঃধহর ১৪:য ফরারংরড়হ ঈড়সসধহফবৎ গধলড়ৎ এবহবৎধষ তধসংযধফ রিঃয যরং ভড়ৎপব ষধরফ :যবরৎ ধৎসং নবভড়ৎব ওহফরধহ এবহবৎধষ ঘধমৎধ. অঃ ধনড়ঁঃ ১০৪০ যৎং. ধষষরবফ ভড়ৎপবং ধহফ কধফবৎ ঝরফফরয়ঁর বহঃবৎবফ উযধশধ ঈরঃু. অঃ ধনড়ঁঃ ১৬৪১ যৎং. ড়ভ :যধঃ ফধু চধশরংঃধহর ঈড়সসধহফবৎ ড়ভ :যব ঊধংঃবৎহ ঈড়সসধহফ ধহফ ধষংড় গধৎংযধষষ ষধি ধফসরহরংঃৎধঃড়ৎ খঃ. এবহ. অসরৎ অনফঁষষধয কযধহ ঘরধুর ংঁৎৎবহফবৎবফ :ড় ঈড়সসধহফবৎ ড়ভ ধষষরবং ড়ভ :যব ঊধংঃবৎহ ঈড়সসধহফ খঃ. এবহ. ঔধমলরঃ ঝরহময অঁৎড়ৎধ. ঞযব ৎবঢ়ৎবংবহঃধঃরাব ড়ভ ইধহমষধফবংয বীরষব মড়াবৎহসবহঃ ধিং এৎড়ঁঢ় ঈধঢ়ঃধরহ অ. ক. কযধহফড়শধৎ. ঞযরং ধিং :যব ভরহধষ সড়সবহঃ ড়ভ :যব ভৎববফড়স ড়ভ ইধহমষধফবংয. ঞড় পড়সসবসড়ৎধঃব :যরং ফধু ধষংড় :যব ঘধঃরড়হধষ গবসড়ৎরধষ ধিং বংঃধনষরংযবফ.
ঞযব ঘধঃরড়হধষ গবসড়ৎরধষ রং ধষংড় ধ ঁহরয়ঁব পৎবধঃরড়হ ড়ভ সড়ফবৎহ ধৎপযরঃবপঃঁৎব. ঋৎড়স :যব ফরংঃধহপব রঃ ংববসং :ড় নব ধ যরময :ড়বিৎ. ওহ ভধপঃ :যরং সবসড়ৎরধষ পড়হংরংঃ ড়ভ ংবাবহ :ড়বিৎং ড়ভ াধৎরড়ঁং যবরমযঃং ভৎড়স :যব নধংব ১৩০ভঃ :ড় ১৫০ভঃ. ঞযব যরমযবংঃ :ড়বিৎ রং :যব পবহঃবৎ ড়হব. ইড়ঃয ষবভঃ ধহফ ৎরমযঃ ড়ভ রঃ, :যবৎব ধৎব :যৎবব :ড়বিৎং রহ :যব বধপয ংরফব, যিরপয ৎরংব ংঃবঢ় নু ংঃবঢ় বয়ঁধষষু রহ :যব নড়ঃয ংরফবং ঁঢ়-ঃড় :যব ঢ়বধশ যবরমযঃ. ঊধপয ড়ভ :যবস রং পড়হংঃৎঁপঃবফ শববঢ়রহম বয়ঁধষ মধঢ় নঁঃ বাবহ ভৎড়স :যব হবধৎবংঃ ঢ়ষধপব ভৎড়স ধ পবৎঃধরহ ধহমষব :যরং মধঢ় রং হড়ঃ ারংরনষব. ঐড়বিাবৎ, ভৎড়স :যব ভৎড়হঃ রঃ রং য়ঁরঃব পষবধৎ. ঞযরং রং ংবাবহ রহ ড়হব ড়ৎ ড়হব রহ ংবাবহ :ড়বিৎং যিরপয রং :যব রহংঢ়রৎধঃরড়হ ধহফ ংুসনড়ষ ড়ভ ফরভভবৎবহঃ ধৎবধং ধহফ বঃযহরপ হধঃরড়হধষরঃরবং ড়ভ ইধহমষধফবংয ঁহফবৎ ড়হব ভষধম.
অৎড়ঁহফ :যরং পড়হপৎবঃব-সধফব সবসড়ৎরধষ :যবৎব ধৎব মৎধাবং ড়ভ :যব ংষধরহবফ ইবহমধষর হধঃরড়হধষং নু :যব নৎঁঃধষ চধশরংঃধহর. ঞযবৎব ধৎব ড়ঃযবৎ বংঃধনষরংযসবহঃং ধষংড় ধৎড়ঁহফ রঃ. অসড়হম :যবস :যবৎব রং ধ ষরনৎধৎু ধহফ ধ সঁংবঁস. ওহ :যব ষরনৎধৎু নড়ড়শং ৎবষধঃরহম :ড় ইধহমষধফবংয ধহফ ষরনবৎধঃরড়হ
ধিৎ ধৎব শবঢ়ঃ. ওহ :যব সঁংবঁস :যবৎব ধৎব ভৎরমযঃভঁষ ঢ়ৎড়ড়ভং ড়ভ ধঃৎড়পরড়ঁং ধহফ নধৎনধৎড়ঁং ধপঃরারঃরবং ড়ভ :যব চধশরংঃধহর অৎসু. ঞযরং সঁংবঁস ধষংড় ধঃঃৎধপঃং ারংরঃড়ৎং ড়ভ ধষষ ধমবং. ঞযবৎব রং ধষংড় ধ সড়ংয়ঁব ধঃ ড়হব ংরফব ড়ভ :যব ধৎবধ ধফলধপবহঃ :ড় উযধশধ অৎরপযধ যরমযধিু.
ঞযব বহঃরৎব ধৎবধ ড়ভ :যব ঘধঃরড়হধষ গবসড়ৎরধষ রং ধনড়ঁঃ ১২৬ ধপৎবং. ঞযব ভৎড়হঃ ড়ভ রঃ রং ফবপড়ৎধঃবফ রিঃয ধিঃবৎ :ধহশ ঢ়ড়হফ(ংঢ়ৎরহম), ৎড়ধফং পড়হংঃৎঁপঃবফ রহ াধৎরড়ঁং মবড়সবঃৎরপধষ ফবংরমহং বঃপ. ঞযবৎব ধৎব াধৎরড়ঁং ংবধংড়হধষ ভষড়বিৎ ঢ়ষধহঃং রহ :যব ষধহি. ডযবহ ভষড়বিৎং নষড়ড়স, :যরং ধৎবধ নবপড়সবং সড়ৎব ষরাবষু ধহফ নবধঁঃরভঁষ :ড় ধফসরৎব :যব ংড়ঁষং ড়ভ :যব সধৎঃুৎং. ঞযবৎব ধৎব ধষংড় সধহু ফবপড়ৎধঃরাব ষড়পধষ ধহফ ভড়ৎবরমহ :ৎববং ধষংড়. উরংঃরহমঁরংযবফ মঁবংঃং ভৎড়স যড়সব ধহফ ধনৎড়ধফ মবঃ পযধহপব :ড় ঢ়ষধহঃ ংঁপয :ৎববং যিবহ :যবু পড়সব :ড় ারংরঃ :ড় ংযড়ি যড়হড়ৎ :ড় ড়ঁৎ সধৎঃুৎং. ঞযরং সবসড়ৎরধষ রিষষ ৎবসধরহ ধং রহংঢ়রৎধঃরড়হ :ড় ড়ঁৎ ঢ়ৎবংবহঃ ধহফ ভঁঃঁৎব মবহবৎধঃরড়হং. ডব যড়ঢ়ব :যরং ংুসনড়ষ ড়ভ ড়ঁৎ রহফবঢ়বহফবহপব, বীরংঃবহপব, ফৎবধস ধহফ মষড়ৎরড়ঁং ঢ়ধংঃ রিষষ ৎবসধরহ :রষষ :যব ষড়হমবংঃ ফধু ধং ড়ঁৎ ঢ়ৎরফব.
গধহু ষরঃবৎধঃবঁৎং যধাব ৎিঃঃবহ ধনড়ঁঃ রঃ. চবৎযধঢ়ং ুড়ঁ যধাব ৎবধফ :যব ঢ়ড়বস ্তুঝসৎরঃু ঝধঁফযধ্থ (গড়হঁসবহঃ) ৎিরঃঃবহ নু ঋধরু অযসবফ. ঋবি ষরহবং ড়ভ :যব ঢ়ড়বস ধৎব যবৎব.
ুউরফ ুড়ঁ ারংরঃ ঝধাধৎ হবধৎ :যব গড়হঁসবহঃ
যিবৎব সবসড়ৎু ড়ভ :যরৎঃু ষধশযং সধৎঃুৎং ধৎব ধষরাব
…………………………………………………………………
…………………………………………………………………
ধষষ :যব ঢ়ধৎঃরপষবং ড়ভ :যব সড়হঁসবহঃ ধৎব পড়হংঃৎঁপঃবফ
নু :যব ংধপৎরভরপরধষ নষড়ড়ফ ড়ভ :যব ভৎববফড়স ভরমযঃবৎং.চ্
ঙঃযবৎ ভধসড়ঁং সবসড়ৎরধষং ধৎব গঁলরন ঘড়মড়ৎ ঝসৎরঃু ঝধঁফযধ (রহধঁমৎধঃবফ: ঘড়া ১৪, ১৯৮৩, ধৎপযরঃবপঃ: ঞধহারৎ কধনরৎ), ঝযধযরফ ইড়ঁফযরলরনর ঝসৎরঃু ঝধঁফযধ (ধৎপযরঃবপঃ: গঁংঃধভধ ঐধৎড়ড়হ কঁফফঁং), জধলধৎনধময ংসৎরঃু ঝধঁফযধ, ঔধমৎধঃধ ঈযধঁৎধহমর ঝসৎরঃু ঝধঁফযধ(বংঃধনষরংযবফ:১৯৭১,ধৎপযরঃবপঃ:অনফঁৎজধুুধশ),ঝযরশযধ ঈযরৎধহঃধহ ধহফ ঝযরশযধ অহরৎনধহ বঃপ.ঞযবংব ধৎব ংুসনড়ষং ড়ভ ড়ঁৎ ষরনবৎধঃরড়হ ড়ভ ১৯৭১. ওহ :যব ফঁব ড়পপধংংরড়হং :যব যিড়ষব হধঃরড়হ ংযড়ি যড়সধমব ধঃ :যব ঢ়বধশ :ড় :যব হধঃরড়হধষ সধৎঃুৎং ধঃ ধনড়াব সবসড়ৎরধষং. ঝযধযরফ সরহধৎ রং ধষংড় ধ ভধসড়ঁং সবসড়ৎরধষ যিবৎব যড়সধমব :ড় :যব ষধহমঁধমব সধৎঃুৎং রং ংযড়হি. ওঃ রং বৎবপঃবফ ধঃ :যব ঢ়ষধপব যিবৎব ইধৎশধঃ ধিং শরষষবফ ড়হ ঋবন ২১, ১৯৫২. গধহু নৎধাব ঢ়বড়ঢ়ষব ড়ভ ইধহমষধফবংয ষরশব জধভরয়ঁব, ঝধষধস, ইধৎশধঃ ধহফ ঔধননবৎ ংধপৎরভরপবফ :যবরৎ ষরাবং ড়হ :যধঃ ফধু. ঙহ :যব ২১ ভবনৎঁধৎু বাবৎু ইধহমষধফবংযরবং ঢ়ধু ৎবংঢ়বপঃ :ড় :যব ষধহমঁধমব সধৎঃুৎং রহ :যব পবহঃৎধষ ধহফ ড়ঃযবৎ ঝযধযরফ সরহধৎং ড়ভ :যব পড়ঁহঃৎু.

চৎবংবহঃ ৎধহশং ড়ভ :যব উবভবহপব ঋড়ৎপবং ধহফ ৎধহশ বয়ঁরাধষবহপব

ইধহমষধফবংয অৎসু    ইধহমষধফবংয অরৎ ঋড়ৎপব    ইধহমষধফবংয ঘধাু
ঋরবষফ গধৎংযধষষ    গধৎংযধষষ ড়ভ :যব অরৎভড়ৎপব    অফসরৎধষ ড়ভ :যব ঋষববঃ
এবহবৎধষ    অরৎ ঈযরবভ গধৎংযধষষ    অফসরৎধষ
খঃ. এবহবৎধষ    অরৎ গধৎংযধষষ    ঠরপব অফসরৎধষ
গধলড়ৎ এবহবৎধষ    অরৎ ঠরপব গধৎংযধষষ    জবধৎ অফসরৎধষ
ইৎরমধফরধৎব    অরৎ ঈড়সসড়ফড়ৎব    ঈড়সসড়ফড়ৎব
ঈড়ষড়হবষ    এৎড়ঁঢ় ঈধঢ়ঃধরহ    ঈধঢ়ঃধরহ
খঃ. ঈড়ষড়হবষ    ডরহম ঈড়সসধহফধৎ    ঈড়সসধহফবৎ
গধলড়ৎ    ঝয়ঁধফৎড়হ খবধফবৎ    খঃ. ঈড়সসধহফবৎ
ঈধঢ়ঃধরহ     ঋষরমযঃ খরবঁঃবহধহঃ    খরবঁঃবহধহঃ
খরবঁঃবহধহঃ    ঋষুরহম ঙভভরপবৎ    ঝঁন খরবঁঃবহধহঃ
ঝবপড়হফ খরবঁঃবহধহঃ    চরষড়ঃ ঙভভরপবৎ    অপঃরহম ঝঁন খরবঁঃবহধহঃ=
গধংঃবৎ ধিৎৎধহঃ ড়ভভরপবৎ(ঝগ)    গধংঃবৎ ধিৎৎধহঃ ড়ভভরপবৎ     গধংঃবৎ পযরবভ ঢ়বঃঃু ড়ভভরপবৎ
ঝবহরড়ৎ ধিৎৎধহঃ ড়ভভরপবৎ(ঝঁন)     ডধৎৎধহঃ ড়ভভরপবৎ
ডধৎৎধহঃ ড়ভভরপবৎ(ঘধবন ংঁন)    ডধৎৎধহঃ ড়ভভরপবৎ    ঈযরবভ ঢ়বঃঃু ড়ভভরপবৎ
ঝবৎমবধহঃ(ঐধা)    ঝবৎমবধহঃ/ঋষঃ. ঝমঃ.    চবঃঃু ড়ভভরপবৎ
ঈড়ৎঢ়ড়ৎধষ(ঘধবশ)    ঈড়ৎঢ়ড়ৎধষ    খবধফরহম ংবধসধহ
খধহপব পড়ৎঢ়ড়ৎধষ(খ. ঘশ)    খবধফরহম ধরৎপৎধভঃসধহ    অনষব ংবধসধহ
ঝধরহরশ(ঝবঢ়ড়ু)    অরৎপৎধভঃসধহ-১    ঙৎফরহধৎু ংবধসধহ
ঘড়নরহ ঝধরহরশ(জবপঃং)    অরৎপৎধভঃসধহ-২র(জবপঃং)    ঝধরষড়ৎ(টঞ)/জবপঃং

ক্যাপসন
চিত্র-১: বাতাসে ভেসে যাŽেছ বিভিন্ন ধরনের একঝাঁক এয়ারশিপ। এগুলো বেলুনের উন্নততর সংস্করন মাত্র। ধাতব বিমানের সাথে প্রতিযোগীতায় টিকতে না পেরে বায়ু থেকে হালকা এ ধরনের আকাশযান পৃথিবীর আকাশ থেকে বিদায় নিয়েছে।
চিত্র-২: বিভিন্ন ধরনের ডানাবিশিষ্ট সেকেলে এবং আধুনিক বিমান।উপরে ট্রাইপ্লেন, নিচে ডানে বাইপ্লেন, মাঝে সম্মুখ ডানা সহ ক্যানার্ড ধরনের বিমান এবং বামে এলিভন যুক্ত লেজ বিহীন বিমান।
চিত্র-৩: বামে বিভিন্ন ধরনের ডানাযুক্ত বিমান। ডানে বিমানে ইজ্ঞিনের অবস্থান।
চিত্র-৪: টেইল হুইল ধরনের বিমান। এতে কাল্পনিক এঙ্সি,ডানা,লেজ,প্রপেলার,ল্যান্ডিং গিয়ারসহ বিবিধ অংশ দেখানো হয়েছে।
চিত্র -৫:সেসনা-১৫০(এ্যারোবেট)বিমান। হাই উইং টাইপ এ হালকা বিমানটির ল্যান্ডিং গিয়ার ট্রাই সাইকেল ধরনের। এর ডানার নীচে ককপিট ক্যানোপির অবস্থান।
চিত্র-৬: টেকঅফ অবস্থায় একটি বিমান। এটি যুক্তরাষ্ট্রে নির্মিত গ-ঝ-২২০ঈ খঁহধৎ জড়পশবঃ নামক বিমান।
চিত্র -৭: নিচের চিত্রে ডানার বক্র অংশের উপর দিয়ে বায়ু দ্র€ত বয়ে যাŽেছ। এ অংশে বায়ুর চাপ নিচের অংশ থেকে কম। সুতরাং নিচের উর্দ্ধচাপ বিমানকে উপরের দিকে ঠেলে দেয়। বামে উপরের চিত্রে একটি ভেনচূরী টিউব দেখানো হয়েছে। বিজ্ঞানী বার্নলী এ ধরনের টিউবের সহায়তায় বায়ুর গতি ও চাপের সম্žর্ক পরীক্ষা করেছিলেন। বিশেষ ডিজাইনের ফলে ডানাটিই ভেনচূরী টিউবে পরিনত হয়েছে। পাশের চিত্রে একটি উল্টানো ফানেলের ভিতর পিংপং বল। নল দিয়ে পানি ঢালা সত্বেও বলটি পড়ছেনা। কারন ফানেল ও ভিতরের বলটির আকৃতি একটি ভেনচূরী টিউবের সৃষ্টি করেছে। পানির গতি বৃদ্ধিতে চাপা অংশে চাপ হ্রাস পায়। তখন বাইরে চাপ বেশী থাকে।এ পরিক্ষা শুর€র কালে বলটি ধরে রাখতে হবে এবং পানির গতি বৃদ্ধি পেলে বলটি ছেড়ে দিতে হবে।
চিত্র-৮: উড্ডয়ন করছে যুক্তরাষ্ট্রে নির্মিত ইঙঊওঘএ ঠঊজঞঙখ-ঈঐ৪৭ ঈঐওঘঙঙক হেলিকপ্টার।উপরের দিকে খাড়া লিফট নিŽেছ এটি।অবশ্য পৃথিবীও টানছে একে নীচের দিকে। একে বলা হয় ওজন।
ং     চিত্র-৯: সমতল উড্ডয়নরত সেসনা এ১৮২ এম(স্কাইলেন) বিমান। উড্ডয়নের এ অবস্থায় থ্রাসট=ড্র্যাগ এবং লিফ্‌ট = ওয়েট।
চিত্র-১০: বিভিন্ন প্রকার ইজ্ঞিন।
চিত্র- ১১: উড়ে চলেছে লো-উইং এবং টেইল হুইল টাইপ সেকেলে ফরাসী বিমান ঔঙউঊখ.১১,এ সকল বিমান সাবসানিক গতিতে উড্ডয়ন করত।
চিত্র-১২: শক ওয়েভ অতিক্রম করে উড়ে চলেছে ইঙ্গঁ-ফরাসী সুপারসনিক গতিসম্žন্ন কনকর্ড যাত্রীবাহী বিমান।
চিত্র-১৩: লেভেল ফ্লাইট অবস্থায় একটি চমৎকার ডিজাইনের হেলিকপ্টার। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নির্মিতঝওকঙজঝকণ ঝ-৬৯(ঢঐ-৫৯অ)হেলিকপ্টার।
চিত্র-১৪: ক্লাইন্বিং অবস্থায় একটি বিমান। এটি ফ্রান্সে নির্মিতজঙইওঘ-৪০০ ধরনের বিমান।
চিত্র-১৫: ডাইভিং/ গ্লাইডিং অবস্থায় ফরাসী হেলিকপ্টারঝঊ ৩১৩ অষড়ঁবঃঃব ১১.
চিত্র- ১৬: সোজা খাড়া উড্ডয়নরত অবস্থায় একটি বিমান।
চিত্র- ১৭: বিমানের কন্ট্রোল সারফেস ও এঙ্সি।
চিত্র -১৮: এঙ্সি ও বিবিধ ম্যানুভার।
চিত্র -১৯: উড্ডয়নরত অবস্থায় দিক পরিবর্তন করছে হেলিকপ্টার।অদ্ভুদ দর্শন রূশ নির্মিত এ হেলিকপ্টারটির নাম গওখ ঠ- ১২(গও-১২)হেলিকপ্টার।
চিত্র -২০: চমৎকারভাবে উড়ে চলেছে দুই লেজবিশিষ্ট, হাই উইং প্রপেলার, বিমান সেসনা ৩৩৭স্কাইমাষ্টার।
চিত্র- ২১: একটিজঅঋ ষ্টেশনের একাংশ।
চিত্র -২২: মুক্ত বিহঙ্গের মত উড়ে চলেছে দুইলেজ, লো উইং, ডানায় টিপ ট্যাঙ্ক বিশিষ্ট চেকোশ্লোভাকিয়া নির্মিতখঊঞ-২০০ গঙজঅঠঅ
চিত্র- ২৩: রহস্যজগতের উড্ডয়ন থেকে বিমান মানুষকে বাস্বের উড্ডয়ন জগতে নিয়ে এসেছে। বাস্ব মহাকাশ অভিযান রকেট আবিস্কারের ফলে সম্ভব হয়েছে। রকেট ইজ্ঞিন চালু করা হলে এর পেছনের খোলা নল দিয়ে প্রচন্ড বেগে ধোয়া নির্গত হতে থাকে। এর প্রতিক্রিয়া স্বরূপ রকেট মহাকাশযানসহ সমবেগে মহাকাশের দিকে ধাবিত হয়।
চিত্র -২৪: অবতরন করছে রূশ নির্মিতকঅগঙঠ কঅ-২৫১ হেলিকপ্টার। এটি দেখতে যুক্তরাষ্ট্র নির্মিত সিকরস্কি কামান এইচ -৪৩ হেলিকপ্টারের মত। অবশ্য র€শ হেলিকপ্টারটির রোটরসমহ একই শেফটে কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র নির্মিত হেলিকপ্টারটির রোটরসমুহ দুইটি আলাদা শেফটে স্থাপিত।
চিত্র- ২৫: জাহাজের ডেকের উপর অবতরন করছে ইঙঊওঘএ ঠঊজঞঙখ টঐ৪৬অ ঝবধ শহরমযঃ (টঝঅ) হেলিকপ্টার।
চিত্র- ২৬ :শান্ির প্রতিক পায়রার মত শান্ভাবে উড়ে চলেছে মেঙ্েিকার কোয়েল কমান্ডার বিমান।
চিত্র- ২৭:অবতরন করছে একটি সী প্লেন।এ বিমান স্থলের রানওয়ে এবং পানিতে অবতরন করতে পারে। এর ফিউজরেজ জাহাজের খোলের মত। এর ইজ্ঞিনের বিশেষ অবস্থান লক্ষনীয়।
চিত্র -২৮: কাচের ফোস্কার মত নির্মিত ক্যানোপিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রে নির্মিত হিলার ১২ ই হেলিকপ্টার। পর্যবেক্ষনের জন্য এমন হেলিকপ্টার সুবিধাজনক।স্বাধীনতা পর্বকালে এদেশের আকাশেও এধরনের হেলিকপ্টার উড়তে দেখা যেত। সে গুলো পরবর্তীকালে আর্মি এভিয়েশনের সম্žদ হয়েছিল।
চিত্র -২৯: যুদ্ধ মহড়ায় এক ঝাঁক বিমান।
নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য, নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য, নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য, নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য, নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য, নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য, নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য, নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য, নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য, নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য,
নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য, নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য, নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য, নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য, নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য,
নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য, নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য, নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য, নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য, নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য,
নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য, নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য, নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য, নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য, নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য,
নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য, নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য, নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য, নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য, নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য,
নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য, নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য, নং পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য,

ঈধংয সবসড়/ইরষষ
ঝণঊউ গঙঐউ. ঝঅখঊঐ টউউওঘ
অঁঃযড়ৎ ধহফ ফরংঃৎরনঁঃড়ৎ
ঠরষষধমব: ঝযধৎরভঢ়ঁৎ( ঝযঁহফধ)
চ.ঙ. ঘধঃরড়হধষ টহরাবৎংরঃু
এধুরঢ়ঁৎ.
ওহফবী হড়:                  উধঃব:………………..
ঘধসব : …………………………………………………………………………….
অফফৎবংং : …………………………………………………………………………
ওহফবী    উবংপৎরঢ়ঃরড়হ    ছঃু.    জধঃব    ঞধশধ

ঞড়ঃধষ

ঞড়ঃধষ ধসড়ঁহঃ(ওহ ড়িৎফ): …………………………………………………….

ঝরমহধঃঁৎব
ঈধংয সবসড়/ইরষষ
ঝণঊউ গঙঐউ. ঝঅখঊঐ টউউওঘ
অঁঃযড়ৎ ধহফ ফরংঃৎরনঁঃড়ৎ
ঠরষষধমব: ঝযধৎরভঢ়ঁৎ( ঝযঁহফধ)
চ.ঙ. ঘধঃরড়হধষ টহরাবৎংরঃু
এধুরঢ়ঁৎ.
ওহফবী হড়:                  উধঃব:………………..
ঘধসব : …………………………………………………………………………….
অফফৎবংং : …………………………………………………………………………
ওহফবী    উবংপৎরঢ়ঃরড়হ    ছঃু.    জধঃব    ঞধশধ

ঞড়ঃধষ

ঞড়ঃধষ ধসড়ঁহঃ(ওহ ড়িৎফ)……………………………………………………….

ঝরমহধঃঁৎব

Leave a comment